আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৪৩

প্রকাশিত:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকসহ ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

ডিএমপি জানায়, নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে বুধবার ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ৬ হাজার ৭৪৮ পিস ইয়াবা, ১৪০ বোতল ফেনসিডিল, ২২ গ্রাম ৫০ পুরিয়া হেরোইন ও ১৫ কেজি ৫৫৫ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।


আরও খবর



ইসরায়েলের খেজুর বয়কট করছে মালয়েশিয়া–ইন্দোনেশিয়ার মানুষেরা

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পবিত্র রমজান মাসে অনেক দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষেরা ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করছেন। এই তালিকায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় দুটি দেশ মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া। দেশ দুটির বেশির ভাগ মানুষই ইসরায়েল থেকে আমদানি হওয়া খেজুর কেনা বর্জন করেছেন।

হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট জানিয়েছে, সম্প্রতি মালয়েশিয়ায় এক ব্যক্তিকে ভুল লেবেলে ইসরায়েলি খেজুর বিক্রির অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির কাস্টমস বিভাগ। অন্যদিকে, ইন্দোনেশিয়ার মুসলিম নেতারা দেশটির জনগণকে ইসরায়েলি পণ্য আমদানি বর্জন করার নির্দেশ দিয়েছেন।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী হামলা শুরু করলে এর প্রতিবাদে বিশ্বের অনেক মুসলিম অধ্যুষিত দেশর জনগণ ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করতে শুরু করেন। এর মধ্যে পবিত্র রজমান মাস শুরু হওয়ায় মুসলিম অধ্যুশষিত অঞ্চলগুলোতে ইসরায়েলি পণ্য, বিশেষ করে খেজুর বর্জন করার প্রবণতা বেড়েছে।

গাজায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ৭ অক্টোবরের পর থেকে গত পাঁচ মাসে ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনি নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে। নৃশংস এ হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে ইসরায়েলি পণ্য বর্জন আরও বেগবান হচ্ছে।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারের ফলে মালয়েশিয়ায় ইসরায়েলি পণ্য বর্জন ব্যাপক মাত্রা পেয়েছে। ইসরায়েলে সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে এমন অনেক কোম্পানির বেচাবিক্রিতে ভয়াবহ ধ্বস নেমেছে। এমন পরিস্থিতিতে স্টারবাকসের মালয়েশিয়া শাখা ধনী গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে নানা ধরনের ফন্দিফিকির করছে। ম্যাকডোনাল্ডস এরই মধ্যে ক্ষতিপূরণ চেয়ে আইনী পদক্ষেপ নিয়েছে।

এদিকে ইন্দোনেশিয়াতেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ইসরায়েলি খেজুর বর্জনে প্রচারণা চলছে। দেশটির সামাজিক চ্যাট গ্রুপগুলোতে অভিযোগ করা হচ্ছে যে, ইন্দোনেশিয়ায় ইসরায়েলি খেজুর বেনামে বিক্রি করা হচ্ছে। এসব খেজুর বর্জন করুন।

গত বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গরের ক্লাং পোর্টে একটি খাদ্য গুদামে অভিযান চালিয়ে একজনকে আটক করা হয়। সে সময় দেশটির অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য ও জীবনযাত্রার ব্যয়বিষয়ক মন্ত্রী আরমিজান মোহাম্মদ আলী বলেন, যারা ইসরায়েলি পণ্য বিক্রি করে ভোক্তাদের বিভ্রান্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অন্যদিকে ইন্দোনেশিয়ার সর্বোচ্চ ধর্মীয় সংস্থা ইন্দোনেশিয়ান কাউন্সিল অব ওলেমা (এমইউআই) এবং বৃহত্তম মুসলিম গণ সংগঠন নাদহাতুল উলেমা ইসরায়েল থেকে আমদানি করা খেজুরের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

নাদহাতুল উলেমার চেয়ারম্যান আহমেদ ফাহরুর রোজি বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি দেখানোর এটাই (ইসরায়েলি পণ্য বর্জন) সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ পথ।


আরও খবর



মালয়েশিয়ায় ট্রেনের ধাক্কায় ৩ বাংলাদেশি নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রবাসে বাংলা

Image

মালয়েশিয়ায় ট্রেনের ধাক্কায় ৩ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় রবিবার (০৩ মার্চ) দিনগত রাতে দেশটির রাজধানী কুয়ালালামপুরের অদূরে কাজাং কেটিএম পুনকাক উতামা জেড হিল ট্র্যাকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সেলাঙ্গর ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ ডিপার্টমেন্টের (জেপিবিএম) পরিচালক ওয়ান মো. রাজালি ওয়ান ইসমাইল জানিয়েছেন যে তারা রাত ১০টা ৫৩ মিনিটে দুর্ঘটনার খবর পান। পরে দ্রুত কাজাং স্টেশন থেকে পাঁচজন কর্মীর একটি বাহিনী ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়।

মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদনে নিহতদের বাংলাদেশি বলা হয়েছে। তবে তাদের বিস্তারিত পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি। তবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি মেডিকেল টিম তাদের মৃত ঘোষণা করেছে। নিহতদের বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে।

রাজালি ওয়ান ইসমাইল জানান, রাত সোয়া ১২টার দিকে তিনজনের মৃতদেহ উদ্ধার করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



এক মাসে রিজার্ভ বাড়ল ৬৩ কোটি ডলার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আমদানিতে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এক মাসের ব্যবধানে ৬৩ কোটি ডলার বেড়েছে। ফেব্রুয়ারির শুরুতে দেশে নিট রিজার্ভ ছিল এক হাজার ৯৯৪ কোটি ডলার।

ফেব্রুয়ারির শেষ দিনে বৃহস্পতিবার রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৫৭ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহও কিছুটা বেড়েছে। এছাড়া নতুন করে বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার কারণেও ডলারের প্রবাহ কিছুটা বেড়ে রিজার্ভ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ফেব্রুয়ারির শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল দুই হাজার ৫০৯ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার তা বেড়ে দাঁড়ায় দুই হাজার ৫৭৭ কোটি ডলারে। আলোচ্য সময়ে রিজার্ভ বেড়েছে ৬৮ কোটি ডলার।

তবে ফেব্রুয়ারিতে রিজার্ভ বাড়ার মূল কারণ হচ্ছে এ মাসে বড় অঙ্কের কোনো বৈদেশিক দেনা শোধ করতে হয়নি। চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেনা বাবদ ১০০ কোটি ডলারের বেশি পরিশোধ করতে হবে। ফলে রিজার্ভ আবার ১৯ বিলিয়ন (১০০ কোটিকে এক বিলিয়ন) ডলারের ঘরে নেমে আসবে। প্রতি দুই মাস পরপর আকুর দেনা শোধ করতে হয়।

এবার গত জানুয়ারি ফেব্রুয়ারির দেনা শোধ করতে হবে। যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন রিজার্ভ বাড়াচ্ছে। এর মধ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে টাকার বিনিময়ে সাময়িক সময়ের জন্য ডলার ধার করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর মাধ্যমেও রিজার্ভ বাড়ানো হচ্ছে।

গত অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারির তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময় পর্যন্ত রপ্তানি আয় বেড়েছে আড়াই শতাংশ, রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ। এর বিপরীতে আমদানি ব্যয় কমেছে ২০ শতাংশ। একই সঙ্গে নতুন এলসি খোলার হার কমেছে প্রায় ৩ শতাংশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার খরচ কমেছে, আয় বেড়েছে। এর প্রভাবে রিজার্ভ কিছুটা বেড়েছে।

এদিকে বৈদেশিক ঋণ বা অন্যান্য দেনা পরিশোধের মেয়াদ আরও কিছুটা সময় বাড়ানো হয়েছে। ফলে এখন ঋণ পরিশোধের চাপ কিছুটা কম। মেয়াদ শেষ হলে আবার ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়বে। এদিকে জ্বালানি তেল আমদানিতে সরকার বিদেশ থেকে চড়া সুদে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ নিচ্ছে।


আরও খবর



প্রথম আরব নারী হিসেবে নোরার অনন্য কৃতিত্ব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রথম আরব নারী হিসেবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন নোরা আল মাতরুশি। মহাকাশ এবং চন্দ্রাভিযান বিষয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাগরিক ৩০ বছর বয়সী নোরা এই সপ্তাহে এমন মাইলফলক অর্জন করেন।

টানা দুই বছরের কঠোর পরিশ্রমের পর নোরা এখন পুরোপুরি উপযুক্ত এক মহাকাশচারী। এই সময়ে তিনি তার দেশীয় সহকর্মীসহ আরও ১০ জনের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে মহাকাশযাত্রার বিশেষ পোশাক পরে রকেট শিপের তাঁবুতে অবস্থান, মহাকাশে হাঁটার প্রশিক্ষণসহ অনেক কিছু।

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (যন্ত্রপ্রকৌশলী) নোরা আল মাতরুশি জ্বালানি তেল শিল্পে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে নাসার এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নিতে আরব আমিরাত থেকে প্রার্থী হওয়া দুই মহাকাশচারীর একজন হলেন নোরা। দেশটির মহাকাশ সংস্থা ইউএইএসএ তাদের বাছাই করে।   

