আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিললো পৌনে ৪ কোটি টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ১২ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে টাকার অঙ্ক আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে। মসজিদের মোট আটটি দানবাক্সে ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকা পাওয়া যায়। নগদ টাকা ছাড়াও দানবাক্সে মেলে সোনা-রুপার গহনা ও বিভিন্ন দেশের মুদ্রা।

দিনভর গণনা শেষে শনিবার (১২ মার্চ) রাত পৌনে ৯টার দিকে বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম।

কিশোরগঞ্জ শহরের হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর পাড়ে অবস্থিত ঐতিহাসিক এ মসজিদটিতে নতুন তিনটিসহ মোট আটটি লোহার দানবাক্স রয়েছে। প্রতি তিন মাস পরপর এসব বাক্স খোলার রেওয়াজ রয়েছে।

তবে করোনা মহামারিতে চার মাস ছয়দিন পর শনিবার (১২ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এসব দানবাক্স খোলা হয়। বরাবরের মতোই এসব বাক্সে টাকার পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি মুদ্রা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রুপা মেলে।

এর আগে গত বছরের ৬ নভেম্বর এসব দানবাক্স খুলে পাওয়া যায় ৩ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৮৫ টাকা। এছাড়া বিদেশি মুদ্রাসহ স্বর্ণ ও রুপার অলঙ্কারও পাওয়া যায়।

মুসলিম ও হিন্দু-নির্বিশেষে সব ধর্ম-বর্ণের লোকজনের যাতায়াত ছিল ওই সাধকের আস্তানায়। ওই পাগল সাধকের দেহাবসানের পর তার উপাসনালয়টিকে কামেল পাগল পিরের মসজিদ হিসেবে ব্যবহার শুরু করে এলাকাবাসী।

কিন্তু ওই সাধকের দেহাবসানের পর থেকে আশ্চর্যজনকভাবে এলাকা এমনকি দেশ-বিদেশের লোকজনের ভিড় বাড়তে থাকে। এ মসজিদে মানত কিংবা দান-খয়রাত করলে মনোবাসনা পূরণ হয় এমন বিশ্বাস থেকে বিভিন্ন বয়সের হিন্দু-মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণের নারী-পুরুষ মানত নিয়ে আসেন এই মসজিদে।

নগদ টাকা-পয়সা, স্বর্ণ ও রুপার অলঙ্কারের পাশাপাশি গরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি দান করেন। বিশেষ করে প্রতি শুক্রবার এ মসজিদে মানত নিয়ে আসা বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষের ঢল নামে মসজিদটিতে।

আগতদের মধ্যে মুসলিমদের অধিকাংশই জুমার নামাজ আদায় করেন এ মসজিদে। এ ইতিহাস প্রায় আড়াইশ বছরেরও অধিক সময়ের বলে জানা যায়।

বিপুল অর্থ-সম্পদ সংরক্ষণ এবং ব্যবস্থাপনায় রয়েছে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে ২৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি। এ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এসব অর্থ মসজিদ কমপ্লেক্স, মাদরাসা ও এতিমখানার উন্নয়নের পাশাপাশি অসহায়-দুস্থ, দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত মানুষের সেবা এমনকি দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের কল্যাণে ব্যয় করা হয়।

মসজিদ কমপ্লেক্সের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম শওকত আলম বলেন, খরচ বাদে বাকি টাকা ব্যাংক হিসাবে জমা রাখা হয়।

পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্স ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মো. শামীম আলম বলেন, পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্সকে ঘিরে এখানে একটি বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে। এটি বাস্তবায়ন হলে মসজিদ কমপ্লেক্স আরও দৃষ্টিনন্দন হবে।


আরও খবর



আজ সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের জন্মদিন

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের জন্মদিন আজ। তার ৯৫তম জন্মদিন উপলক্ষে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাপার পক্ষ থেকে কুরআনখানি, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনাসভাসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

সাবেক এ সেনাপ্রধান ও পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন, যা লাল দালান নামে খ্যাত।

সাবেক এ রাষ্ট্রপতি ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন পান ১৯৫২ সালে। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট তিনি মেজর জেনারেল পদে উন্নীত হন।

১৯৮১ সালের ৩০ মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের অব্যবহিত পর থেকেই সংবাদপত্রে বিবৃতি ও কভারেজের মাধ্যমে রাজনীতিতে এরশাদের আগ্রহ প্রকাশ পেতে থাকে। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তারের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে জেনারেল এরশাদ রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেন। তিনি দেশের সংবিধানকে রহিত করেন, জাতীয় সংসদ বাতিল করেন এবং সাত্তারের মন্ত্রিসভাকে বরখাস্ত করেন।

