আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রীর গণভবন যেন এক টুকরো খামারবাড়ি

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

করোনা মহামারী, রাশিয়াইউক্রেন যুদ্ধ, স্যাংশনপাল্টা স্যাংশনে টালমাটাল বিশ্বে খাদ্য ও নিত্যপণ্যের সংকট দেখা দেওয়ার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রায় প্রতিটি বক্তব্যে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করছেন। তিনি সরকারি, বেসরকারি ও দলের সকল অনুষ্ঠানে প্রতি ইঞ্চি জমিকে আবাদের আওতায় আনার আহ্বান জানিয়ে আসছেন।

তারি ধারাবাহিকতায় গ্রামের গেরস্ত বাড়ির মতো পুরো গণভবনকে প্রায় একটি খামার বাড়িতে পরিণত করে সৃষ্টি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈশ্বিক খাদ্য সংকট মোকাবেলায় দেশের জনগণকে প্রতি ইঞ্চি জমিতে আবাদ করার আহ্বান জানিয়েই ক্ষান্ত হননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি নিজেও তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনের অব্যবহৃত প্রতি ইঞ্চি জমিকে কাজে লাগিয়েছেন।

গণভবনের বিশাল আঙ্গিনায় হাঁস-মুরগী, কবুতর, গরু পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ধান, শাক-সবজি, ফুল-ফল, মধু ও মাছ চাষ করছেন এদেশের মাটি ও মানুষের সঙ্গে বেড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। তিল-সরিষার মতো পেঁয়াজও চাষ করেছেন তিনি।

গণভবন সূত্র জানায়, রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) মোট চাষের প্রায় অর্ধেক জমির পেঁয়াজ কাটা হয়েছে। এতে ফলন পাওয়া গেছে ৪৬ মন। বাকি জমিতে আরও ৫০ মন এর বেশি পেঁয়াজ পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈশ্বিক খাদ্য সংকট মোকাবেলায় দেশের জনগণকে প্রতি ইঞ্চি জমিতে ফসল ফলানোর আহ্বান জানিয়ে আসছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি নিজে গণভবন আঙ্গিণার পতিত প্রতি ইঞ্চি জমিকে উৎপাদনের আওতায় এনেছেন এবং জনগনের প্রতি করা নিজের আহ্বানকে বাস্তবে রূপদান করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

সুত্র জানায়, গণভবন আঙ্গিণায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঁশফুল, পোলাও চাল, লাল চালসহ বিভিন্ন জাতের ধান; ফুলকপি, পাতাকপি, লালশাক, পালং শাক, ধনেপাতা, গ্রামবাংলার জনপ্রিয় বতুয়া শাক, বরোকলি, টমেটো, লাউ, সিমসহ প্রায় সব ধরনের শীতকালীন শাকসবজি চাষ করছেন।

এছাড়া গণভবনে তিল, সরিষা, সরিষা ক্ষেতে মৌচাক পালনের মাধ্যমে মধু আহরণ, হলুদ, মরিচ, পেঁয়াজ, তেজপাতাসহ বিভিন্ন ধরনের মশলা; আম, কাঁঠাল, কলা, লিচু, বরই, ড্রাগন, স্ট্রবেরিসহ বিভিন্ন ধরনের ফল; গোলাপ, সূর্যমুখী, গাঁদা, কৃষ্ণচুড়াসহ বিভিন্ন ধরনের ফুলেরও চাষ করছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি অবসর পেলেই এসব তদারকিও করেন বলে গণভবন সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। এসব ফসল ফলাতে ব্যবহার করা হয় গণভবনে গরুর খামারের গোবর থেকে উৎপাদিত জৈব সার।

এছাড়াও গণভবনের আঙ্গিনায় আলাদা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গরুর খামার, দেশি হাসমুরগী, তিথির, চীনা হাস, রাজহাস, কবুতরের খামার করেছেন। তিনি গণভবন পুকুরে চাষ করছেন রুইকাতল, তেলাপিয়া, চিতলসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। এমনকি গণভবন পুকুরে মুক্তার চাষও করছেন শেখ হাসিনা। অবসর সময়ে গণভবনের লেকে মাছও ধরেন তিনি।

