আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে একজন নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ আগস্ট ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুরের শ্রীপুরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলাকালে মো. জাহাঙ্গীর আলম (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছে।আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার চন্নাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকবর আলী খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ি সাতক্ষীরা জেলায়। শ্রীপুর পৌরসভার কেওয়া বেপারী বাড়ি এলাকায় তার লেপ তোশকের দোকান রয়েছে।

ওসি আকবর আলী খান বলেন, পুলিশের গুলিতে তার মৃত্যু হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ছোটাছুটি করার সময় মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। মরদেহ পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আলহেরা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক বলেন, একজন লোককে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তার মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।


আরও খবর



‘আমার সোনার বাংলা’ যেভাবে জাতীয় সংগীত হলো

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে রচিত হয়েছিল। গানটির মূল পাণ্ডুলিপি পাওয়া না যাওয়ায় এর সঠিক রচনাকাল জানা যায় না। সত্যেন রায়ের লেখা থেকে জানা যায়, ১৯০৫ সালের ৭ আগস্ট কলকাতা টাউন হলে একটি প্রতিবাদসভায় এই গান প্রথম গাওয়া হয়। সেই বছর ৭ সেপ্টেম্বর (২২ ভাদ্র, ১৩১২ বঙ্গাব্দ) সঞ্জীবনী পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বাক্ষরে গানটি ছাপা হয়।

জাতীয় তথ্য বাতায়নে বলা হয়েছে, আমার সোনার বাংলা গানটি বিশ শতকের প্রথম দুই দশকে স্বদেশী আন্দোলনের সময় অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গবিরোধী রাজনীতিক, স্বদেশী কর্মী ও বিপ্লবীরা বাঙালি জনগণকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যম হিসেবে এই গান প্রচার করেন। কিন্তু বিশ শতকের বিশের দশকে আঞ্চলিক জাতীয়তাবাদ স্তিমিত হয়ে পড়লে এই গানের প্রচলন কমে যায়।

১৯৭০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত চিরসবুজ সিনেমা জীবন থেকে নেওয়া-তে এই গান ব্যবহৃত হয়। এটি কোনো সিনেমায় এই গানের প্রথম ব্যবহার। জহির রায়হান নির্মিত এই সিনেমায় তৎকালীন বাঙালি স্বাধীনতা আন্দোলনকে রূপকের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের আগে গানটির পুনরুজ্জীবন ঘটে। ১৯৭১ সালের ৩ জানুয়ারি ঢাকার পল্টন ময়দানে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ আয়োজিত এক জনসভায় গানটি গাওয়া হয়।

ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের আগেও গানটি গাওয়া হয়েছিল। ২৩ মার্চ স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা প্যারেডেও গানটি গাওয়া হয়।

মুজিবনগরে বাংলাদেশের প্রবাসী সরকার এই গানকে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে স্বীকৃতি দেয় এবং মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে গানটি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে নিয়মিত পরিবেশিত হতো। মুক্তিযুদ্ধের সময় গানটির বর্তমানে প্রচলিত যন্ত্রসুর করেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সুরকার অজিত রায়।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়ন হলে এর ৪.১ অনুচ্ছেদে আমার সোনার বাংলার প্রথম ১০ চরণ (মোট চরণ ২৫ চরণ) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়।

গানের প্রথম ১০ ছত্র কণ্ঠসংগীত এবং প্রথম ৪ ছত্র যন্ত্রসংগীত ও সামরিক বাহিনীতে ব্যবহার করা হয়।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতকে স্বাধীনতার অস্তিত্বের পরিপন্থি আখ্যা দিয়ে তা পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আব্দুল্লাহিল আমান আযমী। এসময় তিনি আট বছর গুম থাকার সময়ের বর্ণনা দেয়ার পাশাপাশি নতুন করে সংবিধান রচনার দাবি জানান।

আমান আযমী বলেন, ১৯০৫-এ বঙ্গভঙ্গ-রদ করার জন্য রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি। এই জাতীয় সংগীত দুই বাংলা এক করার জন্য জাতীয় সংগীত। আমরা কি দুই বাংলা এক হতে চাচ্ছি? আমরা কি স্বাধীন বাংলাদেশ রাখতে চাই, নাকি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অঙ্গীভূত রাজ্য হতে চাই?’’

আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ চেয়েছি, স্বাধীন বাংলাদেশ থাকতে চাই। এই জাতীয় সংগীত আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্বের পরিপন্থি। আমি জোর দাবি জানাচ্ছি, আমাদের নতুন জাতীয় সংগীত তৈরি করা হোক।

বাহাত্তরের সংবিধানকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে আমান আজমি বলেন, ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগ জনগণের কাছ থেকে ম্যান্ডেট নিয়েছিল পাকিস্তানের সংবিধানের অধীনেই পাকিস্তান রাষ্ট্র গড়ে তোলার জন্য, স্বাধীন সংবিধান রচনা করে নয়। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছে, আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি-আলহামদুলিল্লাহ। কিন্তু তারা জনগণের কাছ থেকে নতুন সংবিধান প্রণয়নের কোনো ম্যান্ডেট নেয়নি। সুতরাং এই সংবিধান আমার দৃষ্টিতে বৈধ নয়। নতুন করে একটা কমিটি করে নতুন সংবিধান তৈরি করা হোক, এটা বাতিল করা হোক।

সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার থাকা অবস্থায় ২০০৯ সালে বরখাস্ত হন আমান আযমী। ২০১৫ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের তথ্যকে কাল্পনিক বলেছিলেন। মঙ্গলবারের সংবাদ সম্মেলনে আবারও একই প্রশ্ন তোলেন। বলেন, শেখ মুজিব সাহেব ৩ লাখ বলতে গিয়ে ৩ মিলিয়ন বলেছেন এবং এটাই ৩০ লাখ হয়ে গেছে। কোনো জরিপ ছাড়া ৩০ লাখ শহীদ বলে বলে তারা মানুষের আবেগকে কাজে লাগিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন।’’

সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আপনারা জরিপ করে বের করেন, অ্যাকচুয়ালি ৩০ লাখ হোক আর ৩ কোটি হোক। আমার জানামতে, এটা ২ লাখ ৮৬ হাজার। তারা ৩ লাখকে ৩০ লাখ বানিয়ে ফেলেছে। এখনো সময় আছে, জাতিকে সত্য ইতিহাস জানতে দিন।

সংবিধান ও জাতীয় সংগীত পরিবর্তন এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে আমান আযমীর এসব বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগামাধ্যমে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।


আরও খবর
আজ আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস

শুক্রবার ০৯ আগস্ট ২০২৪




অন্তর্বর্তী সরকারের ৪ কমিটি গঠন: কোনোটিতে নেই এম সাখাওয়াত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিসহ (একনেক) চারটি গুরুত্বপূর্ণ কমিটি গঠন করেছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তবে গুরুত্বপূর্ণ এসব কমিটির কোনোটিতেই জায়গা হয়নি বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনের।

বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) এসব কমিটি গঠন-সংক্রান্ত পৃথক গেজেট প্রকাশিত হয়েছে।

কমিটিগুলো হচ্ছে, জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক), আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি, সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি এবং অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।

প্রথম দফায় শপথ নেওয়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এম সাখাওয়াত হোসেনকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হলেও পরে দফতর পুনর্বণ্টন করে তাকে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রথম দফার বণ্টনে উপদেষ্টা পরিষদে সাখাওয়াত হোসেনের অবস্থান অষ্টম হলেও গত ১৬ আগস্টের পুনর্গঠনে তার ক্রমিক হয়েছে ১৪।

অন্যদিকে উপদেষ্টা পরিষদে স্থান পাওয়া কোটা আন্দোলনকারীদের দুই সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার অবস্থান ক্রমিক প্রথম দফায় শেষের দিকে থাকলেও পুনর্বণ্টনে তাদের এগিয়ে আনা হয়েছে।

প্রথম দিন শপথ নেওয়া ১৩ জন উপদেষ্টার মধ্যে তাদের অবস্থান ছিল যথাক্রমে ১২ ও ১৩তম। পরে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য বাড়িয়ে এই সংখ্যা ২০ করা হলেও তাদের অবস্থান রাখা হয়েছে ১১ ও ১২তম অবস্থানে।

এদিকে গতকাল বুধবার (২১ আগস্ট) গঠিত চারটি গুরুত্বপূর্ণ কমিটির তিনটিতে স্থান পেয়েছেন নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ। এর মধ্যে একনেক ও আইনশৃঙ্খলা দুটি কমিটিতেই তারা রয়েছেন।

এর বাইরে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটিতে আসিফ মাহমুদ এবং অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটিতে নাহিদ ইসলাম জায়গা পেয়েছেন।


আরও খবর



জুলাই গণহত্যায় ৩২ সাংবাদিকসহ ৫২ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জুলাই গণহত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ৫২ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। এরমধ্যে গণহত্যায় উসকানি দেয়ায় ৩২ জন সিনিয়র সাংবাদিককে অভিযুক্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) আন্দোলনে নিহত রিহানের বাবা গোলাম রাজ্জাক এ আবেদন করেন।

দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় এ অভিযোগ দায়ের করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আইনজীবী গাজী এইচ তামিম।

