আজঃ সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সামরিক বাহিনীকে ছাউনিতে ফিরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা। রোববার (৪ আগস্ট) রাজধানীর রাওয়া ক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা তুলে ধরেছেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা।

দেশের বিদ্যমান অবস্থায় সংকট নিরসনে করণীয় প্রসঙ্গে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে মূল বক্তব্য তুলে ধরেন সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়া।

ইকবাল করিম ভূঁইয়া বলেন, দেশের নীতিনির্ধারকরা যদি বিবেক, বুদ্ধি ও হৃদয়হীন হয়ে না পড়তেন, তাহলে গত কয়েক সপ্তাহে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড়, করুণ, মর্মান্তিক এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনাগুলো ঘটত না। এসব হামলা, আক্রমণ ও পাল্টা প্রতিরোধে অঙ্গহানি ঘটেছে অগণিত মানুষের। অন্ধ হয়েছেন বহুসংখ্যক কিশোর ও তরুণ।

তিনি বলেন, অসহায় নাগরিকরা প্রয়োজনীয় এবং জরুরি চিকিৎসাও পাচ্ছেন না। তার ওপরে চলছে ব্লক রেইড করে, সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে বাড়িঘর, মেস থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার মতো ভয়ংকর ঘটনা। মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন অথবা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন হাজার হাজার নিরপরাধ কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী।

তিনি আরও বলেন, বৈষম্য, ভেদাভেদ ও জুলুমের অবসান করা ছিল মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার। তা না ঘটে উল্টো এটা আজ দেশের সব পর্যায়ে ভয়াবহভাবে বিস্তার লাভ করেছে। সমাজের নিচের স্তরে পড়ে থাকা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সহ্যের সীমার বাইরে চলে গেছে। আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ও এর ব্যবস্থাপনা খুব নাজুক, যার প্রতিকার ঘটাতে জনগণ আজ আত্মোৎসর্গ করতে পিছপা হচ্ছে না। এমন কষ্টকর পরিস্থিতির ভেতর দেশবাসীকে ঠেলে দেওয়ার জন্য যারা দায়ী, বিচারের মাধ্যমে তাদের সাজা নিশ্চিত করে পুরো ব্যবস্থার মধ্যে স্বচ্ছতা, ন্যায্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করা না গেলে সমাজে শান্তি, শৃঙ্খলা ও আস্থা ফিরিয়ে আনা যাবে না।

সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাহেদুল আনাম খানসহ ছয়জন সাবেক জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা বক্তব্য দেন। সংবাদ সম্মেলন আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) নুরুদ্দীন খান।


আরও খবর



রাশেদ খান মেনন গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননকে আটক করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তার পার্টির পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানীতে মেননের নিজ বাসভবন থেকে তাকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র ছাত্র-জনতা হত্যার ও ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে গণহত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে দায়ের করা অভিযোগে তাকে আসামি করা হয়েছে।

তবে, রাশেদ খান মেননকে কোন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হবে ডিবি পুলিশের পক্ষ থেকে এখনও তা নিশ্চিত করে জানানো হয়নি।


আরও খবর



বঙ্গবাজারে দুই সাংবাদিককে পেটাল কাউন্সিলর-বিএনপি নেতার অনুসারীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

রাজধানীর বঙ্গবাজারে কাপড় দেখতে গিয়ে সিন্ডিকেটের প্রতিবাদ করায় হামলার শিকার হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতিসহ দুই সাংবাদিক। তাদের দোকানে ডেকে নিয়ে কাউন্সিলর চামেলির অনুসারীরা হাতুড়ি, রড, জিআই পাইপ দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে। এক শিক্ষার্থীর আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে এবং এক ব্যবসায়ী আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজধানীর বঙ্গমার্কেটের বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেটের দোতলায় এমন ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়। ঘটনাস্থলে তাদের নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।

ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন শাহবাগ থানার ১৯ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রোকসানা ইসলাম চামেলির স্বামী আবুল হোসেন টাবু ও বিএনপির পদ প্রত্যাশী নেতা রফিকুল ইসলাম স্বপন এবং শাহবাগ থানার ২০ নং ওয়ার্ডের বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ ইউসুফ।

সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়াকে কক্ষের মেঝেতে ফেলে মাথায়, পিঠে, কোমরে, পায়ে উপর্যুপরি আঘাত করা হয়। তার সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্যদিকে জাগো নিউজের স্টাফ রিপোর্টার নাহিদকে দোতলায় মারার পর ভবনের ছাদে তুলে পেটানো হয়। তিনি বাম পায়ে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। এছাড়া এক শিক্ষার্থীর ডান হাতের একটি আঙুলের অগ্রভাগ কেটে ফেলা হয়।

মারধরের একপর্যায়ে আল সাদীর মোবাইল ছিনতাই করে নিয়ে যায় আক্রমণকারীরা। অন্যদিকে নাহিদের মোবাইল, মানিব্যাগ, বাইকের চাবি, প্রেস আইডি কার্ড ছিনিয়ে নেয় তারা।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভুঁইয়া বলেন,  আমরা সিন্ডিকেটের প্রতিবাদ করায় আমাদের ওপর তারা হামলা করে। এমনকি আমরা সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পর আরও বেশি হামলা করে। বের হয়ে আমরা পুলিশ নিয়ে আসি। পুলিশের সামনেও তারা আমাদের মারার চেষ্টা করে কিন্তু পুলিশ আমাদের কোনো সাহায্য করেনি।

জাগো নিউজের স্টাফ রিপোর্টার নাহিদ বলেন, আমাদের মার্কেটের গেট ভেঙে হামলা করেছে। এসময় সেনাবাহিনীকে ফোন দিয়েও কোনো রেসপন্স পাইনি। সাংবাদিক পরিচয় দিয়েছিলাম, তবুও ছাত্রলীগ বলে পিটিয়েছে আমাদের। আমার ফোন মানিব্যাগ এবং আইডি কার্ড সব নিয়ে গেছে তারা।

তিনি বলেন, পরবর্তীতে রুম থেকে বের করে এনে ছাদে নিয়ে গিয়ে দেশীয় অস্ত্র ও জিআই পাইপ দিয়ে আবার মেরেছে। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলাম। তাদের কাছে পানি চেয়েছি কিন্তু পানি পর্যন্ত দেয়নি তারা। তারা বলছিল, আমাকে পানি খাওয়ালে আমি নাকি আবার সুস্থ হয়ে যাব। আমার সমস্ত শরীরে আঘাত করেছে তারা। 

দুর্বৃত্তদের মধ্যে একজন বলছিল, এই ছেলে জ্ঞান হারানোর অভিনয় করছে, একে আবার মারা হোক- এই বলে তৃতীয় ধাপে আবার মারপিট করেছে। তারা আমার ম্যানিব্যাগ, প্রেসের কার্ড, আইডিকার্ড নিয়ে যাওয়ার সময় বলছিল, এগুলো স্বপন ভাইয়ের কাছে জমা দেবো। স্বপন হলো বিএনপির নেতা।

মার্কেটের ব্যবসায়ী বাঁধন বলেন, এই মার্কেটে আমার দোকান আছে। আমি মালিকের (সজলের) সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তখন মালিকের আরেক পক্ষ যারা আওয়ামী লীগ করত, তারা দরজা ভেঙে আমাদের ওপর হামলা করে। প্রাণ বাঁচাতে আমরা কয়েকজন বাথরুমে অবস্থান নিলে তারা দরজা ভেঙে হাতুড়ি, রড, জিআই পাইপ দিয়ে হামলা করে।

ঘটনার একপর্যায়ে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম। তারা সেখানে সাংবাদিকদের রক্ষা করতে পুলিশকে আহ্বান জানান।