গণভবন সূত্র জানায়, উৎপাদিত এসকল নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজের জন্য সামান্য রেখে গণভবন কর্মচারী এবং দরিদ্রঅসহায় মানুষের মধ্যে বিলিয়ে দেন।


আরও খবর



জামালপুরে আজকের দর্পণ পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

দেশের পাঠকপ্রিয় আজকের দর্পণ পত্রিকা ১০ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও কেক কাঁটার মধ্যে দিয়ে জামালপুরে ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।

শুক্রবার (২২সেপ্টেম্বর) রাতে শহরের শহীদ হারুন সড়কে জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের অস্থায়ী কার্যালয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জামালপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবুল হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিটিভির জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা বাবুল, সময় টিভির স্টাফ রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম, সাংবাদিক খাদেমুল বাবুল প্রমুখ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন দেশ রূপান্তরের জেলা প্রতিনিধি ময়না আকন্দ, ইনডিপেনডেন্ট টিভি ও ভোরের কাগজের জেলা প্রতিনিধি সাইমুম সাব্বির শোভন, স্বাধীন ভোরের জেলা প্রতিনিধি মাহমুদুল হাসান মুক্তা, ঢাকা টাইমসের জেলা প্রতিনিধি ইমরান মাহমুদ সহ আরো অনেকেই।

এসময় বক্তারা বলেন, আজকের দর্পণ পত্রিকা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মধ্যে দিয়ে দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছে। সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ড সহ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করার আহবান জানান। সেই সাথে আজকের দর্পণ পত্রিকার উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন বক্তারা।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আজকের দর্পণ পত্রিকার জামালপুর জেলা প্রতিনিধি মো. বিল্লাল হোসাইন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ স্যাম্পল ওষুধ!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জাহেদুল ইসলাম, সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম)

Image

সাতকানিয়া উপজেলার বিভিন্ন ওষুধের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে ফিজিশিয়ান স্যাম্পল ওষুধ। উৎপাদনকারী কোম্পানির পক্ষ থেকে এসব ওষুধ বাজারে ছাড়ার আগে ট্রায়ালের উদ্দেশ্যে চিকিৎসকদের দেওয়া হয়। এসব স্যাম্পল ওষুধের ক্ষেত্রে সরকারি রাজস্ব দিতে হয় না।

বিনামূল্যে দেওয়া এসব ওষুধ ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিন্তু অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এ ধরনের ওষুধ বিক্রি করছেন। দীর্ঘ দিন ধরেই স্যাম্পল ওষুধের কেনাবেচা চলে আসছে। এতে একদিকে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে ট্রায়ালে থাকা এসব ওষুধ সেবনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাতকানিয়া উপজেলার অসংখ্য ওষুধের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে স্যাম্পল ওষুধ। এসব ওষুধের মোড়কের (প্যাকেট) গায়ে লেখা ফিজিশিয়ান স্যাম্পল, বিক্রি নিষিদ্ধ। তবে দোকানিরা এগুলো বিক্রির জন্য কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছেন। ওষুধের মোড়ক পাল্টে বিক্রয়যোগ্য ওষুধের মোড়কে রেখে এসব ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে।

ফার্মেসি মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে চুক্তি থেকে চিকিৎসকরা প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ স্যাম্পল পান। চিকিৎসকরা টাকার বিনিময়ে এসব ওষুধ ফার্মেসিতে বিক্রি করে দেন। সরাসরি চিকিৎসকদের মাধ্যমে বা দালাল চক্রের মাধ্যমে ওষুধগুলো খোলা বাজারে আসে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফার্মেসি মালিক জানান, চিকিৎসকরা ফোন করে তাদের বাসায় অথবা চেম্বারে ডেকে নেন। এরপর তাদের এসব ওষুধ দেওয়া হয়। আর দালালেরা নিজেরাই চিকিৎসকের কাছ থেকে ওষুধ এনে দেন। তারা ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ দামে ওষুধগুলো কেনেন।

