আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

শাশুড়িকে হত্যার পর ৬ খণ্ড করে মাটিচাপা, পুত্রবধূ আটক

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কক্সবাজারের রামুতে এক পুত্রবধূ তার শাশুড়িকে হত্যার পর টুকরা টুকরা করে বাড়ির আঙিনায় মাটিচাপা দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার এক দিন পর ছেলে বাড়ির পাশে মাটি খুঁড়ে মায়ের মৃতদেহ দেখে পুলিশকে খবর দেন।

আজ রবিবার সন্ধ্যায় রামু থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে। একই সঙ্গে এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত পুত্রবধূ রাশেদা বেগমকে আটক করেছে।

রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম উমখালী হাজিরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। হত্যাকাণ্ডের শিকার মমতাজ বেগম (৬০) ওই এলাকার মৃত আবদুল কাদেরের স্ত্রী।

নিহত মমতাজ বেগমের ছেলে আলমগীর বিষয়টি স্বীকার করে জানান, তার স্ত্রী রাশেদা বেগমের সাথে মায়ের মনোমালিন্য চলছিল। এরই জের ধরে শনিবার বিকেলে রাশেদা তার শাশুড়িকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন এবং মাথা, হাত, পাসহ মৃতদেহ ছয় টুকরা করে বাড়ির আঙিনায় টিউবওয়েলের পাশে গর্ত করে পুঁতে ফেলেন।

তিনি আরো জানান, আগের দিন শনিবার থেকে বাড়িতে মাকে না দেখে  স্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে মা বাড়ি থেকে চলে গেছেন বলে তিনি জানান। এর পর থেকে ফেসবুকে মায়ের ছবি দিয়ে সন্ধান চাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু রবিবার বিকেল ৫টার দিকে বাড়ির টিউবওয়েলের পাশে মাটি উঁচু দেখতে পান। পরে ওই স্থানে মাটি খুঁড়তেই মায়ের শাড়ি ও মৃতদেহ দেখতে পান। এরপর পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেন। 

রামু থানার পরিদর্শক (তদন্ত) অরূপ কুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে শাশুড়িকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন আটক অভিযুক্ত রাশেদা বেগম। মৃতদেহ টুকরা করা হয়েছে। এর মধ্যে মাথা, দুই হাত এবং দুই পা বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। 

এদিকে অভিযুক্ত রাশেদা বেগম জানান, পারিবারিক কলহের জের ধরে নিহত মমতাজ বেগমের সঙ্গে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। এরপর টুকরা টুকরা করে বস্তাবন্দি করেন লাশ। পরে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে পাশের টিউবওয়েলের পাশে বস্তাবন্দি করে লাশ মাটিচাপা দেন।


আরও খবর



দীর্ঘ ৪ দিন পর ভেসে উঠল মরদেহ, সঙ্গে ৫ কেজি স্বর্ণ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এম এ রহিম, বেনাপোল (যশোর)

Image

যশোরের শার্শার গোগা সীমান্তে ইছামতি নদীর খলিসাখালি খাল এলাকা থেকে বুধবার সকালে মশিয়ার রহমান নামে এক সোনা চোরাকারবারির মরদেহ উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও পুলিশ।

মরদেহের শরীরে ৫ কেজি ২শ গ্রাম ওজনের ৪০টি স্বর্ণের বার বাঁধা ছিল।

নিহত মশিয়ার গোগা হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামের বুদো মড়লের ছেলে। খুলনা ২১ বিজিবির সিও লে. কর্নেল খুরসিদ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত ১০মার্চ বিকেলে একটি স্বর্ণের চালান নিয়ে ইছামতি নদী দিয়ে ভারতের পিপলি সীমান্তে প্রবেশকালে নদীতে ডুবে যান মশিয়ার। গত ৩ দিন ধরে সীমান্তের ইছামতি নদীতে তাঁর মরদেহ উদ্ধারে বিজিবি, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা ও ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) চেষ্টা চালায়। তবে ভারত অংশে প্রবেশে বিএসএফ বাধা দেওয়ার ডুবুরিরা মরদেহ উদ্ধারে ব্যর্থ হয়। অবশেষে দীর্ঘ ৪ দিন পর আজ সকালে ঘটনাস্থল থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে খলসিখাল এলাকায় মরদেহটি ভেসে ওঠে।

স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে বিজিবি ও পুলিশকে খবর দেয়। এদিন দুপুরে বিজিবি সদস্যরা মরদেহটি উদ্ধার করে শার্শা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

জামাল ও রহিম বক্স নামে দুজন চোরাকারবারি মশিয়ারকে বাড়ি থেকে ডেকে নিযে গিয়েছিল বলে জানায় স্বজনেরা। তাঁরা হত্যার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তবিবর রহমান বলেন, নদীতে ভেসে থাকা মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনে প্রশাসনের সহযোগিতা চাই।

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মনির বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মর্গে পাঠানো হবে। ঘটনা উদঘাটনে পুলিশ ও যশোর ডিবি পুলিশ চেষ্টা করছে।

