আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

প্লাস্টিকের বোতলে পানি খাওয়ার অপকারিতা

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ মে ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাড়িতে নাহয় গ্লাসে ঢেলে খাওয়া হয়, অফিসে কিংবা রাস্তায় তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। কাঁচ কিংবা স্টিলের বোতল আর কজন সঙ্গে রাখেন! তাইতো প্লাস্টিকের বোতলেই পানি খেয়ে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ। তৃষ্ণা নিবারণ যখন জরুরি হয়ে ওঠে, তখন পানির পাত্রের দিকে নজর দেওয়ার সময় সবার থাকে না।

প্লাস্টিকের বোতলে পানি খাওয়ার ফলে আপনার অজান্তেই হচ্ছেন শারীরিক নানা ক্ষতির শিকার। কারণ এটি মোটেই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়। বিশুদ্ধ পানি হলেও প্লাস্টিকের বোতলে রাখার কারণে তাতে নানা ক্ষতিকর পদার্থ যোগ হয়ে শরীরের ভেতরে প্রবেশ করে। ফলস্বরূপ আপনি ভুগতে শুরু করেন অসুখে। জেনে নিন প্লাস্টিকের বোতলে পানি পান করার অপকারিতা-

ক্ষতিকর উপাদান: গরমে যখন প্রকৃতির তাপমাত্রা বাড়ে তখন স্বাভাবিকভাবে প্লাস্টিকের বোতলে থাকা পানিও গরম হয়ে যায়। এতে প্লাস্টিকের নানা উপাদান বোতলে থাকা পানিতে মিশে যায়। তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ক্ষতিকারক উপাদানগুলোও অনেক বেশি মিশতে থাকে। আর সেই পানি পান করলে তা শরীরের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। তাই গরমে তৃষ্ণা নিবারণের আগে দেখে নিন সেটি প্লাস্টিকের বোতলে নেই তো!

ডায়াবেটিস, মেদ ও আরও অনেক সমস্যা: প্লাস্টিকে থাকে Biphenyl-A নামক একটি উপাদান। এই উপাদান গরম তাপ পেলে পানির সঙ্গে দ্রুত মিশে যায়। এটি শরীরে প্রবেশ করলে দেখা দিতে পারে ডায়াবেটিস, বন্ধ্যাত্ব, মেদ, মানসিক জটিলতার মতো সমস্যা। তাই এ ধরনের মারাত্মক সমস্যা থেকে দূরে থাকতে হলে প্লাস্টিকের বোতলে পানি পান করা বন্ধ করতে হবে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়: প্লাস্টিকের বোতলে পানি পান করার আছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব। আপনি যদি প্লাস্টিকের বোতলে রাখা পানি খান তবে সেই পানির সঙ্গে মিশে থাকা বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ শরীরে প্রবেশ করে। ফলে কমতে থাকে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সেখান থেকেই দেখা দেয় নানা অসুখের ভয়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়: প্লাস্টিকের বোতলে থাকে থ্যালেট নামক একটি ক্ষতিকর উপাদান। প্লাস্টিকের বোতলে পানি রাখলে তা পানির সঙ্গে মেশে। এই ক্ষতিকর উপাদান বাড়িয়ে দেয় লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি। সেইসঙ্গে এটি পুরুষের বন্ধ্যাত্বেরও কারণ হতে পারে।


আরও খবর



উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

প্রথম ধাপে বিনা ভোটে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। এসব পদে ভোটের প্রয়োজন পড়ছে না।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তারা ওই প্রার্থীদের নির্বাচিত ঘোষণা করেন বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা।

চেয়ারম্যান পদে সাত জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে নয় জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এতে বালিয়াডাংগি (ঠাকুরগাঁও) উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, হাকিমপুরে (দিনাজপুর) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সাঘাটায় (গাইবান্ধা) চেয়ারম্যান, বেড়া (পাবনা) উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সিংড়ায় (নাটোর) চেয়ারম্যান, কুষ্টিয়া সদরে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, বাগেরহাট সদরে সব পদ, মুন্সীগঞ্জ সদরে সব পদ, শিবচরে (মাদারীপুর) সব পদ, বড়লেখায় (মৌলভীবাজার) মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, পরশুরামে (ফেনী) সব পদ, সন্দ্বীপে (চট্টগ্রাম) ভাইস চেয়ারম্যান, কক্সবাজার সদরে ভাইস চেয়ারম্যান, রোয়াংছড়িতে (বান্দরবান) চেয়ারম্যান পদ, কাউখালীতে (রাঙামাটি) ভাইস চেয়ারম্যান, চুয়াডাঙ্গার ডামুহুদায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ভোটের প্রয়োজন পড়বে না।

আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে দেড়শ উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে প্রচারে নেমে পড়েছেন।


আরও খবর



বরানগরে বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

গুঞ্জন আগেই ছিল, অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনেত্রী সায়ন্তিকা ব্যানার্জিকে বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেছে তৃণমূল। গতকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেলে বরানগরের উপনির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে তার নাম ঘোষণা হয়।

এক ভিডিও বার্তায় সায়ন্তিকা বলেন, আমি কৃতজ্ঞ আমার দলের কাছে। আমার নেত্রী মমতা ব্যানার্জি এবং আমার নেতা অভিষেক ব্যানার্জিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বরাহনগরের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি আসনে তারা যে আমার উপর বিশ্বাস এবং ভরসা করেছেন, তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি নিশ্চিত যে আমি জয়ী হয়ে এই আসনটি আমার দলের হাতে তুলে দিতে পারব।

ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ভারতে সাত ধাপে জাতীয় নির্বাচন (লোকসভা ভোট) শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। শেষ ভোট হবে ১ জুন। সেই সঙ্গে দেশটির ২৬ রাজ্যের বিধানসভা উপনির্বাচন হবে। এই নির্বাচন সামনে রেখে বরানগরে প্রার্থী করা হয়েছে দলের রাজ্য সম্পাদক অভিনেত্রী সায়ন্তিকাকে। আর ভগবানগোলা বিধানসভার উপ নির্বাচনে প্রার্থী করা হয়েছে রেয়াত হোসেন সরকারকে। ভগবানগোলার তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিস আলি সম্প্রতি মারা গেছেন। সেই কারণে সেখানে উপ-নির্বাচন হবে।

আর বরাগরের তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায় বিধানসভা থেকে ইস্তফা দিয়ে, উত্তর কলকাতা আসন থেকে লোকসভা ভোটে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। সেই কারণে উপ-নির্বাচন হচ্ছে বরানগরে। ইতোমধ্যে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে বিজেপি নেতা, কাউন্সিলর সজল ঘোষের। আগামী ১ জুন দুই আসনে ভোটগ্রহণ। ৪ জুন লোকসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন, উপনির্বাচন আসনের ফল ঘোষণা হবে।

২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে বাঁকুড়া প্রার্থী হয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু, বিজেপির কাছে পরাস্ত হতে হয়। এরপর দল তাকে জানায়, বাঁকুড়ার মাটি কামড়ে পড়ে থাকলে ২৪ সালে তাকে সংসদ নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হবে। সেই লক্ষ্যে বিনোদন জগতকে একপ্রকার বিদায় দিয়ে দলের অনুগামী সৈনিক হয়ে কলকাতা ছেড়ে বাঁকুড়ার মাটি কামড়ে পড়েছিলেন।

কিন্তু সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হতেই দেখা যায় তালিকায় নাম নেই অভিনেত্রীর। এরপরই দলের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন সায়ন্তিকা। প্রার্থী হতে না পেরে অভিমানের কথা প্রকাশ্যে বলেও ফেলেছিলেন অভিনেত্রী। তবে তার অভিমানের দাম, কিছুটা পেলেন। বাঁকুড়া লোকসভার বদলে তাকে বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী করল শাসক তৃণমূল।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




এখনো সিঙ্গেল থাকার কারণ জানালেন মিমি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

নিটোল প্রেমের গল্পে জুটি বাঁধতে যাচ্ছেন টালিউড তারকা আবির চট্টোপাধ্যায় ও মিমি চক্রবর্তী। এ সিনেমার নাম আলাপ। সম্প্রতি এ সিনেমার প্রচারে গিয়েছিলেন মিমি। সেখানকার এক অনুষ্ঠানে তার ব্যক্তি জীবনের প্রেম সম্পর্কেও প্রশ্ন তোলেন মিডিয়ার লোকজন।

এ সময় মিমিকে প্রশ্ন করা হয়, পর্দায় প্রেমকাহিনি তো অনেক হলো, ব্যক্তিগত জীবনে মিমির প্রেমের আলাপের করার মানুষটি কে?

সম্প্রতি আলাপ সিনেমার একটি ইভেন্টে মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে নিজের চরিত্র নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় মিমিকে। সেই উত্তরেরই একটি অংশ হয়েছে ভাইরাল। শোনা যায় মিমি বলছেন, লোককে মারছি, আমার শেষ সিনেমা থেকে শুরুর দিকে আমার দ্বিতীয় সিনেমাতেও, সেখানে প্রেম নিবেদনও করছি মারব বলে!

মিমির দাবি তার এমন একের পর এক মারকুটে চরিত্রের জন্য লোকজন মনে করেন যে তিনি ব্যক্তিগত জীবনেও মারকুটে। তবে তাদের শুধরে দিয়ে মিমি বলতে চান যে ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একটু হয়তো ওরকম। কিন্তু আমিও রোমান্টিক মানুষ।

এরপরই হাসতে হাসতে অভিনেত্রী বলেন, আর এজন্য, এই তোমাদের জন্য। এইসব বলে বলে আমি আজও সিঙ্গেল রয়ে গিয়েছি

সিনেমায় মিমি ও আবির ছাড়াও রয়েছে স্বস্তিকা দত্ত। তার চরিত্রের নাম স্বাতীলেখা সেন। তাদের ৩টি চরিত্রই ৩টি আইটি কোম্পানিতে কাজ করে। কাজের সূত্রেই তাদের ৩ জনের দেখা ও আলাপ। তাদের ৩ জনের জীবনের গল্প, বিভিন্ন সমস্যা ও তার মিষ্টি সব সমাধান নিয়েই বোনা হয়েছে সিনেমা গল্প।


আরও খবর
নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে দেখে নিজেই মুগ্ধ পরীমণি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




যমুনায় নানীর সাথে মাছ ধরতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে মিনহাজ উদ্দিন (১০) ও মিনাল মিয়া (৮) নামে দুই সহোদর ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার সাপধরী ইউনিয়নের দুর্গম চরশিশুয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তারা উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের জারুলতলা এলাকার আজাহার মিয়ার ছেলে। এর আগে ঈদের দুইদিন আগে বাবা-মার সাথে তারা নানা দুদু সরকারের বাড়িতে বেড়াতে আসে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার দুপুর ১টার দিকে বাড়ির পাশে নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে যায় ওই দুই শিশু। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীর পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয় তারা। অনেক খোঁজাখুঁজির এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর তাদের মৃতদেহ নদীতে ভেসে উঠে।

সাপধরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্ আলম মন্ডল জানান, তাদের নানা খুবই দরিদ্র। নদীতে মাছ ধরেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। দুপুরে নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।


আরও খবর



দক্ষিণ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুদ্ধের ছয়মাস পর খান ইউনিসসহ দক্ষিণ গাজা উপত্যকা থেকে স্থল সৈন্য প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। তবে উপত্যকাটির অন্য অঞ্চলগুলোতে তাদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সেনা কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছে তারা।

যুদ্ধাবস্থার মধ্যে বিচ্ছিন্নতার মাত্রা, সময়কাল সম্পর্কে পরস্পরবিরোধী প্রতিবেদনের মধ্যে দক্ষিণ গাজা উপত্যকা থেকে স্থল সৈন্য প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয় ইসরায়েল।

রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।

রোববার এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ) জানায়, আইডিএফ-৯৮ কমান্ডো ডিভিশন খান ইউনিসে নিজেদের মিশন শেষ করেছে। এ বাহিনীর গাজা ছেড়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য, ভবিষ্যতের অভিযানের জন্য প্রস্তুত ও পুনরুদ্ধার করা।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইডিএফ-১৬২ কমান্ডো ডিভিশন ও নাহাল ব্রিগেডের নেতৃত্বে একটি উল্লেখযোগ্য বাহিনী গাজা উপত্যকায় কাজ করে চলেছে। আইডিএফ তাদের কাজের স্বাধীনতা ও সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা ভিত্তিক অপারেশন পরিচালনার ক্ষমতা রক্ষা করবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে নিশ্চিত করেছে ইসরায়েলি সেনা। তবে বিশদ বিবরণ না দিলেও রয়টার্সকে তারা একটি ব্রিগেড গাজায় রেখে দেওয়া কথা জানিয়েছে। একটি ইসরায়েলি ব্রিগেড সাধারণত কয়েক হাজার সৈন্য দ্বারা গঠিত।

এদিকে খান ইউনিস থেকে সেনা প্রত্যাহার হলেও দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে দীর্ঘ ও হুমকিপূর্ণ অনুপ্রবেশ বিলম্বিত হবে কিনা, সেটি স্পষ্ট হয়নি। কেননা, ইসরায়েল শুরু থেকেই হামাসকে নির্মুলের কথা বলে আসছেন।

অন্যদিকে দক্ষিণ গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের আংশিক প্রত্যাহারের বিষয়ে হোয়াইট হাউসের মন্তব্য যে, সিদ্ধান্তটি সম্ভবত সৈন্যদের "বিশ্রাম ও সংস্কার" করার একটি সুযোগ হতে পারে।


আরও খবর