আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ: রাজউকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পরিত্যক্ত সম্পত্তি দখল করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ অনুসন্ধানে রাজউকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (১০ মে) দুদকের ঊর্ধ্বতন এক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

সংস্থাটির অনুসন্ধান টিমের প্রধান তিনটি পৃথক নোটিশে রাজউক কর্মকর্তাদের আগামী ১৮, ২১ ও ২২ মে দুদকে হাজির হয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: জেএমবি কমান্ডার এরশাদের ২০ বছর কারাদণ্ড

পৃথক তিন চিঠিতে অভিযোগের বিষয়ে বলা হয়েছে, রাজউক চেয়ারম্যানসহ অন্যান্যদের সহায়তায় আব্দুস সালাম মুর্শেদী রাজধানীর গুলশান-২ এর ১০৪ নম্বর রোডের ২৭/বি নম্বর বাড়িটি দখল করেন। অভিযোগের সুষ্ঠুভাবে অনুসন্ধানের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বক্তব্য শোনা ও গ্রহণ করা প্রয়োজন। তাদের আগামী ১৮, ২১ ও ২২ মে দুদকে হাজির হয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।

তলবকৃতদের মধ্যে রাজউকের সাবেক আইন উপদেষ্টা ড. মো. সেলিম, সহকারী আইন উপদেষ্টা মো. মনসুর হাবিব ও সাবেক সদস্য (এস্টেট) অব, কর্নেল নুরুল হককে ১৮ মে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘পাকিস্তান’ শব্দ থাকা সব আইনের তালিকা চান হাইকোর্ট

এ ছাড়া ২১ মে রাজউকের পরিদর্শক (এস্টেট) শাহ মো. সদরুল আলম, সহকারী টাউন প্ল্যানার মাহফুজুল কাদের, ডেপুটি টাউন প্ল্যানার কাজী গোলাম হাফিজ, উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি) অমিত কুমার দেবনাথ ও টাউন প্ল্যানার জাকির হোসেন এবং ২২ মে রাজউকের পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-১) হাবিবুর রহমান, মো. নুরুল ইসলাম, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. খোরশেদ আলম ও সদস্য ভূইয়া রফিউদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না জাহাঙ্গীর

দুদক সূত্রে জানা যায়, নথি জালিয়াতির মাধ্যমে সালাম মুর্শেদীকে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মালিকানাধীন গুলশান-২-এর ১০৪ নম্বর সড়কে সিইএন (ডি)-২৭ নম্বর বাড়িটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। এমন অভিযোগ তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ২০২২ সালের ১১ আগস্ট দুদকে আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। দুদক আবেদন আমলে না নেওয়ায় একই বছরের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন ব্যারিস্টার সুমন।

পরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে দুদক অনুসন্ধানে নামে। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি এই বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে সংস্থাটি। 


আরও খবর



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৬০ জনকে শাস্তি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন, অসদাচরণ ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

রোববার (৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা পরিষদের সভার সুপারিশ অনুযায়ী অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বহিষ্কৃতরা হলেন, মৃৎশিল্প বিভাগের জাহিদ শেখ ও মো. শাহরিন ইসলাম, ফলিত গণিত বিভাগের মো. আযহা ইসলাম, সংগীত বিভাগের মর্তুজা হাসান খান, ইতিহাস বিভাগের মো. আজিম মাহমুদ তওসিফ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মো. রিয়াদ মাল এবং ফরাসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের মো. আব্দুল ওহেদ। এছাড়াও, পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করায় ৬০ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারের কারণও উল্লেখ করে প্রশাসন। তাদের মধ্যে জাহিদ শেখ ও মো. শাহরিন ইসলাম শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের এক শিক্ষার্থীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হলে আটকে রেখে ১০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় এবং ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। পরে ওই শিক্ষার্থীর বাবা অভিযুক্তদের নামে রাজধানীর লালবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। আর এই অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় তাদের দুইজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

অন্যদিকে, সাময়িক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থী আযহা ইসলাম, মর্তুজা হাসান খান, মো. আজিম মাহমুদ তওসিফ এবং মো. রিয়াদ মাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘুরতে আসা দুজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে ও ৫ হাজার ৫শ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় ওই দুই ভুক্তভোগী শাহবাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ওই চার শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা ক্ষুন্ন, অসদাচরণ ও শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে মো. আব্দুল ওহেদকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। সাময়িক বহিষ্কৃত এসব শিক্ষার্থীদের চিঠি তাদের সংশ্লিষ্ট থানা, স্থানীয় অভিভাবক এবং স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে।

এছাড়াও, ক্যাম্পাসে ভ্রাম্যমান দোকান থেকে চাঁদা নেয়ার অভিযোগে প্রক্টর অফিসের মো. শামিম হোসেনকে স্থায়ীভাবে চাকুরী থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।