সারজিস আলম বলেন, আমরা সাংবাদিকসহ অন্যদের উপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। এই সিন্ডিকেট যারা আজ সাংবাদিক ও শিক্ষার্থী ব্যবসায়ীদের উপর হামলা করেছে তাদের আমরা ছাড় দেবো না। আজকের পর থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ ছাত্র-জনতা তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করবে।

নিউজ ট্যাগ: বঙ্গবাজার

আরও খবর



কক্সবাজারে ২৪ ঘণ্টায় ৪০১ মিলিমিটার রেকর্ড বৃষ্টিপাত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে কক্সবাজারে গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৪০১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে এটি একদিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড।

গতকাল বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে আজ শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের এই পরিমাণ রেকর্ড করা হয়।

কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে কক্সবাজারে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৪০১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। চলমান মৌসুমে এটি একদিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড। এই বৃষ্টি আরও দুইদিন থাকতে পারে।

এদিকে অতিবৃষ্টিতে কক্সবাজারের শতাধিক জনপদ পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। সেই সঙ্গে পাহাড়ি ঢল ও পানি প্রবেশ করে জেলার বেশ কিছু গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

এদিকে টানা বৃষ্টিতে জেলায় ২৪ ঘণ্টায় পাহাড় ধসে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল গনি ওসমানী বলেন, জেলায় পাহাড় ধসে মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে তিনজন বাংলাদেশি ও তিনজন রোহিঙ্গা আছেন।

এছাড়া টানা বৃষ্টিতে কক্সবাজারের শতাধিক জনপদ পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। পাহাড়ের পাদদেশে যারা আছেন তাদের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি বন্ধ

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আইসিটি বিভাগের ছয় কর্মকর্তাকে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখার নির্দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দফতর, সংস্থা, কোম্পানির ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় এবং অভিযোগ তদন্তাধীন থাকায় তাদের স্ব-স্ব দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখার নির্দেশ দিয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের উপসচিব মো. জিল্লুর রহমান সই করা এক পত্রে এ তথ্য জানা যায়। মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

যে সব কর্মকর্তাকে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তারা হলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের ডাটা সেন্টার ইনচার্জ ও ম্যানেজার (টেস্টিং) মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (ফায়ারওয়াল ও আইপিএস) রাজন দাস, বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপক (জেনারেশন সিস্টেম) এ কে এম লতিফুল কবির, ব্যবস্থাপক (লজিসটিকস) মো. ইকরামুল হক, ব্যবস্থাপক (ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং) রনজিত কুমার ও নিরাপত্তা কর্মকর্তা রুস্তম আলী।

স্বাক্ষরিত পত্রে প্রতিষ্ঠান দুটির উল্লেখিত ছয় কর্মকর্তাকে দাফতরিক দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখার প্ররেয়াজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



কক্সবাজারে কোস্ট গার্ডের অভিযান: অস্ত্র-গুলিসহ আটক ১

প্রকাশিত:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও গুলিসহ শাহরিয়ার (৩৪) নামের এক ডাকাতকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) ভোরে এ অভিযান চালায় কোস্টগার্ড। আটক শাহরিয়ার নয়াঘোনা এলাকার আবু তালেবের ছেলে।

কোস্টগার্ড জানায়, কুতুবদিয়া উপজেলার লেমশীখালী ও আলী আকবর ডেইল এলাকায় একটি ডাকাত দল ডাকাতির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১টা থেকে ৫টা পর্যন্ত কোস্টগার্ড স্টেশন কুতুবদিয়ার একটি চৌকস দল নয়াঘোনা ও তাবালের চর এলাকায় দুইটি বিশেষ পৃথক অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে ডাকাত শাহরিয়ারকে আটক করা হয়। এ সময় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত ১টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ১টি একনলা বন্দুক, ৪ রাউন্ড গুলি, ৭টি চাকু, ৬টি চাপাতি ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়। আটক ডাকাতসহ জব্দকৃত মালামাল পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কুতুবদিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।

নিউজ ট্যাগ: কক্সবাজার

আরও খবর
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি বন্ধ

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