উদ্ধার স্বর্ণ যশোর ট্রেজারিতে জমা দেওয়া হবে জানান ওসি মনিরুজ্জামান।


আরও খবর



দল থেকে বাদ পড়লেন লিটন, ডাক পেলেন জাকের

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলংকার বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। দল থেকে বাদ পরেছেন অভিজ্ঞ ওপেনার লিটন দাস। তার জায়গায় তরুণ মিডল অর্ডার ব্যাটার জাকের আলীকে দলে ডাকা হয়েছে।

২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর দল থেকে বাদ পড়েছিলেন লিটন। আবারও তার সেই অভিজ্ঞতা হলো। অনেকদিন ধরেই জাতীয় দলের জার্সিতে অফ ফর্মে লিটন। অপর দিকে মিডল অর্ডার উইকেটরক্ষক ব্যাটার জাকের আলী শ্রীলংকার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে সুযোগ পেয়েই পারফর্ম করেছেন। অফ ফর্মে থাকা লিটনের জায়গায় তাই জাকেরকে বেছে নিয়েছে নির্বাচক কমিটি।

শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচের দুটিতেই শূন্য রানে আউট হয়েছেন লিটন। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজেও ব্যর্থ হয়েছিলেন। তিন ম্যাচে রান করেছিলেন ৪৩। তিন সংস্করণ মিলিয়ে লিটন সর্বশেষ ফিফটি পেয়েছেন গত বছরের অক্টোবরে। তিন সংস্করণ মিলিয়ে সর্বশেষ ১৪ ইনিংসে ফিফটি পাননি তিনি।

প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু সরাসরিই বলেছেন, বাজে পারফরম্যান্সের কারণে দল থেকে বাদ পড়লেন লিটন। তিনি বলেন, সাদা বলে লিটনের সাম্প্রতিক পারফরম্যানের কারণে আমরা এই বদল করছি। দলে যেহেতু আরও দুজন ওপেনার আছেন সেই চিন্তা করেছি।

জাকের আলী অনিকের অন্তর্ভূক্তি মিডল অর্ডারে ভারসাম্য আনবে মনে করছেন প্রধান নির্বাচক, সিরিজ যেহেতু সমতায় আছে, আমরা বিশ্বাস করি জাকের যুক্ত হলে দলের মিডল অর্ডারে আরও ফ্লেক্সিবিলিটি তৈরি হবে।

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয়টি মাঠে গড়াবে ১৮ মার্চ। সিরিজে এখন ১-১ ব্যবধানে সমতা। সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ, দ্বিতীয় ম্যাচ জিতেছে শ্রীলংকা। অর্থাৎ তৃতীয় ম্যাচ জিতবে যারা সিরিজ তাদের।

বাংলাদেশ দল: নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), এনামুল হক, সৌম্য সরকার, তানজিদ হাসান, জাকের আলী, মুশফিকুর রহিম, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, তানজিম হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমান।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




ব্যাংকে ৫৪ কোটি টাকা জমা দিলেন ড. ইউনূস

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

২০১১ থেকে ১৩ করবর্ষের আয়কর আপিল দায়ের করার জন্য ব্যাংকে ৫৪ কোটি টাকা জমা দিয়েছেন নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার (১০ মার্চ) বিকেলে রুপালী ব্যাংক পল্লবী শাখায় হাইকোর্টের নির্দেশে এই অর্থ জমা দেয়া হয়।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টকে ৫৪ কোটি টাকা জমা দিয়ে ২০১১ থেকে ১৩ করবর্ষের আয়কর আপিল দায়ের করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। পরে এর লিখিত রায় প্রকাশ করা হয়। এ নিয়ে আপিল বিভাগে না গিয়ে ব্যাংকে অর্থ জমা দিয়ে দিলেন তিনি।

গত ২৮ জানুয়ারি আদালতে উপস্থিত হয়ে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় শ্রম আপিল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করেন ড. ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের অপর তিন কর্মকর্তা। সেই আবেদন খারিজ করে এ রায় দেন হাইকোর্ট।

রায়ে আদালত বলেন, আইন অনুযায়ী যেটা দেয়ার সেটাই ড. ইউনূসকে দিতে হবে। এখানে অনুকম্পা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই।

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার তাহমিনা পলি জানান, ২০২০ সালের নভেম্বরে ২০১১ থেকে ২০১৩ দুই বছরের প্রায় ২৫০ কোটি টাকা আয়কর দাবি করে গ্রামীণ কল্যাণ ট্রাস্টকে নোটিশ পাঠায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এরপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর কাছে গ্রামীণ কল্যাণ ট্রাস্ট অর্থ নেই বলে মওকুফ চান। ওই আবেদন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রিজেক্ট করার পরে তারা আয় করের টাকা মওকুফ চেয়েছিলেন। কিন্তু তখন তাদের একটি অ্যাকাউন্টে-ই প্রায় সাড়ে তিনশ কোটি থেকে প্রায় চারশ কোটি টাকার মতো ছিল।

