আজঃ মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমডিএর দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজশাহীতে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে তাদের রাজশাহীর আদালতে তোলা হয়। এর আগে রোববার দিবাগত রাতে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায় অবস্থিত বিএমডিএএর রেস্ট হাউসে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) ভান্ডার রক্ষক মো. জীবন ও গাড়িচালক আবদুস সবুর।

রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানা-পুলিশ এ অভিযান চালায়। গত ৫ সেপ্টেম্বর বরেন্দ্র ভবনে এটিএন নিউজের দুই সাংবাদিকের ওপর হামলার পর জীবন ও সবুরকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এদের মধ্যে জীবন বিএমডিএ কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। ঢাকায় তাঁদের গ্রেপ্তারের পর রাজশাহী এনে আজ সোমবার সকালে আদালতে তোলা হয়।

রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, আসামিদের রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৪ এ তোলা হয়েছিল। সেখানে আসামিপক্ষের আইনজীবী আসাদুল ইসলাম জামিন প্রার্থনা করেন। তবে আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ফয়সাল তারেক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে আসামিদের কারাগারে পাঠান।

গত ৫ সেপ্টেম্বর সরাসরি সম্প্রচার (লাইভ) চলাকালে বিএমডিএ কার্যালয়ের সামনে হামলার শিকার হন এটিএন নিউজের রাজশাহী প্রতিনিধি বুলবুল হাবিব ও ক্যামেরাপার্সন রুবেল ইসলাম। বিএমডিএএর নির্বাহী পরিচালক আবদুর রশিদের নির্দেশে কর্মচারীরা এ হামলা চালান। এ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রতিবাদের মুখে দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিএমডিএ।

ঘটনার পর সেদিন রাতেই ভুক্তভোগী সাংবাদিক বুলবুল হাবিব সাতজনের নাম উল্লেখসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কিন্তু আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় নানা কর্মসূচি পালন করছিলেন সাংবাদিকেরা।

এর মধ্যেই আসামিরা ঢাকায় গিয়ে উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে উচ্চ আদালতের একটি বেঞ্চ তাঁদের জামিন আবেদন গ্রহণই করেননি। অবশেষে ঘটনার ১৩ দিন পর পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হলো।


আরও খবর



মিতু হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন আরও একজন

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের চাঞ্চল্যকর মিতু হত্যা মামলায় আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন মো. মহিউদ্দিন পারভেজ নামে আরও একজন। তিনি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা এলাকার বিকাশের দোকানি। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে তিনি সাক্ষ্য দেন।

এর আগে গতকাল (সোমবার) একই আদালতে মামলাটিতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দুই কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়েছিলেন।

তারা হলেন, পুলিশ পরিদর্শক ও পিবিআই ঢাকা কার্যালয়ের ডিজিটাল ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ আবদুল বাদী এবং একই সংস্থার চট্টগ্রাম মেট্রো ইউনিটের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাহাব উদ্দিন।

চট্টগ্রাম মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবদুর রশীদ বলেন, মিতু হত্যা মামলায় আজ (মঙ্গলবার) আরও একজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাকে জেরাও সম্পন্ন করেছেন। এ নিয়ে মামলাটিতে মোট ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর মামলাটির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

জানা গেছে, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরের নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন হন মাহমুদা খানম মিতু। ওই সময় এ ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচিত হয়। ঘটনার সময় মিতুর স্বামী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার অবস্থান করছিলেন ঢাকায়। ঘটনার পর চট্টগ্রামে ফিরে তৎকালীন পুলিশ সুপার ও মিতুর স্বামী বাবুল আক্তার পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতপরিচয়দের আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন।

তবে মামলাটিতে স্ত্রী হত্যাকাণ্ডে স্বামী বাবুল আক্তারেরই সম্পৃক্ততা পায় পিবিআই। ২০২১ সালের ১২ মে আগের মামলাটিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। একই দিন বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে চট্টগ্রাম নগরের পাঁচলাইশ থানায় দ্বিতীয় মামলাটি দায়ের করেন মিতুর বাবা সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন। ওইদিনই মামলাটিতে বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করে পিবিআই। সেই থেকে কারাগারে রয়েছেন বাবুল।

এদিকে, প্রথম মামলায় পিবিআইয়ের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে ২০২১ সালের ১৪ অক্টোবর নারাজির আবেদন করেন বাবুলের আইনজীবী। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ৩ নভেম্বর নারাজি ও পিবিআইয়ের প্রতিবেদন খারিজ করে মামলাটি অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। এরপর দুটি মামলাই তদন্ত করতে থাকে পিবিআই। তবে পরবর্তী সময়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী গত বছরের ২৫ জানুয়ারি মিতুর বাবার দায়ের করা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়। এরপর একই বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রথম মামলাটি অধিকতর তদন্ত শেষে বাবুলসহ ৭ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়।

গত ১৩ মার্চ আলোচিত মামলাটিতে বাবুল আক্তারসহ সাত আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



এক গ্লাস গণতন্ত্র নয়, এক গ্লাস উন্নয়ন চায় মানুষ: পরিকল্পনামন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৭ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গণতন্ত্রের চেয়ে উন্নয়নকে এগিয়ে রাখতে চান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেছেন, আমার বিশ্বাস মানুষ এখন উন্নয়নে আগ্রহী। মানুষ এখন এক গ্লাস গণতন্ত্র নয়, তারা এক গ্লাস উন্নয়ন চায়। গণতন্ত্রের চেয়ে আমাদের খাবারের ওষুধ, টয়লেট বেশি জরুরি।

রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। মূলত সেভ দ্য চিলড্রেন আয়োজিত সূচনা প্রকল্পের ফল প্রকাশ উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জাতীয় ঐক্যের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ভালো কাজের জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। সরকার উদার নীতিতে বিশ্বাস করে। দেশের কল্যাণে, মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার সবার উন্নয়নের জন্য কাজ করে। ক্ষুধা ও দারিদ্র কমিয়ে আনা কমিয়ে আনাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।

তিনি যোগ করেন, ক্ষমতার জন্য নয়, ভালো কাজের জন্য কৌশলের মতভেদ থাকা উচিত নয়। আমাদের নেতৃত্ব ভালো কাজের জন্য।

দেশে বৈষম্য আছে স্বীকার করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে এখনও ৪ থেকে ৫ শতাংশ মানুষ অসহনীয় দারিদ্রতার মধ্যে আছে। সরকার সেটা কমানোর লক্ষে এখন কাজ করছে। দেশে বৈষম্য আছে, কথাটি সত্য অনেকে বলছে দেশে বৈষম্য বেড়েছে। এই বৈষম্যের পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে শিক্ষা, সম্পদ, যারা আগে থেকেই শিক্ষাতে এগিয়ে তারাই পরবর্তীতে সম্পদের মালিক হয়েছেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, এনডিসি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবরাক। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সূচনা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউকেএইড।


আরও খবর
যেভাবেই হোক নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিচার ব্যবস্থায় বিদেশি হস্তক্ষেপ, ৫০ সম্পাদকের প্রতিবাদ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার বিষয়ে বিশ্বের ১৮৪ বিশিষ্ট ব্যক্তির খোলা চিঠির প্রতিক্রিয়ায় প্রতিবাদ ও উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৫০ জন সম্পাদক। শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ উদ্বেগ জানান।

বিবৃতিতে তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এ ধরনের খোলা চিঠি সার্বভৌম দেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৪(৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন। এ ধরনের চিঠি প্রদানের মাধ্যমে তারা অনৈতিক, বেআইনি ও অসাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ করেছেন বলে আমরা মনে করি।

এ ধরনের বিবৃতি বা খোলা চিঠি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং বাংলাদেশের আইনে শ্রমিকদের প্রদত্ত অধিকার সংক্রান্ত বিধানাবলীর সম্পূর্ণ পরিপন্থী বলেও দাবি করেন সম্পাদকরা।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত এবং নোবেল বিজয়ীদের এ ধরনের বিবৃতি এবং চিঠি অনাকাঙ্খিত এবং অনৈতিক। একজন অপরাধ করলে তার বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না এবং বিচার করা যাবে না এমন দাবি ন্যায়বিচার এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পরিপন্থী। আমরা মনে করি তারা মামলা সম্পর্কে পুরোপুরি না জেনে এমন দাবি করেছেন। তাই আমরা তাদেরকে অথবা তাদের প্রতিনিধি এসে মামলায় ড. ইউনূসকে আদৌ হয়রানি করা হচ্ছে কি না, তা তারা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের এই আহ্বান জানিয়েছেন আমরা তা সমর্থন করি।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, খোলা চিঠিতে বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে যে ধরনের মন্তব্য করা হয়েছে, তা স্বাধীন-সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের জনগণ যে কোনো মহলের এ ধরনের অবমাননাকর, অযাচিত ও বেআইনি হস্তক্ষেপ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এবং শ্রমিকদের অধিকারের বিষয়ে সম্মান প্রদর্শনের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

বিবৃতি দানকারী ৫০ জন সম্পাদক:

