আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

রংপুর থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রংপুরে পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা ঢাকা রুটে যাত্রী সংকটের কারণে বাস চলাচল বন্ধ রেখেছেন। শুক্রবার ভোর থেকে কোনো ঘোষণা ছাড়াই রংপুর-ঢাকা রুটে বাস চলাচলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। হঠাৎ করেই এমন যাত্রী সংকটের কবলে পড়ে পরিবহন শ্রমিকসহ সাধারণ যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।

রংপুর মহানগরীর কামারপাড়া ঢাকা কোচস্ট্যান্ড ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি ঢাকা গামী বাস দাঁড়িয়ে আছে। কাউন্টারগুলো ফাঁকা, অলস সময় পার করছেন পরিবহন শ্রমিকরা। অল্প যাত্রীর আনাগোনা থাকলেও অন্য দিনের মতো তেমন চাপ নেই কাউন্টার গুলোতে।

মালিক-শ্রমিকদের দাবি, কোনো ধর্মঘট নয়, যাত্রী সংকটের কারণে বাস ছাড়ছেন না তারা। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্কে বিরাজ করছে। এর প্রভাব পরিবহন ব্যবসায় পড়েছে।

হানিফ পরিবহনের স্টাফ রিপন আলম বলেন, গতরাতে আমাদের বেশ কিছু বাস রংপুর ছেড়ে গেছে। আজ সকালে দুটি বাস ছেড়ে গেছে। অন্য সময়ের চেয়ে যাত্রী সংকট রয়েছে। এ কারণে বেশির ভাগ পরিবহন মালিক কম যাত্রী নিয়ে বাস ছাড়তে রাজি হচ্ছেন না।   

রংপুর থেকে ঢাকাগামী বাস না ছাড়ায় কাউন্টারে হাতে গোনা কয়েকজন যাত্রীর দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর অনেকেই ফিরছেন। আবার কেউ কেউ বিকল্প উপায়ে গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছেন।

রংপুর জেলা মোটর মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফতাবুজ্জামান লিপ্পন বলেন, বাস বন্ধের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। যাত্রীরা ভয়ে ঢাকায় যাচ্ছেন না। ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ রয়েছে। এ কর্মসূচিকে ঘিরেই উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে অনেকেই বাস ছাড়ছেন না। এটিকে বাস ধর্মঘট বলা যাবে না, যাত্রী উপস্থিতি বাড়লেই বাস চলাচল স্বাভাবিক হবে।


আরও খবর



কারাগারে বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীর মৃত্যু : রিটের শুনানি আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

গত কয়েক মাসে কারাগারে বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীর মৃত্যুর ঘটনার আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত ও ভুক্তভোগীদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিটের শুনানি হতে পারে আজ।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বিত বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য রয়েছে।

রিটকারীদের আইনজীবী মো. মাকসুদ উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কারাগারে বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীর মৃত্যুর ঘটনার আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত ও ভুক্তভোগীদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণের নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানি গত ৩ মার্চ এক সপ্তাহ পিছিয়ে ১৩ মার্চ নির্ধারণ করেন হাইকোর্ট।

৩ মার্চ হাইকোর্টের একই বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করেন। আদালতে ওইদিন রিটের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন মানবাধিকার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও অ্যাডভোকেট মো. মাকসুদ উল্লাহ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এ এম) আমিন উদ্দিন। তার সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিএনপির ১৩ নেতাকর্মীর মৃত্যুর ঘটনার আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত ও তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়। বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ওই রিট আবেদন করেন।

এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী জানান, গত তিন মাসে কারা নির্যাতনে বিএনপির ১৩ জন নেতাকর্মীর মৃত্যু হয়।

নিউজ ট্যাগ: আদালত বিএনপি

আরও খবর



সিএনজি স্ট্যান্ডের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

কুমিল্লায় লেগুনা-সিএনজি স্ট্যান্ডের আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি হয়েছে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে অর্নব (২৬) নামে একজন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুর ৩টার দিকে কুমিল্লার শাসনগাছা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত অর্নব কুমিল্লার শাসনগাছা এলাকার আজহার উদ্দিনের ছেলে। তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্র বলে জানা গেছে।

কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, শাসনগাছা লেগুনা স্ট্যান্ডের বিরোধ নিয়ে শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর দুই গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় অর্নব নামে আহত একজনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয়।

আহতদের মধ্যে নাজমুল ও অনিক নামে গুলিবিদ্ধ দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক, তাদেরকে ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে। এছাড়া নিশু নামে আরও একজন কুমিল্লা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন।

ওসি আরও জানান, এটা কোনো রাজনৈতিক বিরোধের ঘটনা নয়। লেগুনা-সিএনজি স্ট্যান্ডের আধিপত্য নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। র‌্যাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা ঘটনাস্থলে রয়েছে।


আরও খবর



আমি নির্বাচনে হারলে মার্কিন গণতন্ত্রের অবসান ঘটবে : ট্রাম্প

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

চলতি বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। সময় যতই এগিয়ে চলেছে, বৈশ্বিক পরাশক্তি এই দেশটিতে রাজনৈতিক উত্তাপও বাড়ছে সমানতালে। চার বছর আগের মতো এবারের নির্বাচনেও দেখা মিলবে বাইডেন ও ট্রাম্পের দ্বৈরথ।

আর তাই গত নির্বাচনের পরাজয়ের ক্ষত থেকেই উত্তেজনার পারদ চড়াচ্ছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার দাবি, সামনের নির্বাচনে তিনি হারলে মার্কিন গণতন্ত্রের অবসান ঘটবে।

এমনকি তিনি না জিতলে রক্তগঙ্গা বয়ে যাওয়ার বিষয়েও সতর্ক করেছেন সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট। রোববার (১৭ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার বলেছেন, তিনি যদি আগামী নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী না হন তবে এর অর্থ হবে আমেরিকান গণতন্ত্রের সম্ভাব্য সমাপ্তি বা অবসান। রিপাবলিকান পার্টির এই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ওহিওতে সমর্থকদের সাথে কথা বলার সময় ২০২০ সালের নির্বাচন নিয়ে তার ভিত্তিহীন দাবিরও পুনরাবৃত্তি করেন।

তিনি দাবি করেন, ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে ২০২০ সালের নির্বাচনে তার পরাজয় ছিল নির্বাচনী জালিয়াতির ফলাফল।

রয়টার্স বলছে, স্থানীয় সময় শনিবার আউটডোরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প ভবিষ্যদ্বাণী করেন, তিনি যদি আগামী ৫ নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী না হন তবে আমেরিকান গণতন্ত্রের অবসান ঘটবে। ট্রাম্প বলেন, আমরা যদি এই নির্বাচনে না জিততে পারি, আমি মনে করি না যে আপনারা এই দেশে আর কোনও নির্বাচন পাবেন।

জর্জিয়ায় ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফল উল্টে দেওয়ার চেষ্টা করার দায়ে ট্রাম্প বর্তমানে ফৌজদারি অভিযোগের অধীনে রয়েছেন। আর এর মধ্যেই চলতি সপ্তাহে রিপাবলিকান মনোনয়ন পাওয়ার জন্য যথেষ্ট সমর্থন পেয়ে গেছেন তিনি।

ট্রাম্প এদিন ডেটনে তার সমর্থকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই মন্তব্যটি করেন যারা ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন ক্যাপিটলে দাঙ্গা ও হামলার জন্য কারাগারে রয়েছেন। সেদিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে জো বাইডেনকে আনুষ্ঠানিক ভাবে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করার প্রস্তুতি চলছিল।

একপর্যায়ে ক্যাপিটল ভবনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ও মূল ফটক ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়েন ট্রাম্প সমর্থকরা। হামলাকারীদের অনেকেই ছিল সশস্ত্র। ভেতরে ঢুকে সিনেট হলে রীতিমতো তাণ্ডব চালায় তারা। শুধু তা-ই নয়, তৎকালীন স্পিকার ন্যান্সি পেলোসিসহ বেশ কয়েকজন আইনপ্রণেতার কার্যালয়ও তছনছ করে তারা। হামলা-সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্যসহ নিহত হন পাঁচজন। সেই ঘটনায়ই ট্রাম্পের অনেক সমর্থক কারাগারে রয়েছেন। তবে ট্রাম্প তাদেরকে স্যালুট জানান এবং তাদের দেশপ্রেমিক এবং জিম্মি বলেও আখ্যায়িত করেন।

রয়টার্স বলছে, সাবেক এই রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট দেশের অবস্থা সম্পর্কে তার বক্তৃতায় ক্রমবর্ধমানভাবে ডাইস্টোপিয়ান (এমন কল্পিত রাষ্ট্র বা সমাজ যেখানে ব্যাপক যন্ত্রণা ও কষ্ট বা অবিচার আছে) ব্যবহার করছেন।

আমদানি করা গাড়ির ওপর শুল্ক বসানো এবং মার্কিন অটো শিল্পের জন্য বিদেশি প্রতিযোগিতার বিষয়ে নিজের বক্তৃতার একটি অংশের মাঝখানে ট্রাম্প ঘোষণা করেন: আমি যদি নির্বাচিত না হই, তবে এটি পুরো দেশের জন্য রক্তগঙ্গা হতে চলেছে।

এদিকে মার্কিন অটো শিল্প এবং অর্থনীতি সম্পর্কে আলোচনার মধ্যে ট্রাম্পের রক্তগঙ্গা মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রচারণার মুখপাত্র জেমস সিঙ্গার ট্রাম্পের চরমপন্থা, প্রতিশোধের প্রতি তার তৃষ্ণা এবং তার রাজনৈতিক সহিংসতার হুমকির নিন্দা করেন।

ট্রাম্প কৃষ্ণাঙ্গ এবং হিস্পানিকদের (লাতিন আমেরিকান বংশোদ্ভূত এবং বিশেষ করে কিউবান, মেক্সিকান বা পুয়ের্তোরিকান বংশোদ্ভূত ব্যক্তি যারা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন) কাছেও আবেদন করেছেন।

তার মতে, এই ভোটাররা নভেম্বরের নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা পালন করবে।

নিউজ ট্যাগ: ডোনাল্ড ট্রাম্প

আরও খবর



শহিদ মিনারে নেওয়া হবে না সাদি মহম্মদের মরদেহ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কিংবদন্তি রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সাদি মহম্মদের মরদেহ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ধানমন্ডির আল মারকাজুল ইসলামীতে নেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৩ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে মরদেহ সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।

গায়কের পরিবারের একটি সূত্র জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বাদ জোহর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে সাদি মহম্মদের। এরপর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদ কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে। আর গায়কের মরদেহ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে নেওয়া হবে না বলেও জানানো হয়েছে।

এর আগে বুধবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাদি মহম্মদের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন তার ছোট ভাই নৃত্যশিল্পী শিবলী মহম্মদ।

তিনি বলেন, আজও তানপুরা নিয়ে সংগীত চর্চা করেছেন সাদি। কিন্তু সন্ধ্যার পর হঠাৎ ঘরের দরজা বন্ধ দেখতে পাই। ঘরের দরজা বন্ধ পাওয়ায় আমরা দরজা ভাঙি। পরে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পাই।

গত বছরের ৮ জুলাই সংগীতশিল্পী সাদির মা জেবুন্নেছা সলিমউল্লাহ (৯৬) মারা গেছেন। বার্ধক্যজনিত রোগে মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই ট্রমার মধ্যে ছিলেন ছেলে সাদি। মানসিকভাবেও ঠিক স্বাভাবিক ছিলেন না তিনি। সংগীতশিল্পী সাদি মহম্মদ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবীন্দ্রসংগীতের ওপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে আমাকে খুঁজে পাবে ভোরের শিশিরে অ্যালবামের মাধ্যমে সুরকার হিসেবে অভিষেক হয় সাদি মহম্মদের। এরপর ২০০৯ সালে শ্রাবণ আকাশে ও ২০১২ সালে সার্থক জনম আমার অ্যালবাম প্রকাশ হয় তার।

সাদি মহম্মদের বাবা সলিমউল্লাহকে ১৯৭১ সালে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি। আর তার বাবার নামেই ঢাকার মোহাম্মদপুরের সলিমউল্লাহ রোডের নামকরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প ব্যবস্থা নেই: কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সরকারের পরিবর্তন চাইলে আরেকটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তনের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা নেই। যে পরিবর্তন হয়েছে সেটা গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে হয়েছে।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা আরাম আয়েশ করে সময় কাটাচ্ছেন। কর্মীদের আশা দিয়ে মাঠে নামিয়েছিল, সেই কর্মীরা এখন হতাশ। বিএনপিকর্মীরা নেতাদের ডাকে আন্দোলন করবে সেই অবস্থা নেই। এক কথায় বলব, বিএনপি এখন আন্দোলন করার সক্ষমতাও হারিয়ে ফেলছে।

তিনি বলেন, জনগণ বিএনপির সঙ্গে নেই, জনগণের আন্দোলনে নেই, জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আস্থাশীল। তার সততা, নেতৃত্ব এদেশের মানুষ মেনে নিয়েছে। ৭৫ এর পর দেশে সৎ, পরিশ্রমী, দক্ষ একজন নেতাও জন্ম হয়নি। কাজেই বাংলাদেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আছেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিব্রতকর কোনো বক্তব্য যে-ই দেবেন দায়িত্বশীল যারা, তাদের দায়িত্ব নিয়েই কথা বলা সমীচীন। সরকারের জন্য বিব্রতকর এমন বক্তব্য থেকে আমাদের সব দায়িত্বশীলদের বিরত থাকা উচিত।

এ সময়  উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সায়েম খান প্রমুখ।


আরও খবর