আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

পাকিস্তানের বিপক্ষে পরিবর্তন আসতে পারে বাংলাদেশ একাদশে

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৬ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ সময় আজ রোববার সকাল ১০টায় এডিলেড ওভালে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে টাইগাররা। ভারতের বিপক্ষে হারের হতাশা ইতোমধ্যে কাটিয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। শুক্রবার রোলটন ওভালে অনুশীলনে প্রাণবন্ত ছিল টাইগাররা। তবে দেখা যায়নি দলের সেরা ব্যাটার লিটন দাসকে।

সূত্র জানিয়েছে, ভারতের বিপক্ষে ২৭ বলে তার ৬০ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলার পথে হ্যামস্ট্রিংয়ে পুরোনো চোটের জায়গায় আবার চোট পান লিটন। যে কারণে বিশ্রামে রয়েছেন তিনি। তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচের আগেই চোট সেরে উঠবেন বলে আশাবাদী বিসিবির প্রধান চিকিৎসক দেবাশিস চৌধুরী।

শেষ ম্যাচে খেলছেন লিটন। লিটনের মতো অবধারিতভাবেই একাদশে থাকছেন দলের সেরা পেসার তাসকিন আহমেদ। তার সঙ্গী তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান থাকছেন। আর ওপেনিংয়ে সৌম্য সরকার ও নাজমুল হাসান শান্তর বিকল্প ভাবা যাচ্ছে না এ মুহূর্তে। টপঅর্ডারে অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের পর মিডলঅর্ডার সামলাতে রয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।

অফফর্মে থাকায় ব্যাটার ইয়াসির আলি রাব্বির জায়গায় স্পিন-অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজকে খেলানোর সম্ভাবনাই বেশি। এক কথায় ভারতের বিপক্ষে খেলা একাদশে একটিমাত্র পরিবর্তন আসতে পারে শেষ ম্যাচে।

একনজরে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ:

নাজমুল হোসেন শান্ত, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, নুরুল হাসান সোহান (উইকেট কিপার), মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।


আরও খবর



ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররমে ৫ জামাত

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত হবে সকাল ৭টায়। পরে এক ঘণ্টা পর পর বাকি ৪টি জামাত হবে। শেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে বেলা পৌনে এগারোটায়।

রোববার (৭ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়।

প্রথম জামাত : সকাল ৭টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন এই মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

দ্বিতীয় জামাত : সকাল ৮টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. এহসানুল হক। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন এই মসজিদের মুয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান ।

তৃতীয় জামাত : সকাল ৯টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন এই মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত : সকাল ১০টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী, মুফাসসির। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন বায়তুল মুকাররমের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত : সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে, ইমাম হিসেবে থাকবেন আজিমপুরের মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন বায়তুল মুকাররম মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

এই ৫টি জামাতে কোনো ইমাম অনুপস্থিত থাকলে বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশননের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন।


আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




অবশেষে চট্টগ্রামে নামল বৃষ্টি, মানুষের স্বস্তির নিশ্বাস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

দীর্ঘ দাবদাহে পুড়তে থাকা চট্টগ্রাম নগরবাসী অবশেষে স্বস্তির বৃষ্টির দেখা পেয়েছেন। বুধবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে নগরীর বিভিন্ন জায়গায়।

রাত থেকে শুরু হয় বাতাস, বিদ্যুৎ চমকানো আর বজ্রপাত। বৃহস্পতিবার ভোরের আলো ফুটতে ফুটতে বাড়ে বৃষ্টির পরিমাণ। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বৃষ্টি হতে দেখা গেছে। বৃষ্টির পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কেউ কেউ সৃষ্টিকর্তার নিকট কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। 

আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা আবহাওয়াবিদ আবদুল বারেক বলেন, চট্টগ্রামে বুধবার মধ্যরাত থেকে থেমে থেমে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর মধ্যে কক্সবাজার অঞ্চলে বৃষ্টি হয়েছে। কক্সবাজারে ২ মিলিমিটার, টেকনাফে ৩ মিলিমিটার এবং কুতুবদিয়ায় ১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



চট্টগ্রামে তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যা, ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

আপন তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামাল হোসেন সিকদার এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আবুল কাশেম প্রকাশ ওরফে জামাই কাশেম ও মো. ইউসুফ ওরফে বাইট্যা কাশেম।

২০ বছর আগে নগরের বালুছড়া এলাকায় সম্পত্তির জন্য আপন তিন ভাই-বোনকে গুলি করে হত্যা করেন দণ্ডিতরা। রায়ের বিষয়টি বৃহস্পতিবার বিকালে দেশ রূপান্তরকে নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী আল আমিন।

জানা গেছে, ২০০৪ সালের ৩০ জুন আসামিরা বালুছড়ার বাসায় গিয়ে আপন তিন ভাইবোন সাইফুল ইসলাম, আলমগীর ও মিনু বেগমকে গুলি করে হত্যা করে দণ্ডিতরা। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলামের স্ত্রী আয়েশা আক্তার শিল্পী বাদী হয়ে বায়েজিদ বোস্তামি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০০৫ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।

রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি এম এ ফয়েজ বলেন, এই মামলায় ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি আবুল কাশেম ও  মো. ইউসুফকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। একই সাথে তাদের দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই মামলার অপর দুই আসামি গিট্টু নাসির ও ফয়েজ মুন্না র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।


