আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

অবসরে দেখে আসুন ২০১ গম্বুজ মসজিদ

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঐতিহাসিক ঝিনাই নদীর তীর। তার পাশেই প্রাকৃতিক ও মনোরম পরিবেশে তৈরি করা হয়েছে ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ। প্রায় ২৭১ শতাংশ জমির ওপর পুরো মসজিদটি। মসজিদের ভেতরের দেওয়ালে পুরো ৩০ পারা কুরআন পিতল দিয়ে খোদাই করে লেখা। প্রধান ফটকের কাছাকাছি মসজিদের দেওয়ালে পিতলের সোনালি রঙে চকচক করছে আল্লাহর ৯৯টি নাম। টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে তৈরি হয়েছে মসজিদটি। মসজিদের সৌন্দর্য সৃষ্টিতে ব্যবহার হয়েছে ৫০ মণ পিতল। চীন ও ইতালিসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আনা হয়েছে অত্যাধুনিক সব টাইলস ও পাথর।

সৌন্দর্যমণ্ডিত মসজিদটি দেখতে আসতে শুরু করেছেন দেশ বিদেশের পর্যটকরা। এর মেঝের বিশেষায়িত টাইলসগুলো বাইরের তাপমাত্রা শোষণ করে মেঝে শীতল রাখে। রয়েছে অত্যাধুনিক লাইটিং ব্যবস্থা। পুরো মসজিদ প্রাঙ্গণ সিসিটিভি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে। নিরাপত্তার মধ্যে ঘুরে ফিরে পর্যটকরা উপভোগ করতে পারেন মসজিদের সৌন্দর্য। মসজিদকে কেন্দ্র করে ১৮ বিঘা জায়গা জুড়ে একটি হেলিপ্যাড নির্মিত হয়েছে। তা ছাড়া এখানে গাড়ি পার্কিংয়েরও পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুতরাং, গ্রামের পথ বলে যানবাহন রাখা নিয়েও নেই কোনো দুশ্চিন্তা। সব মিলিয়ে সর্বস্তরের মানুষের আসা-যাওয়ায় এটি অন্যতম পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

এখানে মসজিদের পাশেই নির্মিত হচ্ছে পাঁচতলা ভবন। জানা গেছেসেখানে দেওয়া হবে বিনামূল্যে চিকিৎসা। থাকবে এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুস্থ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবার-পরিজনদের জন্য বৃহৎ পরিসরে একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র, লাইব্রেরি, কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক ধর্ম গবেষণা কেন্দ্র, বেকার যুবকদের জন্য প্রযুক্তিগত এবং আইটি প্রশিক্ষণ। মসজিদের নির্মাণ কর্তৃপক্ষসূত্রে জানা গেছে, ১০০ কোটি টাকার বেশি ব্যয় হলেও বহু পেশার মানুষের প্রচেষ্টায় ধীরে ধীরে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সমাপ্তির পথে এগিয়েছে।

যেভাবে যাওয়া যাবে: টাঙ্গাইল সদর থেকে মসজিদটির দূরত্ব প্রায় ৫০ কিলোমিটার, আর গোপালপুর উপজেলা সদর থেকে মাত্র ৭। সুতরাং প্রথমে যেতে হবে টাঙ্গাইল। তারপর সেখান থেকে গোপালপুর উপজেলা। এরপর অটোরিকশা নিয়ে ২০১ গম্বুজ মসজিদে যাওয়া যাবে খুব সহজেই।

থাকবেন যেখানে: সাধারণত ঢাকা বা আশেপাশের জেলাগুলোতে থেকে টাঙ্গাইলে দিনে গিয়ে রাতের মধ্যেই ফিরে আসা যায়। তবে, রাত্রিযাপন করতে চাইলে টাঙ্গাইল ও এলেঙ্গায় বেশকিছু ভালো মানের হোটেল এবং রিসোর্ট আছে। ওয়াটার গার্ডেন রিসোর্ট, যমুনা রিসোর্ট, এলেঙ্গা রিসোর্ট, এলেঙ্গা রিসোর্ট লিমিটেড, ভিআইপি হোটেল ও হোটেল প্রিন্স ইত্যাদিতে রাতযাপন করতে পারেন। এ ছাড়া পাশের উপজেলা ধনবাড়ী নবাব প্যালেসেও থাকা যেতে পারে। মধুপুর ও ঘাটাইলেও থাকার জন্য আছে ব্যবস্থা। এসব রাত্রিযাপনে ২০০ থেকে তিন হাজার টাকা খরচ হবে। পছন্দসই বেছে নিতে পারবেন আপনার থাকার স্থান।


আরও খবর



ত্রিশালে প্রাইভেটকার দুর্ঘটনায় যুবলীগ নেতা নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোমিন তালুকদার, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)

