আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বিদ্যাপীঠ অন্নদা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের নিয়ে অন্নদা উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উৎসবে ১৯৫৪ সাল থেকে ২০১৪ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহন করেছে।

দিনটি পালনে আজ রবিবার সকালে অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে সকল প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে একটি শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি টেংকেরপাড়, পুরাতন জেল রোড-কুমারশীল মোড়-হাসপাতাল রোড-পুরাতন কাচারী পুকুর পাড়- হালদারপাড়া অতিক্রম করে পুনরায় বিদ্যালয়ে এসে মিলিত হয়। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ সকল ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও দিনব্যাপী আয়োজনে স্মৃতিচারণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মধ্যাহ্ন ভোজ, স্বাগত ভাষণ, সম্মাননা ও কেক কাটা, অন্নদিয়ানদের সাংস্কৃতিক পর্ব, তারুণ্যের ব্যান্ড ওয়ারলেস মোড়ের গান পরিবেশনা ও রাফল ড্রয়ের আয়োজন রয়েছে। সন্ধ্যায় জনপ্রিয় ব্যান্ড ভয়েস অব মাইলস (শাফিন আহমেদ ও তার দল) এর কনর্সাট অনুষ্ঠিত হবে।

নিউজ ট্যাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া

আরও খবর



বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শৃঙ্খলায় আনা হয়েছে : মেয়র তাপস

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম শৃঙ্খলায় নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

আজ বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে ৬৯ নম্বরস্থ বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রের উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমের সাথে মতবিনিময়কালে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এ কথা বলেন।

ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে দেখেছি যে, প্রায় দুর্ঘটনা ঘটত এবং কয়েকজনের প্রাণহানিও ঘটেছে। আমাদের নিয়মিত গাড়ি চালক ছিল না। যানবাহনগুলো সবই প্রায় পুরনো ও লক্কর-ঝক্কর ছিল। ফলে সংগ্রহ ও সরবরাহ ব্যবস্থা খুবই নাজুক অবস্থায় ছিল। ময়লা-আবর্জনা উন্মুক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকতো। কিন্তু সেখান থেকে আমরা অনেকটা উত্তরণ ঘটিয়েছি। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ২৫টি ডাম্প ট্র্যাক কিনেছি। নতুন প্রায় ১০০ জন নিয়মিত ভারী গাড়িচালক নিয়োগ দিয়েছি। আগে যাকে তাকে দিয়েই গাড়ি চালানো হতো। সেটা এখন নেই বললেই চলে। আমরা পুরো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সংস্কার করেছি। এখন আর রাস্তায় উন্মুক্তভাবে বর্জ্য পড়ে থাকতে দেখা যায় না। এভাবেই আমরা পুরো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমকে আধুনিকায়ন করছি, শৃঙ্খলায় নিয়ে আসছি।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে ধাপে ধাপে উন্নতি করা হচ্ছে জানিয়ে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, একটি শহর যত বেশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবে সেই শহরের নান্দনিকতা ও সৌন্দর্য ততই বৃদ্ধি পাবে। আগে ঢাকা শহরে নালা-নর্দমা, হাঁটার পথসহ যত্রতত্র বর্জ্য পড়ে থাকত। সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমরা প্রত্যেকটি ওয়ার্ডেই একটি করে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে এসব কাজ করা হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা হলো জায়গার সংকুলান। আমরা এ পর্যন্ত ৬৪টি ওয়ার্ডে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণ করতে পেরেছি। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে এটি নিয়ে চল্লিশতম বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রের উদ্বোধন করা হলো। আগে আমাদের মাত্র ২৪টি বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র ছিলো। অল্প সময়ের মধ্যে ৪০টি বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণের মাধ্যমে এই কার্যক্রমে আমরা আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছি। আর মাত্র ১১টি বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণ করলেই পুরো ঢাকা শহর আমাদের এই কার্যক্রমে আওতায় চলে আসবে। সুতরাং আগে আমরা দেখতাম যে, ১০০ ভাগ বর্জ্য রাস্তার উপরে উপচে পড়ত। নোংরা ময়লা মাড়িয়ে মানুষ মসজিদে যেতে পারত না। সেই পরিস্থিতি থেকে আমরা ধাপে ধাপে উন্নতি করছি। বর্তমানে প্রায় ৮০ ভাগ বর্জ্য আমরা সংগ্রহ করতে পারছি। ইনশাল্লাহ, অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা বাকি ২০ ভাগও শেষ করতে পারব এবং উপচে পড়া বর্জ্যের জঞ্জাল থেকে ঢাকাবাসীকে মুক্ত করতে পারব।