এদিকে, স্যাম্পল ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে গত বুধবার উপজেলার কেরানীহাটের ফার্মেসিগুলোতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে ৩টি ফার্মেসিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন বিশ্বাসের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, বুধবার কেরানীহাট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল। এতে স্যাম্পল ওষুধ বিক্রির সত্যতা পাওয়া গেছে। এ কারণে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ফিজিশিয়ান স্যাম্পল ওষুধ ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। ওষুধ কোম্পানিগুলো চিকিৎসকদের এগুলো দেন রোগীদের বিনামূল্যে দেওয়ার জন্য। এসব ওষুধের প্যাকেটেই লেখা থাকে- এগুলো স্যাম্পল। ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিন্তু অনেক চিকিৎসক এগুলো ফার্মেসিতে বিক্রি করে দেন। ফার্মেসি মালিকরা তখন এসব ওষুধ পুরনো প্যাকেটে ঢুকিয়ে বিক্রি করেন। এটি অপরাধ। স্যাম্পল ওষুধের ক্রয়-বিক্রয় বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি:

১১২৫ - ডিউক লোথারিয়াস জার্মানির রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।

১২৫০ - ক্রসেড যুদ্ধের ধারাবাহিকতায় খ্রিস্টান ও মুসলমানদের মধ্যে ঐতিহাসিক মানসুরিয়ে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল।

১৫০১ - মাইকেল এঞ্জেলো বিখ্যাত ডেভিড মূর্তি নির্মাণ শুরু করেন।

১৬০৯ - অভিযাত্রী হেনরী হাডসন আমেরিকার নিউ জার্সিতে একটি নদী খুঁজে, পরবর্তীতে নদীটির নাম রাখা হয় হাডসন নদী। স্থানীয় আদিবাসীরা নদীটিকে ডাকতো মু-হে-কুন-নে-তুক (Muh-he-kun-ne-tuk) নামে।

১৭৮০ - বহুতল ভবনে উঠানামা করার জন্য ব্যবহৃত এলিভেটর বা লিফ্ট আবিস্কৃত হয়।

১৭৮৮ - নিউ ইয়র্ক সিটি আমেরিকার প্রথম রাজধানী হয়।

১৭৮৯ - মার্কিন সরকার নিউ ইয়র্ক ব্যাংক থেকে প্রথম ঋণ নেয়।

১৮৪৭ - আমেরিকা-মেক্সিকো যুদ্ধে মেক্সিকো দখল করে আমেরিকা।

১৮৯৮ - প্যারিসের ২০ হাজার রাজমিস্ত্রি ধর্মঘট করে।

১৯২২ - লিবিয়ার আজিজিয়ায় পৃথিবীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হয় ১৩৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট।

১৯২৯ - ৬৩ দিন অনশনের পর বিপ্লবী যতীন দাস লাহোর কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৪০ - বাকিংহাম প্যালেসে বোমাবর্ষণ করে জার্মানি।

১৯৪৩ - জেনারেল চিয়াং কাইশেক চীনা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি পদে পুনর্নির্বাচিত হন।

১৯৪৮ - ভারতের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী বল্লভভাই পাতিল স্বাধীন হায়দ্রাবাদ রাজ্যকে ভারতের সাথে যুক্ত করতে হায়দ্রাবাদে সেনাবাহিনীকে প্রবেশের অনুমতি দেন।

১৯৫৯ - চাঁদের উদ্দেশে রাশিয়ার লুনিক-২ নামক রকেট উৎক্ষেপণ করা হয়।

১৯৯৩ - ওয়াশিংটনে পিএলও নেতা ইয়াসির আরাফাত ও ইসরাইলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনের মধ্যে আপোষমূলক €˜জেরিকো-গাযা ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

১৯৯৫ - শ্রীলঙ্কায় এক বিমান দুর্ঘটনায় ৭৫ জন নিহত হন।

১৯৯৮ - বুরকিনো যশো স্থলমাইন নিষিদ্ধ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।

