আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

প্রস্রাবে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ হতে পারে কঠিন রোগের লক্ষণ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হওয়ার বিষয়কে বেশিরভাগ মানুষই তেমন গুরত্ব দেন না। কম পানি পান করার কারণেই এ সমস্যা বেশি দেখা দেয়। তবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, প্রস্রাবের ঝাঁঝালো গন্ধ মূলত অ্যামোনিয়ার কারণে হয়। তবে অতিরিক্ত দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব কিন্তু শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। ঠিক কোন কোন রোগ শরীরে বাসা বাধলে প্রস্রাবে মাত্রাতিরিক্ত দুর্গন্ধ হয় তা জেনে নিন-

মূত্রনালির সংক্রমণ: ব্যাকটেরিয়ার কারণে মূলত প্রস্রাবে বেশি দুর্গন্ধ হয়। তাই প্রস্রাব থেকে দুর্গন্ধ বের হলে সতর্ক হওয়া জরুরি। তবে শুধু মূত্রের দুর্গন্ধই নয়, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, বারবার প্রস্রাবের তাগিদ পাওয়ার মতো একাধিক লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

ডায়াবেটিস: রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে প্রস্রাবে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডায়াবেটিকরা অন্যদের মতো চিনি হজম করতে পারে না। ফলে তাদের প্রস্রাব থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। একই সঙ্গে ডায়াবেটিস হলে ঘন ঘন মূত্রত্যাগের প্রবণতাও বাড়ে।

সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ইনফেকশন: প্রস্রাবে গন্ধ হওয়ার আরও একটি কারণ হলো সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ইনফেকশন। এই সংক্রমণ প্রস্রাব ও মূত্রাশয়ে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কখনো কখনো এই সংক্রমণের কারণে মূত্রনালিতে প্রদাহের সৃষ্টি হয়, যা প্রস্রাবের গন্ধে পরিবর্তন আনতে পারে। তবে যৌনতার মাধ্যমে পরিবাহিত হওয়া ছাড়াও ইউটিআইয়ের কারণে প্রস্রাব দুর্গন্ধযুক্ত হতে পারে।

কিডনিতে পাথর: কিডনিতে পাথর জমলেও প্রস্রাব থেকে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ বের হতে পারে। লবণ ও অন্যান্য খনিজ পদার্থ জমা হয়ে পাথর তৈরি করে। এই জমে থাকা উপাদান দুর্গন্ধের অন্যতম কারণ হতে পারে।

ছত্রাক সংক্রমণ: ছত্রাক হলো একটি অণুজীব, যা প্রাকৃতিকভাবে যোনিসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে বাস করে। তবে অতিরিক্ত ছত্রাক যোনিপথে ইস্ট ইনফেকশনের জন্য দায়ী। নারীদের মূত্রনালিতে ছত্রাক সংক্রমণের কারণে চুলকানি, লালভাব, যোনি ফুলে যাওয়া ও ঘন ঘন সাদা স্রাবের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।


আরও খবর



দুই সিটির ভোট গ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের (মসিক) সাধারণ নির্বাচন ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়র পদে উপনির্বাচন শেষ হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ইভিএমে চলে ভোট গ্রহণ। এখন চলছে গণনা।

দুই সিটিতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ৯ নেতা লড়ছেন। মসিকে মোট প্রার্থী ২২২ জন। এর মধ্যে মেয়র প্রার্থী ৫ জন। এ ছাড়া ৩২টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৮ এবং ১১টি সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৬৯ জন প্রার্থী। মেয়র ও কাউন্সিলর পদে ভোটাররা নির্বাচন করবেন ৪৪ জনকে। সিটির ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ায় ৩২টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন হবে।

মেয়র প্রার্থীরা হলেন সদ্য পদত্যাগী মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইকরামুল হক টিটু (দেয়াল ঘড়ি), জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম (ঘোড়া), শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু (হাতি), কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সদস্য কৃষিবিদ ড. রেজাউল হক (হরিণ) এবং জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম স্বপন মণ্ডল (লাঙল)।

