আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিয়ের বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১০

প্রকাশিত:সোমবার ১২ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১২ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অস্ট্রেলিয়ার ওয়াইন অঞ্চলে একটি বিয়ের যাত্রীবাহী বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ১০ জন মারা গেছে। এ ঘটনায় ২০ জনেরও বেশি আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

রোববার (১১ জুন) রাতে দেশটির ওয়াইনারিতে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে যাত্রীরা বাসে করে ফিরছিলেন। কিন্তু তারা যখন নিউ সাউথ ওয়েলসের হান্টার ভ্যালিতে ওয়াইন কাউন্টি ড্রাইভে পৌঁছান, তখন তাদের বাসটি উল্টে যায়।

পুলিশ বলছে, তারা দুর্ঘটনার আশপাশের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছে। ৫৮ বছর বয়সী বাসচালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার ট্রেসি চ্যাপম্যান বলেন, অতিথিরা সম্ভবত থাকার জন্য সিঙ্গেলটনে যাচ্ছিলেন। স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মহাসড়কে একটি গোলচত্বরে বাঁক নেওয়ার সময় বাসটি উল্টে যায়।

আরও পড়ুন: ব্রিটেনের রাজনীতিতে আবার আলোচনার ঝড়

পুলিশ কর্মকর্তা চ্যাপম্যান বলেন, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে পারে। ২৫ জন যাত্রীকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজনকে হেলিকপ্টারে করে পাঠানো হয়েছে।

চ্যাপম্যান আরও বলেন, বাসটি এখনও দুর্ঘটনাস্থলে রয়েছে। বাসটির নিচে মানুষ আটকে থাকতে পারেন। তাই বাসটি উঠানোর জন্য ঘটনাস্থলে ক্রেন আনা হবে।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসচালককে অভিযুক্ত করার জন্য পুলিশের কাছে পর্যাপ্ত তথ্য রয়েছে। তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং সামান্য আঘাত পাওয়ায় তার চিকিত্সা করা হয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রথম নারী গভর্নর পেলো তুরস্ক

এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজ বলেন, এমন একটি সুন্দর জায়গায় আনন্দের দিন এত ভয়ানক প্রাণহানির ঘটনার মাধ্যমে শেষ হওয়া অত্যন্ত নিষ্ঠুর, দুঃখজনক ও  অন্যায়।

নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের প্রিমিয়ার (মুখ্যমন্ত্রী) ক্রিস মিন্স বলেন, এত প্রাণহানির ঘটনা হৃদয়বিদারক। এই ভয়ংকর দুর্ঘটনাটি এমন একটি দিনে ঘটল, যেটি ভালবাসা ও সুখে পরিপূর্ণ হওয়া উচিত ছিল। আনন্দের একটি দিন এই ধরনের ধ্বংসাত্মক ক্ষতির মধ্য দিয়ে শেষ হওয়া সত্যিই নিষ্ঠুর। যারা আহত হয়েছেন তাদের প্রতিও আমাদের সমবেদনা রয়েছে।

আরও পড়ুন: নর্ড স্ট্রিম পাইপলাইনে ইউক্রেনই হামলা চালিয়েছিল: সিআইএ


আরও খবর



ঈদের আনন্দ থেকে কেউ যেন বঞ্চিত না হয়: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সমাজের সচ্ছল ব্যক্তিদেরকে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপ্রধান বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনের ক্রিডেনশিয়াল হলে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক শুভেচ্ছা বক্তব্যে দেশবাসীকে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে ঈদের আনন্দ মিলেমিশে উপভোগের অনুরোধ জানান।

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তিনি দেশে ও প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশিসহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানান। এই ঈদের মধ্যেও ফিলিস্তিনসহ বিশ্বব্যাপী অনেক মানুষ অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টের মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করছেন উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।

রাষ্ট্রপতি ফিলিস্তিনের নির্মমতার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বলেন, একজন মানুষ হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব তাদের পাশে দাঁড়ানো। তাদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করা।

মনে রাখতে হবে দুঃখ একলা ভোগ করা যায়, কিন্তু আনন্দ একলা ভোগ করা যায় না-সকলকে নিয়ে আনন্দ করতে হয়, বলেন রাষ্ট্রপতি।

মো. সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, ঈদ সবার মধ্যে গড়ে তুলুক সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি আর ঐক্যের বন্ধন। ঈদুল ফিতরের শিক্ষা সকলের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

ইসলাম শান্তি ও কল্যাণের ধর্ম উল্লেখ করে রাষ্ট্র প্রধান বলেন, মানবিক মূল্যবোধ, সাম্য, পারস্পরিক সহাবস্থান ও সহযোগিতা- ইসলামের এই সুমহান বার্তা ও আদর্শ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ঈদের আনন্দ থেকে পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব কেউ যেন বঞ্চিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার ও তাগিদ দেন।