তিনি নিজেকে দেশের সশস্ত্রবাহিনীর সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করেন, যে সাংবিধানিক পদটি একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধানেরই প্রাপ্য ছিল। তিনি ঘোষণা করেন যে ভবিষ্যতে সামরিক আইনের অধীনে জারিকৃত বিধিবিধান ও আদেশই হবে দেশের সর্বোচ্চ আইন এবং এর সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সকল আইন অকার্যকর হবে।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। অবশ্য তার আগেই দলের দায়িত্ব ছোট ভাই জিএম কাদেরের হাতে তুলে দেন তিনি। 


আরও খবর
বিএনপির আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি: রিজভী

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের এফডিসি অংশের ডাউন র‍্যাম্প চালু

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের এফডিসি অংশের ডাউন র‍্যাম্প চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২০ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কারওয়ান বাজারে এফডিসির সামনে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আনুষ্ঠানিকভাবে এই র‍্যাম্প উন্মুক্ত করেন।

এ সময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, সেতু বিভাগের মো. মনজুর হোসেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার উপস্থিত ছিলেন।

বিমানবন্দর, বনানীসহ বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে উঠে এ র‍্যাম্প দিয়ে নেমে যাওয়া যাবে কারওয়ান বাজার, হাতিরঝিল, মগবাজার, মিন্টো রোডসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায়।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের রুট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর এলাকার দক্ষিণে কাওলা থেকে শুরু হয়ে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক (কুতুবখালী) পর্যন্ত গেছে। মূল এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ১৯.৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠানামার জন্য ৩১টি র‍্যাম্প রয়েছে। যার মোট দৈর্ঘ্য ২৭ কিলোমিটার। এই র‍্যাম্পসহ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মোট দৈর্ঘ্য ৪৬.৭৩ কিলোমিটার।

দক্ষিণ কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ১৫টি র‍্যাম্প রয়েছে। আজ বুধবার ১৬তম র‍্যাম্প হিসেবে এফডিসি অংশটি খুলে দেওয়া হলো। এর মাধ্যমে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের দ্বিতীয় অংশ চালুর সূচনা হলো।

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে একটি পাবলিক প্রাইভেট প্রজেক্ট (পিপিপি)। এটি দেশের প্রথম দ্বিতল সড়ক। এই প্রজেক্টের ব্যয় ধরা হয় ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৭ শতাংশ অর্থাৎ ২ হাজার ৪১৩ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার বহন করে। চায়না এক্সিম ব্যাংক ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড কমার্শিয়াল ব্যাংক অব চায়না এই ঋণ সহায়তা দিচ্ছে।

গত বছর ২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এর পরের দিন ভোর থেকে যান চলাচলের জন্য এটি খুলে দেওয়া হয়।


আরও খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ। আজকের দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে হিজরির দ্বিতীয় সনের ১৭ রমজান মদিনা থেকে প্রায় ৭০ মাইল দূরে বদর প্রান্তরে সংঘটিত হয়েছিল বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীদের লড়াই বদরযুদ্ধ

বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর নিয়ে আসা ধর্ম, ইসলামের বিরুদ্ধবাদী বিশাল সৈন্য-সামন্তের মোকাবিলায় ইমানদার বান্দাদের ছোট একটি দলের সশস্ত্র সংগ্রাম ছিল এটি।

একদিকে আল্লাহর নবির সঙ্গে মাত্র ৩১৩ জন মুজাহিদ। তারা প্রায় নিরস্ত্র। অপর পক্ষে অবিশ্বাসীদের নেতা আবু জাহেলের নেতৃত্বে এক হাজার প্রশিক্ষিত সৈন্যের সুসজ্জিত বাহিনী। এ যুদ্ধে মানুষের ধারণাপ্রসূত সব ধরনের চিন্তা ও উপলব্ধির বাইরে গিয়ে আল্লাহতায়ালা অস্ত্রশস্ত্রহীন ইমানদারের অতিক্ষুদ্র দলটিকে বিজয় দান করেন। সেদিন বদরের প্রান্তরে ইমান ও কুফর, ন্যায় ও অন্যায়ের এক নতুন ইতিহাস রচিত হয়, যা শত শত বছর ধরে এক আল্লাহতে বিশ্বাসী মুসলমানদের জন্য প্রেরণার উৎস হয়ে আছে।

মুসলমানরা বিশ্বাস করেন, জয়-পরাজয় আল্লাহর হাতে। সম্মান ও অপমান আল্লাহর হাতে। এ বিশ্বাস ও চেতনা লালন করে পৃথিবীর যে প্রান্তে যখনই মুসলমানরা অসত্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন, তারা সংখ্যায় বা উপকরণে কম হলেও আল্লাহ তাদের বিজয় দান করেছেন। পক্ষান্তরে আল্লাহর ওপর ভরসাহীন অঢেল সম্পদ ও বিপুল সৈন্য-সামন্তে সজ্জিত মুসলমানদের পরাজয়ের বর্ণনায় ইতিহাসের পাতা ভরপুর হয়ে আছে।

