আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

পুলিশ তো কারও প্রতিপক্ষ নয় : আইজিপি

প্রকাশিত:সোমবার ০১ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, পুলিশকে কেন প্রতিপক্ষ বানানো হয়? এই প্রশ্ন বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় মানুষের প্রতি। যারা দেশের ও পুলিশের সমালোচনা করে তাদের মুখে ছাই পড়ুক।

রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজে পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-২০২১উপলক্ষে আজ সোমবার (১ মার্চ) এক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এবারের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। কর্মস্থলে নিহতদের স্মরণে প্রতি বছর ১ মার্চ পুলিশ মেমোরিয়াল ডের আয়োজন করা হয়।

আইজিপি বলেন, দেশের মধ্যে যে একটা ছোট অংশ আছে সেটা দেখলেই বোঝা যায়। কারণ দেশের কোনো ভালো কিছুর প্রতি তাদের আগ্রহ নেই। ভিন্ন সংস্কৃতির, ভিন্ন চেতনার মানুষগুলো আমাদের দেশের মানুষ হিসেবে দাবি করে। এই মানুষগুলোকে আমাদের দেশের বৃহত্তর জাতিসত্তা থেকে আলাদা করার সময় এসেছে। এরা আমাদের জাতির অংশ নয়।

জাতীয় প্রেসক্লাবে পুলিশ ও ছাত্রদলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার বিষয়ে আইজিপি বলেন, পুলিশ তো কারও প্রতিপক্ষ নয়। ওই ছোট একটা গ্রুপ যারা দেশের কোনো ভালো কিছু দেখেন না এবং সমালোচনা করেন। এমনকি তারা পুলিশের সমালোচনা করেন তাদের মুখে ছাই পড়ুক। এ দেশের প্রকৃতিতে যারা বড় হয়ে ছুরি মারতে চায় তাদের মুখে আমরা দেশবাসী সবাই মিলে ছাই ছুড়ে দিতে চাই।

নিউজ ট্যাগ: আইজিপি

আরও খবর



হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হাওরের ৯৭ শতাংশ ধান কাটা এরইমধ্যে শেষ হয়েছে। এ বছর হাওরভুক্ত ৭টি জেলা সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা এবং ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় শুধু হাওরে ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৩৮ হাজার হেক্টর জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। আর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩৩ শতাংশ বোরো ধান কাটা হয়েছে।

রোববার (৫ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে জানানো হয়, হাওরের ফসলকে ঝুঁকিমুক্ত করতে বর্তমান সরকার বহুমুখী উদ্যোগ বাস্তবায়ন কাজ করে যাচ্ছে। পাকা ধান যাতে দ্রুত কৃষকের ঘরে তোলা যায়, সেজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে হাওরের কৃষকদেরকে ধান কাটার যন্ত্র কম্বাইন হারভেস্টার ও রিপার দিয়ে যাচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, হাওরভুক্ত ৭টি জেলায় এবার ৪ হাজার ৪০০টির বেশি কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ধান কাটা চলেছে। এর মধ্যে এবছরই নতুন ১০০টি কম্বাইন হারভেস্টার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দেশের অন্য এলাকা থেকেও হাওরের বোরো ধান কাটার জন্য কম্বাইন হারভেস্টার নিয়ে আসা হয়েছে। এর ফলে দ্রুততার সঙ্গে ধান কাটা সম্ভব হয়েছে।

এ বছর সারাদেশে ৫০ লাখ ৫৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ২০ হাজার হেক্টর বেশি। এবার বোরোতে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা হলো ২ কোটি ২২ লাখ টন।

সম্প্রতি মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলের হাইল হাওরে বোরো ধান কর্তন উৎসবে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছেন, আমাদের সারা বছরের মোট চাল উৎপাদনের অর্ধেকের বেশি যোগান দেয় বোরো ধান। সেজন্য এ বছরও বোরোর আবাদ ও ফলন বাড়াতে আমরা অনেক গুরুত্ব দিয়েছি। বোরোর আবাদ বাড়াতে ২১৫ কোটি টাকার বীজ, সার প্রভৃতি কৃষকদেরকে বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে ঘরে তুলতে পারলে দেশে খাদ্য নিয়ে তেমন কোনো ঝুঁকি থাকবে না।


আরও খবর



চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় একসঙ্গে কাজ করবে চসিক-সিএমপি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরীতে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতে একসাথে কাজ করতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। চট্টগ্রাম সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়ের উপস্থিতিতে মঙ্গলবার (৭ মে) নগরীর টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিএমপির ডেপুটি কমিশনার আব্দুল ওয়ারিশ নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এই চুক্তির মাধ্যমে, উভয় সংস্থাই চট্টগ্রাম নগরীতে সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য তথ্য আদান-প্রদান এবং সমন্বয় করে কাজ করবে। এছাড়া দুর্ঘটনার তথ্য আদান-প্রদান, ব্যবস্থাপনা এবং বিশ্লেষণ, রাস্তার ডিজাইন এবং তথ্য-উপাত্ত যথাযথভাবে ব্যবহারের জন্য একটি প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করবে। এর ফলে প্রতিটি সংস্থা কার্যকরভাবে তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে সড়ক নিরাপত্তায় শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে।

ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) বিশ্বের ২৮টি শহরে রোড ক্র্যাশে মৃত্যু ও হতাহতের সংখ্যা কমাতে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করেছে। চট্টগ্রামেও বিআইজিআরএসের কারিগরি সহায়তায় চসিক ও সিএমপি নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে যৌথভাবে কাজ করবে।


আরও খবর



দেশব্যাপী টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা, মে মাসে মিলতে পারে স্বস্তি

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশব্যাপী টানা ২৯ দিন ধরে চলছে তাপপ্রবাহ। চলমান এ তাপপ্রবাহ আরও দুইদিন অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (২৯ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানান আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক।

তিনি বলেন, গত ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙেছে এবারের তাপপ্রবাহ। ১৯৯২ সালেও মাস জুড়ে টানা তাপপ্রবাহ হয়েছিল। তবে তার বিস্তৃতি এবারের মতো ছিল না। মে মাসের প্রথম সপ্তাহ দেশব্যাপী টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে সিলেট, চট্টগ্রাম, বরিশাল, ময়মনসিংহসহ ঢাকা বিভাগে এই বৃষ্টির প্রকোপ বেশি থাকবে।

সোমবারের আবাওহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, যশোর ও রাজশাহী জেলা সমূহের ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ এবং টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নওগাঁ, পাবনা ও নীলফামারী জেলাসহ খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ ঢাকা, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এ সময় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।


আরও খবর
বৃষ্টির পর আসছে হিট ওয়েভ

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




দুবাইয়ে ধনকুবেরদের গোপন সম্পদ, তালিকায় ৩৯৪ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিলাসবহুল জীবনযাপনের শহর দুবাই। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হাজার হাজার মানুষের বিপুল পরিমাণ গোপন সম্পদের পাহাড় গড়ে উঠেছে। বিশেষ করে ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে পলাতক ব্যক্তি, অর্থপাচারকারী এবং অপরাধীরা সেখানে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। এসব সম্পদের তথ্য উঠে এসেছে বৈশ্বিক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার প্রকল্প দুবাই আনলকড-এ। এই তালিকায় রয়েছেন ৩৯৪ বাংলাদেশি।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) ও নরওয়ের সংবাদমাধ্যম ই-টোয়েন্টিফোরের নেতৃত্বে এই অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। এতে ৫৮টি দেশের ৭৪টি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা দীর্ঘ ৬ মাস ধরে অনুসন্ধান চালিয়েছেন।

মঙ্গলবার দুবাই আনলকড শিরোনামে প্রতিবেদনটি নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ওসিসিআরপি। সেখানে উঠে এসেছে, কীভাবে দুবাই সারা বিশ্বের ধনীদের জন্য শীর্ষ পছন্দের শহর হয়ে উঠেছে।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, শহরটিতে ১২.৫ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের সম্পদ গড়েছেন কিছু পাকিস্তানি নাগরিক। দেশটির রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারির তিন সন্তান, প্রয়াত জেনারেল পারভেজ মোশাররফ, এমনকি পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনাপ্রধান কামার জাভেদ বাজওয়ার ছেলের মতো লোকেরা এই তালিকায় রয়েছেন। ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। আর্থিক সাহায্যের দাবিতে দৌড়াদৌড়ি চলছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তাদের রাজনীতিবিদ এবং সামরিক নেতাদের নগদ অর্থের সংকট নেই।

তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে, ফাঁস হওয়া নথিতে ১৭ হাজার পাকিস্তানি নাগরিক দুইবাইয়ে তালিকাভুক্ত সম্পদের মালিক। শহরটিতে আবাসিক সম্পত্তির পাকিস্তানি মালিকের প্রকৃত সংখ্যা ২২ হাজার। এটি পাকিস্তানের এমন পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে- যখন দরিদ্ররা আকাশচুম্বী মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, ধনীরা অভিনব অ্যাপার্টমেন্টগুলো নিয়ে উচ্চ জীবন উপভোগ করছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, দুবাই বর্তমানে ধনীদের পছন্দের শীর্ষে পরিণত হয়েছে। অপরাধী, পলাতক ব্যক্তি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং বৈধ ব্যক্তিরাও সেখানে অর্থ লুকিয়ে রাখতে চাইছে। প্রকৃতপক্ষে দুবাইয়ের এসব মালিকদের অনেকেই অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং মাদক সম্রাট।