আরও খবর



ঈদে টানা ৬ দিন ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঈদ মানেই আনন্দ। এবার ঈদুল ফিতরে সেই আনন্দ আরও বাড়ছে সরকারি চাকরিজীবীদের। তারা পাচ্ছেন টানা ৬ দিন ছুটি।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঈদুল ফিতরের দিন সাধারণ ছুটি থাকে। আর ঈদের আগের দিন ও পরের দিন নির্বাহী আদেশে ছুটি দেয় সরকার।

কর্মকর্তারা জানান, প্রতি বছর ঈদের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ছুটির একটি তালিকা প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়। মন্ত্রিসভা থেকে সেই তালিকা অনুমোদনের পর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এ বছর এখনো তালিকা পাঠানো হয়নি, তবে প্রস্তুতি চলছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, এ বছর ১২ মার্চ থেকে রোজা শুরু হয়েছে। সাধারণত ২৯ রমজান থেকে সরকারি অফিস বন্ধ থাকে। সেই হিসাবে ৯-১০-১১ (মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার) থাকবে ঈদের ছুটি। পরের দুই দিন ১২-১৩ এপ্রিল (শুক্র ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি। এরপরের দিন ১৪ এপ্রিল (রবিবার) বাংলা নববর্ষের (পয়লা বৈশাখ) ছুটি। এবার ২৯ বা ৩০ রোজা হলেও ছুটি থাকছে ৬ দিনই।

শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয় ঈদুল ফিতর। জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ঈদের দিন নির্ধারণ করে।


আরও খবর



অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেছেন, দেশ থেকে অর্থপাচার ঠেকাতে হুন্ডির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ধরনের অপরাধে যুক্ত হওয়ায় প্রতিদিনই ১ থেকে ২০০ মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

সোমবার (১১ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদর দফতরে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ২০২২ সালে আমি যখন বাংলাদেশ ব্যাংকে যোগদান করি, তখন দেশে বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকট ছিল। সে সময় ওভার ইনভয়েসিং বন্ধের প্রথম পদক্ষেপ নেই। কারণ দেশ থেকে পকেটে করে ডলার-পাচার খুব কম হয়। বড় ধরনের অর্থপাচারের ঘটনাগুলো ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে। আবার রফতানি পণ্যের মুনাফা বিদেশে রেখেও অর্থপাচারের ঘটনা ঘটে। সেটি রোধেও উদ্যোগ নেওয়া হয়।

হুন্ডি বন্ধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে তিনি বলেন, প্রবাসীরা হয়তো ৫০০ টাকা দেশে কোনও পরিবারের কাছে পাঠাবেন, তখন সে ওখানেই পরিচিত কোনও ব্যক্তিকে দিয়ে বলছেন, দেশে তার পরিবারকে দিতে। ওই টাকা বিদেশেই থেকে যায়। তার বিপরীতে বাংলাদেশে কোনও একজন প্রতিনিধি টাকা প্রদান করেন। টাকা প্রদানের ক্ষেত্রে আগে যেমন বাড়ি গিয়ে দিয়ে আসতেন, এখন সেটি এমএফএসের মাধ্যমে হচ্ছে। এ ধরনের ১ থেকে ২০০ অ্যাকাউন্ট প্রতিদিন বন্ধ করা হচ্ছে। পরে আবার মুচলেকা নিয়ে কিছু অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া হয়। কোনোটির বিরুদ্ধে আবার স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

গভর্নর বলেন, দেশে বছরে মানি চেঞ্জারের মাধ্যমে লেনদেন হয় ৪৫ থেকে ৫০ মিলিয়ন। আর ব্যাংকিং চ্যানেলে হয় ২৭০ বিলিয়ন। কিন্তু ছোট একটি অংশের লেনদেন সত্ত্বেও মানি চেঞ্জাররা যখন ডলারের রেট ২ টাকা বাড়িয়ে দেন, তখন অনেক প্রবাসীই রেমিট্যান্সের অর্থ ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এভাবেই ডলার সংকট তৈরি হয়। এজন্য মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে। পাশাপাশি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেন থেকে বিরত থাকতে হবে। এটি আমাদের দেশে সম্পূর্ণ অবৈধ।

সিআইডি প্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়ার সভাপতিত্বে কর্মশালার উদ্বোধনীতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান মো. মাসুদ বিশ্বাস।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




ধনকুবের পুত্রের বিয়েতে নেচে মাতালেন তিন খান

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলে আনান্ত আম্বানি ও তার হবু স্ত্রী রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক-বিবাহ অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণে হলিউড -বলিউড সহ বিশ্বের নামী সব ব্যক্তিত্বদের আগমনে গুজরাটের জামনগরে বর্তমানে যেন চাঁদের হাট বসেছে।

সেখানেই জমিয়ে নাচলেন বলিউডের তিন খান। শাহরুখ, সালমান ও আমিরের নাচের বিরল এই দৃশ্য সামাজিক মাধ্যমে এখন ভাইরাল।

ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী , অস্কার প্রাপ্ত নাটু নাটু গানে হাসি মুখে একে অপরের সঙ্গে নাচে পা মেলালেন। আবার একে অপরের সিগনেচার পোজ নকলও করলেন তারা।

নাটু নাটু ছাড়াও সালমান, আমির এবং শাহরুখকে ছাইয়া ছাইয়া, মুজসে শাদি করোগি থেকে টাওয়াল ডান্স, জিনে কে হ্যায় চার দিন আর রং দে বাসন্তি-এর মাস্তি কি পাঠশালা-গানের স্টেপে নাচতে দেখা যায়।

শাহরুখ, সালমান এবং আমির ছাড়াও বলিউডের আরও বেশ কয়েকজন তারকাকেও দেখা গিয়েছে এই অনুষ্ঠানে। তাদের মধ্যে ছিলেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা, কিয়ারা আদভানি, সাইফ আলি খান, কারিনা কাপুর খান, বরুণ ধাওয়ান, অনিল কাপুর, সারা আলি খান, ইব্রাহিম আলি খান, অনন্যা পান্ডে এবং আদিত্য রায় কাপুর। রানী মুখার্জি, দীপিকা পাড়ুকোন, রণবীর সিং, রণবীর কাপুর এবং আলিয়া ভাটকে দেখা যায় অনুষ্ঠানে।

১-৩ মার্চ গুজরাটেরর জামনগরে রিলায়েন্স গ্রিনস-এ অনন্ত ও রাধিকার প্রাক-বিবাহের একাধিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। রয়েছে নাচ-গানের আয়োজন। বহু প্রতীক্ষিত এই প্রাক-বিবাহ আসরের প্রথম সন্ধ্যায় মূল আকর্ষণ ছিল পপতারকা রিহানার পারফরম্যান্স। তবে দ্বিতীয় সন্ধ্যায় মঞ্চ মাতিয়েছেন বলিউড তারকারা। হবু দম্পতি অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের চার হাত এক হবে আগামী ১২ জুলাই।


আরও খবর



রোজায় বাজার নিয়ন্ত্রণে কঠোর হওয়ার নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন রমজান মাসে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে মজুতদারির বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার (০৩ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে আয়োজিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনে-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, সরবরাহের ক্ষেত্রেও নানা সমস্যার সৃষ্টি হয় অথবা একটা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হয়। কেউ কেউ মজুতদারি করে পচিয়ে ফেলবে কিন্তু বাজারে দেবে নাএই জাতীয় অবস্থার সৃষ্টি করে। সেই দিকে বিশেষভাবে দৃষ্টি এবং কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। রমজান মাস সামনে রেখেই এই কথাগুলো আমি সবাইকে বললাম। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেন সাধারণ মানুষের কাছে যথাযথভাবে পৌঁছাতে পারে সেদিকে সবাইকে যথাযথভাবে নজর দিতে হবে।

তিনি বলেন, এই প্রথম আইনের মাধ্যমে গঠিত নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে নির্বাচন পরিচালনা করেছে এবং কমিশনের নির্দেশনা অনুসরণ করে জেলা প্রশাসকরা সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এ সময় জেলা প্রশাসকদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের পর থেকে যতগুলো নির্বাচন আমি দেখেছি, প্রত্যক্ষভাবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে দেখেছি; কীভাবে জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়েছে। এবারের নির্বাচন আমি মনে করি যে, সব থেকে সুষ্ঠু একটি নির্বাচন, অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্রকৃতপক্ষে যারা নির্বাচনই চায়নি, যাদের লক্ষ্য ছিল এ দেশে যেন কোনো নির্বাচনই না হয়অনির্বাচিত; অস্বাভাবিক পরিস্থিতি আবার সৃষ্টি হয়, পঁচাত্তর সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে ২১ বছর এ দেশের মানুষ কষ্ট ভোগ করেছে, এরপর আবার ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত, সেই পরিস্থিতি যেন আসে। তাদের কাছে হয়তো নির্বাচনটা পছন্দ নাও হতে পারে। কারণ তাদের মন মতো কাজ হয়নি। কিন্তু সাধারণ মানুষ, একদম গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত মহিলা এবং প্রথমবার যারা ভোটার; তরুণ ভোটাররা, তাদের আগ্রহ সব থেকে বেশি ছিল। তারা যে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পেরেছে, এটার সমস্ত কৃতিত্ব আপনাদেরই—আমি মনে করি, যারা নির্বাচনী কাজে সাহায্যে ছিলেন।’


আরও খবর