Image

ময়মনসিংহের ত্রিশালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ (৩৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের নুরুর দোকান নামক স্থানে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ধাক্কা দেয় সাথে প্রাইভেটকারটি। পরে স্থানীয়রা গাড়ি থেকে দুইজনকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। তবে গাড়ির চালক যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ ঘটনাস্থলেই নিহত হন। তার সঙ্গে থাকা নজরুল ইসলাম দীপক গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দুর্ঘটনার পরে তাদের গাড়ি থেকে বের করার পর গাড়ীতে আগুন ধরে যায়।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহের বাইপাস এলাকায় যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ নিজের ফিসারীর পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি করে ত্রিশাল আসার পথে এ দুর্ঘটনার শিকার হন। তিনি নিজের গাড়ী নিজেই চালিয়ে আসছিলেন।

নিহত শামীম পারভেজ ত্রিশাল পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আজহারুল ইসলামের বড় ছেলে। সে উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।

ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল হোসেন ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বৃহস্পতিবার ভোর সকালে উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের নুরুর দোকান নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই একজন নিহত ও অপর একজন আহত হয়। নিহতের পরিবার থেকে কোন আপত্তি না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ময়মনসিংহ

আরও খবর



পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিলো বিজিপির আরও ১২ সদস্য

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ১২ সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপির আষাঢ়তলী, জামছড়ি ও ঘুমধুম ইউপির রেজু সীমান্ত দিয়ে তারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এ নিয়ে তিন দিনে দেশটির মোট ২৮ সেনা ও বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় ‍নিয়েছেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সরকারি জান্তা বাহিনীর সদস্যরা সংঘাতে বিদ্রোহীদের সঙ্গে টিকতে না পেরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে বিজিবির তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন বলেন, ৮ নম্বর ওয়ার্ড জামছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের বিজিবির তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে।

ঘুমধুম ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য বাবুল কান্তি চাকমা জানান, ওয়ার্ডের ফাত্রাঝিরি রেজু আমতলী পাড়া সীমান্ত দিয়ে দুই বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম আজ সকালে ১২ বিজিপি সদস্য আশ্রয় নেওয়ার বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

নতুন করে আসা ২৮ জনই নাইক্ষ্যংছড়ি সদরে ১১ বিজিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ওখানে আগে থেকে ১৮০ জন আশ্রয়ে রয়েছে। ফলে সেখানে এখন মিয়ানমারের মোট ২০৮ জন সেনা ও বিজিপি সদস্য রয়েছেন।

আগে থেকে থাকা ১৮০ জনের মধ্যে গত ৩০ মার্চ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর তিনজন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। এর আগে ১১ মার্চ আশ্রয় নেন আরও ১৭৭ জন বিজিপি ও সেনাসদস্য।

তারও আগে কয়েক দফায় বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন আরও ৩৩০ জন। যাদের গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জনকে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছিল।


আরও খবর



দীর্ঘ ছুটিতে ঈদযাত্রা, বাস ট্রেন লঞ্চে ছুটছে ঘরমুখো মানুষ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অফিস ছুটি হয়নি এখনো। পরিবার নিয়ে যেতে হবে গ্রামে। ঈদের ছুটি শুরু হলে একসঙ্গে সবাই বাড়ির পথ ধরবে। এতে বাড়বে চাপ। এজন্য পরিবার-পরিজনকে আগেভাগেই বাড়িতে পাঠাতে শুরু করেছেন অনেকে। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অনেকেই ঢাকা ছেড়েছেন।

শনিবারও রাজধানী ছাড়বেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ। ঈদের লম্বা ছুটি ঘিরে মানুষ শহর ছাড়তে শুরু করায় সড়ক, নৌ ও ট্রেনে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। যাত্রী বেড়েছে আকাশপথেও।  তবে এখনো ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়নি। যারা ঢাকা ছাড়ছেন তাদের ১৩ দফা নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার মসজিদে মসজিদে এসব নির্দেশনা জানানো হয়েছে।

ডিএমপির উপকমিশনার (ক্রাইম) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন জানান, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এর পাশাপাশি ছুটির সময়ে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছি। এজন্য ১৩ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো মসজিদে খতিবরা এবং কোথাও পুলিশ সদস্যরা এই নির্দেশনা প্রচার করেছে। আমরা চাই মানুষ যেন নিরাপদে গ্রামে গিয়ে নিশ্চিন্ত মনে আবার শহরে ফিরতে পারে।

ঈদে বাসযাত্রা : ফজরের নামাজের পর থেকে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে যাত্রীর প্রচুর ভিড় দেখা যায়। ঈদযাত্রায় পরিপূর্ণ যাত্রী নিয়েই বাসগুলো একের পর এক স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। ঢাকা-মাওয়া, ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যাত্রীরা যাত্রাবাড়ী মোড়, শনির আখড়া, রায়েরবাগ ও সাইনবোর্ড বাস কাউন্টারগুলোতে ভিড় করছেন। বাস সংকটে যাত্রীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এতে প্রচণ্ড গরমে নারী ও শিশুরা ভোগান্তিতে পড়ে।

ঢাকা-চাঁদপুর রুটের পদ্মা পরিবহণের সুপারভাইজার মকবুল হোসেন বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকেই যাত্রীর চাপ বাড়তে থাকে। শনিবার সাহরির পর তা আরও বেড়েছে।