আরও খবর



পাথরঘাটায় পৃথক নিখোঁজ হওয়া দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার পাথরঘাটার ভাড়ানী খালে পৃথক নিখোঁজ হওয়া তানভীর (৩) ও জেলে মনির হোসেন (৩০) নামের দুইজনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।

গত শনিবার দুপুর ১টার দিকে নিখোঁজ হয় তানভীর। পরে রাত ১২টার দিকে প্রায় ১০ ঘন্টা পর তানভীরের মরদেহ করে এবং রোববার দুপুর ৩টার দিকে প্রায় ৫ ঘন্টা পর জেলে মনির হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে সকাল দশটায় দারিয়ে থাকা ট্রলারে ওপর একটি ট্রলারের ধাক্কায় মনির নিখোঁজ হয়।

মৃত শিশু তানভীর পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের প্রবাসি ইদ্রিস হাওলাদারের ছেলে এবং জেলে মনির হোসেন লক্ষীপুর জেলার সদর উপজেলা চকবাজার এলাকার হাফিজুল্লাহর ছেলে।

মৃত্যু তানভীরের বিষয় পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান খান বলেন, তানভীর কিছু দিন আগে উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের লাকুরতলা গ্রামে নানা বাড়িতে মায়ের সঙ্গে বেড়াতে আসে। নানা বাড়ির পিছনের পাথরঘাটা ভাড়ানি খালে মা পুতুল বাশ বাগানের জন্য খাল থেকে কাদামাটি উঠানোর কাজ করছিলো। তখন পাশে শিশু তানভীর খেলতে ছিলো। মাটি তোলার কোনো এক সময় খালে পরে নিখোঁজ হয় তানভীর। সেই মোতাবেক খালে খোঁজাখুঁজি শুরু করে পরিবারের লোকজন। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ডুবলি দল এসেও উদ্ধার অভিযান শুরু করে।

পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় ১০ ঘন্টা পর রাত ১২টার দিকে ছালেহ মাষ্টারের বরফ মিলের কাছে খালে ভাসমান অবস্থায় তানভীরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এদিকে রোববার সকাল ১০টার দিকে পাথরঘাটা ভাড়ানি খালের নতুন বাজার লঞ্চ টার্মিনালের নোঙর করে রাখা মোস্তফা গোলাম কবিরের মালিকানা এফবি সাফওয়ান ট্রলারে অপর একটি ট্রলারের ধাক্কা মারে। এসময় মনির হোসেন নামে এক জেলে ট্রলার থেকে ছিটকে খালে পড়ে নিখোঁজ হয়। এরপর প্রায় ৫ ঘন্টা স্থানীয়রা উদ্ধার অভিযান চালালেও তার মরদেহ পাওয়া যায়নি। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও স্থানীয় একটি ডুবির দল উদ্ধার অভিযান করে। এরপর পরই দুপুর ৩টার দিকে স্থানীয় ডুবির দল খালের মাঝখান থেকে মনিরের মরদেহ উদ্ধার করে।

এদিকে পাথরঘাটা থানা ওসি আল মামুন বলেন, দুটি ঘটনাই মর্মান্তিক এবং নিখোঁজের পর দুইটি লাশই উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুর পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে এবং জেলে মনিরের লাশ বরগুনা মর্গ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর



ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ে নিহত ২, শতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ভোলা প্রতিনিধি

Image

ভোলা জেলার লালমোহন, মনপুরা ও তজুমদ্দিন উপজেলায়  আজ সকালে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড়ে দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শতাধিক বাড়ি-ঘর, গাছপালা, বিদ্যুৎ লাইন, মাঠের ফসল  ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ আকস্মিক ঝড়ে লালমোহন উপজেলায় ঘর চাপা পড়ে হারিস (৬৮) ও বজ্রপাতে বাচ্চু (৪০) নিহত হন।

নিহত দুজনের পরিবারকে সরকারিভাবে ২৫ হাজার করে  মোট ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।

লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, আজকের ঝড়ে লালমোহন উপজেলায় দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে বদরপুর ইউনিয়নে হারিস ঘর চাপা পড়ে মারা গেছেন। তার বাড়ি ফরাজগঞ্জ ইউনিয়নে। তিনি ভিক্ষা করতেন। এছাড়া  চরভুতা ইউনিয়নের লেঙ্গুটিয়া গ্রামে বজ্রপাতে বাচ্চু নামে একজন নিহত হয়েছেন।

তিনি জানান, লালমোহন উপজেলায় বেশ কিছু বাড়িঘর আংশিক ও সম্পূর্ণরূপে বিধ্বস্ত হয়েছে। বিদ্যুতের তারে গাছ পড়ে বিদ্যুৎ লাইনের ক্ষতি হয়েছে। ফসলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

ভোলার জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান জানান, ঝড়ে লালমোহন উপজেলায় নিহত দুজনের পরিবারকে জনপ্রতি ২৫ হাজার করে মোট ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে। প্রাথমিকভাবে শতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। প্রচুর গাছপালার ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে তজুমদ্দিন, মনপুরা ও লালমোহন উপজেলায় বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

তিনি জানান,  ইতোমধ্যে প্রাথমিকভাবে লালমোহন উপজেলায় ৮ মেট্রিক টন চাল, মনপুরায় ৫ মেট্রিক টন চাল ও তজুমদ্দিনে ৩ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে।


আরও খবর