১। ইকবাল সোবাহান চৌধুরী, সম্পাদক, ডেইলি অবজারভার

২। গোলাম রহমান, সম্পাদক, আজকের পত্রিকা

৩। তাসমিমা হোসেন, সম্পাদক, ইত্তেফাক

৪। আবুল কালাম আজাদ, প্রধান সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা

৫। ইমদাদুল হক মিলন, প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

৬। আলমগীর হোসেন, সম্পাদক, সমকাল

৭। সাইফুল আলম, সম্পাদক, যুগান্তর

৮। নঈম নিজাম, সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

৯। ফরিদ হোসেন, সম্পাদক, ইউএনবি

১০। শ্যামল দত্ত, সম্পাদক, ভোরের কাগজ

১১। নাঈমুল ইসলাম খান, ইমিরিটাস এডিটর

১২। আলতামাশ কবির, সম্পাদক, সংবাদ

১৩। আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, সম্পাদক, পিপলস টাইম

১৪। রেজাউল করিম লোটাস, সম্পাদক, ডেইলি সান

১৫। শাহজাহান সরদার, সম্পাদক, বাংলাদেশ জার্নাল

১৬. নাসিমা খান মন্টি, সম্পাদক, আমাদের নতুন সময়

১৭। রফিকুল ইসলাম রতন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, বাংলাদেশ বুলেটিন

১৮। ফারুক আহমেদ তালুকদার, সম্পাদক, আজকালের খবর

১৯। সন্তোষ শর্মা, সম্পাদক, কালবেলা

২০। শরীফ শাহাবুদ্দিন, সম্পাদক, বাংলাদেশ পোস্ট

২১। শামীমা এ খান, সম্পাদক, জনকণ্ঠ

২২। কমলেশ রায়, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, সময়ের আলো

২৩। মুস্তাফিজ শফি, সম্পাদক, প্রতিদিনের বাংলাদেশ

২৪। মোস্তফা মামুন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দেশ রূপান্তর

২৫। বেলায়েত হোসেন, সম্পাদক, ভোরের ডাক

২৬। চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফাত, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দৈনিক বাংলা

২৭। শামীম সিদ্দিকি, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, আলোকিত বাংলাদেশ

২৮। আব্দুল মজিদ, সম্পাদক, সংবাদ সারাবেলা

২৯। রিমন মাহফুজ, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, সংবাদ প্রতিদিন

৩০। মফিজুর রহমান খান বাবু, সম্পাদক, বাংলাদেশের আলো

৩১। আরিফুর রহমান দোলন, সম্পাদক, ঢাকা টাইমস

৩২। নুর হাকিম, সম্পাদক, সকালের সময়

৩৩। মো: জসিম, সম্পাদক, আমার বার্তা

৩৪। আখলাকুল আম্বিয়া, সম্পাদক, স্বাধীন বাংলা

৩৫। এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী, সম্পাদক, আজকের দর্পণ

৩৬। ফরিদ বাঙ্গালী, সম্পাদক, লাখো কণ্ঠ

৩৭। ড. আসাদুজ্জামান, সম্পাদক, বাংলাদেশ সমাচার

৩৮। কিশোর আদিত্য, সম্পাদক, প্রথম কথা

৩৯। দীপক আচার্য্য, সম্পাদক, দ্যা সাউথ এশিয়ান টাইমস

৪০। আবু সাঈদ, সম্পাদক, আজকের সংবাদ

৪১। আতিকুর রহমান চৌধুরী, সম্পাদক, দর্পণ প্রতিদিন

৪২। রফিকুল ইসলাম, সম্পাদক, আলোর বার্তা

৪৩। মো: সেলিম, সম্পাদক, ডেইলি ইভিনিং নিউজ

৪৪। মোস্তফা হোসেন চৌধুরী, সম্পাদক, অগ্রসর

৪৫। নাজমুল হক সরকার, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, বর্তমান

৪৬। শাহাদাত হোসেন শাহীন, সম্পাদক, গণমুক্তি

৪৭। মো. সাইদুল ইসলাম, সম্পাদক, প্রতিদিনের সংবাদ

৪৮। নাজমুল আলম তৌফিক, সম্পাদক, ডেইলি সিটিজেন টাইমস

৪৯। হেমায়েত হোসেন, সম্পাদক, কান্ট্রি টুডে সহ ৫০ জন।


আরও খবর
যেভাবেই হোক নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের, মহাসচিব তৈমূর