তিনি আরও বলেন, অ্যাকাউন্টে অর্থ রয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এই অর্থ চেয়ে নোটিশ করার পরে কিন্তু গ্রামীণ টেলিকম এই নোটিশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন। রিটের শুনানি নিয়ে নোটিশ কেন বেআইনি বলা হবে না এনিয়ে রুলও জারি করেন আদালত। এরপর গত তিন বছরে বিভিন্ন আদালত ঘুরে মামলাটি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট বেঞ্চে আসে। আজ সেটির শুনানি শেষে গ্রামীণ টেলিকমের রিট আবেদন খারিজ করেন আদালত। সেই সঙ্গে গ্রামীণ টেলিকমকে আদেশ দেন নিয়ম অনুযায়ী দাবি করা আয়করের ২৫ শতাংশ টাকা আগে জমা দিয়ে এর পর এনবিআরেরব বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করতে।


আরও খবর



প্রথম আরব নারী হিসেবে নোরার অনন্য কৃতিত্ব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রথম আরব নারী হিসেবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন নোরা আল মাতরুশি। মহাকাশ এবং চন্দ্রাভিযান বিষয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক ৩০ বছর বয়সী নোরা এই সপ্তাহে এমন মাইলফলক অর্জন করেন।

টানা দুই বছরের কঠোর পরিশ্রমের পর নোরা এখন পুরোপুরি উপযুক্ত এক মহাকাশচারী। এই সময়ে তিনি তার দেশীয় সহকর্মীসহ আরও ১০ জনের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে মহাকাশযাত্রার বিশেষ পোশাক পরে রকেট শিপের তাঁবুতে অবস্থান, মহাকাশে হাঁটার প্রশিক্ষণসহ অনেক কিছু।

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (যন্ত্রপ্রকৌশলী) নোরা আল মাতরুশি জ্বালানি তেল শিল্পে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে নাসার এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নিতে আরব আমিরাত থেকে প্রার্থী হওয়া দুই মহাকাশচারীর একজন হলেন নোরা। দেশটির মহাকাশ সংস্থা ইউএইএসএ তাদের বাছাই করে।   

উত্তরসূরিদের মতো নোরার জীবনেরও একটা বড় সময় কেটেছে মহাকাশে বিশেষ করে পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে। এবার সেই স্বপ্ন পূরণের পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন আলমাতরুশি।

বার্তা সংস্থা এএফপিকে আলমাতরুশি বলেন, শ্রেণিকক্ষে আমাদের শিক্ষক চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণের প্রতীকী চিত্র ফুটিয়ে তোলেন। আমরা তাঁবু থেকে বেরিয়ে এলাম। দেখলাম, তিনি আমাদের শ্রেণিকক্ষের বাতিগুলো নিভিয়ে দিলেন। তার শরীর ছিল ধূসর পোশাকে ঢাকা। তিনি আমাদের বলছিলেন, যেন আমরা চাঁদের মাটিতে রয়েছি।

দিনটি আমাকে দারুণ রোমাঞ্চিত করে। আমার মনে স্থায়ী দাগ কাটে। আমি ভাবতে থাকি, এটা বিস্ময়কর। আমি ওই দিনের ঘটনার বাস্তব রূপ দেখতে চাচ্ছিলাম। চাঁদের মাটিতে আমি সত্যি সত্যি হাঁটতে চাচ্ছিলাম, এমনটি বলছিলেন নীল রঙের মহাকাশচারীর পোশাকে নোরা। পোশাকে এমব্রয়ডারি করে লেখা ছিল তার নাম, সঙ্গে নিজ দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় পতাকা।

নোরা নাসার প্রথম আরব নারী স্নাতক ডিগ্রিধারী হলেও একাধিক আরব নারী ইতোমধ্যে ব্যক্তি খাতে পরিচালিত মহাকাশযাত্রায় অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন সৌদি আরবের বায়োমেডিকেল গবেষক রিয়ানাহ বার্নাবি। এক্সিওম স্পেস প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে গত বছর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যান তিনি। আগের বছর ২০২২ সালে ব্লু অরিজিনের মহাকাশ অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন মিসরীয় বংশোদ্ভূত লেবাননি প্রকৌশলী সারা সাবরি।


আরও খবর



সিভাসু’তে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন করা হয়েছে। 

দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

জাতীয় পতাকা উত্তোলন শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এএসএম লুৎফুল আহসান। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো: কামাল। 

উপাচার্যের পর শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরাম, বঙ্গবন্ধু শিক্ষক ফোরাম, সর্বস্তরের কর্মচারী এবং আবাসিক হলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গমাতা হলে স্থাপিত বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা ম্যুরালেও পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। 

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দিনব্যাপি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচার করা হয়।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ-এর কর্মসূচিতে ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ফেরদৌসী আক্তার, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম.এ. হান্নান হলে প্রভোস্ট ড. তোফাজ্জল মো: রাকিব, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা হলের প্রভোস্ট দিলশাদ ইসলাম, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) প্রফেসর ড. এসকেএম আজিজুল ইসলাম, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন, সমন্বয়ক (উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা) প্রফেসর ড. উমর ফারুক মিয়াজীসহ বিভাগীয় প্রধান, বিভিন্ন দপ্তরের পরিচালক, শিক্ষক, কর্মকর্তা, ছাত্রছাত্রী ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর