আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শুক্রবার প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল নামে কর্মসূচি পালন করবে তারা।

বৃহস্পতিবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্যতম সমন্বয়ক আবদুল কাদের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।

সমন্বয়ক জানিয়েছেন, জাতির এই দুর্দিনে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার অপরাধে শহীদ, আহত, পঙ্গু ও গ্রেপ্তার হওয়া সকলের স্মরণে আগামীকাল দেশব্যাপী 'প্রার্থনা ও ছাত্র জনতার গণমিছিল' কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।

গণহত্যা ও গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং শিক্ষার্থীদের ৯দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামীকাল শুক্রবার মসজিদে জুমার নামাজ শেষে দোয়া, শহীদদের কবর যিয়ারত, মন্দির, গির্জাসহ সকল উপাসনালয়ে প্রার্থনার আয়োজন ও জুমার নামাজ শেষে ছাত্র জনতার গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশের সর্বস্তরের নাগরিকদের আগামীকালের প্রার্থনা ও ছাত্র জনতার গণমিছিল কর্মসূচিকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ্রহনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আমাদের প্রাণের জন্মভূমি আজ এক মহাসংকট কাল অতিক্রম করছে। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীরা হামলা পরিচালনা করে শান্তি প্রিয় ছাত্র-জনতার রক্তে রাজপথকে রঞ্জিত করছে।


আরও খবর



বন্যাকবলিতদের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন চালু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সারাদেশে ভয়াবহ বন্যায় পানিবন্দি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য হটলাইন নম্বর চালু করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।

কেন্দ্রীয়ভাবে অধিদপ্তরে স্থাপিত এই মনিটরিং সেলের কার্যক্রম বুধবার (২১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে শুরু হয়েছে।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল পাঠানো বার্তায় জানানো হয়েছে, সারাদেশের বন্যাকবলিত এলাকার উদ্ধারকাজ বিষয়ে যেকোনো সেবার জন্য ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন নম্বর ১০২ এবং কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নিয়মিত ফোন নম্বর ০২২২৩৩৫৫৫৫৫ চালু থাকবে।

পাশাপাশি মনিটরিং সেলে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য ০১৭১৩-০৩৮১৮১ মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা যাবে। এর পাশাপাশি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করেও ফায়ার সার্ভিসের এ সংক্রান্ত সেবা নেওয়া যাবে।

মনিটরিং সেলের পাশাপাশি বন্যাকবলিত এলাকার ফায়ার স্টেশনগুলো এবং বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের মাধ্যমেও ২৪ ঘণ্টা দুর্যোগে উদ্ধারবিষয়ক সেবা নিতে পারবেন সেবাগ্রহীতারা।

এদিকে ফেনী, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লাসহ দেশের আটটি জেলায় বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার নোয়াখালীতে ভাসছে গ্রামের পর গ্রাম। পানিবন্দি হাজার হাজার মানুষ। তৃতীয় দফা বন্যায় ফেনীর পরশুরাম, ফুলগাজী ও ছাগলনাইয়া উপজেলার দেড় শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি পরশুরাম পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৮০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে বইছে। ভাঙা বাঁধের ২৪টি অংশ ও কয়েকটি স্থান বাঁধ উপচে লোকালয়ে ঢুকছে পানি।


আরও খবর



আন্দোলনরত চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) হামলার প্রতিবাদ ও নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতিতে থাকা চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূর জাহান বেগম।

রোববার বিকেল ৩টার দিকে প্রথমে মেডিকেলের সভাকক্ষে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক করেন সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহ। সেখানে ঢামেক হাসপাতালের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। পরে পৌনে ৪টার দিকে হাসপাতালে যান স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূর জাহান বেগম। তিনি পরিচালকের কক্ষে চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কও তাতে অংশ নেন।

বৈঠকে উপদেষ্টা বলেন, যেকোনো জায়গায় কিছু হলেই চিকিৎসকদের ওপর হামলা হয়। এটা আমার কাছে খুব খারাপ লাগে। আপনাদের কথা শুনতে এসেছি। আমিও সমব্যথী।

তিনি বলেন, আমি আপনাদের মায়ের মতো, মায়ের কাছে কিছু লুকাতে নেই। আপনারা বলেন, আমি স্বাস্থ্য খাতের সংস্কার করতে চাই।

এর আগে দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা হামলার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার অঙ্গীকার করে চিকিৎসকদের দেওয়া কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি তুলে নেওয়ার আহ্বান জানান।

চিকিৎসকদের কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়ে নুরজাহান বেগম বলেন, দুটি আলাদা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হবে।

ঢামেক হাসপাতালে শনিবার রাতে তিন দফায় হামলা ও মারধরের ঘটনা ঘটে। এরপর রাতেই কাজ বন্ধ করে দেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। অন্য ডাক্তাররা তাদের কর্মবিরতিতে সংহতি জানালে রোববার সকাল থেকে হাসপাতালের সব বিভাগে চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে যায়।


আরও খবর



আ.লীগের আমলে লাইসেন্স পাওয়া ১ হাজার ৬৫৪ অস্ত্র জমা পড়েনি এখনও

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরপরই দেশের পাঁচ শতাধিক থানায় হামলা চালিয়ে বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদ লুট হয়। এদিকে এসব অবৈধ অস্ত্রের সঙ্গে যোগ হয়েছে গত ১৫ বছরে বেসামরিক জনগণকে দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রও। যার বেশির ভাগই রয়েছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হাতে। গত মঙ্গলবারের মধ্যে গোলাবারুদসহ এসব আগ্নেয়াস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বেঁধে দেওয়া সময় শেষে এসব অস্ত্র উদ্ধারে গত মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে সশস্ত্র বাহিনী (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, কোস্টগার্ড, আনসারের সমন্বয়ে যৌথ আভিযানিক দল গঠন করে অস্ত্র উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টা পর্যন্ত যৌথ অভিযানে কত সংখ্যক অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার এবং বৈধ অস্ত্র জমা পড়েছে তার হিসেব দিতে পারেনি পুলিশ সদর দপ্তর।

