আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

রাজবাড়ীতে ইউপি সদস্যকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার পাট্টা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য ফয়েজুর বিশ্বাসকে(৫০)গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার(২৯ জুন) সন্ধ্যা ৭টার দিকে কালুখালী উপজেলার সাওরাইল ইউনিয়নের কুম্বলমাঠ এলাকায় তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

নিহত ফয়েজ বিশ্বাস পাংশা উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের বিলমন্ডম গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার বিকেলে ফয়েজ বিশ্বাস বাহের মোড়ে চায়ের দোকানে বসে চা পান করছিলেন। এসময় তার মোবাইল ফোনে কল পেয়ে তিনি ভ্যানে করে চায়ের দোকান থেকে বের হয়ে যান। কিছু দূর যাওয়ার পর সাওরাইল ইউনিয়নের কুলম্বমাঠ নামক এলাকায় পৌঁছালে ফাঁকা মাঠ থেকে কয়েকজন দুর্বৃত্ত রাস্তায় উঠে এসে তাকে ভ্যান থেকে নামিয়ে গুলি করে হত্যা করে।

পাট্টা ইউনিয়ন পরিষদের(ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুর রব মুনা বিশ্বাস জানান, সন্ধ্যার কিছুক্ষণ আগে তাকে ফোনে ডেকে নিয়ে গিয়ে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করে। ফয়েজুর সক্রিয়ভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।

রাজবাড়ীর সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) সুমন কুমার সাহা জানান, হত্যাকাণ্ডটি পূর্ব শত্রুতা বা আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঘটতে পারে। তদন্ত চলছে। মরদেহ সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।


আরও খবর



পাবনাতেই দ্বিতীয় পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পাবনাতেই দ্বিতীয় পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র করা হবে। এখন থেকেই প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছি। এছাড়া খুব শিগগিরই স্যাটেলাইট দুই উৎক্ষেপণ করা হবে। সোমবার (১১ মার্চ) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গবেষণা অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে সরকারপ্রধান এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গবেষণা ছাড়া কোনো কিছুতেই উৎকর্ষ লাভ করা যায় না। গবেষণার বিষয়ে সরকার সবসময়ই আন্তরিক। ৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রথম প্রযুক্তি শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগ। তাছাড়া বিজ্ঞানকে বঙ্গবন্ধুই বেশি গুরুত্ব দিতেন। ৭৫ এর পর স্বৈরশাসকরা গবেষণায় গুরুত্ব দেয়নি।

তিনি বলেন, একেকটা দলের নীতি ও দেশপ্রেমের বিষয় থাকে। আওয়ামী লীগ সবসময় বিশ্বাস করে- নিজেরা করবো, কারও কাছে হাত পাতবো না। সরকারের মূল লক্ষ্য মানবসম্পদ, স্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণায় বেশি গুরুত্ব দেয়া। অনুদান ও ফেলোশিপের টাকা জনগণের। তাই গবেষণা যেন জনকল্যাণে কাজে লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

সরকারপ্রধান বলেন, এখন আমাদের লক্ষ্য স্মার্ট দেশ গড়ে তোলা। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি নির্ভর করি বিজ্ঞানীদের ওপর। বিজ্ঞান, গবেষণা ও উদ্ভাবনের মধ্যদিয়েই দেশ এগিয়ে যাবে। এ সময় নারীদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় অনূর্ধ্ব ১৬ দলকে ডেকে প্রাইজমানি দেয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।

এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতে ৫৪ জনকে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ প্রদান করা হয়। এরমধ্যে ২৫ জনকে ন্যাশনাল সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ১০ জনকে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ও ১৯ জনকে বিশেষ গবেষণা অনুদান প্রদান করা হয়। 


আরও খবর



সাংবাদিক রানার মুক্তির দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়ার প্রতিবাদ ও আইন অপব্যবহারকারী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন করেছে সাংবাদিকরা।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী শহরের চৌরাস্তায় ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন পালন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অনতিবিলম্বে সাংবাদিক রানাকে মুক্তি দিতে হবে। নয় তো আরও কঠোর আন্দোলন শুরু হবে। সেই সাথে ইউএনও এবং এ্যাসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করতে হবে। সেই মামলায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন, জেলের ভয় দেখিয়ে সাংবাদিকদের কলম আটকানো যাবে না। ইতিপূর্বে জিডিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে সাংবাদিকদের হয়রানী করা হয়েছে। এখন ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার দেখিয়ে হয়রানী করা হচ্ছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কলম চলবে। মামলা ও জেলের ভয় করিনা। মামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের ক্ষতিপূরণ দাবি করেন বক্তারা।