উদাহরণস্বরূপ, প্রাক্তন আফগান সরকারি কর্মকর্তা এবং অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধী আসাদুল্লাহ খালিদ দুবাইকে বাড়ি বানিয়েছেন। তাছাড়া বাশার আল-আসাদের চাচাতো ভাই রামি মাখলুফ ও তার ভাই ইহাবও সেখানে সম্পত্তির মালিক। উরুগুয়ের গ্যাং স্টার সেবাস্তিয়ান মার্সেত, যাকে দক্ষিণ আমেরিকাজুড়ে মাদক পাচারের জন্য খোঁজা হচ্ছে- তিনিও দুবাইয়ে বাড়ির মালিক।

এছাড়া মাদক পাচারের অভিযোগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় থাকা ৩২ বছর বয়সী জোসেফ জোহানেস লিজডেকার্স, যিনি 'নিটোল জোস' নামেও পরিচিত- তারও দুবাইয়ে কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জের গ্র্যান্ডিউর রেসিডেন্সে একটি বাড়ি রয়েছে।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, দুবাইয়ে আবাসিক সম্পত্তির হওয়ার দিক দিয়ে ভারতীয়রা তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন পাকিস্তানিরা। এই তালিকায় রাজনীতিবিদ, সামরিক নেতা থেকে শুরু করে আমলারাও রয়েছেন।

দুবাইয়ে গোপন সম্পদের বিষয়ে ফাঁস হওয়া তথ্যে ৩৯৪ বাংলাদেশির তালিকা থাকলেও তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। রিপোর্ট বলছে, শহরে গোপনে সম্পদ গড়েছেন অন্তত ৩৯৪ জন বাংলাদেশি। বাংলাদেশিদের মালিকানায় রয়েছে ৬৪১টি সম্পত্তি। বাংলাদেশিদের মালিকানায় থাকা এসব সম্পত্তির মূল্য ২২ কোটি ৫৩ লাখ ডলারেরও বেশি।

দুবাইয়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনকুবের ও তাদের সম্পদের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়- ভারতের মুকেশ আম্বানির রয়েছে ১১ হাজার ২০ কোটি ডলারের সম্পদ, ভারতের এম এ ইউসুফ আলী ও তার পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ৭৮০ কোটি ডলার, ভারতের শামশীর ভায়ালিলের রয়েছে ৩৫০ কোটি ডলারের সম্পদ, ওমানের সুহাইল বাহওয়ানের আছে ১৯০ কোটি ডলারের সম্পদ, রাশিয়ার আন্দ্রেই মলচানভ ও তার পরিবারের ১৩০ কোটি ডলারের সম্পদ, সাইপ্রাসের বিনোদ আদানির ২ হাজার ২২০ কোটি ডলারের সম্পদ, কানাডার চ্যাংপেং ঝাওয়ের ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের সম্পদ, যুক্তরাজ্যের সকেট বর্মনের ১৫০ কোটি ডলারের সম্পদ, সাইপ্রাসের নাগরিক ইগোর মাকারোভের ২১০ কোটি ডলারের সম্পদ এবং মিসরের নাগরিক নগিব সাবিরিস ও তার পরিবারের ৩৮০ কোটি ডলার পরিমাণ সম্পদ রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ধনকুব দুবাই

আরও খবর



বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে গতকাল (১৭ মে) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা প্লাজায় প্রকৃতি ও পরিবেশ প্রতিপাদ্যের ওপর শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিবেশ অধিদপ্তর এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

ক গ্রুপে অনুর্ধ্ব ৮ বছর; খ গ্রুপে ৮ থেকে অনুর্ধ্ব ১২ বছর; গ গ্রুপে ১২ থেকে অনুর্ধ্ব ১৬ বছর এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন গ্রুপে অনূর্ধ্ব ১৮ বছরের শিশু কিশোররা অংশগ্রহণ করে।

৪ টি গ্রুপের প্রতি গ্রুপে ৩ (তিন) জন করে বিজয়ীকে পুরস্কার প্রদান করা হবে। বিজয়ী প্রতিযোগিদের নাম ২১ মে শিল্পকলা একাডেমির নোটিশ বোর্ড, পরিবেশ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.doe.gov.bd- এ প্রকাশ এবং টেলিফোনে জানানো হবে।

অনুষ্ঠানে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ বলেন, পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে তরুণেরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

তিনি বলেন, শিল্পকর্মগুলো প্রকৃতির গুরুত্ব এবং আমাদের পরিবেশ রক্ষার জরুরি প্রয়োজন তুলে ধরেছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ। চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় শিশু-কিশোর কর্তৃক আঁকা ছবি মূল্যায়ন করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান, শিল্পী সৈয়দ আবুল বারক আলভী, শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক সৈয়দা মাহবুবা করিম, উপপরিচালক খন্দকার রেজাউল হাশেম প্রমুখ।


আরও খবর