আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

রাজধানীতে টানা বৃষ্টিতে ভোগান্তি

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ায় রাজধানীসহ সারাদেশে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে অফিসগামী যাত্রীরা। শনিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকেই সারাদেশে বৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে রোববার (৫ ডিসেম্বর) দিনগত রাত থেকে চলা টানা বৃষ্টি এখনও চলছে। সূর্যেরও দেখা নেই গত দুদিন ধরে।

অসময়ের এই বৃষ্টির কারণে সোমবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে বাড়ির বাইরে বের হওয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে সড়কে যানবাহন কম থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন রাজধানীবাসী। আবার যারা ছাতা নিয়ে ঘর থেকে বের হননি, তাদের ভোগান্তির শেষ ছিল না। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজে বাসের অপেক্ষায় অনেককে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা যায়।

এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদ দুর্বল হয়ে গভীর নিম্নচাপ আকারে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে। তবে ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাব থাকবে আগামীকাল (মঙ্গলবার) পর্যন্ত। এই দুই দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হতে পারে।


আরও খবর



দুপুরের মধ্যে তীব্র ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে তীব্র বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার (৬ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া রংপুর ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে একই দিক থেকে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।


আরও খবর
বৃষ্টির পর আসছে হিট ওয়েভ

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




নিত্যপণ্যের উত্তাপে ভোক্তাদের নাভিশ্বাস

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি ফিরছে না কিছুতেই; বরং দাম বাড়ছে প্রতিনিয়ত। অস্থির এ বাজার পরিস্থিতি চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া যেন আর কিছুই করার নেই!

শুক্রবার (১০ মে) সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও হাতিরপুল কাঁচাবাজার এবং কেরানীগঞ্জের জিনজিরা, আগানগরসহ বেশ কটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহ ব্যবধানে আরও দাম বেড়েছে মাছ-মাংস, শাক-সবজিসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের।

বিক্রেতারা জানান, তীব্র গরমের কারণ ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন ব্যবস্থা। এতে বাজারে সরবরাহ ঘাটতি দেখা দেয়ায় দাম বাড়ছে পণ্যের। আর ক্রেতারা বলেন, এ বছর রোজার আগে থেকেই বেড়েছে পণ্যের দাম। রোজায় সেটি আর চড়েছিল। কিন্তু ঈদের পরও সেই দাম বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় চাপ বাড়ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের সংসারে।

সাব্বির হোসেন নামে এক ক্রেতা বলেন, এ বছর রোজায় কারণ ছাড়াই পণ্যের দাম বেড়েছিল। এখন গরমের অজুহাতে নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগে গেছে। অসহায় ক্রেতাদের এখন চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই। ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে, দাম বাড়ালেও পণ্য কিনবে সাধারণ মানুষ। তাই খেয়াল-খুশি মতো দাম বাড়াচ্ছে পণ্যের।’

বাজারে প্রতিকেজি বেগুন ৬০-৯০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৬০ টাকা ও কহি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ধুন্দল ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, আলু ৫০-৫৫ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা ও কাঁকরোল ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

দাম চড়েছে কাঁচা মরিচেরও। পাইকারি পর্যায়ে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ ১০০ টাকা ও খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি পিস লাউ ৬০ টাকা ও চালকুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। আর বাজারে লালশাকের আঁটি ১৫ টাকা, পাটশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ২৫ টাকা, কলমিশাক ১৫ টাকা ও পালংশাক ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সবজি বিক্রেতারা বলছেন, সপ্তাহ ব্যবধানে প্রতিকেজি সবজিতে দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত। মূলত তীব্র গরমে গ্রাম পর্যায়ে সবজির দাম বাড়ায় রাজধানীর বাজারগুলোতেও এর প্রভাব পড়েছে।

কেরানীগঞ্জের আগানগর বাজারের সবজি বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, তীব্র গরমে ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে সবজি। পাশাপাশি সেচ বাবদ বেড়ে গেছে উৎপাদন খরচ। এর প্রভাবে দাম বাড়ছে।’

স্বস্তির খবর নেই মাছের বাজারেও। গরমের উত্তাপ ছড়িয়েছে এখানেও। বেশিরভাগ চাষের ও দেশি মাছের দামই চড়া। বিক্রেতাদের দাবি, বাজারে মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়ছে।

বাজারে প্রতি কেজি তেলাপিয়া ২০০-২২০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৮০-২২০ টাকা, চাষের শিং ৫০০ টাকা, চাষের মাগুর ৫৫০ টাকা ও চাষের কৈ বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকায়। আর আকারভেদে প্রতি কেজি রুই ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, কাতলা ৪০০ থেকে ৪৮০ টাকা, কোরাল ৭৫০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা ও আইড় ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

রাজধানীর কারওয়ানবাজারের মাছ বিক্রেতা আসলাম জানান, এ বছর বৃষ্টি কম হয়েছে। আর গরমের কারণে মাছ কম ধরা পড়ছে। এতে কমছে না মাছের দাম।’

বাজারে প্রতি কেজি ইলিশের জন্য গুনতে হচ্ছে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত। ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের দাম পড়ছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা।

বিক্রেতারা জানান, এ বছর বৃষ্টি কম হওয়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। এতে বাড়ছে ইলিশের দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে দাম বেড়েছে অন্তত ৪০০ টাকা।

