আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

প্রতিদিন যক্ষ্মায় দেশে ১০০ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের যে ৩০টি দেশে যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। দেশে যক্ষ্মায় প্রতিদিন ১০০ জনের বেশি মৃত্যু হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক সময়ে যক্ষ্মা শনাক্ত ও সঠিকভাবে ওষুধ সেবন করলে ৯৬ শতাংশ ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়া সম্ভব।

শুক্রবার (২৪ মার্চ) দেশে পালিত হচ্ছে বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস ২০২৩। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য হলো ‌হ্যাঁ, আমরা যক্ষ্মা নির্মূল করতে পারি।

বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মা নির্মূলে গবেষণার পথিকৃৎ প্রতিষ্ঠান ডেমিয়েন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ডা. মাহফুজা রিফাত বলেন, বাংলাদেশে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে প্রতিবছর প্রায় ৩ লাখের মতো রোগী শনাক্ত হয়। এর মধ্যে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক রোগী হয়তো চিকিৎসা সেবার বাইরে থেকে যায়। জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিদিন রোগটিতে ১০৭ জনের মৃত্যু হচ্ছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই সংখ্যা দৈনিক ১৮৫।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি মানুষের শরীরে টিবি বা যক্ষ্মা আছে। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ যক্ষ্মা রোগীর বসবাস মাত্র ৮ থেকে ১০টি দেশে। সেই তালিকার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। আশার দিক হলো, অতীতের চেয়ে যক্ষ্মা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। ২০০২ সালে যেখানে বছরে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষ যক্ষ্মায় মারা যেত, এখন সেটা কমে ৪০ হাজারে নেমেছে। তবে কোনো মৃত্যুই কাম্য নয়।

তিনি বলেন, যক্ষ্মার ওষুধ এখন বাংলাদেশেই তৈরি হচ্ছে। রোগী শনাক্তকরণ থেকে শুরু করে চিকিৎসা এবং ওষুধ সবকিছু বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে। তবে সরকারের একার পক্ষে এই সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। সবাই এগিয়ে এলে ২০৩০ সালের মধ্যেই যক্ষ্মা নির্মূল সম্ভব হবে।


আরও খবর



যে বিষয়ে ডিসিদের সতর্ক করলেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছোট ভুলের জন্য সারাদেশে কর্মকর্তারা যেন বিব্রত না হন, সে বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) সতর্ক করেছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহার হোসেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কার্য-অধিবেশনে তিনি ডিসিদের এ সতর্কবার্তা দেন।

অধিবেশন শেষে ব্রিফিংয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেন, জেলা প্রশাসকরা আমাদের কাছে ১৩টি প্রস্তাব পাঠান। তার উত্তর আমরা দিয়েছি। তাৎক্ষণিকভাবে আরও ১২টি প্রশ্ন তারা করেছিলেন। একজন ডিসি বলেছেন, আমাদের হাসপাতালে যে ডোম থাকে একটা লাশ কাটার জন্য, মাত্র ৬৫ টাকা দেওয়া হয়। তাদের টাকাটা বাড়ানোর বিষয়টি যৌক্তিক। একজন ডোম থাকেন এবং তিনি পুরুষ। যখন নারীর মরদেহ আসে তখন তার জন্য নারী ডোম থাকার প্রয়োজন। খুবই চমৎকার প্রশ্ন করেছেন। আমরা উত্তর দিয়েছি, বলেছি যে বিষয়টি অবশ্যই দেখব, কীভাবে বাড়ানো যায়।

এবারের ডিসি সম্মেলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ফরহাদ হোসেন বলেন, নির্বাচনের পর প্রথম জেলা প্রশাসক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী খুব চমৎকারভাবে বার্তাগুলো দিয়েছেন। আমরা আলোচনা করেছি মানসম্মত সেবাটা কীভাবে নিশ্চিত করতে পারি। আমরা চাচ্ছি সেবার মান আরও কীভাবে বাড়াতে পারি।

তিনি বলেন, আমাদের অভিযোগের জায়গাগুলো পয়েন্ট আউট করেছি। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিচের তলায় বিআরটিএর অফিস আছে এবং সে অফিসে দুর্নীতি আছে, জেলা প্রশাসক জানেন না। আমি বলেছি যে প্রত্যেকটা বিষয় আমাদের খোঁজখবর রাখতে হবে। আমাদের মনিটরিং বাড়াতে হবে। যে জায়গাগুলোতে অভিযোগ আছে সেই জায়গাগুলোয়।

জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, আমরা তাদের (ডিসি) বলেছি যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আমাদের পরিদর্শন আরও বাড়াতে হবে যাতে করে আমাদের লেখাপড়ার মান আরও উন্নত করতে পারি। মফস্বল এবং ইউনিয়ন, গ্রাম সব জায়গায়। হাসপাতালের পরিদর্শন বাড়াতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের যে দাম রয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সেগুলো যেন নিবিড়ভাবে মনিটরিং করা হয়। এমনভাবে তা করতে হবে যেন সমস্যা তৈরি না হয়। মোবাইল কোর্ট থাকবে, কিন্তু কেউ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, আমরা সতর্কও করে দিয়েছি যে, ছোট ভুলের জন্য সারাদেশে কর্মকর্তারা যেন বিব্রত না হন। এ বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

কোনো ডিসি মাঠে রাজনৈতিক প্রভাবের বিষয়ে কিছু বলেছেন কি না- জানতে চাইলে ফরহাদ হোসেন বলেন, জেলা প্রশাসকের কাজের সঙ্গে আমাদের রাজনীতিবিদের কাজের কোনো জায়গায় সাংঘর্ষিকতা নেই। তবে আমরা বলেছি কোনো জায়গায় সমস্যা হলে তারা বিভাগীয় কমিশনারকে জানাবেন, সমাধান না হলে আমাদের সঙ্গে বা জনপ্রশাসনের সঙ্গে আলাপ করবেন। আমরা যথাযথভাবে সমাধান দিতে পারব। এই খবরগুলো এখন আর পাওয়া যায় না। এখন জেলা প্রশাসক এবং রাজনীতিবিদদের অত্যন্ত নিবিড় সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।


আরও খবর



অর্জিত হচ্ছে না রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) রাজস্ব ঘাটতি ১৮ হাজার ২২১ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৪৪ হাজার ৮০৮ কোটি টাকার বিপরীতে রাজস্ব পাওয়া গেছে ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। যদিও গেল বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এনবিআরের সাময়িক হিসাব অনুসারে, ৮ মাসে আয়কর আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৯ হাজার ১৫৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৭২ হাজার ৩১১ কোটি টাকা। পাশাপাশি মূল্য সংযোজন কর (মূসক) আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯২ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। বিপরীতে আয় হয়েছে ৮৮ হাজার ৭০১ কোটি টাকা। এছাড়া শুল্ক আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৩ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৬৫ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা।

চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছর শেষে ৮২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হতে পারে বলে মনে করছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। গত ১৬ মার্চ জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ এর প্রস্তাবনা উপস্থাপন অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, এমন একটা সময় বাজেট প্রণয়ন হতে যাচ্ছে যখন সামষ্টিক অর্থনীতি নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকের তারল্য সংকট, বাজেট বাস্তবায়নে নিম্ন ও শ্লথ গতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিম্নগামী এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স নিচের দিকে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা যেটা আমরা দেখতে চাই বিশেষ করে উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও নিম্ন মূল্যস্ফীতিসহ অন্যান্য সূচক যেখানে থাকার কথা সেটা নেই। বরং চরমভাবে চাপের মুখে পড়েছে। এর কারণ আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ দুটোই।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, আগামী ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের মূল বাজেটই হবে কীভাবে সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়। ওই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে কীভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করা যায়, সেটা বড় বিষয়। যেমন: গত ছয় মাসের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ। কিন্তু ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্তি মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। আমরা যদি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চাই, তাহলে বাকি ৬ মাসে রাজস্ব আহরণে ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। যা অত্যন্ত কঠিন বিষয়। বিগত দিনের ধারা লক্ষ্য করলে দেখা যায় রাজস্ব ঘটতি আগের মতোই চলমান থাকবে। যার পরিমাণ ৮২ হাজার কোটি টাকা হবে বলে মনে করছি।

মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা দেখতে পাচ্ছি মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের বেশি ছিল। যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি শহর ও গ্রামে দুটোই জায়গায় বেশি ছিল। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপ খুব বেশি প্রভাবে ফেলতে পারিনি।

গত ৬ মাসের রাজস্ব আহরণের চিত্র বিশ্লেষণ করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) পর্যবেক্ষণ বলছে, চলতি অর্থবছরে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব ঘাটতির মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। সিপিডি মনে করে, অর্থবছর শেষে ৮২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি হবে।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




দেশে এলো এক হাজার টন আলু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চাহিদা বাড়ায় যশোরের শার্শার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি করা হয়েছে। চার চালানে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে এক হাজার মেট্রিক টন আলু এসেছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে গত ১৩ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৯ মার্চ ১২ ট্রাকে ৩০০ মেট্রিক টন এবং শেষ ২৪ মার্চ রাতে আরও ১২ ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

মিজানুর রহমান বলেন, আলুর চালান বন্দর থেকে খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আশা করি, দ্রুতই খালাস হয়ে যাবে।

এদিকে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, আমদানিকৃত আলুর তিনটি চালানের ৭০০ টন এরইমধ্যে বন্দর থেকে ছাড়করণ করা হয়েছে। শেষ চালানের ১২ ট্রাকের ৩০০ টন আলু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২ ডিসেম্বর তিন ট্রাকে ৭৪ টন আলু আমদানি হয়। এরপর চলতি বছরের মার্চ মাসে চারটি চালানে আরও এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়েছে।


আরও খবর



সুদানে তীব্র অনাহারের ঝুঁকিতে ৫০ লাখ মানুষ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সুদানে গৃহযুদ্ধের কারণে চারম বিপর্যয়ের মুখোমুখি বেসামরিক নাগরিকরা। খাদ্যের অভাব দেখা দিয়েছে মারাত্মকভাবে। এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধরত পক্ষগুলোর কাছে মানবিক সহায়তা প্রবেশের সুযোগ চেয়ে অনুরোধ করেছে জাতিসংঘ।

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় বছরব্যাপী গৃহযুদ্ধের কারণে সুদানের ৫০ লাখ মানুষ তীব্র অনাহারের ঝুঁকিতে রয়েছে।

গত বছরের এপ্রিল থেকে সেনাপ্রধান আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান ও তার সাবেক ডেপুটি মোহাম্মদ হামদান দাগলোর মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। এতে হাজার হাজার মানুষ মারা গেছেন। ধ্বংস হয়েছে অবকাঠামো, ধুকছে অর্থনীতি।

যুদ্ধের কারণে দেশটিতে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। কারণ খাদ্যঘটতি চরম আকার ধারণ করেছে। এরই মধ্যে খাদ্য অনিরাপত্তার সম্মুখীন হয়েছেন অন্তত এক কোটি ৮০ লাখ সুদানি। এর মধ্যে ৫০ লাখ তীব্র অনাহারের ঝুঁকতে পড়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সুদানে সাত লাখ ৩০ হাজার শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে বলে মনে করা হচ্ছে।

নিউজ ট্যাগ: গৃহযুদ্ধ

আরও খবর



ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২৫ মার্চ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী ২৫ মার্চ থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। যা চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এবারও সব আসনের টিকিট শুধু অনলাইনে বিক্রি করা হবে। একজন সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট নিতে পারবেন। বিক্রিত টিকিট ফেরত নেওয়া হবে না।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রেলওয়েরে একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, এবার ৭ জোড়া ঈদ স্পেশাল ট্রেন চলবে। এ ছাড়া ভিড় এড়াতে কমলাপুরের পরিবর্তে ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে ছাড়া হবে উত্তরবঙ্গের ৩-৪টি ট্রেন।

২৫ মার্চ থেকে পাওয়া যাবে ৪ এপ্রিলের টিকিট। এভাবে পর্যায়ক্রমে ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩১ মার্চের টিকিট পাওয়া যাবে যথাক্রমে ৬,৭, ৮, ৯, ১০ এপ্রিল।

একইভাবে ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৪ এপ্রিল থেকে। অর্থাৎ ৪ এপ্রিল পাওয়া যাবে ১৪ এপ্রিলের টিকিটি। এভাবে পর্যায়ক্রমে ৫, ৬, ৭, ৮, ৯, ১০ এপ্রিলের টিকিট পাওয়া যাবে যথাক্রমে ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০ এপ্রিল।

পশ্চিমাঞ্চলের সমস্ত আন্তনগর ট্রেনের টিকিট বিকেল থেকে এবং পূর্বাঞ্চলের টিকিটি সকাল থেকে বিক্রি শুরু হবে।


আরও খবর