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির প্রয়াত নেতা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার প্রতিষ্ঠিত দল তৃণমূল বিএনপিতে যোগ দিয়েই দলটির প্রথম কাউন্সিলে চেয়ারপারসন নির্বাচিত হয়েছেন শমসের মবিন চৌধুরী। দলটির মহাসচিবের দায়িত্ব পেয়েছেন অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। আর গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাডভোকেট অন্তরা সেলিমা হুদা।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আয়োজিত তৃণমূল বিএনপির জাতীয় সম্মেলন ও কাউন্সিলে নবনির্বাচিত কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আশানুর রহমান ২৭ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটি ঘোষণা করেন।

কমিটিতে আরও যারা আছেন: কো-চেয়ারপারসন কেএ জাহাঙ্গীর মাজমাদার, ভাইস চেয়ারপারসন মেজর (অব.) ডা. হাবিবুর রহমান, মোখলেছুর রহমান, দিপক কুমার পালিত, মেনোয়াল সরকার, ছালাম মাহমুদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মো. আক্কাস আলী খান, যুগ্ম মহাসচিব রেজাউল করিম, মাছুদুর রহমান, ফয়েজ চৌধুরী, তালুকদার জহিরুল হক, রোকসানা আমিন সুরমা, কোষাধ্যক্ষ মো. শামীম আহসান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান সিরাজ, আকবর খান, কামাল মোড়ল, দপ্তর সম্পাদক এ কে সাইদুর রহমান, মোহাম্মদ রাজু মিয়া, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক ইব্রাহীম খলিল সবুজ, যুববিষয়ক সম্পাদক শাহাব উদ্দীন ইকবাল, আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আশানুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক স্থপতি নাজমুন সাকিব, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাগর ঘোষ ও স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন।

এর আগে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অন্তরা হুদার সভাপতিত্বে কাউন্সিল অধিবেশন শুরু হয়।  অনুষ্ঠানের শুরুতে মিলনায়তনের বাইরে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তিনি।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন তৃণমূল বিএনপির জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান আলী আক্কাস খান। দলটির মহাসচিব অবসরপ্রাপ্ত মেজর শেখ হাবিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রে থাকায় তার একটি বার্তা পড়ে শোনানো হয়।

কাউন্সিলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রয়াত নাজমুল হুদার একটি ভিডিও তথ্যচিত্র উপস্থাপন করা হয়।

সকাল থেকে মিলনায়তনের বাইরে বিভিন্ন স্থান থেকে তৃণমূল নেতারা সমবেত হন। তারা রেজিস্ট্রেশন বুথে নাম তালিকাভুক্ত করে মিলনায়তনে প্রবেশ করেন।

তৃণমূল বিএনপির নেতারা জানান, ৬৪ জেলা থেকে তৃণমূল বিএনপির নেতারা যোগ দিয়েছেন।

২০১৫ সালে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা তৃণমূল বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি দলটি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পায়। এর তিন দিন পর ১৯ ফেব্রুয়ারি মারা যান নাজমুল হুদা। তার মৃত্যুর পর ১৬ মে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন তার মেয়ে ব্যারিস্টার অন্তরা হুদা।

নিউজ ট্যাগ: তৃণমূল বিএনপি

আরও খবর
ঝিনাইদহ থেকে খুলনার পথে বিএনপির রোডমার্চ

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




পকেট থেকে ইয়াবা উদ্ধার, দুই পুলিশ সদস্যের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৮ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

পল্টন মডেল থানার রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ লাইনস এলাকা থেকে দুই পুলিশ সদস্যের পকেট থেকে ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জিএম আনোয়ার হোসেন ও কনস্টেবল মো. মিজানুর রহমানের এক বছর তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাদের পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৮ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিবের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। এদিন জামিনে থাকা আসামিরা আদালতে উপস্থিত হন। তাদের উপস্থিতিতে আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় শেষে আদালত তাদের সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

ঘটনার সময় এএসআই আনোয়ার পুলিশের এন্ট্রি টেরোরিজমের ইউনিট ও কনস্টেবল মিজানুর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার পর তাদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় পুলিশ জানতে পারে, পল্টন মডেল থানার রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ লাইন এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক বিক্রি করছে। পরে অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা নিজেদের পুলিশ পরিচয়। এসময় আসামি আনোয়ারের পকেট থেকে ১৬ পিস ইয়াবা ও মাদক বিক্রির দুই হাজার ৪০০ টাকা জব্দ করা হয়। অন্য আসামি মিজানুরের পকেট থেকে ১৫ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানার উপপরিদর্শক মো. আতাউর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন। এ মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ২২ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আরশাদ হোসেন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আদালত অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলায় ৯ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় চারজন সাক্ষ্য দেন।

নিউজ ট্যাগ: পল্টন মডেল থানা

আরও খবর
আজ বায়ুদূষণে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ১৬তম

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

লালবাগের আগুন নিয়ন্ত্রণে

সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