২০০০ - তুরস্কে ভূমিকম্পে ১০৮ জনের মৃত্যু।

২০০১ - পূর্ব তিমুরে পার্লামেন্ট সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এটাই প্রথম পার্লামেট।

২০০৮ - দিল্লীতে এক সিরিজ বোমা হামলায় ৩০ নিহত ও ১৩০ জন আহত হয়।

জন্ম:

৭৮৬ - আল মামুন ইবনে হারুন, আব্বাসীয় খলিফা।

১০৮৭ - জন দ্বিতীয় কমনেনাস, বাইজেনটাইন সম্রাট।

১৬৯৪ - জগন্নাথ তর্কপঞ্চানন,বাঙালী শ্রুতিধর ও পণ্ডিত। (মৃ.১৯/১০/১৮০৭)

১৬৯৪ - ইয়ংজো জোসেওন, কোরিয়ার শাসক ।

১৮৮৬ - রবার্ট রবিনসন, নোবেলজয়ী ইংরেজ রসায়নবিদ।

১৮৮৭ - পিওপোল্ড রুৎসিকা, রসায়নে নোবেলজয়ী সুইস বিজ্ঞানী।

১৯০৪ - সৈয়দ মুজতবা আলী, বাংলাদেশী বাঙালি সাহিত্যিক।(মৃ.১১/০২/১৯৭৪)

১৯১৬ - রুয়াল দাল, ওয়েল্‌সীয় সাহিত্যিক।

১৯৬৯ - শেন ওয়ার্ন, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার, এবং হ্যাম্পশায়ারের অধিনায়ক।

১৯৭৩ - ফাভিয়ো কানাভারো, ইতালীয় ফুটবলার।

১৯৮৯ - টমাস মুলার, জার্মান ফুটবল খেলোয়াড়।

মৃত্যু:

১৫৯৮ - স্পেনের রাজা দ্বিতীয় ফিলিপ।

১৮৭২ - লুডউইগ ফয়েরবাক, জার্মানীর একজন বস্তুবাদী দার্শনিক।

১৯১০ - রজনীকান্ত সেন, বিশিষ্ট বাঙালি কবি এবং সুরকার।(জ.২৬/০৭/১৮৬৫)

১৯২৪ - ভূপেন্দ্রনাথ বসু, ভারতীয় রাজনীতিবিদ, আইনজীবী এবং ১৯১৪ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি।(জ.১৩/০১/১৮৫৯)

১৯২৯ - যতীন্দ্র নাথ দাস, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের শহীদ বিপ্লবী।(জ.২৭/১০/১৯০৪)

২০১৩ - আনোয়ার হোসেন, বাংলা চলচ্চিত্রের নবাব সিরাজউদ্দৌলা খ্যাত কিংবদন্তি অভিনেতা।


আরও খবর
ইতিহাসে আজকের এই দিনে

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩

ইতিহাসে আজকের এই দিনে

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সংগ্রাম-সাফল্যের দশ বছরে আজকের দর্পণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আমার এ জন্মদিন-মাঝে আমি হারা/আমি চাহি বন্ধুজন যারা/তাহাদের হাতের পরশে/মর্ত্যের অন্তিম প্রীতিরসে/নিয়ে যাব জীবনের চরম প্রসাদ/নিয়ে যাব মানুষের শেষ আশীর্বাদ/শূন্য ঝুলি আজিকে আমার/দিয়েছি উজাড় করি/যাহা-কিছু আছিল দিবার/প্রতিদানে যদি কিছু পাই/কিছু স্নেহ, কিছু ক্ষমা/তবে তাহা সঙ্গে নিয়ে যাই/পারের খেয়ায় যাব যবে/ভাষাহীন শেষের উৎসবে।’-আজকের দর্পণের ৯ম জন্মদিন আজ।

২০১৪ সালের এই দিনে গণতন্ত্রকে মজবুত, রাষ্ট্র-সমাজের অনিয়ম-দুর্নীতি-অসঙ্গতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ এবং ইতিবাচক বাংলাদেশকে তুলে ধরতে সংগ্রামী যাত্রা শুরু করেছিল পত্রিকাটি। দেশে এখনো বলিষ্ঠ কণ্ঠে, সোচ্চার লেখনীতে অন্যায়-অবিচার, শোষণ-বঞ্চনা, অনিয়ম-দুর্নীতির খবর তুলে আনতে আজকের দর্পণ সাফল্যের সঙ্গে নিজের অবস্থান করে নিয়েছে। একইসঙ্গে ইতিবাচক সংস্কৃতি ও ইতিবাচক সংবাদ তুলে ধরতেও আজকের দর্পণের জুড়ি নেই।

আজকের দর্পণ শুধু সংবাদ প্রকাশ করে থেমে থাকেনি। বাংলাদেশের ইতিবাচক উন্নয়নে বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে পত্রিকাটি। মূলত আজকের দর্পণ সর্বত্র বাংলাদেশের সাফল্য চায়। এতে সবচেয়ে বড় অনুঘটকের ভূমিকা নিচ্ছে এ দেশের লাখ লাখ পাঠক। আর এসবের ভিত্তি হলো সুসাংবাদিকতা, জনমুখিতা, বদলের সহযোগী, সৃজনশীলতা, সংহতি। সেইসঙ্গে পাঠকের ভালোবাসা নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয়।

প্রচারসংখ্যায় আজকের দর্পণ সর্বশীর্ষে এখনো পৌঁছাতে না পারলেও খবরের গুণগত মান ও মর্যাদার দিক থেকে এগিয়ে আছে সমসাময়িক অনেক পত্রিকার চেয়ে। যা সহযোগী সংবাদ মাধ্যমগুলোর জন্য সব সময়ই ঈর্ষণীয় হয়ে রয়েছে। তাই দিনশেষে খবরের বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য আজকের দর্পণ পত্রিকাটিই খুঁজে নেন সবাই। এভাবেই দীর্ঘ পরিক্রমায় মানুষের মনের মণিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছে আজকের দর্পণ। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য পত্রিকাটি আজ দেশ পেরিয়ে বিদেশের পাঠকদের কাছেও সমাদৃত।

স্বাধীন, নিরপেক্ষ, সৎ ও সাহসী সাংবাদিকতার ধারা মেনে সুনামধন্য এ সংবাদ মাধ্যমটি কোনো দলের মুখপত্র হয়নি। জনগণের পক্ষে কোনো সত্য উচ্চারণে কখনই হয়নি শঙ্কিত। পেশাদারি দক্ষতা ও উৎকর্ষ অর্জনে আজকের দর্পণের প্রতিটি সদস্য সবসময় থেকেছে সর্বোচ্চ সচেষ্ট। যাত্রালগ্ন থেকেই পরিবর্তনের সহযোগী আজকের দর্পণ। তাই স্বল্প সময়েই তা জনগণের কাগজ হয়ে উঠেছে। বাড়ির ছোট্ট শিশু থেকে গৃহিণী, কর্মজীবী নারী থেকে প্রবীণতম সদস্য-সবার হৃদয়েই জায়গা দখল করে নিয়েছে আজকের দর্পণ।

পথচলার ১০ম বছরের শুরুতে আজকের দর্পণ পাঠককুলের হাতে তুলে দিচ্ছে ১২ পৃষ্ঠার মূল পত্রিকার সঙ্গে ৪৮ পৃষ্ঠার একটি বর্ষপূর্তি সংখ্যা। এতে লিখেছেন দেশের স্বনামধন্য লেখক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, সমাজবিজ্ঞানী এবং প্রজ্ঞাবান বুদ্ধিজীবীরা।

দৈনিক আজকের দর্পণ এখন পর্যন্ত দেশের সর্বাধিক প্রযুক্তি সুবিধাসম্পন্ন প্রচার মাধ্যম। পত্রিকাটি ছাপা হয় সর্বাধুনিক প্রিন্টিং প্রেসে। আধুনিক, সুপরিসর অফিসে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে শুরু থেকেই। এ কারণে প্রতিদিন নির্ধারিত সময়েই পাঠকের হাতে পৌঁছে দেয়া সম্ভব হচ্ছে আজকের দর্পণ। জাতীয় দৈনিকের জন্য এটা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য দিক। আমাদের এসবের মূল্যায়নের ভার সর্বোপরি সহৃদয় পাঠকদের কাছেই রইলো।

