আজঃ মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নতুন হল নির্মাণের জন্য ৫ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন হল মালিকরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সিনেমা হল মালিকদের স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদে ঋণ দেয়া হবে। সিনেমা হল সংস্কার, আধুনিকায়ন ও নতুন হল নির্মাণের জন্য এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন স্কিম গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

রোববার পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের সুদের হার নির্ধারণ করে নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। মেট্রোপলিটন এলাকার হল মালিকরা ৫ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন। আর মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরের হল মালিকরা সাড়ে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ পাবেন।

এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি এই তহবিলের অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ।

নীতিমালা অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ১ দশমিক ৫ শতাংশ সুদে এই ঋণ দেবে। ব্যাংকগুলো আবার গ্রাহক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ সুদে এই ঋণ বিতরণ করতে পারবে। একটি সিনেমা হলের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করতে পারবে ব্যাংকগুলো।

প্রথম বছর এই ঋণের কোনো কিস্তি দিতে হবে না হল মালিকদের। ঋণ পরিশোধের জন্য সর্বোচ্চ সময় পাওয়া যাবে ৮ বছর।

যেসব হল মালিক এই ঋণ পাবেন

সিনেমা হল মালিকদের সুবিধার্থে বিভিন্ন মেয়াদে ঋণ বা বিনিয়োগ সুবিধা দেয়া হবে। বর্তমান সিনেমা হল সংস্কার, আধুনিকায়ন, যন্ত্রাংশ কেনা ও নতুন সিনেমা হল নির্মাণের জন্য তফসিলি ব্যাংকের অর্থায়নের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংক পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা দেবে। বিভিন্ন শপিং কমপ্লেক্সে যেসব সিনেমা হল আছে, সেগুলো নতুনভাবে নির্মাণ করার ক্ষেত্রেও এ স্কিম সুবিধা প্রযোজ্য হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে দেয়া হবে এ টাকা। প্রথম ধাপে ৫০০ কোটি টাকা বিতরণ করা হবে। টাকা ব্যয়ের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর দ্বিতীয় ধাপে আরো ৫০০ কোটি টাকা দেয়া হবে। প্রত্যেক গ্রাহককে প্রতিটি সিনেমা হলের জন্য ঋণ বা বিনিয়োগ সুবিধার নিশ্চয়তা অর্থায়নকারী ব্যাংক নির্ধারণ করবে। কিন্তু কোনো সিনেমা হলই ৫ কোটি টাকার বেশি পাবে না।

ঋণ নিতে যা করতে হবে

এ স্কিম থেকে যারা ঋণ নিতে চান, তাদের ২০২২ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন এ স্কিম পরিচালনা করবে।

নিউজ ট্যাগ: বাংলাদেশ ব্যাংক

আরও খবর



রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযান: গ্রেফতার ২৯

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২৯ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

গ্রেফতারের সময় তাদের কাছে থেকে ১০৭৭ পিস ইয়াবা, ৩৮ কেজি ৬৫০ গ্রাম গাঁজা, ১ গ্রাম হেরোইন, ১৭০ বোতল ফেন্সিডিল ও ৫ বোতল বিদেশি মদ জব্দ করা হয়।

রবিবার (৩১ মার্চ) সকাল ছয়টা থেকে সোমবার (০১ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৫টি মামলা হয়েছে।


আরও খবর



বিআরটি প্রকল্পের ৭ ফ্লাইওভার খুলে দেওয়া হলো

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) অংশের সাতটি ফ্লাইওভার যানবাহন চলাচলের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে।

আজ রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভিডিও কানফারেন্সের মাধ্যমে ফ্লাইওভারগুলোর উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ফ্লাইওভারগুলোর মধ্যে আছে- এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার (বাম পার্শ্ব), এয়ারপোর্ট ফ্লাইওভার (ডান পার্শ্ব), জসীমউদ্দিন ফ্লাইওভার, ইউ-টার্ন-১ গাজীপুর ফ্লাইওভার, ইউ-টার্ন-২ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ফ্লাইওভার, ভোগড়া ফ্লাইওভার ও চৌরাস্তা ফ্লাইওভার।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‌এই সাতটি ফ্লাইওভার দিয়ে যান চলাচল করতে পারবে। ঈদে ঘরমুখী যাত্রীদের জন্য এই সাতটি ফ্লাইওভার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উপহার।

তিনি বলেন, নানা ঝামেলায় এই প্রজেক্টের সম্পূর্ণ কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু এখন এটি শেষের পর্যায়ে। আশা করি, এ বছরেই এটি পুরোপুরি খুলে দেওয়া সম্ভব হবে। এ সময় এই প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ শেষ হতে জুন পর্যন্ত সময় লাগবে বলেও জানান মন্ত্রী।

প্রকল্পের ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়নে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (আরএইচডি) কাজ ১৬ কিলোমিটার, যার মধ্যে সাতটি ফ্লাইওভার রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতায় রয়েছে ৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ।

সেতু কর্তৃপক্ষ উত্তরা হাউজ বিল্ডিং হতে টঙ্গী চেরাগ আলী মার্কেট পর্যন্ত এলাকার সড়কের কাজ করছে। বাকিটা হচ্ছে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগের অধীনে। এ ছাড়া সড়কের প্রধান করিডোরের সঙ্গে সংযোগের জন্য বিভিন্ন অংশে ১১৩টি সংযোগ সড়ক, ২৫টি বিআরটি স্টেশন, ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরের শিববাড়ি এলাকায় দুটি বাস টার্মিনাল থাকছে প্রকল্পে।