ঢাকা-সিলেট রুটের মিতালী পরিবহণের যাত্রী আবুল কালাম বলেন, স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে তিনশ টাকা বাড়তি দিয়ে টিকিট কাটতে হয়েছে। খুলনাগামী যাত্রী মৌসুমী বলেন, আমার স্বামী চাকরি করেন। তাকে ঢাকায় রেখেই ছেলেমেয়ে নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছি। পরে যাত্রীর চাপ আরও বাড়বে। সে কারণে আমরা আগেভাগে চলে যাচ্ছি।

ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম বলেন, শুক্রবার সকাল থেকে সড়কে ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় আমরা রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছি।

গাবতলী বাস টার্মিনাল : গাবতলী বাস টার্মিনালের চিত্র কিছুটা ভিন্ন। সেখানে শুক্রবার যাত্রীর তেমন একটা চাপ ছিল না। বেশিরভাগ কাউন্টার ছিল ফাঁকা। ঢাকা-বরিশাল রুটের দর্শনা পরিবহণের কাউন্টার ম্যানেজার আল আমিন বলেন, গাবতলীতে রানিং (এসেই টিকিট কাটবেন এমন) কোনো যাত্রী নেই। যারা অগ্রিম টিকিট কেটে রেখেছেন তারাই শুধু আসছেন।

সদরঘাট নৌটার্মিনাল : সদরঘাট টার্মিনালে লঞ্চযাত্রী ছিল অন্য সময়ের চেয়ে বেশি। তবে খুব বেশি চাপ ছিল না। ফলে নৌপথের যাত্রায় এখনো অনেকটা স্বস্তি রয়েছে। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে বিআইডব্লিউটিএ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, কোস্ট গার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা কাজ করছে। সদরঘাট নৌথানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কালাম বলেন, বুড়িগঙ্গা নদী ও টার্মিনালে নৌপুলিশের একাধিক টিম টহল দিচ্ছে। পরিস্থিতি ভালো রয়েছে।

পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ার যাত্রী আমিনুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় অর্থঋণ আদালতের পেশকার। পরিবার নিয়ে থাকেন পুরান ঢাকায়। তিনি বলেন, ঈদের ছুটি বেশি থাকায় আগেভাগেই স্ত্রী ও দুই সন্তানকে গ্রামের বাড়িতে রেখে আসতে যাচ্ছি।

ট্রেনযাত্রা : এদিকে ঘরমুখো মানুষের ট্রেনযাত্রা ছিল স্বস্তির। ঢাকা রেলওয়ে বিভাগীয় বাণিজ্য কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে। বিনা টিকিটে ভ্রমণ রোধেও কাজ করছি। আমরা অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ সিটবিহীন টিকিট বিক্রি করছি।


আরও খবর
জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। দিবসটি উপলক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাসমূহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত প্রতিপাদ্যের আলোকে বাংলাদেশও এবছর দিবসটি উদযাপন করছে। এবারের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে স্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিতে : কাজ করি একসাথে

দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

এ বছর দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সেমিনার আয়োজন, স্যুভেনির প্রকাশ, স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদর্শনী, জাতীয় পত্রিকায় ক্রোড়পত্র প্রকাশ, সড়কদ্বীপ সজ্জিতকরণ, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য কার্যক্রম।

১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘ অর্থনীতি ও সমাজ পরিষদ আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের সম্মেলন ডাকার সিদ্ধান্ত নেয়। একই বছরের জুন ও জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাংগঠনিক আইন গৃহীত হয়, ১৯৪৮ সালের ৭ এপ্রিল এই সংগঠন আইন আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয়। এইদিন বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস বলে নির্ধারিত হয়। প্রতিবছর সংস্থাটি এমন একটি স্বাস্থ্য ইস্যু বেছে নেয়, যা বিশেষ করে সারা পৃথিবীর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এদিন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয় এ দিবসটি।


আরও খবর



সারাদেশে আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের ৬৪ জেলায় শব্দ দূষণবিরোধী অভিযানের মধ্য দিয়ে পালিত হলো আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস। দিবসটি উদযাপনের অংশ হিসেবে পরিবেশ অধিদফতর জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সারা দেশে একযোগে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে।

প্রতি বছরের মতো এবারও এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার (২৪ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালন করা হয়েছে। আসুন সবাই শব্দদূষণ হ্রাসে সচেষ্ট হই এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবার দিবসটিতে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে পরিবেশ অধিদফতর।

দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি নাগরিকদেও দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতার উপর গুরুত্বারোপ করেন।

এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে দেশের প্রথম সারির বাংলা ও ইংরেজী জাতীয় দৈনিকে দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে সচেতনতামূলক রঙিন গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জনসচেতনতামূলক ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়েছে। সরকারি সকল ওয়েবসাইটে পপ-আপ প্রদর্শন করা হয়েছে ও বিটিআরসির সহযোগিতায় সকল সেল ফোনে সচেতনতামূলক বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর