আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নির্বাচনী হলফনামায় অর্থমন্ত্রীর চেয়ে সম্পদে এগিয়ে তার স্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই, নাঙ্গলকোট) আসনে তিন বারের সংসদ সদস্য নৌকার প্রার্থী ও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের চেয়ে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদে এগিয়ে তাঁর স্ত্রী কাশমেরী কামাল।

এ প্রার্থীর নগদ টাকার পরিমাণ ২৫ লাখ ৫৪ হাজার ৫০৯ টাকা এবং তাঁর স্ত্রীর ১ কোটি ৭২ লাখ ৪৯ হাজার ১ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর রয়েছে ৮ কোটি ৪৭ লাখ ২৪ হাজার ৬৪৪ টাকা। অন্যদিকে স্ত্রীর রয়েছে ৬২ লাখ ৯৭ হাজার ৬২৭ টাকা। বন্ড, স্টক একচেঞ্জে মন্ত্রীর রয়েছে ৫ কোটি ৪৪ লাখ ২ হাজার ১৫৩ টাকা। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর নামে রয়েছে ১১ কোটি ৪২ লাখ ১৩ টাকা। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মুস্তফা কামালের দাখিল করা হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

প্রার্থীর হলফনামায় দেখা গেছে, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের নামে পোস্টাল, সেভিংস, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ ৬ কোটি ৩১ লাখ ৪৩ হাজার ৬০০ টাকা এবং স্ত্রীর রয়েছে ২৫ কোটি ৫১ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৫ টাকা। এছাড়া যানবাহনের ক্ষেত্রেও এগিয়ে মন্ত্রীর স্ত্রী। মন্ত্রীর নামে গাড়ি রয়েছে ১ কোটি ৬৯ লাখ ২৮ হাজার ৭১৮ টাকার, অপরদিকে মন্ত্রীর স্ত্রীর নামে রয়েছে ২ কোটি ৩২ লাখ টাকার গাড়ি। সব মিলিয়ে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সংসদ সদস্য ও মন্ত্রী হিসেবে সম্মানী ভাতাসহ মন্ত্রীর নামে অস্থাবর সম্পদ রয়েছে ৪১ কোটি ৯০ লাখ ৫৩ হাজার ৭১৪ টাকার এবং তাঁর স্ত্রীর নামে রয়েছে ৬২ কোটি ২৭ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮ টাকা।

হলফনামায় মন্ত্রীর বার্ষিক আয় দেখানো হয়েছে ১ কোটি ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৫১৬ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থেকে আয় দেখিয়েছেন ৫ লাখ ৭৬ হাজার এবং শেয়ার বাজারের সঞ্চয়পত্র থেকে ২১ লাখ ৯৮ হাজার ৭৬৯ টাকা।

স্থাবর সম্পদেও মন্ত্রীর স্ত্রীর সম্পদ প্রায় দ্বিগুণ। এক্ষেত্রে মন্ত্রীর নিজ নামে স্থাবর সম্পদ রয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ ১৭ হাজার ৭৯ টাকা। তাঁর কাশমেরী কামালের নামে একাধিক প্লট-বাড়িসহ ৫ কোটি ৪২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৪৮ টাকার সম্পদ রয়েছে।

এর আগে ২০১৪ সালের হলফনামায় মন্ত্রীর বার্ষিক আয় উল্লেখ করা হয়েছিল ২ কোটি ৬৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬৬৪ টাকা। ২০১৮ সালের হলফনামায় মোট সম্পদমূল্য উল্লেখ করা হয়েছিল ৬২ কোটি ১৭ লাখ ২১ হাজার ১৫৩ টাকা। ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামার চেয়ে এ বছর মন্ত্রীর ২৪ কোটি ১৩ লাখ ৭৪ হাজার ৫৩০ টাকার সম্পদ কমেছে। এই সম্পদ স্ত্রী কাশমেরী কামাল, দুই কন্যা কাশফি কামাল ও নাফিসা কামাল ও ৫ নাতি-নাতনিকে দান করা হয়েছে। সব খাত মিলিয়ে এবার সম্পদ দেখানে হয়েছে ৩৮ কোটি ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৬২৩ টাকা। তবে মন্ত্রীর আয় বেড়েছে কয়েক গুণ।

এ দিকে এই প্রার্থীর নামে মানি লন্ডারিং, দুদক, আয়কর, অপারেশন ক্লিনহার্টসহ ফৌজদারি আইনে মোট ৮টি মামলার তথ্য হলফনামায় উল্লেখ থাকলেও এসব মামলা থেকে তিনি বেকসুর খালাস পেয়েছেন।

আ হ ম মুস্তফা কামাল একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। তাঁর বাবা বাবরু মিয়া ও মা সায়েরা বেগম। তাঁদের গ্রামের বাড়ি জেলার লালমই উপজেলার দুতিয়াপুরে। তিনি এ আসনের টাকা তিন বারের সংসদ সদস্য।


আরও খবর



এখনো উদ্ধার করা যায়নি সোনালী ব্যাংক ম্যানেজারকে

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় প্রশাসন ভবনে হামলা ও ব্যাংক লুটের ঘটনার প্রায় ১৪ ঘণ্টা পরও অপহৃত সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার মো. নিজাম উদ্দিনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় রুমা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তবে এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি

গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে রুমা উপজেলা প্রশাসন ভবনে হামলা চালায় সশস্ত্র ব্যক্তিরা। পরে সোনালি ব্যাংকের শাখায় হামলা চালানো হয়। সে সময় ব্যাংকে আসা নতুন টাকা লুটের পাশাপাশি ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পার্বত্য অঞ্চলভিত্তিক নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সদস্যরা এ হামলায় অংশ নেয় বলে রুমার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দিদারুল আলম গণমাধ্যমকে জানান।

সন্ত্রাসীরা ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর (পুলিশ ও আনসার ভিডিপির) অস্ত্র ও গোলাবারুদ লুট করেছে। তারা পুলিশের দুটি এসএমজি ও ৬০ রাউন্ড গুলি, আটটি চীনা রাইফেল ও ৩২০ রাউন্ড গুলি ও আনসারের চারটি শর্টগান ও ৩৫ রাউন্ড গুলি লুট করে। সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে নতুন সন্ত্রাসী সংগঠন কুকি-চিনের সদস্য বলে ধারণা করছেন উপজেলার এই কর্মকর্তা।

আজ সকালে জেলার পুলিশ সুপার সৈকত সাহিন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুমা সার্কেল মো. জুনায়েদ রুমা উপজেলা সোনালী ব্যাংক পরিদর্শন করেছেন।


আরও খবর



ফতুল্লায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে চীনা নাগরিকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার পঞ্চবটি এলাকায় পাওয়ার প্ল্যান্টের ভবন থেকে নিচে পড়ে ঝাং জি বিন (৫৫) নামের এক চীনা নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি কোম্পানির ইলেক্টিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ফতুল্লার পঞ্চবটি বিসিক শিল্পনগরীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক বেলা ১১টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

টিবিইএ কোম্পানি লিমিটেড নামে প্রতিষ্ঠানটির দোভাষী মো. সেলিম জানান, তারা পঞ্চবটি বিসিক এলাকায় একটি পাঁচ তলা ভবনে বিদ্যুৎ পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরির কাজ করেন। সেখানকার ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ওই চীনা নাগরিক। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি ওখানে কাজ করছেন। আজ সকালে ভবনটির দ্বিতীয় তলায় ফ্লোরে বিদ্যুতের তার সঞ্চালনার ফাঁকা জায়গায় একটি কাঠ পেতে তার ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করছিলেন ওই চীনা নাগরিক। হঠাৎ সেই কাঠটি ভেঙে ফাঁকা জায়গা দিয়ে বেসমেন্ট পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি।

পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে প্রথমে নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়। চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থেকে এক চীনা নাগরিককে মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।


আরও খবর



রমজানে কদর বেড়েছে মহিষের দইয়ের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
ফিরোজ মাহমুদ, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)

Image

পবিত্র রমজান মাসে রোজাদারদের মধ্যে মহিষের দইয়ের কদর বেড়েছে। সারা বছরই মিরসরাইয়ের মহিষা দইয়ের চাহিদা রয়েছে চট্টগ্রামজুড়ে। রমজান মাসে এর চাহিদা বেড়ে গেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে ইফতারের আগে উপজেলার বিভিন্ন বাজারে জমজমাট বিকিকিনি চলছে।

মিরসরাই উপজেলার উপকূলীয় ইছাখালী ইউনিয়ন, বামনসুন্দর ও রহমতাবাদ এলাকা থেকে দই তৈরি করে বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়। এখানকার দইয়ের স্বাদেও আছে কিছুটা ব্যতিক্রম। অন্যান্য এলাকায় টক দই হলেও এখানকার দই হয় মিষ্টি।

মিরসরাই কলেজ রোডে কথা হয় রহমতাবাদ থেকে দই বিক্রি করতে আসা জাহেদুল ইসলামের সাথে। তিনি জানান, প্রথমে এলাকার বিভিন্ন খামারীর কাছ থেকে মহিষের দুধ সংগ্রহ করা হয়। এরপর সেই দুধ থেকে দই তৈরি করে বিভিন্ন বাজারে নিয়ে বিক্রি করে থাকি। আবার অনেকে বিয়ে, জেয়াফত, আকিকা অনুষ্ঠানের জন্য অগ্রিম দইয়ের অর্ডার দিয়ে থাকে। তবে রমজানে চাহিদা বেশী থাকে।