বাজারে দাম বেড়েছে আদা, রসুন ও পেঁয়াজের। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। আর কেজিতে ১০-৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতি কেজি দেশি রসুন ১৮০-২০০ টাকায় ও আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকায়। আদা আগের বাড়তি দামেই ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় কেজি বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে মাংসও। প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০-৮০০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতিকেজি খাসির মাংস এক হাজার ৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকায়।

আর প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি ২২০-২৩০ টাকা, সোনালি মুরগি ৪০০ টাকা, দেশি মুরগি ৭২০-৭৫০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকায়। এ ছাড়া জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৭০০ টাকায়।

নিত্যপণ্যের অস্থির বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই। ক্রেতারা বলছেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।

আর বিক্রেতারা বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। বাজারে নিয়মিত অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।


আরও খবর



ঢাকাস্থ বরিশাল বিভাগীয় আইনজীবী কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঢাকাস্থ বরিশালের আইনজীবীদের বৃহত্তম সংগঠন বরিশাল বিভাগীয় আইনজীবী কল্যাণ সমিতির কমিটি গঠন করা হয়েছে।

গঠনতন্ত্রের ১২ ধারা অনুযায়ী উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সিনিয়র অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম এমপি, অ্যাডভোকেট মো. শাহাজাদা ২০২৪-২০২৭ তিন বছরের জন্য ৬১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরি কমিটির অনুমোদন করেন।

কমিটিতে সভাপতি হিসেবে ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক মো. মাগফুর রহমান শেখ ও সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খানকে।

এছাড়া কমিটির অন্যান্যরা হলেন সহ সভাপতি সৈয়দ মাহবুব হোসেন, এ কে এম আক্তার হোসেন, মোসাম্মৎ সুরাইয়া বেগম, জাকির হোসেন সরদার, মো. নাসির উদ্দিন, এম এ হালিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল হাওলাদার, মো. আসাদুজ্জামান খান, কোষাধ্যক্ষ মো. আল-আমিন রিজভী, সহ সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. আল আমিন, মো. আল-কুদরত এ্যাপোলো, পারভেজ হোসেন, শফিকুল ইসলাম মিজান, গাজী তৌহিদুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদুর হমান বাদল,  সৈয়দ বশির হোসেন চৌধুরী, মো. সাইদুর রহমান মাঈনুল,  নাসরিন হেনা, শ্যামল কুমার রায়, এম, মান্নান (মান্না), আইন সম্পাদক ব্যারিষ্টার শেখ তানভীর করিম রাসেল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা উম্মে ছালমা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ব্যারিষ্টার সানিয়ান রহমান, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সরদার মো. খলিলুর রহমান, সমাজ সেবা সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মাহবুব, আবাসন সম্পাদক মো. জাফর আহম্মেদ, তথ্য সম্পাদক মো. মশিউর রহমান, শিক্ষা সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান রায়হান বিশ্বাস, ক্রিড়া সম্পাদক সৈয়দ ইউনুস আলী রবি, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নার্গিস পারভীন এলিজা, প্রচার সম্পাদক মো. মোস্তফা কামাল (বাচ্চু), দপ্তর সম্পাদক  মো. রুবেল আল মামুন, নির্বাহী সদস্য মো. নুরুল ইমান বাবুল, মো. হুমায়ুন কবির, মো. আকবর হোসেন, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মোসা. মৌসুমী আক্তার, ফাতিমা আক্তার, মো. মাজহারুল আনোয়ার উজ্জ্বল, এরশাদুল কাওছার, হাফিজ আল মামুন, হাবিবা আক্তার, মাহবুবা জুই, মেহেদী মিলন, নুরুল ইসলাম সজিব এবং ৬ জেলার সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক।


আরও খবর



স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ইবি ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ইবি প্রতিনিধি

Image

বর্বর ইসরায়েল বাহিনী কর্তৃক নিরীহ ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ। বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র-আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে তারা এ বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভ শেষে ছাত্র সমাবেশেরও আয়োজন করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

সোমবার (৬ মে) দুপুর ১ টায় ছাত্রলীগের দলীয় টেন্ড থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে সংঠনটি। এরপর ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একইস্থানে এসে মিলিত হয়। এরপর সেখানে ছাত্রসমাবেশ করেন সংগঠনটি।

এসময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি, রাকিবুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম খান ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সহ বিভিন্ন হলের নেতা কর্মীরা।

এর আগে, কর্মসূচির অংশ হিসেবে ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করেন সংগঠনটি। এসময় স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিতে থাকেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।

ফিলিস্তিনের উপরে ইসরায়েল কর্তৃক চলমান বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড বন্ধের দাবী জানিয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের ওপর ইসরায়েলের নির্যাতন নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিনিদের উপর পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে আমরা তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছি। সেই সাথে আমরা একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানাই।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




নাটোরে আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাটোর প্রতিনিধি

Image

নাটোরের লালপুর উপজেলায় মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার আজিমনগর রেলস্টেশন এলাকার একটি দোকানের সামনে তাকে হত্যা করা হয়।

নিহত মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু উপজেলার বাহাদিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি গোপালপুর পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন।

লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছিম আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয়দের বরাতে তিনি জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে আজিমনগর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে বসেছিলেন মঞ্জু। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে চার থেকে পাঁচজন এসে মাথায় এবং পেটে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মঞ্জুর মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি বলেন, কয়েকজন মুখোশধারী এই হামলা চালিয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের কয়েকটি দল মাঠে কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে মঞ্জুর প্রতিপক্ষরা তাকে হত্যা করতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।


আরও খবর