তবে সূত্রে জানা গেছে, দেশের আট বিভাগে ৯ হাজার ১৯১টি বৈধ অস্ত্র থানাগুলোতে জমা পড়েছে। বাকি ১ হাজার ৬৫৪টি জমাযোগ্য বৈধ অস্ত্র এখনও জমা দেওয়া হয়নি।

গত মঙ্গলবার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর জানিয়েছিল, গত ৫ ও ৬ আগস্ট সারাদেশে ১১ ধরনের মোট ৫ হাজার ৮২৯টি অস্ত্র লুট হয়। এর মধ্যে ৩ হাজার ৬৩টি উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও ২ হাজার ৬৬টি অস্ত্র উদ্ধার করা যায়নি। গোলাবারুদের মধ্যে লুট হয় বিভিন্ন বোরের ৬ লাখ ৬ হাজার ৭৪২টি গুলি, যার মধ্যে এখনো উদ্ধার হয়নি ৩ লাখ ২০ হাজার ৬৬০টি। লুট করা ৩১ হাজার ৪৪টি কাঁদানে গ্যাসের শেলের মধ্যে ৮ হাজার ৯০৫টি এখনো উদ্ধার করা যায়নি। সাউন্ড গ্রেনেড লুট করা হয়েছিল ৪ হাজার ৬৯২টি। এরমধ্যে এখনো ২ হাজার ৫৭৬টি উদ্ধার করা যায়নি।

বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের সহকারী মহাপরিদর্শক ইনামুল হক বলেন, সদর দপ্তরের অপারেশনস শাখা থেকে যৌথ অভিযানে লুট হওয়া ও বৈধ অস্ত্র কতগুলো উদ্ধার ও জমা পড়েছে সেই তথ্য তারা এখনো পাননি।’

পুলিশ সদর দপ্তরের আরেক কর্মকর্তা বলেন, পুলিশের লুট হওয়া সব ধরনের অস্ত্র এবং লাইসেন্স নেওয়া আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে। মঙ্গলবার রাত থেকে জোরেশোরে যৌথ অভিযান শুরু হয়নি। আজ শুক্রবার থেকে সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জোরালো অভিযান চালানো হবে।’

প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগের শাসনআমল ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশের আট বিভাগে ১০ হাজার ৮৪৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোতে জমা পড়ে ৯ হাজার ১৯১। এখনও লাইসেন্স নেওয়া ১ হাজার ৬৫৪টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা পড়েনি।


আরও খবর



চট্টগ্রামে শেখ হাসিনা-নওফেলসহ ৮৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকী হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলসহ ৮৪ জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।

শনিবার (১৭ আগস্ট) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চাঁন্দগাও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির। তানভীর ছিদ্দিকীর চাচা মোহাম্মদ পারভেজ বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

ওসি জাহিদুল কবির বলেন, শিক্ষার্থী তানভীর ছিদ্দিকী হত্যার ঘটনায় ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নুরুল আজিম রনি, চাঁন্দগাও ওয়ার্ড কাউন্সিলর এসরারুল হক এসরার, জামালখান ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাস সুমর, কাউন্সিলর এসরারুলের সহযোগী মহিউদ্দীন ফরহাদ, ড্রিল জালাল, ফরিদ, সিটি কলেজের ভিপি তাহসীন, ফিরোজসহ ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করা করা হয়েছে।

গত ১৮ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যুবলীগের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিন তরুণ নিহত হন। তাদের একজন নগরের আশেকানে ডিগ্রি কলেজের ছাত্র তানভীর আহমেদ (১৯)। তার মাথায় গুলি লাগে। সংঘর্ষ চলাকালে স্থানীয় কাউন্সিলর এসরারুল হকের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ-যুবলীগের একাধিক নেতাকর্মীকে অস্ত্র হাতে গুলি করতে দেখা যায়। ওইদিন তানভীর ছাড়া গুলিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হৃদয় চন্দ্র তরুয়া ও দোকানকর্মী সাময়ন নিহত হন।


আরও খবর



সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড নিয়ে কাজ করবে মন্ত্রণালয়: নাহিদ ইসলাম

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনির হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রহসন করা হয়েছে জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এ নিয়ে কাজ করবে মন্ত্রণালয়।

রোববার (১৮ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

তথ্য উপদেষ্টা বলেন, সাগর- রুনি হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রহসন করা হয়েছে। এটা নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করবে।

এছাড়া স্বাধীন গণমাধ্যম কমিশনের কথা প্রাথমিকভাবে ভাবা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এটি ঠিক করা হবে।

নাহিদ ইসলাম আরও জানান, নিবর্তনমূলক আইন যেগুলো গণমাধ্যমের বাকস্বাধীনতার জন্য অন্তরায়, সেগুলোর ব্যাপারে পুনর্বিবেচনা করতে হবে।

ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের সময় গণহত্যার প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করে তদন্তে সহায়তা করতে গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, সাংবাদিকদের মধ্যে দলাদলি চাই না, মানুষের জন্য নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার চর্চা হোক।


আরও খবর