কুমিল্লা মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ড ও ১০৫টি কেন্দ্র নিয়ে এই সিটি করপোরেশন। মেয়র পদে লড়ছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ৪ নেতা। তারা হলেন কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বাস প্রতীকের প্রার্থী ডা. তাহসিন বাহার সূচনা, টানা দুবারের সাবেক মেয়র ও বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মো. মনিরুল হক সাক্কু, স্বেচ্ছাসেবক দল থেকে বহিষ্কৃত ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার এবং মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হাতি প্রতীকের প্রার্থী নূর-উর রহমান মাহমুদ তানিম।


আরও খবর



পথচারীকে চাপা দিয়ে পুকুরে পড়লো বাস, নিহত ২

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বরিশাল প্রতিনিধি

Image

বরিশালের উজিরপুরে পথচারী কিশোরকে চাঁপা দিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস পুকুরে পড়ে গেছে। এ ঘটনায় পথচারীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে বাসের আরও ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন।

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উজিরপুরের সানুহার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন উজিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তৌহিদুজ্জামান।

নিহতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুমন সরদার (১৫) এক কিশোরের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। সে উজিরপুর উপজেলার সানুহার গ্রামের বাসিন্দা বেল্লাল সরদারের ছেলে।

এ বিষয়ে তৌহিদুজ্জামান বলেন, যশোর থেকে সকাল ৬টায় বরিশালের উদ্দেশ্যে চাকলাদার পরিবহনের ওই বাসটি ছেড়ে আসে। বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের সানুহার এলাকায় পৌঁছালে রাস্তা পার হতে যাওয়া সুমনকে বাসটি চাপা দেয়। পরে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পুকুরে গিয়ে পড়ে। এ ঘটনার পর বাসটির চালক পালিয়ে যান।

তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বাসে থাকা অন্তত ১৫ যাত্রী আহত হয়েছেন। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া গৌরনদী ও উজিরপুর ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট ও ডুবরি দল প্রায় ২ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছেন।


আরও খবর



ব্যাটারি চেক করার দিবস আজ

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রতি বছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় রোববার পালন করা হয় ব্যাটারি চেক করার দিবস (চেক ইয়োর ব্যাটারি ডে)। এই দিবসটি মূলত আমাদের মনে করিয়ে দেয় নিয়মিত ব্যবহৃত ডিভাইসে ব্যাটারি চেক এবং পরিবর্তন করার কথা। আপনি ভাবতেই পারেন, কেন? কেন না এটি শুধুমাত্র রিমোট কন্ট্রোল ডিভাইসের জন্য। আসলে এই দিবস পালন করা হয় নিরাপত্তার জন্যও।

এই দিনটি আমাদের স্মোক ডিটেক্টর, কার্বন মনোক্সাইড অ্যালার্ম এবং ফ্ল্যাশলাইটের মতো প্রয়োজনীয় ডিভাইসগুলোতে ব্যাটারি পরীক্ষা করতে উৎসাহিত করে। এই ব্যাটারিগুলো পরীক্ষা করে, আমরা নিশ্চিত করি যে আমাদের নিরাপত্তায় কাজে ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো তাদের কাজ করার জন্য প্রস্তুত।

এই দিনটি একটি রুটিন চেক-আপের চেয়ে বেশি; এটি একটি জীবন রক্ষাকারী অভ্যাস। এটি ডেলাইট সেভিং টাইমের সাথেও মিলে যায়, যা মনে রাখা সহজ করে তোলে।

সুতরাং আপনি আপনার ঘড়িতে ব্যাটারি পরিবর্তন করছেন বা আপনার নিরাপত্তা অ্যালার্ম কাজ করছে কিনা তা নিশ্চিত করুন, আপনার ব্যাটারি দিবস চেক করা হল সাধারণ পদক্ষেপগুলোর একটি, যা বড় প্রভাব ফেলতে পারে। মনে রাখবেন, আজ ব্যাটারি চেক করতে কয়েক মিনিট ব্যয় করা আগামীকাল জীবন রক্ষাকারী হতে পারে।

ব্যাটারি চেক করার দিনের ইতিহাস : ব্যাটারি চেক করার দিনের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি। কবে থেকে বা কে শুরু করেছিলেন এই দিনটি। এই দিনটি আপনার টিভির রিমোট কাজছে কি-না তার চেয়ে বেশি ফোকাস করে আপনার সুরক্ষায় ব্যবহৃত ডিভাইসগুলো ঠিকমতো কাজ করছে কিনা। যেমন- স্মোক ডিটেক্টর এবং কার্বন মনোক্সাইড অ্যালার্ম ইত্যাদি।

