আজঃ রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
শিরোনাম

প্রস্তাবিত বাজেট পুরোটাই গরিবের জন্য : অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পুরোটাই গরিব মানুষের জন্য বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

শুক্রবার (২ জুন) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অর্থ মন্ত্রণালয় আয়োজিত 'বাজেটোত্তর সাংবাদিক সম্মেলনে' তিনি এ মন্তব্য করেন।

আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, আপনারাই আগে বলতেন এ দেশে মিডিল ইনকাম জনসংখ্যার হার বেশি, কিন্তু তারা ট্যাক্স দেয় না। এরা সবাই যদি ট্যাক্স দিতে তাহলে অন্যদের ভাগে কম ট্যাক্স দিতে হত। আমি মনে করি, এখন সময় এসেছে সবাইকে ট্যাক্স পেমেন্ট করতে হবে।

আরও পড়ুন>> যারাই অন্যায় করে, তাদেরই গ্রেপ্তার করা হয়: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

অর্থমন্ত্রী বলেন, আমি দুই কোটি মানুষের চাকরি ব্যবস্থার জন্য বলেছিলাম। আমরা ২ কোটি ৪৫ লাখ মানুষকে চাকরি দিয়েছি। এটা খারাপ না, আমাদের ভালোই অর্জন। আস্তে আস্তে আমাদের কর্মসংস্থান বাড়ছে এবং কর্মসংস্থানের পরিধিও বেড়ে গেছে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার জন্য আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।

তিনি বলেন, আমি চাকরির ব্যাপারে যেসব কমিটমেন্ট বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বাজেটে করেছিলাম সেগুলো দিয়েছি। আমরা মেইড ইন বাংলাদেশ কালচারটা জনপ্রিয় করার চেষ্টা করছি। এ দেশে যা জিনিস তৈরি হবে, তা দিয়ে আমাদের প্রয়োজন মিটবে। এর মধ্য দিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রীর স‌ঙ্গে উপস্থিত আছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি, বা‌জিণ‌্যমন্ত্রী টিপু মুন‌শি, ‌শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, এনবিআরের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থ সচিব ফা‌তেমা ইয়াস‌মিন প্রমুখ।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বা‌জে‌টে আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।


আরও খবর
দেশের বাজারে সোনার দাম কমলো ১৭৫০ টাকা

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩




পাকিস্তানে সেনাবাহিনীর সাথে জঙ্গিগোষ্ঠীর সংঘর্ষ, নিহত ১৬

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানের নিষিদ্ধ ঘোষিত সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠী তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) সাথে দেশটির সামরিক বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর চার সৈন্য ও টিটিপির ১২ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। আফগানিস্তানের সীমান্ত লাগোয়া পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার দায় স্বীকার করেছে টিটিপি।

বুধবার এক বিবৃতিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বলেছে, অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত সন্ত্রাসীদের বড় একটি দল উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয়  খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের চিত্রাল জেলার দুটি সামরিক তল্লাশি চৌকিতে হামলা চালিয়েছে। সামরিক বাহিনীর পাল্টা প্রতিরোধের সময় উভয়পক্ষের মধ্যে তীব্র গুলি বিনিময় হয়েছে।

প্রতিবেশি আফগানিস্তানের কুনার ও নুরিস্তান প্রদেশ থেকে একযোগে সমন্বয় করে টিটিপির সদস্যরা এই হামলা চালিয়েছেন বলে বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়েছে। ওই এলাকায় এখনও জঙ্গিদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান চলছে।

আরও হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তানের তল্লাশি চৌকিগুলোতে হাই-অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠী তালেবানের প্রশাসন তাদের দায়বদ্ধতা পালন এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মকাণ্ডের জন্য সন্ত্রাসীদের আফগান মাটি ব্যবহার করতে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

চিত্রালের সরকারি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরাকে বলেছেন, ওই এলাকায় এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে।

তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকালেও সীমান্তের ওপার থেকে কিছু গুলি এবং তিনটি মর্টারের গোলা ছোড়া হয়েছে বলে আমাদের জানানো হয়েছে। তবে এতে কোনও হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের চিত্রাল জেলার পার্বত্য অঞ্চল সাধারণত শীতকালে বরফে ঢাকা থাকে। এই অঞ্চলে কঠিন ভূকাঠামোর কারণে আন্তঃসীমান্ত চলাচল প্রায় অসম্ভব। কেবল চলতি বছরেই খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে বিভিন্ন মাত্রার তিন শতাধিক হামলার ঘটনা ঘটেছে।

আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবানের সাথে আদর্শিক মিল রয়েছে পাকিস্তানের নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন টিটিপির। দেশটির সামরিক তল্লাশি চৌকিতে হামলা চালানোর দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে সংগঠনটি। তবে আফগানিস্তানের মাটি ব্যবহার করে পাকিস্তানে হামলা চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছে এই জঙ্গিগোষ্ঠী।

সূত্র: আলজাজিরা


আরও খবর



চবিতে কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী ও ধূমকেতু পত্রিকার শতবর্ষ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় নজরুল গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) চবি ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ মিলনায়তনে ধূমকেতু পত্রিকার শতবর্ষ: ফিরে দেখা শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল হক। সভায় চবি নজরুল গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আনোয়ার সাঈদ সভাপতিত্ব করেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবি ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মহীবুল আজিজ ও দৈনিক আজাদী সহযোগী সম্পাদক রাশেদ রউফ।

চবি উপাচার্য বলেন, কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন প্রেম, দ্রোহ, সাম্য, মৈত্রী ও মানবতার কবি। তাঁর কাছে জাতি ভেদাভেদ ও বৈষম্যের কোন স্থান ছিল না। এ মহান কবি বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত হলেও তিনি ছিলেন একাধারে কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, সম্পাদক, চলচ্চিত্রকার ও গায়ক। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর ধূমকেত পত্রিকার মধ্যে দিয়ে সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ের পক্ষে কাজ করে বিদ্রোহের বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন। জয় বাংলা তাঁর মুখে প্রথম ধ্বনিত হয়। বাংলা সাহিত্যের এমন কোন শাখা নেই যেখানে এ কবির বিচরণ ছিল না। মাননীয় উপাচার্য প্রজন্মের সন্তানসহ সকলকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে চর্চা ও গবেষণায় অধিকতর মনোযোগী হওয়ার আহবান জানান।

তিনি বলেন, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে নজরুলের গান-কবিতা-রণসঙ্গীত বাঙালি জাতিকে উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল। এ মহান কবি তাঁর সৃষ্টির মাঝে যুগ যুগ ধরে বাঙালির হৃদয়ে চির জাগরুক থাকবেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে নজরুল সঙ্গীত পরিবেশন করেন চবি সংগীত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুনমুন বিনতে জলিল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন চবি শিক্ষার্থী পার্থ প্রতীম মহাজন।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



গাইবান্ধায় ধ্বংস হতে বসেছে গেজেটেড অফিসার্স কোয়ার্টার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
গাইবান্ধা প্রতিনিধি

Image

গাইবান্ধা শহরের বাংলা বাজার এলাকায় অবস্থিত গেজেটেড অফিসার্স কোয়ার্টারটি এখন মাদক সেবন এবং অসামাজিক কর্মকাণ্ডের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। বিগত ২৫ বছর ধরে সেখানে কেউ বসবাস করে না। হাউস রেন্ট বাঁচাতে অফিসাররা এখন জেলা পরিষদের ডাকবাংলোয় অথবা বেসরকারি কোন বাসায় স্বল্প ভাড়ায় থাকেন।

ফলে অফিসার্স কোয়ার্টারের ভবনগুলো অযত্ন অবহেলায় পড়ে থেকে জরাজীর্ণ দশায় পরিণত হচ্ছে। এ সুযোগে একটি সমাজ বিরোধী চক্র বিভিন্ন ভবনের দরজা-জানালা, গ্রীল, বিদ্যুৎ ও পানির লাইনের যন্ত্রপাতি, বেসিন ইত্যাদি চুরি করে নিয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, বাউন্ডারি ওয়াল ভেঙে সেখান থেকে ইট পর্যন্ত খুলে নিয়ে যাচ্ছে। এভাবে একে একে বিভিন্ন সম্পদ লুট করে নিয়ে গেলেও কারো এ নিয়ে যেন মাথা ব্যথা নেই।

সরেজমিন দেখা গেছে বিশাল চত্বরে চারদিকে দেয়াল ঘেরা থাকলেও প্রধান ফটক অরক্ষিত থাকায় খেলার মাঠ এবং ফাঁকা জায়গায় গরু চরছে। গণপূর্ত বিভাগ ১৯৮৬ সালে ৫.২৮ একর জমির উপর এ জেলার গেজেটেড অফিসারদের বসবাসের জন্য এ স্টাফ কোয়ার্টারটি নির্মাণ করে। এতে ৪টি ব্লকে ৩টি দ্বিতল ও একটি ত্রিতল ভবন নির্মাণ করা হয়। এসব ভবনের নাম দেওয়া হয় সাবিতা, ললিতা, ববিতা ও উত্তরা। শুরুতে সবগুলো ব্লকেই বিভিন্ন সরকারি অফিসের কর্মকর্তারা বসবাস করতেন। কোয়ার্টার ভবনগুলোর সামনে বিরাট খেলার মাঠ। ওইসব কর্মকর্তাদের সন্তানরা সেখানে খেলাধুলা করতো। বসবাসকারীদের কোলাহলে মুখরিত হয়ে থাকতো গোটা স্টাফ কোয়ার্টার।

কিন্তু পরবর্তীতে গেজেটেড অফিসার্স ডরমেটরী, সার্কিট হাউস, জেলা পরিষদের ডাকবাংলো এবং বিভিন্ন বিভাগের নিজস্ব রেস্ট হাউসে কর্মকর্তারা থাকতে শুরু করলে গণপুর্ত বিভাগের আওতাধীন এ অফিসার্স কোয়ার্টারটি ফাঁকা হতে শুরু করে। ২০০১ সালের দিকে এটি একেবারে ফাঁকা হয়ে যায়। হাউস রেন্ট বাঁচানোর উদ্দেশ্যেই অফিসাররা এভাবে ফাঁকিজুকির পথ বেছে নেন বলে জানান গণপূর্ত দপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী। এদিকে স্টাফ কোয়ার্টারের বিভিন্ন স্থানে ঝোপ জঙ্গল গজিয়ে উঠতে থাকে। এ সুযোগে ওই ফাঁকা ভবনগুলোতে বহিরাগতদের আনাগোনা শুরু হয়। সন্ধ্যা হলেই সেখানে মাদক সেবীদের আড্ডা এবং সাথে সাথে জমজমাট মাদক ব্যবসাও চলে। শুধু তাই নয়, সেখানে অসামাজিক কর্মকাণ্ডে কথাও শোনা যায়।

এদিকে মৌখিক অনুমতি নিয়ে উপজেলা দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী, গাইবান্ধা সদর উপজেলাসহ দুটি সরকারি প্রতিষ্ঠান কয়েকটি কক্ষ নিয়ে সেখানে কার্যক্রম চালু হয়েছে। ওই ভবনের বাকি কক্ষসহ অপর ৩টি ভবনের সবগুলো কক্ষই পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। সম্প্রতি একজন নাইট গার্ডকে সেখানকার তদারকির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বহিরাগতদের অসামাজিক কার্যকলাপ তাতেও বন্ধ হয়নি। বরং তাদের আনাগোনা বেড়েই চলেছে। 

সরকারি ওইসব ভবনে কেন সরকারি কর্মকর্তার থাকেননা এমন প্রশ্নের জবাবে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, ভবনগুলো পরিত্যক্ত হওয়ায় কোন কর্মকর্তা সেখানে থাকতে উৎসাহ বোধ করেন না। তিনি আরও বলেন, যারা এখন ওই ভবনে রয়েছে তারা নিজ দায়িত্বে রয়েছে। সেখানকার কোন ক্ষয়ক্ষতির দায় স্থানীয় প্রশাসন নেবে না।

এব্যাপারে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী তিনি জানান, ব্যবহার না করায় ভবনগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। সরকারি কর্মকর্তারা আর কেউ কোয়ার্টারে থাকতে চান না। এগুলোর সংস্কার ও মেরামতের জন্য কয়েক বছর আগে ঢাকায় প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল কিন্তু তাতে অনুমতি পাওয়া যায়নি।

নিউজ ট্যাগ: গাইবান্ধা

আরও খবর



খালেদা জিয়ার শয্যাপাশে পুত্রবধূ সিঁথি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন ও শাশুড়ি খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে গেছেন তার পুত্রবধূ শর্মিলা রহমান সিঁথি।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি। বর্তমানে সিঁথি খালেদা জিয়ার শয্যাপাশেই রয়েছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে দুপুরে লন্ডন থেকে ঢাকায় আসেন সিঁথি। বিএনপির একটি সূত্র জানায়, দুপুর ১টার দিকে তিনি হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। এরপর বনানী ডিওএইচএসে মায়ের বাসায় যান। সেখান থেকে খালেদা জিয়াকে দেখার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি।

শারীরিক নানা জটিলতা নিয়ে গত ৯ আগস্ট হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। তিনি হাসপাতালের ৭২০১ নম্বর কেবিনে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, আথ্রাইটিস, রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি, হৃদযন্ত্রে জটিলতাসহ নানা সমস্যায় ভুগছেন। এ ছাড়া তার মেরুদণ্ড, হাত ও হাঁটুতে বাতের সমস্যাসহ আরও কিছু শারীরিক জটিলতা রয়েছে।