সাংবাদিকদের তিনি জানান, নিহত নাসির হাসান রিহানের বাবা গোলাম রাজা এ অভিযোগ আনেন। রাজধানীর শ্যামলির রিং রোডে বিজয় মিছিলে গুলিতে নিহত হয় রিহান। এ ঘটনায় ধানমন্ডির তদন্ত সংস্থায় বৃহস্পতিবার এ অভিযোগ আনেন রিহানের বাবা।

অভিযোগে শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক মন্ত্রী, পুলিশ ও সাংবাদিকরা আছেন। গত ৩ আগস্ট শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তাকে আন্দোলন দমনের ক্ষেত্রে সঙ্গে থাকার আশ্বাস দেয়া হয় এই মর্মে সাংবাদিকদের আসামি করা হয়েছে।

অভিযুক্তরা হলেন- বাংলাদেশের সাবেক তথ্য কমিশনার মাসুদ ভাট্টি, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও আইনজীবী নিঝুম মজুমদার, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খান, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নইম নিজাম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবাহান চৌধুরী, প্রেসক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাংবাদিক ও টিভি সঞ্চালক নবনিতা চৌধুরী, এবি নিউজ২৪ ডটকমের সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায়, সময় টিভির সাবেক বার্তা প্রধান তুষার আবদুল্লাহ, ডিবিসির সম্পাদক জাহেদুল হাসান পিন্টু, ডিবিসির প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম ও চ্যানেল আইয়ের সোমা ইসলাম।

এ ছাড়াও অভিযুক্ত অন্যরা হলেন- এটিএন নিউজের বার্তা প্রধান প্রভাষ আমিন, একাত্তর টিভির সাবেক প্রধান প্রতিবেদক ফারজানা রূপা, একাত্তর টিভির বার্তা প্রধান শাকিল আহমেদ, একাত্তর টিভির হেড ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সের মিথিলা ফারজানা (মোবাশ্বিরা ফারজানা মিথিলা), ইন্ডপেনডেন্ট টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক আশীস সৈকত, এশিয়ান টিভির হেড অব নিউজ মানষ ঘোষ, ডিবিসির প্রনব শাহা, এটিএন নিউজের সাবেক প্রধান নির্বাহী সম্পাদক মুন্নি শাহা, এটিএন বাংলার সাবেক প্রধান নির্বাহী সম্পাদক জ ই মামুন (জাহিরুল ইসলাম মামুন), দৈনিক জনকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক স্বদেশ রায়, চ্যানেল আইয়ের সোমা ইসলাম, ইত্তেফাকের শ্যামল সরকার, সমকালের অজয় দাশ প্রমুখ।


আরও খবর
দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে পুলিশ কর্মকর্তা কাফি

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




অস্ত্র-মাদকসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলুর ছেলে শিরহান শরীফ তমালকে (৩৫) অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোরে পাবনার ঈশ্বরদী থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারের সময় তমালের কাছে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন, চার রাউন্ড গুলি ও ১০ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে বলে জানায় র‍্যাব। এসময় তার ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় এজাহারনামীয় আসামি তমাল। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন তিনি।

গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১২, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান।

তমাল ঈশ্বরদী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। ২০১৭ সালের নভেম্বরে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় কারাগারে যাওয়ার পর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।


আরও খবর



টেলিগ্রামের সিইও গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যম টেলিগ্রামের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পাভেল দুরভকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ফ্রান্সের পুলিশ শনিবার (২৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় প্যারিসের উত্তরে একটি বিমানবন্দর থেকে পাভেল দুরভকে গ্রেপ্তার করেছে। খবর বিবিসির।

ফরাসি টিভি চ্যানেল টিএফওয়ান জানিয়েছে, পাভেল তার প্রাইভেট জেটে করে ভ্রমণ করছিলেন। প্রাইভেট জেটটি লো বোর্গেট বিমানবন্দরে অবতরণ করলে তাকে আটক করা হয়।

৩৯ বছর বয়সী পাভেলকে জনপ্রিয় এই অ্যাপ সম্পর্কিত একটি অপরাধের পরোয়ানার ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদসংস্থা তাস বলছে, পাভেলকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় ফ্রান্সে রুশ দূতাবাস প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি বুঝতে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিচ্ছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া, ইউক্রেন ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে টেলিগ্রাম ব্যাপক জনপ্রিয়। টেলিগ্রামের তথ্যভান্ডার রুশ সরকারের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য জোরাজুরি করা হলে ২০১৪ সালে রাশিয়া ছাড়েন পাভেল। এরপর থেকে দুবাই থেকেই অ্যাপটি পরিচালিত হয়।

২০১৮ সালে রাশিয়া এই অ্যাপ নিষিদ্ধ করে। তবে ২০২১ সালে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।


আরও খবর
জিতলে ওভারটাইমে কর বাদ দেবেন ট্রাম্প

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