বদরের যুদ্ধ শুরুর আগে আল্লাহর নবী দোয়া করেছিলেন-হে আল্লাহ! তুমি যদি চাও দুনিয়াতে তোমার ইবাদত করার কেউ না থাকুক, তাহলে এ ক্ষুদ্র দলটিকে নিশ্চিহ্ন হতে দাও। আল্লাহতায়ালা রাসূল (সা.)-এর দোয়া কবুল করেন। কুরাইশদের অহমিকা ও দম্ভ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেন। চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন বাহ্যিক উপায়-উপকরণের তুচ্ছতা। তাই প্রায় নিরস্ত্র মুষ্টিমেয় মুজাহিদদের কাছে পরাজিত হয় সুসজ্জিত বিশাল বাহিনী। তাদের পক্ষে নিহত হয় সত্তরজন। বন্দি হয় আরও সত্তরজন। আর মুসলমানদের মধ্যে শহিদ হন মাত্র চৌদ্দজন। যুদ্ধের এ ধরনের ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ অকল্পনীয়। কিন্তু তা ছিল মহান আল্লাহর অসীম কুদরতের প্রমাণ। তিনি স্বল্পসংখ্যক মানুষকে বিশাল বাহিনীর বিরুদ্ধে জয়ী করে দেখিয়ে দিলেন অবিশ্বাসী লোকদের প্রকৃত দুর্বলতা ও অসহায়তা। তাই বদরের যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ যুদ্ধ।

মহানবি (সা.) মদিনায় হিজরত করে যাওয়ার দ্বিতীয় বছর সশস্ত্র যুদ্ধের অনুমতি নিয়ে হজরত জিবরাইল (আ.) কুরআন মজিদের কয়েকটি আয়াত নিয়ে আসেন-যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালানো হচ্ছে, তাদেরকে (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হলো এজন্য যে, তারা নির্যাতিত হয়েছে। আর আল্লাহ তাদের সাহায্য করতে সক্ষম। তাদের নিজেদের বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল অন্যায়ভাবে শুধু এ কারণে, তারা বলে আমাদের প্রভু আল্লাহ। (সূরা হজ, ৩৭)।

এভাবে সশস্ত্র পন্থায় অবিশ্বাসীদের প্রতিরোধ করার অনুমতি লাভের পর আল্লাহর নবী (সা.) বদরযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে ছিলেন। বদরের প্রান্তরে ইসলাম বিজয়ের সূচনা হয়েছিল। তাই প্রতিবছর ১৭ রমজান এলেই বিশ্ব মুসলিম শ্রদ্ধা ও গৌরবের সঙ্গে বদরের বিজয়কে স্মরণ করে। বদরের শহিদদের স্মরণ করে বিশেষ সম্মানে।

নিউজ ট্যাগ: বদর দিবস

আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪




ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডা, যাত্রীদের পিটুনিতে চালক-হেলপারের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

সাভারের আশুলিয়ায় ভাড়া নিয়ে বাগবিতণ্ডার জেরে যাত্রীদের পিটুনিতে ইতিহাস পরিবহনের একটি বাসের চালক ও হেলপারের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) রাতে গাজীপুরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকায় (ডিইপিজেড) এ মারধরের ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন ইতিহাস পরিবহনের বাস চালক সোহেল রানা বাবু (২৬) ও হেলপার হৃদয় (৩০)। বাস চালক সোহেল মিরপুরের ফুরকান হোসেনের ছেলে। অপরদিকে হেলপার হৃদয় ময়মনসিংহ ফুলপুর এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।

পুলিশ জানিয়েছে, দুপুরে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের চন্দ্রাগামী ইতিহাস পরিবহনের বাসের চালক ও হেলপারের সাথে যাত্রীদের ভাড়া নিয়ে বাক-বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে উত্তেজিত যাত্রীরা বাসের চালক ও হেলপারকে মারধর করে। পরে পথচারীরা তাদের উদ্ধার করে আহত অবস্থায় গাজীপুরের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) মাসুদুর রহমান ঢাকা ঘটনার সত্যতা ও মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ভাড়া নিয়ে বিতণ্ডার জের ধরে যাত্রীদের সাথে মারধরের ঘটনা ঘটেছিল। এ ঘটনায় তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত শুরু হবে সকাল সাড়ে ৮টায়। আজ সোমবার (৮ এপ্রিল) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মুখপাত্র আবু নাছের বিষয়টি জানিয়েছেন।

আবু নাছের বলেন, আবহাওয়া প্রতিকূল বা অন্য কোনো অনিবার্য কারণে জাতীয় ঈদগাহে জামাত অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রধান জামাত শুরু হবে।

এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ঈদের প্রধান জামাতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন ইমাম এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সহকারী ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

আগামীকাল সকাল ১১টায় ঈদ জামাত আয়োজনের সার্বিক প্রস্তুতি পরিদর্শন করবেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।


আরও খবর
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