সিঁথির ঢাকায় আগমনের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, আমি শুনেছি তিনি এসেছেন। তার সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ হয়নি।

গত মার্চে খালেদা জিয়াকে দেখতে ঢাকায় এসেছিলেন সিঁথি। এর আগে ২০২১ সালের ২৫ অক্টোবর শাশুড়িকে দেখতে ঢাকায় আসেন তিনি। কিছুদিন পর তার বড় মেয়ে জাহিয়া রহমানও ঢাকায় আসেন।

২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় স্বামী আরাফাত রহমান কোকো মারা যাওয়ার পর লন্ডনে চলে যান সিঁথি। দুই মেয়েকে নিয়ে সেখানেই থাকেন তিনি। খালেদা জিয়ার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও পরিবারসহ লন্ডনে অবস্থান করছেন।


আরও খবর



ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

১৯৭৪ সালের এই দিনে জাতিসংঘের ২৯তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলায় ভাষণ দেন

আজ সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি:

১৩৪০ - ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি করে।

১৩৯৬ - দানিউব নদীর তীরে নিকোপোলিস-এর যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

১৪৯৩ - কলম্বাস ১৭টি জাহাজ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সমুদ্রযাত্রা করেন।

১৫২৪ - বিশিষ্ট নৌ-অভিযাত্রী ভাস্কো-দা-গামা পর্তুগালের ভাইসরয় হিসেবে তৃতীয় ও শেষবারের মতো ভারতে আসেন।

১৬৩৯ - আমেরিকায় প্রথম ছাপাখানা স্থাপিত হয়।

১৬৫৪ - ইংল্যান্ড ও ডেনমার্ক বাণিজ্যচুক্তি করে।

১৮০৪ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনী গৃহীত হয়।

১৮৯৭ - প্রথম ব্রিটিশ বাস সার্ভিস চালু হয়।

১৯১২ - কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতায় স্নাতক পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়।১৯১৭ - কেরেনেস্কির নেতৃত্বে রাশিয়ায় তৃতীয় কোয়ালিশন সরকার দায়িত্ব নেয়।

১৯৪২ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে সুইজারল্যান্ড পুলিশ আদেশ জারি করেছিল, ইহুদি শরণার্থী সে দেশে ঢুকতে পারবে না।

১৯৬৯ - ওআইসি-এর চার্টার স্বাক্ষরিত হয়।

১৯৭২ - নরওয়তে গণভোটে কমন মার্কেটে যোগদানের বিপক্ষে ভোট পড়ে।

১৯৭৪ - জাতিসংঘের ২৯তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলায় ভাষণ দেন।

১৯৭৭ - শিকাগো মেরাথন দৌড়ে প্রায় চার হাজার ২০০ লোক অংশ নিয়েছিল।

১৯৯৭ - ইহুদীবাদী ইসরাইলী গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ ফিলিস্তিনের সংগ্রামী নেতা খালেদ মাশালকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা চালায় ।

২০০৩ - জাপানের হোক্কাইদো শহরে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত করেছিল।

জন্ম:

১৭৪৪ - প্রুশিয়ার রাজা দ্বিতীয় ফ্রেডরিক উইলিয়াম।

১৮৮১ - চীনা লেখক লু শুন।১৮৯৭ - নোবেলজয়ী

১৯৪৪ - মার্কিন অভিনেতা ও প্রযোজক মাইকেল ডগলাস।

১৯৫২ - ক্রিস্টোফার রীভ, মার্কিন চলচ্চিত্রাভিনেতা। সুপারম্যান চরিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন।

১৯৬৮ - মার্কিন অভিনেতা ও গায়ক উইল স্মিথ।

মৃত্যু:

১২৯৪ - প্রখ্যাত বৃটিশ দার্শনিক ও রসায়নবিদ রজার বেকান।

১৬১৭ - জাপানের সম্রাট গো-ইয়োজেই।

১৬৮০ - ইংরেজ ব্যাঙ্গকবি স্যামুয়েল বাটলার।

১৯৫৩ - জার্মান স্থপতি এরিখ মেন্ডেলসোন।

১৯৬২ - চট্টগ্রামে দৈনিক আজাদীর প্রতিষ্ঠাতা আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ার।

১৯৭০ - সাহিত্যিক এরিক মারিয়া রেমর্ক।

২০০১ - সমর দাস, একজন বিখ্যাত বাংলাদেশী সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক।

২০০৩ - ফিলিস্তিনের প্রখ্যাত লেখক ও চিন্তাবিদ এডওয়ার্ড সাইদ।


আরও খবর
ইতিহাসে আজকের এই দিনে

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ইতিহাসে আজকের এই দিনে

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