আজকের দর্পণের নিবিষ্ট পাঠকরা তাদের মূল্যবান পরামর্শ দিয়ে আমাদের আগামী দিনে এগিয়ে যাওয়ার পথে তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন এবং উদ্দীপ্ত ও প্রাণিত করবেন। আজকের দর্পণ সবসময়ই সত্যবাক, জনগণ ও জাতির কণ্ঠস্বর। আজকের দর্পণ জাতির অগ্রগতি, উন্নয়ন স্পন্দন ও প্রগতির পথে সবিশেষ ভূমিকা পালন করে যাবে।


আরও খবর



সালমান শাহ’র ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলা চলচ্চিত্রের বৃহৎ নক্ষত্র শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন ওরফে সালমান শাহর প্রয়াণ দিবস আজ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে যান এই জনপ্রিয় নায়ক। রেখে যান অগণিত ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী।

সিনেমা জগতে মাত্র তিন বছরের ক্যারিয়ারে জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন তিনি। রহস্যজনক মৃত্যুর ২৭ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও জানা সম্ভব হয়নি এর আসল কারণ। অপমৃত্যু নাকি হত্যাকাণ্ড এখনও রয়েছে ধোঁয়াশা।

সালমান শাহের জন্ম ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নানার বাড়ি সিলেটের দাড়িয়াপাড়ায়। তার অভিনয় জীবন শুরু হয় বিটিভিতে শিশুশিল্পী হিসেবে। কিশোর বয়সে তিনি ছিলেন কণ্ঠশিল্পী।

১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার চলচ্চিত্রে আগমন। প্রথম ছবিতেই সারা দেশের মানুষের মন জয় করে নিলেন তার অভিনয়, ব্যক্তিত্ব আর সুদর্শন চেহারা দিয়ে।

স্বল্প সময়ের ক্যারিয়ারে সালমান শাহ ২৭টি ছবিতে অভিনয় করেন। তার প্রায় প্রতিটি সিনেমা ব্যবসা সফল ছিল। তার অভিনীত চলচ্চিত্রের মধ্যে কেয়ামত থেকে কেয়ামত, তুমি আমার, অন্তরে অন্তরে, সুজন সখী, বিক্ষোভ, স্নেহ, প্রেমযুদ্ধ, কন্যা দান, দেন মোহর, স্বপ্নের ঠিকানা, আঞ্জুমান, মহা মিলন, আশা ভালোবাসা, বিচার হবে, এইঘর এই সংসার, প্রিয়জন, তোমাকে চাই, স্বপ্নের পৃথিবী, সত্যের মৃত্যু নেই, জীবন সংসার, মায়ের অধিকার, চাওয়া থেকে পাওয়া, প্রেম পিয়সী, স্বপ্নের নায়ক, শুধু তুমি, আনন্দ অশ্রু উল্লেখযোগ্য।

এসব সিনেমায় তার নায়িকা ছিলেন মৌসুমী, শাবনুর, লিমা, শাবনাজ, বৃষ্টি, শাহনাজ, শ্যামা প্রমুখ। কেয়ামত থেকে কেয়ামত সালমানের সঙ্গে মৌসুমীর অভিনয় এবং এই জুটি পরিচিত হলেও শাবনুরের সঙ্গে তার জুটিবদ্ধ সিনেমার সংখ্যা বেশি। এবং এই জুটিই বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

এছাড়াও টিভি নাটকেও বেশ পরিচিত মুখ ছিলেন তিনি। এগুলো হলো আকাশ ছোঁয়া, দেয়াল, সব পাখি ঘরে ফিরে, সৈকতে সারস, পাথর সময়, ইতিকথা, নয়ন, স্বপ্নের পৃথিবী (টেলিফিল্ম)।

নিউজ ট্যাগ: সালমান শাহ

আরও খবর
‘শক্তিমান’ হবেন রণবীর সিং

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