বাস স্টপেজে প্রবেশ ও বের হওয়া এবং পথচারী পারাপারের জন্য থাকছে ৩০টি আন্ডারপাস, নতুন সড়কের দুপাশে উচ্চ ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ৪১ কিলোমিটার ড্রেন ও ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ফুটপাতও থাকছে এ প্রকল্পের অধীনে।

২০১১ সালে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক প্রকল্পের প্রাথমিক সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করে। ২০১২ সালের ১ ডিসেম্বর একনেক বিআরটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। শুরুতে ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। এরপর কয়েক দফা সময় বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়।

প্রকল্পের সবশেষ ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি ৩২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। শুরুতে প্রকল্পের দৈর্ঘ্য ছিল চান্দনা চৌরাস্তা থেকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত। কিন্তু পরে সময় বৃদ্ধি করে প্রকল্প ব্যয় বাড়ানো হলেও পথ ছোট করে চান্দনা চৌরাস্তা থেকে কেরানীগঞ্জের পরিবর্তে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত করা হয়।


আরও খবর



একশ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া নীলগাইয়ের দেখা মিলছে বাংলাদেশে

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ (আইইউসিএন) লাল তালিকা অনুসারে নীলগাইকে বিপদগ্রস্ত (থ্রেটেনড) হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কারণ ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রাণীটি। কিন্তু বাংলাদেশে নীলগাইকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে প্রায় একশ বছর আগে।

২০২৩ সালের একটি গবেষণায় বাংলাদেশের গবেষকেরা ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ভারত এবং নেপাল থেকে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে নীলগাই প্রবেশের ১৩টি ঘটনা চিহ্নিত করতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর সংগ্রহ করেন।

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে একসময় প্রচুর নীলগাই ছিল। ব্রহ্মপুত্র এবং গঙ্গা নদী প্রাকৃতিক বাধা হিসেবে কাজ করার কারণে তারা সহজেই আর পূর্বদিকে অগ্রসর হতে পারত না। বর্তমান দিনাজপুর ও রংপুর জেলার শালবন ও প্লাবনভূমিতেও একসময় এ প্রাণীটির প্রাচুর্য ছিল।

চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি গ্রামীণ এলাকায় এশিয়ান অ্যান্টিলোপ হরিণের সবচেয়ে বড় প্রজাতি নীলগাই ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করে। এর পরে আর ফিরে যাওয়া হয়নি এটির। গ্রামবাসীরা নীল ষাঁড় হিসেবে পরিচিত নীলগাইয়ের খবর জানতে পেরে প্রাণীটিকে ধাওয়া করে ধরে ফেলে। উত্তেজিত গ্রামবাসী ঘটনাস্থলে ভিড় করে নীল ষাঁড়টিকে জবাই করে। পরে পশুটির মাংস ভাগ করে খেয়ে ফেলা হয়।

বৈশ্বিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ আইইউসিএনের এক কর্মকর্তা বলেন, অনিয়ন্ত্রিত শিকারের পাশাপাশি উপযুক্ত আবাসস্থল ধ্বংসের ফলে বাংলাদেশে নীলগাইয়ের স্থানীয়ভাবে বিলুপ্তি ঘটেছে। কিন্তু এখন আবার নীলগাইয়ের তার আবাসস্থলে ফিরে আসা এটা ইঙ্গিত দেয় যে, বাংলাদেশে আবারও এই প্রজাতি বাসস্থান তৈরি করতে পারে। যদি নীলগাই আবার ফিরিয়ে আনা হয়, তবে মানুষকে শিকার করতে এবং ষাঁড় ভেবে না খেতে শিক্ষামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: নীলগাই

আরও খবর
আজ বিশ্ব পানি দিবস

শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪




খুলনায় সালাম জুট মিলে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৬ ইউনিট

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

খুলনার রূপসার নৈহাটি ইউনিয়নের জাবুসা এলাকার সালাম জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে রূপসার জাবুসা এলাকার সালাম জুট মিলে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৬টি ইউনিট কাজ করছে।

খুলনা ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা মো. আব্দুল কাদির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বিকেল ৫টা ৩৮ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। পরে আরও ৪টি ইউনিট যুক্ত হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণে মোট ১৬টি ইউনিট কাজ করছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।


আরও খবর



পানগুছি নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল ছাত্রের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে ইমাম হোসেন গাজী(১৪) নামে এক স্কুলছাত্র প্রাণ হারিয়েছেন।

শুক্রবার(২৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে শ্রেণিখালী গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসি সরাফত আলী গাজীর ছেলে ইমাম হোসেন তার দাদা খলিল গাজীর সাথে বাড়ির সামনে পানগুছি নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জালের দড়িতে পেচিয়ে জালের সাথে ডুবে যায়।

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই বেলা ১২ টার দিকে স্থানীয়রা নদীতে তল্লাশি করে ইমাম হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে।

ইমাম হোসেন স্থানীয় শহীদ শেখ রাসেল মুজিব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্র ছিল। সে লেখাড়ায় ভাল ছাত্র ছিল বলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শহিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন।

ফায়ার সার্ভিস মোরেলগঞ্জ স্টেশন কর্মকর্তা প্রবীর দেবনাথ এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর