আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

পালং শাকের উপকারিতা

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পালং আমাদের দেশে একটি পরিচিত শাক। এটি ভাজি কিংবা ঝোল রান্না করে খাওয়া যায়। পালং শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি যা আমাদের শরীরকে সুস্থ থাকতে সহায়তা করে। নানারকম অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে থাকতে খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন এই সবুজ শাকটি।

প্রতি ১০০ গ্রাম পালং শাকে প্রোটিন আছে ২.০ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট আছে ২.৮ গ্রাম, আঁশ আছে ০.৭ গ্রাম, আয়রন ১১.২ মি. গ্রাম, ফসফরাস আছে ২০.৩ মি. গ্রাম, অ্যাসিড (নিকোটিনিক) ০.৫ মি. গ্রাম, রিবোফ্লোবিন থাকে .০৮ মি. গ্রাম, অক্সালিক অ্যাসিড থাকে ৬৫২ মি. গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৭৩ মি. গ্রাম, পটাশিয়াম ২০৮ মি. গ্রা, ভিটামিন-এ আছে ৯৩০০ আই. ইউ, ভিটামিন সি ২৭ মি. গ্রা, থায়ামিন আছে .০৩ মি. গ্রা।

পালং শাক শরীরের অন্ত্র সচল রাখতে সাহায্য করে। অন্ত্রের ভেতরে জমে থাকা মল সহজে বের করে দেয়। ডায়াবেটিস রোগীরা এই শাক পরিমাণমতো খেলে উপকার পান। এই শাকের বীজও খুব উপকারী। এর বীজের ঘন তেল কৃমি ও মূত্রের রোগ সারায়। পালং শাকের কঁচি পাতা ফুসফুস, কণ্ঠনালীর সমস্যা, শরীর জ্বালাপোড়া ইত্যাদি সমস্যা দূর করতেও ভালো কাজ দেয়। পালং শাক শরীর ঠান্ডা রাখে।

জন্ডিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য পালং শাক বিশেষ উপকারী। এই শাককে বলা হয় রক্ত পরিষ্কারক খাদ্য। রক্ত বৃদ্ধিও করে। চোখের জ্যোতি বাড়ায় এবং মুখের লাবণ্য বৃদ্ধি করে। পোড়া ঘায়ে, ক্ষতস্থানে, ব্রনে বা কোথাও কালশিরা পড়লে টাটকা পালং পাতার রসের প্রলেপ লাগালে ভালোই উপকার পাওয়া যায়।

নিউজ ট্যাগ: পালনশাক

আরও খবর
আজ বিশ্ব পানি দিবস

শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪

আজ আন্তর্জাতিক নদী কৃত্য দিবস

বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪




টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাধিতে প্রথমে রাষ্ট্রপতি শ্রদ্ধা জানান। পরে প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।

আজ রোববার সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে করে টুঙ্গিপাড়া পৌঁছান। এসময় রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী।

এ সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল অনার গার্ড প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্য এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী বীর শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। পরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধের পাশে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।

এরপর দলীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের বেদিতে ফের শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা।

এর আগে, আজ রোববার সকাল ৭টার কিছু সময় পর রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন ছোটবোন শেখ রেহানা।

জানা গেছে, শ্রদ্ধা জানিয়ে ঢাকায় ফিরবেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। তবে গোপালগঞ্জে বেশ কিছু অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সের ১ নম্বর গেটে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত শিশু দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।


আরও খবর



অস্বাস্থ্যকর বায়ু নিয়ে ঢাকা আজ সপ্তম স্থানে

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। দূষণ মাত্রার দিক থেকে তালিকায় আজ রাজধানী ঢাকার অবস্থান সপ্তম। শনিবার (১৬ মার্চ) সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা চিয়াং মাইয়ের বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ২৩৭ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির স্কোর হচ্ছে ২২৭, অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মানও খুবই অস্বাস্থ্যকর।

সূচকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি এবং শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৮৯। এর অর্থ দাঁড়ায় সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর।

দূষণের তালিকায় ঢাকার অবস্থান সপ্তম। রাজধানী ঢাকার দূষণমাত্রার স্কোর হচ্ছে ১৬৩ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।

নিউজ ট্যাগ: বায়ুদূষণ

আরও খবর
ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




গায়িকা আঁচলের রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামীসহ আটক ২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের জনপ্রিয় লোকসংগীত শিল্পী আঁচল রাঘওয়ানির মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উত্তর প্রদেশের বারানসি এলাকায় রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে ২২ বছর বয়সী লোকসংগীত শিল্পী আঁচল প্যাটেল ওরফে আঁচল রাঘওয়ানির। বুধবার (০৬ মার্চ) আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তর প্রদেশের বারানসি এলাকার শিবপুর থানার পক্ষ থেকে আঁচলের মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে।

৫ মার্চ মঙ্গলবারই রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে আঁচলের। খবর পেয়েই ছুটে গেছেন তার ভাই বিকাশ। সেদিনই তিনি দাবি করেছেন আঁচলকে খুন করা হয়েছে। অভিযোগের আঙুল তুলেছেন তার স্বামীর দিকে।

শিবপুর থানায় আঁচলের স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন বিকাশ। আঁচলের স্বামীর সঙ্গে আরো এক নারীর নাম নিয়েছেন গায়িকার ভাই। ময়নাতদন্তের জন্য আঁচলের মৃতদেহ পুলিশ হেফাজতে নেয়।

শিবপুর থানা থেকে জানানো হয়েছে, আঁচলের স্বামী ও একজন নারীকে আটক করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে পুলিশ।

লোকসংগীত শিল্পী আঁচল তার স্বামীর সঙ্গে বারানসির ঢেলওয়ারিয়া এলাকার একটি ফ্ল্যাটে থাকতেন। মৃত গায়িকার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার তারা একটি ফোন পান। যেখানে জানানো হয়, আঁচল আর বেঁচে নেই। তিন বছর আগে দীপকের সঙ্গে বিয়ে হয় আঁচলের।

যে ফ্ল্যাটে আঁচল-দীপক থাকতেন, সেখানে প্রায়ই বাইরের লোকজন আসত বলে জানা গেছে। দীপক স্ত্রীর ওপর অত্যাচার করতেন বলেও জানায় আঁচলের পরিবার। বিয়ের পর থেকেই আঁচল মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন, এমনটাও অভিযোগ করা হয়েছে আঁচলের পরিবারের পক্ষ থেকে।

মাত্র ২২ বছর বয়সে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছেও অকালে চলে গেলেন আঁচল। তার মৃত্যুর খবরে শোকের ছায়া বিনোদন জগতে।


আরও খবর



জবির হোস্টেল ছেড়েও রেহাই পাননি অবন্তিকা

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সহপাঠী রায়হান সিদ্দিক আম্মানের যৌন হয়রানিমূলক নিপীড়ন ও সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের গালমন্দ থেকে রক্ষা পেতেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) হোস্টেল ছেড়েছিলেন আত্মহত্যা করা আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকা।

কুমিল্লা কোতয়ালি থানায় করা মামলার এজাহারে এমনটিই দাবি করেছেন অবন্তিকার মা তাহমিনা বেগম। এজাহারে দাবি করা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল ছেড়ে মেসে থাকা শুরু করলে অবন্তিকার সঙ্গে আম্মান আরও বেশি কুরুচিমূলক আচরণ শুরু করে। এরপরই গত ১৪ মার্চ অবন্তিকা কুমিল্লায় নিজ বাসায় ফেরত যান।

গতকাল শনিবার রাতে তাহমিনা বেগমের করা মামলায় আসামি করা হয়েছে জবির সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও অবন্তিকার সহপাঠী রায়হান সিদ্দিক আম্মানকে।

এজাহারে তাহমিনা বেগম উল্লেখ করেছেন, ফাইরুজ অবন্তিকা (২৪) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত ছিল। আমার মেয়ে মেধা তালিকা অনুসারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে সিট পায়। অবন্তিকা আমাকে জানায় যে, তাঁর ক্লাসমেট রায়হান সিদ্দিক আম্মান বিভিন্ন মাধ্যমে তাঁকে যৌন হয়রানিমূলক নিপীড়ন দেয় ও বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে জানানোর পরও তিনি আম্মানের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে উল্টো আম্মানের পক্ষ নিয়ে আমার মেয়েকে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেন। এজন্য আমার মেয়ে হোস্টেলে থাকাটা নিরাপদ মনে না করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে ছাত্রীদের মেসে থাকা শুরু করে।

কিন্তু তাতেও অভিযুক্ত দুজন ক্ষান্ত হননি। তারা অবন্তিকার কয়েকজন ক্লাসমেটের মাধ্যমে তাঁর চলা ফেরার প্রতি নজর রাখতে শুরু করে। তাদের মাধ্যমেও আমার মেয়েকে বিভিন্ন মাধ্যমে মানসিক নিপীড়ন দিতে থাকে। এরই মধ্যে গত ১৪ মার্চ অবন্তিকা কুমিল্লার বাসায় চলে আসে। অন্যমনস্ক অবন্তিকা আমাকে জানায়, যে কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল ছেড়ে মেসে উঠেছিল সে সমস্যা আরও প্রকট হয়েছে। অর্থাৎ বিবাদী রায়হান সিদ্দিক আম্মান আগের চেয়ে আরও বেশি পরিমাণে আমার মেয়ের সঙ্গে যৌন হয়রানিমূলক কুরুচিপূর্ণ আচরণ করছে।

তাহমিনা বেগম দাবি করেন, সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম আম্মানের পক্ষ নিয়ে আমার মেয়েকে ৬ থেকে ৭ বার অফিসে ডেকে অপদস্থ করেন। মেয়ে কুমিল্লা চলে আসলেও তাঁকে খারাপ মেয়ে হিসেবে প্রচার করবে, যেন আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়। এসব কারণে আমার মেয়ে কুমিল্লা নগরীর বাঁগিচাগাও বাসায় গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে।

এ বিষয়ে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, নিহত অবন্তিকার মা তাহমিনা বেগম বাদী হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী রায়হান সিদ্দিক আম্মানকে আসামি করে আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা করেন। পুলিশ মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।


আরও খবর



ঈদুল ফিতরে যেভাবে মিলবে টানা ১০ দিনের ছুটি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি কর্মচারী এবারের ঈদুল ফিতরের ছুটির সঙ্গে দুই দিনের ছুটি নিলেই তার টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগের সুযোগ তৈরি হয়েছে। সুযোগ কাজে লাগাতে অনেকেই ২ দিনের ছুটির আবেদনও প্রস্তুত করছেন। সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

সরকারি ক্যালেন্ডারের হিসাব অনুসারে ৫ ও ৬ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। ৭ এপ্রিল পবিত্র শবে কদরের সরকারি ছুটি। সে ক্ষেত্রে ৮ ও ৯ এপ্রিল দুই দিনের ছুটি নিলেই ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগের সুযোগ রয়েছে। কারণ ১০, ১১ এবং ১২ এপ্রিল পবিত্র ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটি। আবার ১৩ এপ্রিল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ। অর্থাৎ, মাত্র দুই দিনের ছুটি নিলেই একসঙ্গে ১০ দিন ছুটি কাটাতে পারবেন কর্মচারীরা।

আবার যদি রোজা ২৯টি হয় তাহলে ৯, ১০ এবং ১১ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটি থাকবে। সেক্ষেত্রে ৮ এপ্রিল মাত্র ১ দিনের ছুটি নিলেই টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগ করতে পারবেন সরকারি কর্মচারীরা। কারণ ১২ এবং ১৩ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। পর দিন ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি অনুবিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার নির্বাহী আদেশে ছুটির ফাইল উঠার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। কারণ সরকারি ছুটির পরিমাণ অনেক বেশি।

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা দুই দিনের আগাম ছুটির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দু-এক দিনের মধ্যে কর্তৃপক্ষের কাছে ছুটির আবেদন জমা দেবেন। অনেকে আবার ঈদের ছুটিতে বিদেশ সফর করবেন। তবে সেক্ষেত্রে অধিকাংশ উচ্চপর্যায়ের কর্মচারী চিকিৎসা সেবা নিতে বিদেশ সফরের আবেদন করবেন বলে জানা গেছে।


আরও খবর