আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

সাজেকের ট্যুরিস্ট স্পট হেলিপ্যাড বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মেঘের রাজ্যখ্যাত সাজেকের জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট স্পট হেলিপ্যাড’ পর্যটকদের নিরাপত্তাজনিত কারণে বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। এতে হতাশা প্রকাশ করেছেন পর্যটকরা।

জানা গেছে, সাজেকের হেলিপ্যাড বরাবরই পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। সাজেকে এটিই একমাত্র জায়গা যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই উপভোগ করতে পারেন পর্যটকরা। এই হেলিপ্যাডের চারপাশে অনেকগুলো রিসোর্ট আছে। হেলিপ্যাডে দাঁড়ালে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের পাশাপাশি উপভোগ করার সুযোগ হয় বিশাল পাহাড় আর মেঘের লুকোচুরি। যেন মনে হয় মেঘের দল হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

সাজেকের হেলিপ্যাডে পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রিসোর্টের মালিকরা। মেঘপুঞ্জি রিসোর্টের ব্যবস্থাপক পুষ্প চাকমা বলেন, গত কয়েক দিন ধরে হেলিপ্যাডের আশপাশে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করতে দেখেছিলাম। সকালে জানতে পারলাম আজ থেকে হেলিপ্যাডে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে সেনাবাহিনী।

রুংরাং রিসোর্ট কটেজের স্বত্বাধিকারী রেদওয়ান চৌধুরী বলেন, আজ থেকে হেলিপ্যাডে পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ। চারপাশে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। প্রবেশ নিষিদ্ধ করার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, প্রথমত নিরাপত্তাজনিত কারণে বন্ধ করা হয়েছে। তাছাড়া পর্যটকরা জায়গাটা খুব বেশি নোংরা করে ফেলেন, তাই হয়তো কর্তৃপক্ষ বন্ধ করে দিয়েছে।

ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা প্ল্যান করে এসেছিলাম হেলিপ্যাড থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত উপভোগ করব। কিন্তু প্রশাসনের হঠাৎ এমন সিদ্ধান্তে আমরা অবাক। ছবি তোলার জন্যও হেলিপ্যাড দারুণ একটি জায়গা ছিল।

আরেক পর্যটক উম্মে সায়মা তানিয়া বলেন, আসলে পর্যটকদের কাছে হেলিপ্যাড একটি আকর্ষণীয় জায়গা। কিন্তু সেখানে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করে দেওয়াতে একটু হতাশা কাজ করছে। অবশ্য এর দায় কিছুটা পর্যটকদের ওপরও বর্তায়।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুমানা আক্তার বলেন, আসলে পর্যটকরা হেলিপ্যাডের সৌন্দর্য রক্ষার ব্যাপারে সচেতন না। কেউ উচ্চশব্দে গান বাজান আবার অনেকের নেশাদ্রব্য গ্রহণের বিষয় সামনে এসেছে। তাই নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই পর্যটকদের জন্য এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



কুকি-চিন আবারও মাথাচাড়া দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে ৩ ব্যাংকে ডাকাতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ইদানিংকালে আমরা দেখছি কুকি-চিন আবারও মাথাচাড়া দিচ্ছে। এরই মধ্যে পুলিশ ও বিজিবি অভিযান শুরু করেছে। প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনীও অভিযানে যোগ দেবে।

বুধবার (০৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রুমাতে সাবস্টেশন বন্ধ করে তারা সোনালী ব্যাংকে যায়। সেইসময় পুলিশ এবং শৃঙ্খলার দায়িত্বে যারা ছিল তারা তারাবির নামাজ পড়ছিল। আজকে থানচিতে কৃষি ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকেও তারা চেষ্টা করেছে। এটা প্রতিরোধে যা যা ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সব বিষয় দেখা হচ্ছে।

মন্ত্রী আরও বলেন, কুকি-চিনের বিরুদ্ধে পুলিশ ও বিজিবি অভিযান চলছে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীও যোগ দেবে।

এরআগে মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ব্যাংকটির ম্যানেজারকেও তুলে নেওয়া হয়েছে। এর ১৬ ঘণ্টা পর আজ বুধবার বেলা ১টার দিকে থানচির সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা করা হয়।


আরও খবর



ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ইউরোপের ৪ দেশ

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছে ইউরোপের চারটি দেশ। দেশগুলো হলো স্পেন, আয়ারল্যান্ড, মাল্টা ও স্লোভেনিয়া। ইতোমধ্যে তারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রাথমিক পদক্ষেপ নিয়েছে।

ইউরোপভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইউরো নিউজের খবরে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার ব্রাসেলসে ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয় দেশগুলো।

বৈঠকের পর আয়ারল্যান্ড এক যৌথ বিবৃতিতে জানায়, আমরা সম্মত হয়েছি, দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন করা। তাহলেই কেবল ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিরা শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে পাশাপাশি বসবাস করতে পারবে।

এদিকে, বৈঠকের পর স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেন, গত বছর শুরু হওয়া তার সরকারের চার বছরের মেয়াদকালের মধ্যে এ স্বীকৃতি মিলবে।

তিনি আরও বলেন, কাউন্সিলের সমাবেশের ফাঁকে শুক্রবার সকালে আয়ারল্যান্ড, মাল্টা ও স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে তারা একটি চুক্তিতে পৌঁছান।

গত নভেম্বরে আরব রাষ্ট্রগুলো ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) স্পেনে বৈঠক করেছিল। সেখানে তারা ফিলিস্তিনইসরালয়ের সংঘাত বন্ধে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সম্মত হয়।

১৯৮৮ সাল থেকে জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্যরাষ্ট্রের মধ্যে ১৩৯টি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে।


আরও খবর



দাবদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন, চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

প্রচণ্ড দাবদাহে পুড়ছে দেশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়, ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ২৭ শতাংশ। আজকের তাপমাত্রা চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গার সর্বোচ্চ। এর আগে গত ৬ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

এদিকে তাপপ্রবাহের কারণে অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হতে পরামর্শ দিচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আওলিয়ার রহমান পরামর্শ দিয়ে বলেন, তাপপ্রবাহের কারণে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে। অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের না হতেও পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া বেশি বেশি পানি ও ফলমূল খেতে বলা হচ্ছে।

অপরদিকে, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, তাপপ্রবাহের ক্ষতি থেকে ধান রক্ষার জন্য ধানের শীষে দানা শক্ত না হওয়া পর্যন্ত জমিতে অবশ্যই ৫-৭ সেন্টিমিটার পানি ধরে রাখুন। এ সময় জমিতে যেন পানির ঘাটতি না হয়।

এদিকে, তীব্র গরমে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। বাইরে কড়া রোদ থেকে বাঁচতে অনেকেই গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছেন। কেউবা আবার লেবুর শরবত খেয়ে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন।

শহরের কয়েকজন রিকশাচালক বলেন, রোদের তাপে মনে হচ্ছে শরীর পুড়ে যাচ্ছে। সকাল ও বিকেলের পর থেকে যাত্রী পেলেও দুপুরে বেশির ভাগ রাস্তাঘাট ফাঁকা। পেটের দায়ে এই তীব্র গরমেও রিকশা চালাতে হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি মৌসুমে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। চলমান তাপপ্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে।


আরও খবর



প্রাথমিকে ২৫ ও মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীপ্রতি ব্যয় বেড়েছে ৫১ শতাংশ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীপ্রতি বছরে একটি পরিবারের ব্যয় হয় প্রায় ১৪ হাজার টাকা। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। আর মাধ্যমিকে ২৭ হাজার টাকার বেশি ব্যয় হচ্ছে। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। শনিবার (৩০ মার্চ) বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা: মহামারী উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গণসাক্ষরতা অভিযান এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীর জন্য বছরে গড়ে ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা খরচ হয়। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে খরচ কম। গ্রামে বছরে গড়ে ১০ হাজার ৬৩৭ এবং শহরে ১৮ হাজার ১৩২ টাকা খরচ হয়। ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ ৮ হাজার ৬৪৭ টাকা বা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বছরে শিক্ষার্থীপ্রতি বছরে গড়ে খরচ হয় ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। এরমধ্যে গ্রামে ২২ হাজার ৯০৯ এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার ৬৬২ টাকা ব্যয় হয়।

গত বছরের প্রথম ছয় মাসে এ খরচ অন্তত ২০ হাজার ৭১২ টাকা বা ৫১ শতাংশ বেড়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর এবং ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত তুলনামূলক হিসাব করে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ খরচের বড় অংশই চলে যায় টিউশনি বা কোচিং সেন্টারে। এছাড়া বাকি খরচ হয় গাইড বইসহ সহায়ক বিভিন্ন সামগ্রী, যাতায়াত, খাবার, শিক্ষা উপকরণ (বই, খাতা, কলম), স্কুলের বিভিন্ন ফি এবং এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিজে।

এই গবেষণায় সহযোগিতা করেছে ক্লিয়ার ও এফসিডিও। গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক ও এডুকেশন ওয়াচের সদস্য সচিব রাশেদা কে. চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভাপ্রধান ছিলেন এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপাসন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ।

এডুকেশন ওয়াচ প্রতিবেদন-২০২৩ উপস্থাপন করেন গণসাক্ষরতা অভিযানের উপ-পরিচালক ও এডুকেশন ওয়াচের ফোকাল পয়েন্ট ড. মোস্তাফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এডুকেশন ওয়াচের আহ্বায়ক ড. আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী।


আরও খবর



পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজার টিকিট বিক্রি শেষ ৩ ঘণ্টায়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে সকাল ৮টা থেকে। এসময় বিক্রি শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট। আজ বিক্রি হচ্ছে ঈদ যাত্রার দ্বিতীয় দিনের (৪ এপ্রিল) টিকিট। সকাল ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত পশ্চিমাঞ্চলের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চলের টিকিট বিক্রি শুরু হবে দুপুর ২টায়।

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার।

তিনি বলেন, সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সকাল ১১টা পর্যন্ত ঢাকা থেকে পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটের ট্রেনের ১৪ হাজারের বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। এই অঞ্চলের মোট আসন সংখ্যা প্রায় ১৬ হাজার। এবার শতভাগ টিকিট অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টার থেকে কোনো টিকিট প্রিন্ট করা হচ্ছে না। এবারে প্রথম ওটিপি সিস্টেম চালু করা হয়েছে টিকিট যার ভ্রমণ তার নিশ্চিত করতে।

আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই প্রথম ৭ দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষ্যে ঘরমুখী মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল ২৪ মার্চ। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।

ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ; ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ; ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।


আরও খবর