আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
শ্রম আদালতের দণ্ডাদেশ

রবিবার আপিল করে জামিন চাইবেন ড. ইউনূস

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

শ্রম আইন লঙ্ঘণের অভিযোগে দেওয়া সাজার বিরুদ্ধে আপিল করে জামিন চাইবেন নোবেল বিজয়ী ও গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রবিবার (২৮ জানুয়ারি) রাজধানীর কাকরাইলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে আপিল করে জামিন চাইবেন তিনি। শুক্রবার ড. ইউনূসের আইনজীবী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, শ্রম আদালতের রায়ের অনুলিপি কিছুদিন আগে পেয়েছি। রবিবার ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে আপিল ও জামিন চাইবো। আপিলের সার সংক্ষেপে পুরো রায়টিকে চ্যালেঞ্জ করেছি।

এর আগে গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘন করে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিকদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগে কোম্পানির চেয়ারম্যান, শান্তিতে নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার কর্মকর্তাকে দোষী সাব্যস্ত করে বাংলাদেশের শ্রম আদালত। ইউনূসের পাশাপাশি গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান এবং দুই পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে শ্রম আইনের ৩০৩ এর ৩ ধারায় ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে, অনাদায়ে আরও ১০ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই আইনের ৩০৭ ধারায় তাদের সবাইকে ২৫ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা। গ্রামীণ টেলিকমের ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করা, শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল এ মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে। ৮৪ পৃষ্ঠার রায়ে বিচারক বলেছেন, আসামিদের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লক্সঘনের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।


আরও খবর
মুক্তি পেতে যাচ্ছেন মামুনুল হক

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




চট্টগ্রামে বায়েজিদ বস্তিতে আগুন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ এলাকায় একটি বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুর ৩টার দিকে বায়েজিদের শ্যামল ছায়া এলাকায় এ আগুন লাগে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের ৩টি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করেছে। এরইমধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানিয়েছে আগ্রাবাদ কেন্দ্রীয় ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল অফিসার কফিল উদ্দিন। এ দুর্ঘটনায় হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বায়েজিদ শ্যামল ছায়া এলাকার ওই বস্তিতে প্রায় ১৫টি কাঁচা বসতঘর ছিল। দুপুরে ওই বস্তিতে আগুন জ্বলতে দেখে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। কিন্তু মুহুর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিসের একাধিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে।

ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল অফিসার কফিল উদ্দিন বলেন,  রোববার ৩টার দিকে আগুন লাগার খবর পেয়ে ছুটে যায় ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট। এ মুহুর্তে আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে। ওই বস্তিতে ১৪-১৫টি এক কক্ষ বিশিষ্ট ঘর রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আগুন লাগার কারণ এখনো জানা যায়নি। তদন্ত সাপেক্ষে বিস্তারিত বলা যাবে।


আরও খবর



রেলসেতুর পিলারে ধাক্কা লেগে কার্গোজাহাজ ডুবি, নিখোঁজ ২

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
খুলনা প্রতিনিধি

Image

খুলনার রূপসা নদীতে রূপসা রেলসেতুর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সার বোঝাই একটি কার্গোজাহাজ ডুবে গেছে। এতে কার্গোজাহাজের ২ জন নিখোঁজ হয়েছেন। রোববার (৭ এপ্রিল) দুপুর ১২ টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কার্গোজাহাজের মাস্টার মো. শহীদুল্লাহ জানান, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে কার্গোজাহাজটি রেলসেতুর পিলারে ধাক্কা লাগে। এতে দ্রুত কার্গোজাহাজটি ডুবে যায়। কার্গোজাহাজে থাকা ১৩ জনের মধ্যে ১১ জন সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হয়। কার্গোর বাবুর্চি কালাম ও গ্রিজার শাকায়েত নিখোঁজ হয়।

তিনি আরও জানান, এমভি থ্রি লাইট-১ নামের কার্গোজাহাজে মংলা বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকা থেকে ১ হাজার ১৪০ টন টিএসপি সার বোঝাই করে নওয়াপাড়ার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে নৌ-পুলিশ, রূপসা থানা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের পৃথক তিনটি টিম নৌযান নিয়ে রূপসা নদীতে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে। নদীতে জোয়ার থাকায় ডুবে যাওয়া কার্গোজাহাজটির অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি। এছাড়া তল্লাশি চালিয়ে নিখোঁজ ২ জনের সন্ধান মেলেনি।

রূপসা নৌ-পুলিশের ওসি নুরুল ইসলাম শেখ জানান, তারা ডুবে যাওয়া জাহাজটি শনাক্ত এবং নিখোঁজ ২ জনকে উদ্ধারের চেষ্টা করছেন।


আরও খবর



মুক্তি পেতে যাচ্ছেন মামুনুল হক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

মুক্তি পেতে যাচ্ছেন হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব এবং ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে চলমান মামলাগুলোর অন্তত ১১টিতে জামিন পেয়েছেন তিনি। বাকি মামলাগুলোতেও জামিন আবেদনের প্রক্রিয়া চলছে। মামুনুল হক যেন এসব মামলায় জামিন পান সে বিষয়ে সহযোগিতা করতে সরকারও ইতিবাচক মনোভাব দেখাচ্ছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আশা করা যাচ্ছে খুব শিগগিরই মামুনুল হক মুক্তি পাবেন।

এর আগে গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

সে সময় তিনি বলেছিলেন, ঈদের আগে আগে মাওলানা মামুনুল হকের জামিন ও মামলা প্রত্যাহারের আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী। কিন্তু এবার যদি এই আশ্বাস বাস্তবায়ন না হয় তাহলে আমরা কর্মসূচি দেব বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়েছি।

এদিকে, গত ২৪ এপ্রিল তিন মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ বিষয়ে মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন মামুনুল হক। তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। ওইসব মামলায় জামিন পেলে তিনি কারামুক্ত হতে পারবেন।

এর আগে গত ৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় জামিন পান মামুনুল হক। এ ছাড়া গত ৫ ফেব্রুয়ারিতে আরও দুই মামলায় জামিন পান তিনি। তার আগে ২০২৩ সালের ৩ মে পাঁচ মামলায় হাইকোর্ট থেকে স্থায়ী জামিন পান মামুনুল হক। গণমাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে সব মিলিয়ে বর্তমানে অন্তত ১১টি মামলায় জামিনে আছে হেফাজতের এ নেতা।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক।

১৫ দিন পর ওই মাদ্রাসা থেকে মোবাইল ও মানিব্যাগ চুরির একটি মামলায় মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর থেকে এসব মামলায় তিনি কারাগারে আছেন। অর্থাৎ ২০২১ সালের ১৮ গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কারাগারেই রয়েছেন মামুনুল হক।


আরও খবর



ক্যাসিনো সম্রাট সেলিম প্রধানের মনোনয়ন বাতিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন জমা দেয়া ক্যাসিনো কান্ডে আলোচিত অনলাইন ক্যাসিনো সম্রাট সেলিম প্রধানের মনোনয়ন বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন।

মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়ন যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠানে তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার কাজী মো. ইস্তাফিজুল হক আকন্দ জানান, সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে দুদকের এক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাভোগের অভিযোগ করেছে অন্য প্রার্থীরা। এ সময় তার আইনজীবী সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে পারেননি। ফলে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সেলিম প্রধানের মনোনয়ন বাতিল করা হয়।

এ বিষয়ে সেলিম প্রধানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. কামাল হোসেন বলেন, সকল প্রকার পেপারস দেওয়ার পরও মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। আমরা হাইকোর্টে আপিল করবো। আশা করি হাইকোর্টে সেলিম প্রধান মনোনয়ন ফিরে পাবো।

উল্লেখ্য, নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭-২৯ এপ্রিল, মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২ মে এবং ২১ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষের ঘটনায় আরও ২ জন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে ১১ জন নিহত হন। এরপর ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের কানাইপুরে অ্যাবলুম ক্যাফেটেরিয়ার সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এ দুর্ঘটনায় ছয়জন নিহতের নাম জানা গেছে। তারা হলেন, ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের বেজিডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা তারা মোল্লার ছেলে রফিক মোল্লা (৩৫), তার স্ত্রী সুমী বেগম (২৩), দুই ছেলে রুহান মোল্লা (৬) ও হাবিব মোল্লা (৩) এবং শেখর ইউনিয়নের বাসিন্দা মর্জিনা বেগম। বাকিদের নাম এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইউনিক পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ঢাকা থেকে মাগুরা যাচ্ছিল। সকাল ৮টার দিকে কানাইপুরের দিকনগর এলাকায় পৌঁছালে ঢাকাগামী একটি পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে বাসটির সংঘর্ষ হয়। ওই পিকআপ ভ্যানটি ভাড়া করে কয়েকজন ঢাকায় যাচ্ছিলেন। এতে পিকআপ ভ্যানে থাকা ১১ জন যাত্রী ছিটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন। ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়। আরও পাঁচজন আহত রয়েছেন।

জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, এই ঘটনায় জেলা প্রশাসন ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা এবং আহতদের তিন লাখ টাকা দেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: ফরিদপুর

আরও খবর