এ সময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, দেশ রূপান্তরের ঠাকুরগাঁও সংবাদদাতা ফিরোজ আমিন সরকার রাসেল, ইত্তেফাকের তানভীর হাসান তানু, দীপ্ত টেলিভিশনের মঈনুদ্দিন তালুকদার হিমেল, দৈনিক বাংলার সোহেল রানা, দৈনিক কালেরকণ্ঠের হারুন অর রশিদ, আজকের পত্রিকার আল মামুন জীবন, অধিকারের মাজেদুল ইসলাম হ্নদয়, ইলিয়াস আলী, আনোয়ার হোসেন আকাশসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীরা।


আরও খবর



মা হলেন মৌসুমী নাগ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ছোটপর্দার অভিনয়শিল্পী মৌসুমী নাগ আবারও মা হলেন। গত ১০ মার্চ রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নবজাতকের জন্ম হয়। মা ও মেয়ে দুজনই সুস্থ আছেন। প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১০ সালের অক্টোবরে অভিনেতা শোয়েবের সঙ্গে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারেন মৌসুমী নাগ। ২০১৫ সালে তাদের সংসারে প্রথম পুত্রসন্তান জন্ম নেয়।

তাপস ইকবালের কণ্ঠে শেষ চিঠি’ গানের মিউজিক ভিডিও প্রকাশ হলো জি-সিরিজ থেকে। ওয়াসিম হকের কথায় গানের সুর করেছেন তানিম হায়াত খান রাজিত, সংগীতায়োজনে সজীব দাস। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন সীমান্ত সজল। মডেল হয়েছেন মো. জিসান আফ্রিদি, এমি জান্নাত ও মোক্তার হোসেন। তাপস ইকবাল বলেন, চিঠির স্বর্ণযুগ শেষ হলেও নতুন করে চিঠি আদান-প্রদানের বিষয়টি সবার মনে অনুভূতি জাগাবে। আশা করছি, শ্রোতা-দর্শকরা গানটি উপভোগ করবেন।’

নিউজ ট্যাগ: মৌসুমী নাগ

আরও খবর



রোজায় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে মনিটরিং করবে চসিক

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

রোজায় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে বাজার মনিটরিং করার ঘোষণা দিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। উচ্ছেদ অভিযানে কারণে এবারের রোজায় সড়কে যানজট কমবে বলে মনে করেন মেয়র।

বুধবার টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে চসিক বাজার মনিটরিং কমিটির উদ্যোগে আসন্ন রমজান মাসে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চেয়ে মেয়র বলেন, রমজান মাসে আমাদের দুটি সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি এবং যানজট। কেবল আইন বা শাস্তির মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখা সম্ভব নয়। এজন্য ব্যবসায়ী ভাইদের সহ সংশ্লিষ্ট সব সরকারি-বেসরকারি সেবা সংস্থার সহযোগিতা প্রয়োজন। রোজার মাসে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে সাধারণ রোজাদাররা যাতে কষ্ট না পান সেজন্য আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। কেউ সিন্ডিকেট করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির চেষ্টা করলে সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি সংস্থার সাথে কাজ করবে চসিক। আমরা বাজার মনিটরিং করব। প্রয়োজনে রোজা উপলক্ষে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হবে। একারণে অসাধুদের সাবধান করছি, নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে মানুষকে কষ্ট দিলে আইনি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হন।

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ যানজট কমাতে সাহায্য করবে জানিয়ে মেয়র বলেন, রমজান মাসে যানজট বেড়ে যায়। তবে এবার নিউ মার্কেট ও আগ্রাবাদ মোড়ে আমরা যে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছি তার কারণে যানজট কম হবে বলে মনে করি। আমরা উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত রাখব। যারা উচ্ছেদ অভিযান বন্ধে হুমকি দিচ্ছে এবং নানাভাবে বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে তাদের উদ্দেশ্যে বলব কোন হুমকিতে অভিযান বন্ধ হবেনা। উদ্ধারকৃত জায়গা প্রতিটি থানা মনিটরিং করলে জনগণকে মুক্ত ফুটপাত, রাস্তা দেয়ার আমার যে পরিকল্পনা তা বাস্তব রূপ নিবে।

সভায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান এবং বাজারের প্রতিনিধিরা তাদের বিভিন্ন অভিযোগ ও পরামর্শ তুলে ধরেন। সভায় ব্যবসায়ীরা বলেন, মেয়রের উদ্যোগে নগরীর অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ এলাকা অবৈধ হকারমুক্ত হওয়ায় প্রকৃত ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছে। তবে, দখলের নেতৃত্বে থাকা ব্যক্তিরা ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে এবং প্রকৃত ব্যবসায়ীদের নানাভাবে হুমকি ও চাপ দিচ্ছে।

চট্টগ্রাম অবৈধ হকারমুক্ত হলে রাষ্ট্র উপকৃত হবে৷ কারণ, প্রকৃত ব্যবসায়ীরা সরকারকে ট্যাক্স-ভ্যাট দিয়ে ব্যবসা করে৷ পক্ষান্তরে, অবৈধভাবে রাস্তা-ফুটপাত দখল করে যারা ব্যবসা করে তারা অপরাধীদের চাঁদা দিয়ে ব্যবসা করে, যা শহরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জন্য হুমকি৷ চসিক যেহেতু ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স প্রদান করে সেহেতু লাইসেন্সধারী প্রকৃত ব্যবসায়ীরা যাতে নির্বিঘ্নে ব্যবসা করতে পারে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। 

সভায় সভাপতির বক্তব্যে চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, রমজান মাসে আমাদের তিনজন ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবেন। আমরা অন্যান্য সরকারি সংস্থাকে সাথে নিয়ে বাজার স্থিতিশীল রাখতে কাজ করব৷ মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠানের সামনে ফুটপাত ও হাঁটার রাস্তা দখল না করার আহ্বান জানান৷

সভায় বাজারমূল্য পর্যবেক্ষণ, মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণ কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মোহাম্মদ আবদুল মান্নান, হাজী নুরুল হক, আবদুস সালাম মাসুমসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন৷ সভায় চসিকের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মহাজন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম,  চৈতী সর্ববিদ্যা,  জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ফয়েজ উল্যাহ,

চট্টগ্রাম চেম্বার অফ কমার্সের পরিচালক অহীদ সিরাজ চৌধুরী স্বপন, বিএসটিআইয়ের সহকারী পরিচালক নিখিল রায়সহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি এবং নগরীর বিভিন্ন মার্কেটের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি: কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তিনি এসব কথা বলেন। একই সঙ্গে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিবৃতির নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, দেশ ধ্বংসের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নে তৎপর বিএনপি। দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচনের প্রতি তাদের কোনো আস্থা নেই। সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান অসাংবিধানিক ও অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে সেনা ছাউনিতে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিল। সূচনা লগ্ন থেকেই বিএনপি অত্যাচার- নির্যাতনের স্টিম রোলার চালিয়ে দেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের পথ রুদ্ধ করে রাজনীতি করে আসছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুখে গণতন্ত্র ও সুশাসনের কথা বেমানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, একুশে আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় নির্বিচারে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের যারা হত্যা করেছিল; যাদের পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গি গোষ্ঠী ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে সিরিজ বোমা হামলা চালিয়েছিল, যারা দশ ট্রাক অস্ত্র আমদানি করেছিল, যারা অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টি করে শত শত নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, সেই খুনিদের দল যখন জননিরাপত্তা নিয়ে কথা বলে তখন জনগণ আরও ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে।

তিনি আরও বলেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক নির্বিচারে কাউকে গ্রেপ্তার করে হয়রানির অভিযোগ ভিত্তিহীন। বিএনপির যে সকল সন্ত্রাসী ও ক্যাডাররা অগ্নিসন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও জনগণের উপর হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেপ্তার করাটা কোনোভাবেই হয়রানিমূলক হতে পারে না। সন্ত্রাসীদের আইন ও বিচারের মুখোমুখি করা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব ও কর্তব্য।


আরও খবর