এই ডিভাইসগুলোর ব্যাটারিগুলো আমাদের বাড়ির নীরব অভিভাবক, ধোঁয়া বা ক্ষতিকারক গ্যাসের মতো অদেখা বিপদ সম্পর্কে আমাদের সতর্ক করে। এটি আমাদের জীবন রক্ষা করে। যদিও সঠিক উৎস রহস্যের মধ্যে আবৃত থাকে, তবে দিনটি বছরের পর বছর ধরে তাৎপর্য পেয়েছে।


আরও খবর
ক্যালেন্ডারের উপহার : ৩৬৬ দিনের ২৯ ফেব্রুয়ারি আজ

বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪




ফেনীতে র‍্যাবের হাতে ধরা পড়লো ৯ চাঁদাবাজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজিব মাসুদ, ফেনী

Image

ফেনীতে চাঁদাবাজি করার সময় পৃথক অভিযানে র‍্যাবের হাতে ৯ চাঁদাবাজ ধরা পড়েছে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে জেলার বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে তারা অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছিল।

চাঁদাবাজি করার সময় র‍্যাবের হাতে আটক ব্যক্তিরা হলেন - ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার উত্তর যশপুর গ্রামের ওবায়দুল হকের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম (৪১), বাঁশপাড়া গ্রামের মো. ইব্রাহিমের ছেলে মো. ছলিম (৩৪), আবুল কালামের ছেলে মো. আরাফাত, মাখু মিয়ার ছেলে আলম (৪৫), দক্ষিণ মটুয়া গ্রামের মো. মিয়ার ছেলে মো. আরাফাত (২৩), পশ্চিম ছাগলনাইয়ার আবুল কাশেমের ছেলে মো. আজিম উদ্দিন (২৬), বাঁশপাড়া গ্রামের জাফর আহমেদের ছেলে মো. রেজাউল করিম (৪২), ইব্রাহিম দিপ্তির ছেলে মো. আবুল হাশেম খোকন (৪২), আধাঁর মানিক গ্রামের রহিম উল্লাহর ছেলে মো. শফিক (৪৫) ও আবুল হাশেমের ছেলে মো. আনোয়ার (৪২)।

র‍্যাব-৭ ফেনী ক্যাম্প জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব জানতে পারে যে কতিপয় ব্যক্তি ফেনীর বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছে। এরপর র‍্যাবের একটি দল শুক্রবার বিকেলে পৃথক অভিযান চালিয়ে চাঁদাবাজির সময় ৯জনকে আটক করে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করে বিভিন্ন গাড়ি থেকে আদায়কৃত চাঁদার নগদ ২২ হাজার ৬০০ টাকা এবং চাঁদা আদায়ের বিপুল পরিমাণ ভুয়া রশিদ বই উদ্ধার করা হয়।

আটককৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘ দিন ধরে ফেনীর ছাগলনাইয়া পৌরসভার বিভিন্ন পরিবহন চালকদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে জোরপূর্বক চাঁদাবাজি করে আসছিল।

ফেনীস্থ র‍্যাবের কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, আটকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ছাগলনাইয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ড: ২৩ জনের মৃতদেহ হস্তান্তর

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডে মারা যাওয়া ৪৪ জনের মধ্যে ২৩ জনের মৃতদেহ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার (০১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত মৃতদেহ হস্তান্তরের এই সংখ্যা জানিয়েছেন ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট একেএম হেদায়েতুল ইসলাম।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা বার্ন ইন্সটিটিউটে মোট ৪৪টি মৃতদেহ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ২৩টি মৃতদেহ নিহতদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেল থেকে ১৫টি এবং বার্ন ইন্সটিটিউট থেকে ৮ জনের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার (০১ মার্চ) ভোর ৫টা ৪১ মিনিটে মৃতদেহ হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়।

বৃহস্পতিবার রাত ২টার পর থেকে মৃতদেহ হস্তান্তরের জন্য নিহতদের স্বজনদের তথ্য চায় ঢাকা জেলা প্রশাসন। তথ্য সংগ্রহ সাপেক্ষে মৃতদেহ শনাক্তের পর মৃতদেহ হস্তান্তর শুরু হয়।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। এতে অন্তত ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া, গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন।


আরও খবর