আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

অষ্টম শ্রেণি পাসে চাকরি দেবে ঢাকা বোট ক্লাব

প্রকাশিত:বুধবার ১১ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা বোট ক্লাব। প্রতিষ্ঠানটিতে সিকিউরিটি গার্ড’ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম:

সিকিউরিটি গার্ড।

পদসংখ্যা:

মোট ১০ জন।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা:

প্রার্থীকে অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। বয়স ২০ থেকে ৩০ বছর। পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। উচ্চতাঃ নূন্যতম ৫'৯"।অবসরপ্রাপ্ত সামরিক এবং আধাসামরিক বাহিনীর ব্যক্তিগণ অগ্রাধিকার পাবেন। এক থেকে  দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল:

ঢাকা।

বেতন:

১১,০০০/-টাকা।

আবেদন প্রক্রিয়া:

আগ্রহী প্রার্থীরা বিডিজব অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। 

আবেদনের শেষ তারিখ:

৫ জুন, ২০২২।

নিউজ ট্যাগ: চাকরির খবর

আরও খবর



খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে পাবেন যেসব উপকারিতা

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

কিশমিশ বেশ জনপ্রিয় খাবার। ছোটবেলায় বাড়িতে এনে রাখা কিশমিশ মুখে তুলে নেননি, এমন মানুষের সংখ্যা অনেক কম। এটি মূলত শুকনো আঙ্গুর, ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে অন্যতম কিশমিশ। প্রাকৃতিকভাবে পুষ্টিসমৃদ্ধ কিশমিশ এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজে পরিপূর্ণ। তবে কীভাবে খাবেন কিশমিশ?

অনেকেই হয়তো জানেন না, কিশমিশ শুকনো খাওয়ার চেয়ে পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেলে উপকার আসে অনেক বেশি। এমনই কিছু উপকারিতার কথা জানাবো আজ। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভেজানো কিশমিশের উপকারিতাগুলো।

এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ : প্রাকৃতিকভাবে কিশমিশে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে অনেক বেশি। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে তা বেড়ে যায় বহুগুন। এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলোকে নিরপেক্ষ রাখতে সাহায্য করে, যার ফলে শরীর বেশ ভালো থাকে। কারণ এগুলো শরীরের স্বাভাবিক কোষ-বিভাজন প্রক্রিয়া ব্যাহত করে। আর অস্বাভাবিক বিভাজনের ফলে শরীরে নানারকম জটিলতা দেখা দেয় ও রোগের সৃষ্টি হয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ : কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, যা স্বাভাবিকভাবেই মানব দেহে লবণের পরিমাণ ভারসাম্য রাখতে পারে। পাশাপাশি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে ভূমিকা রাখে কিশমিশ। তাছাড়া কিশমিশে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট, ডায়েটারি ফাইবার উপাদান রক্তনালীর শক্তি কমিয়ে দেয়। যা শরীরের রক্তচাপের মাত্রা কমাতে পারে।

হজমশক্তির উন্নতি : পানিতে ভেজানো কিশমিশ প্রাকৃতিক খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের একটি বড় উৎস, যা একটি প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে। এর ফলে, মলত্যাগের সময় খুব বেশি শক্তি প্রয়োগ করতে হয় না। নিয়মিত পানিতে ভেজানো কিশমিশ খেলে হজমশক্তি উন্নত হয়। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমিয়ে হজমশক্তি বাড়িয়ে দেয়।

রক্তশূন্যতা কমায় : কিশমিশ প্রাকৃতিকভাবে আয়রন সমৃদ্ধ। ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ আয়রন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির শোষণকে উন্নত করতে পারে। ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন বি থাকায় তা রক্তশূন্যতা অর্থাৎ শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।

নিউজ ট্যাগ: কিশমিশ

আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




দেশের মানুষ ভালো আছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো আছে। দেশের অর্থনীতি ভালোর দিকে যাচ্ছে। রোববার (৩ মার্চ) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থনীতি কি ভালো অবস্থায় আছে, মানুষ কি ভালো আছে? এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষকে জিজ্ঞেস করেন। আমি তো মনে করি ভালো আছে।

তিনি বলেন, নতুন একজন প্রতিমন্ত্রী পেয়ে ভালো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি আরও বাড়বে।

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, বাজারে জিনিসপত্রের দাম কমে আসছে, এটা আরও কমবে। ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আসছে ভারত থেকে। এগুলো আসলে দাম আরও কমে যাবে।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি, বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া সংযোগ সড়কের মাঝে ৭টি বিদ্যুতের খুটির কারণে রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহন ও এলাকার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা।

রাতের অন্ধকারে প্রতিনিয়ত পথচারী ও যানবাহন প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। তাই পল্লী বিদ্যুতের ঐ খুটিগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

জেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত বছর ১১ নভেম্বর উদ্বোধন হয়েছে লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া এলাকায় যাওয়ার নতুন সেতু। ঐ সেতুটি সহ একই নদীর উপর নির্মাণ করা আরও একটি সেতু মিলে একটি প্যাকেজে এর নির্মাণ ব্যয়ের বাজেট ছিল ২৩ কোটি টাকা। কাজটি সম্পন্ন করেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স হা-মীম ইন্টারন্যাশনাল।

সেতু ব্যবহার করে চলাচলকারী কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, এসব খুঁটির কারণে আমাদের স্কুল ও মাদ্রাসায় যাতায়াতে খুবই সমস্যা হচ্ছে এবং এখান দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন যানবাহন খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাঝে মাঝেই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে।

স্থানীয় বাসিন্দা সুলতান মাদবর আজকের দর্পণকে বলেন, রাতের বেলা ওই খুটির সাথে ধাক্কা লেগে অনেকেই হাত-পা ভেঙ্গে আহত হয়েছে। আমি নিজেও একদিন রাতে খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাথায় আঘাত পেয়েছি। খুঁটিগুলোতে সড়ক বাতি না থাকায় রাতের বেলায় যেকোনও সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঝুঁকির সম্ভাবনা আছে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী লাল খা নামের এক ব্যক্তি আজকের দর্পণকে বলেন, এখানে সেতুটি হওয়ায় দু-পাশের মানুষের ভোগান্তি যেমন কমেছে কিন্তু সেতুর দুইপাশে সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় এখন মৃত্যু কূপে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও বিদ্যুতের তারগুলো ঝুলে অনেক নিচে চলে আসায় বড় ধরণের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেক বেশী আছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ এই সড়কটিতে প্রতিনিয়ত শত শত যানবাহন চলাচল করলেও এ সমস্যা সমাধানে কারো কোন উদ্যোগ নেই। সমস্যার সমাধান করতে পারেন এমন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কারও কোনো মাথা ব্যথা নেই। কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজ হয়নি।

এদিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষ একজন আরেকজনের উপর দায় চাপাচ্ছেন। কেউ মানতে রাজি নয় সড়কটির এই ভয়ঙ্কর পরিণতিতে তাদের গাফিলতি আছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জাজিরা উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ ইমন মোল্লা আজকের দর্পণকে বলেন, বিদ্যুৎ অফিসে আমরা মৌখিক ভাবে জানিয়েছি। তারা চাইলে কাজটি জরুরী হিসেবে সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু তারা আমাদের কাছে যে পরিমাণ অর্থ দাবী করেন তা দিয়ে আমরা সেতুর দুপাশের সংযোগ সড়কের শাখা সুন্দরভাবে প্রস্তুত করেছি।

পরে ঐ সেতু নির্মাণে ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, আমার কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য নেই। পেতে হলে জেলা দপ্তরে যোগাযোগ করতে হবে।

শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মোঃ আলতাপ হোসেন আজকের দর্পণকে বলেন, সড়কের কাজ করার আগে বা পরে এলজিইডি কিংবা ঠিকাদারদের পক্ষ থেকে খুঁটি সরাতে হবে এমন কোন লিখিত আবেদন পাইনি। তাই এবিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবো।

বিষয়টি নিয়ে জেলা সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, এই তথ্য দিয়ে কি হবে? আর এটি অনেক পুরনো ফাইল, খুঁজতে সময় লাগবে। আপনি উপজেলা অফিসে যোগাযোগ করেন। ওখানে আছে।

প্রতিবেদক : শাওন বেপারী, জাজিরা শরীয়তপুর

নিউজ ট্যাগ: জাজিরা

আরও খবর



‘বৃষ্টি খাতুন’ পরিচয়ে সাংবাদিকের মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঢামেক প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত অভিশ্রুতি নামে পরিচিত নারী সাংবাদিকের প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে দায়িত্বরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জব্বার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি নিহত নারী সাংবাদিকের পরিচয় নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত আছেন।

এস আই আব্দুল জব্বার জানান, ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে অভিশ্রুতির প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জন নিহত হন। এর মধ্যে এক নারী সাংবাদিক রয়েছেন। ওই সাংবাদিক কর্মক্ষেত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত। তার একটি বায়োডাটায় লেখা আছে তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বী।

তবে তার মৃত্যুর খবর দেখে মরদেহ নিতে আসেন কুষ্টিয়ার শাবলুল আলম সবুজ নামে একজন। তিনি নিজেকে অভিশ্রুতির বাবা বলে পরিচয় দেন এবং দাবি করেন অভিশ্রুতি মুসলিম। ফলে ওই সাংবাদিকের প্রকৃত পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তেরি হয়। জটিলতা তৈরি হয় মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে। তবে, কুষ্টিয়ার শাবলুল আলম ছাড়া ওই নারীর মরদেহ নিতে অন্য কেউ আসেননি।

পরিচয় নিশ্চিত হতে আজ ওই সাংবাদিকের ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। তাতে দেখা গেছে এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্রে তার নাম বৃষ্টি খাতুন লেখা আছে। বাবার নাম সবুজ শেখ আর মায়ের নাম বিউটি বেগম লেখা আছে।

এনআইডি অনুযায়ী তার গ্রাম বনগ্রাম, ডাকঘর বনগ্রাম, উপজেলা খোকসা এবং জেলা কুষ্টিয়া। এনআইডির তথ্যানুযায়ী পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় এখন সাংবাদিক অভিশ্রুতির মরদেহ তার বাবা শাবলুল আলম সবুজের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ ব্যাপারে প্রক্রিয়া চলছে।

এর আগে শুক্রবার বিকেলে বৃষ্টি খাতুনের মা বিউটি বেগম জানান, অভিশ্রুতি নামটি ওর নিজের দেওয়া। ওর আসল নাম বৃষ্টি খাতুন।

তার বাবা সবুজ শেখ বলেন, অভিশ্রুতি আমার মেয়ে। অভিশ্রুতি আমার তিন মেয়ের মধ্যে বড়। আমার আরও দুটি মেয়ে রয়েছে। নিজের মেয়েকে নিয়ে কেন মিথ্যা বলব?


আরও খবর



আমদানির খবরে হিলিতে কমেছে পেঁয়াজের দাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির খবরে দিনাজপুরের হিলিতে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) হিলির বিভিন্ন বাজারে আগের চেয়ে অন্তত ১০টাকা কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে।

দুপুরে বাংলাহিলি পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, দুদিন আগে দেশীয় মুড়িকাটা পেঁয়াজ ১০০ টাকা থেকে ১০৫ কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এখন সেই পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা কমে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা হামিদুল হোসেন বলেন, দুদিন আগে আমি পেঁয়াজ কিনেছি ১০০ টাকা কেজি দরে। আজকে আধা কেজি পেঁয়াজ কিনলাম ৪৫ টাকা দিয়ে।

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা তারেক হোসেন বলেন, দুদিন আগে পাইকারি বাজার থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৯৪-৯৫ টাকা দরে কিনে ১০০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। কিন্তু মঙ্গলবার সকালে পাইকারি বাজার থেকে ৮৭ থেকে ৮৮ টাকা দরে কিনে খুচরা ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে বিক্রি করছি।

তিনি আরও বলেন, চার দিন আগে মোকামে পেয়াঁজ সকালে এক দামে কিনলে বিকালে আরেক দাম ওঠে। এভাবে দাম ওঠানামা করলে আমরা পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা বিপাকে পড়ে যাই। আর কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা আমাদের লোকসান গুনতে হয়। আমরা স্থানীয় পাইকারি বাজারে চার দিন আগে যে পেঁয়াজ কিনেছি ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে, সেই পেঁয়াজ আমরা খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। আগে ক্রয় করা পেঁয়াজ এখনও বিক্রি করে শেষ করতে পারিনি। রবিবার থেকে মোকামে দাম কমায় আমাদের আগের কেনা পেঁয়াজ ৫ থেকে ১০ টাকা লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে।

হিলি বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা মনির হোসেন বলেন, বর্তমানে মোকামে পেয়াঁজ প্রকারভেদে ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ৬০০ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে। আবার পরিবহন ভাড়া আছে। সব খরচ মিলে মোকামেই পেয়াঁজের ক্রয় খরচ পড়ছে কেজিপ্রতি ৯৩ টাকা ৫০ পয়সা।


আরও খবর