ইছাখালী এলাকার আরেক দই বিক্রেতা নুরনবী বলেন, আগের তুলনায় মহিষের দই অনেক কমে গেছে। শিল্পজোন হওয়ার কারণে মহিষের চারণভূমি না থাকায় এখন খামারে মহিষ রাখছে না মালিকেরা। যে খামারীর কাছে আগে শতাধিক মহিষ ছিল, এখন অর্ধেকে নেমে এসেছে। দুধের দামও বেড়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, রমজান মাস উপলক্ষে বেচাকেনা বেড়েছে। আমি আবুরহাট, মিঠাছরা, মিরসরাই ও আবুতোরাব বাজারে নিয়মিত দই বিক্রি করে থাকি।

আরেক বিক্রেতা নজরুল ইসলাম জানান, তারা প্রতি কেজি দুধ কিনে নেন ১শ টাকা করে। দই তৈরী করে বিক্রি করেন ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা। মাটির হাঁড়িতে দই বসিয়ে তৈরি করা হয়। কোন অনুষ্ঠানের জন্য কেউ অর্ডার করলে বেশি পরিমাণে বানানো হয়। এবং অর্ডারকারীর বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয়।

স্কুল শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, মিরসরাই উপজেলার উপকূলীয় এলাকার দই সাধারণত খাঁটি, এখানে কোন ধরণের ভেজাল মেশানো হয়না। এখানে দইয়ের বেশ কদর রয়েছে। চট্টগ্রাম শহর থেকে এসেও অনেক দই নিয়ে যায়।

মিঠাছরা বাজারে মহিষের দই ক্রয় করতে আসা নুরুল আফছার বলেন, রমজানে দই ছাড়া চলে না। ইফতারের পর পরিবারের সবাই এক গ্লাস করে দই খাই সবাই।

খামারী শাহজালাল বলেন, আমাদের চরশরৎ এলাকায় আগে অনেকে মহিষ পালন করত। মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠায় চারণভূমি না থাকায় দিন দিন মহিষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। অনেক খামারি এখন অন্য পেশা বেছে নিয়েছে।

মিরসরাই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: জাকিরুল ফরিদ বলেন, উপকূলীয় এলাকায় মহিষের দই পাওয়া যায় এখানে উন্নত মানের ঘাস সেগুলো খেয়ে এখানে প্রচুর গরু-মহিষ ও ভেড়া লালন পালন হয়। সেসব মহিষের দুধ থেকেই নির্ভেজাল দই তৈরী হয়।

তিনি বলেন, মহিষের দই হজমে সহায়তা করে। এর ল্যাকটোবেসিলিসের মতো উপকারী ব্যাকটেরিয়া, যেগুলো প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া নামে পরিচিত, তারা শরীরের জন্য ভিটামিনকে তৈরি করে ও পেটের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বিতাড়িত করে। প্রতিদিন মহিষের দই খেলে হৃদরোগ প্রতিরোধ হবে।


আরও খবর



দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে, ৪২.৬ ডিগ্রি

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
যশোর প্রতিনিধি

Image

মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে। শনিবার বিকেলে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার যশোরে তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার দুপুর ২টা পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি বছরের সর্বোচ্চ।

শনিবার গত কয়েকদিনের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রা হয় ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এদিকে চুয়াডাঙ্গায় শনিবার বিকেল তিনটায় তাপমাত্রা উঠেছে ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। চলমান মৌসুমের এই এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এটি। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান এই তথ্য জানান।

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র দাবদাহ অব্যাহত রয়েছে। সকাল থেকেই রোদের তাপ ও ভ্যাপসা গরম। জনজীবন হয়ে পড়েছে দুর্বিষহ। তীব্র রোদের তাপে মানুষ বাইরে আসতে পারছেন না। সকাল ৯টার পর থেকে রোদের তাপ অসহনীয় হয়ে উঠেছে।


আরও খবর



৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শুরু হয়েছে ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। ২০০ নম্বরের এ পরীক্ষা আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় শুরু হয়, যা চলবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।

দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

গত ৯ মার্চ ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে তারিখ পরিবর্তন করা হয়।

বিভাগীয় শহর ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহে মোট তিন লাখ ৩৮ হাজার প্রার্থী প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন।

২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এ বিসিএসে তিন হাজার ১৪০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সবচেয়ে বেশি নেওয়া হবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। এতে সহকারী সার্জন নেওয়া হবে এক হাজার ৬৮২ জন, আর সহকারী ডেন্টাল সার্জন নেওয়া হবে ১৬ জন।

শিক্ষা ক্যাডারে ৫২০, প্রশাসন ক্যাডারে ২৭৪, পররাষ্ট্রে ১০, পুলিশে ৮০, আনসারে ১৪, মৎস্যে ২৬ ও গণপূর্তে ৬৫ জন নেওয়া হবে।

প্রিলিমিনারি পরীক্ষা পেছানোয় যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে নিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশ ও লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।


আরও খবর