তিনি ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ স্মাট বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। এর আগে রাষ্ট্রপতি এবং তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা বঙ্গভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

রাষ্ট্রপতি রাজনীতিবিদ, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, কূটনৈতিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিচারক, কবি, সাহিত্যিক, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান এবং বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের হালিশহর আর্টিলারি সেন্টারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ রোববার সকালে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নতুন এই স্থাপনা উদ্বোধন করেন তিনি। পরে তিনি ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে দরবার করেন।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনী ছেড়ে আসা ৭৫ জন বাঙালি এবং বেসামরিক কিছু যোদ্ধা নিয়ে ১৯৭১ সালের ২২ জুলাই ত্রিপুরার কোনাবনে গঠিত হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রেজিমেন্ট অব আর্টিলারির প্রথম ফিল্ড ব্যাটারি। এই ফিল্ড ব্যাটারি দেশ স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যন্ত মান্দাবাগ বাজার, সালদা নদী, কসবা, আখাউড়া সিংগাইর বিল, ফেনী ও চট্টগ্রাম অভিমুখে পরিচালিত বিভিন্ন অপারেশনে কার্যকর ভূমিকা রাখে। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামেই বাংলাদেশের প্রথম ফিল্ড ব্যাটারি নামকরণ করা হয়।

রোববার আর্টিলারি সেন্টার ও স্কুলের প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বাড়াতে এবং মুক্তিযুদ্ধে এই ব্যাটারির অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রামের হালিশহরে এই কমপ্লেক্স উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। ফলক উন্মোচনের পর তিনি ঊর্ধ্বতন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, চট্টগ্রামের মেয়র এবং সেনাপ্রধানকে নিয়ে মোনাজাতে অংশ নেন।

এরপর তিনি কমপ্লেক্সের ভেতর আর্টিলারি জাদুঘর পরিদর্শন করেন। জাদুঘরে এই আর্টিলারির মুক্তিযুদ্ধকালীন এবং তারপরের বিভিন্ন স্মারক রাখা হয়েছে।


আরও খবর



আজ খুলছে সরকারি অফিস

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে টানা পাঁচ দিনের ছুটি শেষে আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) খুলছে সরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক-বিমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

গত ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া রোজার ঈদের চার দিন এবং পহেলা বৈশাখের একদিনসহ মোট পাঁচ দিনের ছুটি শুরুর আগে শেষ কর্মদিবস ছিল ৯ এপ্রিল।

আজ থেকে আগের নিয়মে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে সরকারি অফিস-আদালত।

এবার রমজান মাস ৩০ দিন ধরে ১১ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণ করে ছুটির তালিকা করেছে সরকার। এ ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদের ছুটি ১৩ এপ্রিল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের ছুটি ছিল।


আরও খবর



ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামী শনিবার (২০ এপ্রিল) ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল। তবে তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছিল, বিনয় মোহন কোয়াত্রা একদিনের জন্য ঢাকা সফরে আসতে পারেন। সফরকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তুলে দেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।

এর আগে, ৪ এপ্রিল পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‌প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর অবশ্যই হবে। তবে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পর। সেটি কখন হবে, তা নিয়ে কোনো আলোচনা এখনো অফিশিয়াল লেভেলে হয়নি।

কূটনৈতিক সূত্র অনুযায়ী, ভারতের লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জুনের শেষ সপ্তাহ কিংবা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ভারত সফর করতে পারেন।

প্রসঙ্গত, গত মার্চে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে বিনয় মোহন কোয়াত্রার কার্যকালের মেয়াদ ছয় মাস বাড়িয়েছে ভারত সরকার। ১৯৮৮ সালে ভারতীয় পররাষ্ট্র পরিষেবায় যোগ দেওয়া কোয়াত্রা ২০২২ সালের ১মে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান।


আরও খবর



থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামী ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল থাইল্যান্ড সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে এ সফরে যাবেন তিনি। সফরে প্রধানমন্ত্রী একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। এ সময় তার সফরসঙ্গী হবেন বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, উপদেষ্টা, সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

আজ বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, আগামী ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন অভ্যর্থনা জানাবেন। একইসঙ্গে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। একইদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গভর্নমেন্ট হাউসে প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ড রাজপ্রাসাদে রাজা ও রানীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। শেখ হাসিনা তার সম্মানে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক আয়োজিত রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

সফরের সময় বেশ কয়েকটি চুক্তি ও এমওইউ স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইউএনস্ক্যাপের কমিশনের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। তিনি ২৫ ইউএনস্ক্যাপের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন। একইদিন জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি জেনারেল এবং ইউএনস্ক্যাপের এশিয়া ও প্যাসিফিকের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় সফর হবে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ডে সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রথম সফর। এ সফর বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড উভয়ের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এটি দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে।


আরও খবর