এ সময় এডিস মশার প্রকোপ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, গতবার যে সকল এলাকায় দশ জনের বেশি রোগী পাওয়া গেছে সেসকল এলাকায় আমরা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করেছি। সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য আমরা থানা, আবাসন, প্রাথমিক-উচ্চ ও মহাবিদ্যালয়ে যৌথভাবে অভিযান করেছি। এর মাধ্যমে সচেতনতা যেমন বেড়েছে তেমনি জনগণের সম্পৃক্ততাও বেড়েছে। কিন্তু তারা যদি দায়িত্বশীল হয়ে কোথাও পানি জমতে না দেয়, বাড়ির আঙ্গিনা পরিষ্কার রাখে তাহলেই আমরা এডিস মশার প্রকোপ হতে ঢাকাবাসীকে স্বস্তি দিতে পারব। আমরা ১০০ ভাগ সফল হতে পারব। না, হলে আমাদের এই প্রতিবন্ধকতা রয়েই যাবে।

পরে ঢাদসিক মেয়র কোনাপাড়া থেকে গলাকাটা সেতু সংলগ্ন খাল হতে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছিম আহমেদ, অঞ্চল-৮ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা এম জে আরিফ বেগ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. সফিউল্লাহ সিদ্দিক ভুঁইয়া, কাউন্সিলরদের মধ্যে ৬৯ নং ওয়ার্ডের সালাহউদ্দিন আহমেদ, ৬৪ নং ওয়ার্ডের মো. মাসুদর রহমান মোল্লা, ৬৬ নং ওয়ার্ডের আব্দুল মতিন সাউদ ও সংরক্ষিত আসনের মাহফুজা আক্তার হিমেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকবে ৭ দিন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শাকিল মোল্লা, রাজবাড়ী

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দৌলতদিয়া ও পাটুরিয়া ঘাট দিয়ে ঈদের আগের তিন দিন ও ঈদের পরের তিন দিন মোট সাত দিন এই নৌরুটে পণ্যবোঝাই ট্রাক চলাচল বন্ধ থাকবে। যাত্রীদের চলাচল নির্বিঘ্ন ও ঘাট এলাকায় যানবাহনের বাড়তি চাপ কমাতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষের সভায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে রুটে ফেরি, লঞ্চসহ অন্যান্য জলযানের সুষ্ঠু চলাচল নিশ্চিত এবং ঘাটের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে এ সভা হয়। সেখানেই গুরুত্বপূর্ণ এ নৌপথে পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভায় এই সাত দিন জরুরি ও পচনশীল পণ্য ছাড়া দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে অন্য ট্রাক পারাপার করা হবে না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়াও নৌপথটিতে দুর্ঘটনা এড়াতে ঈদের আগের পাঁচ দিন ও পরের পাঁচ দিন নদীপথে মালবাহী নৌযান, বালুবাহী বাল্কহেড চলাচলও বন্ধ থাকবে বলে জানা যায়।

কথা হয় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ঈদে যাত্রী ও যানবাহনের চলাচল নির্বিঘ্নে করতে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ সময় যানবাহন পারাপারে থাকবে ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১৫টি ফেরি।


আরও খবর



যে পুরুষের প্রেমে মরিয়া ছিলেন ঐশ্বরিয়া রাই

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউডের প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী। যার রূপ-গুনে মুগ্ধ ছিলেন হাজারো তরুণ-যুবক। কিন্তু এই অভিনেত্রী কি না একজনের প্রেমে মরিয়া ছিলেন। কে সেই পুরুষ?

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টিভি নাইন-এর প্রতিবেদন অনুসারে, ছোটবেলা থেকেই রূপে-গুনে এগিয়ে ছিলেন ঐশ্বরিয়া। সৌন্দর্যের পাশাপাশি দারুণ মেধাবীও ছিলেন তিনি। স্কুলে পড়ার সময়েও তার মেধার ছাপ ছিল সকল ক্ষেত্রে। যে কারণে এক শিক্ষিকার পরামর্শ শুনে মডেলিং দুনিয়ায় পা রাখেন। এরপরই জীবন পাল্টে যায় তার।

বিশ্বসুন্দরী হওয়ার আগেই অনেক প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছেন ঐশ্বরিয়া। তার মন জেতার জন্য রীতিমতো লড়াই করতেন পুরুষেরা। তবে অভিনেত্রী নাকি একজনকে বেশ পছন্দ করতেন। যার জন্য তাকে অন্তর্জালে লড়াই করতে হত অভিনেত্রী মণীষা কৈরালার সঙ্গে! কে ছিলেন সেই পুরুষ, যার মন পাওয়ার প্রতিযোগিতা চলেছিল এই দুই সুন্দরীর মাঝে?

সেই ব্যক্তির নাম রাজীব মুলচান্দানি। ঐশ্বরিয়ার ক্যারিয়ারের শুরুতে তার সঙ্গেই প্রেমের গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। রাজীব ছিলেন সে সময়ের বেশ নামকরা ফটোগ্রাফার। যিনি ঐশ্বরিয়ার একাধিক ফটোশুট করেছেন। তখনই নাকি রাজীবকে মনে ধরে নায়িকার।

মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতা জেতার আগের ঘটনা। রাজীবকে নিয়ে সেসময় রীতিমতো টানাটানি চলত অভিনেত্রীদের মাঝে। বলিউডের প্রতিষ্ঠিত অভিনেত্রী মণীষা কৈরালার সঙ্গেও বেশ ঘনিষ্ঠ ছিলেন রাজীব। ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে তার মেলামেশা বেড়ে যাওয়াকে ভালোভাবে নেননি তিনি। দুই সুন্দরীর মধ্যে তৈরি হয় বিবাদ।

এসবই পুরোনো ঘটনা। এরপর ঐশ্বরিয়াও ক্যারিয়ারে প্রতিষ্ঠিত হন। ১৯৯৯ সালে সঞ্জয় লীলা ভানসালীর হাম দিল দে চুকে সানাম সিনেমায় অভিনয় করতে গিয়ে সালমান খানের প্রেমে পড়েন এই নায়িকা। একসঙ্গে অভিনয় করতে গিয়ে কাছাকাছি চলে আসেন দুজন। প্রায় দুই বছরের মতো সম্পর্ক ছিল দুজনের।

কিন্তু একটা সময় সালমানের উপর নির্যাতনের অভিযোগ তুলে সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসেন ঐশ্বরিয়া। এর কয়েক বছর পর অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন নায়িকা। বর্তমানে এই অভিনেতার সঙ্গেই তার সুখের সংসার।

নিউজ ট্যাগ: ঐশ্বরিয়া রাই

আরও খবর



বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে: সমাজকল্যাণমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চাঁদপুর প্রতিনিধি

Image

সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আমরা অনেক বছর পর বঙ্গবন্ধুর কন্যার নেতৃত্বে অনেক আন্দোলন সংগ্রামের পর ইতিহাসকে তার ঠিক যায়গায় নিয়ে যাওয়ার একটি সুযোগ পেয়েছি। এখন তার কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে।

রোববার দুপুরে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

ডা. দীপু মনি বলেন, আমরা হত্যাকাণ্ডে যেটা ভুলে যাই, সেটা হচ্ছে তারা মনে করে একজন মানুষকে হত্যা করলেই তার আদর্শকে হত্যা করা যাবে। কিন্তু মানুষকে হত্যা করা যায়, কিন্তু তার স্বপ্ন ও আদর্শকে হত্যা করা যায় না। যে কারণে আজও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন আমাদের মাঝে রয়ে গেছে। আমরা আজ তার কন্যার নেতৃত্বে তার আদর্শ বুকে ধারণ করে এবং স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করে চলছি।

জেলা প্রশাসক (ডিসি) কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচিত কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ, চাঁদপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অসিত বরন দাস, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা ডা. সৈয়দা বদরুন্নাহার চৌধুরী, পুরান বাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদার, প্রেসক্লাবের সভাপতি সাহাদাত হোসেন শান্ত, ছড়াকার ডা. পীযুষ কান্তি বড়ুয়া প্রমুখ।


আরও খবর



স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় পর্যায়ে কৃতিত্বপূর্ণ ও গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর ১০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

তালিকায় দেখা গেছে, এবার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ক্ষেত্রে তিনজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন, চিকিৎসাবিদ্যায় একজন, সংস্কৃতিতে একজন, ক্রীড়ায় একজন এবং সমাজসেবায় তিনজন এ পুরস্কার পাচ্ছেন। সবমিলিয়ে ৬ ক্ষেত্রে ১০ জন এ পুরষ্কার পাচ্ছেন।

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে কাজী আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর)।

এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসাবিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ‌, সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন, সমাজসেবা/জনসেবায় অরণ্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী এবং এস এম আব্রাহাম লিংকন।

স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে পাঁচ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে।


আরও খবর