উত্তরসূরিদের মতো নোরার জীবনেরও একটা বড় সময় কেটেছে মহাকাশে বিশেষ করে পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে। এবার সেই স্বপ্ন পূরণের পথে এক ধাপ এগিয়ে গেলেন আলমাতরুশি।

বার্তা সংস্থা এএফপিকে আলমাতরুশি বলেন, শ্রেণিকক্ষে আমাদের শিক্ষক চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণের প্রতীকী চিত্র ফুটিয়ে তোলেন। আমরা তাঁবু থেকে বেরিয়ে এলাম। দেখলাম, তিনি আমাদের শ্রেণিকক্ষের বাতিগুলো নিভিয়ে দিলেন। তার শরীর ছিল ধূসর পোশাকে ঢাকা। তিনি আমাদের বলছিলেন, যেন আমরা চাঁদের মাটিতে রয়েছি।

দিনটি আমাকে দারুণ রোমাঞ্চিত করে। আমার মনে স্থায়ী দাগ কাটে। আমি ভাবতে থাকি, এটা বিস্ময়কর। আমি ওই দিনের ঘটনার বাস্তব রূপ দেখতে চাচ্ছিলাম। চাঁদের মাটিতে আমি সত্যি সত্যি হাঁটতে চাচ্ছিলাম, এমনটি বলছিলেন নীল রঙের মহাকাশচারীর পোশাকে নোরা। পোশাকে এমব্রয়ডারি করে লেখা ছিল তার নাম, সঙ্গে নিজ দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় পতাকা।

নোরা নাসার প্রথম আরব নারী স্নাতক ডিগ্রিধারী হলেও একাধিক আরব নারী ইতোমধ্যে ব্যক্তি খাতে পরিচালিত মহাকাশযাত্রায় অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন সৌদি আরবের বায়োমেডিকেল গবেষক রিয়ানাহ বার্নাবি। এক্সিওম স্পেস প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে গত বছর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যান তিনি। আগের বছর ২০২২ সালে ব্লু অরিজিনের মহাকাশ অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন মিসরীয় বংশোদ্ভূত লেবাননি প্রকৌশলী সারা সাবরি।


আরও খবর



জিম্বাবুয়ের ব্যর্থতায় মাসাকাদজার পদত্যাগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের সোনালি সময়ের তারকা হ্যামিল্টন মাসাকাদজা। ক্রিকেট ক্যারিয়ার শেষে মনোযোগ দিয়েছিলেন দেশের ক্রিকেট উন্নতিতে। তবে পারলেন না। জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উঠতে ব্যর্থ হওয়ায় জিম্বাবুয়ের ডিরেক্টর অব ক্রিকেটের দায়িত্ব ছাড়লেন সাবেক অধিনায়ক। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট।

এক বিবৃতিতে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট জানিয়েছে, এ সপ্তাহে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন মাসাকাদজা। ২০২৪ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উঠতে ব্যর্থ হওয়াকে পদত্যাগের মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ের চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।

পদত্যাগপত্রে মাসাকাদজা লিখেছেন, আমাদের ক্রিকেট ও আমার দায়িত্বের সাফল্য এবং ব্যর্থতা বিবেচনায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার দায়িত্বকালে অনেক উন্নতি আছে। তবে উগান্ডার কাছে অপ্রত্যাশিত হারের পর একমাত্র পূর্ণ সদস্য হিসেবে পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে পারছি না। আমার ক্যারিয়ারে এটি সবচেয়ে বাজে মুহূর্ত, ডিরেক্টর অব ক্রিকেট হিসেবে এর পূর্ণ দায় নিচ্ছি।

সাবেক এই ক্রিকেটার আরও বলেছেন, সিদ্ধান্তটা বেশ কঠিন ছিল। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের প্রতি আমি পুরোপুরি দায়বদ্ধ থাকব। ২০২৬ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ও ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনের পথে আমি ভিন্ন কোনো উপায়ে কাজ করতেও আগ্রহী।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে প্রথমে নামিবিয়ার বিপক্ষে, এরপর হারে উগান্ডার কাছে হারে জিম্বাবুয়ে। তাতে আফ্রিকান অঞ্চল থেকে বিশ্বকাপের লড়াই থেকে ছিটকে পড়ে তারা। তাতে আগামী জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে হতে যাওয়া বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায় নামিবিয়া ও উগান্ডা।

মাসাকাদজার সময়টাকে কেবল ব্যর্থতায় বন্দি করলেও হচ্ছে না। তার সময়ে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে বোর্ডে। তিনি ন্যাশনাল প্রিমিয়ার লিগ, জিম আফ্রো টি-টেন লিগের পাশাপাশি মেয়েদের আঞ্চলিক টুর্নামেন্ট, ৫০ ও ২০ ওভারের কাপ চালু করেছেন।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