আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নিখোঁজের ছয় দিন পর সেনা সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গাজীপুরের এক অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ছয় দিন পর তার মরদেহ উদ্ধার হলো। জেলার চাপুলিয়া স্কুল এলাকার রেলপথের পাশের একটি ঝোপ থেকে এ সেনা সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর থানার এসআই আসাদুর রহমান জানান, স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান তারা। ধারণা করা হচ্ছে, হত্যা করে তাকে ওই স্থানে ফেলে রাখা হয়েছে। নিহতের স্বজনরা জানান, সাবেক সেনা সদস্য মেশিন টুলস কারখানায় কর্মরত ছিলেন। গত সোমবার বাসা থেকে খেজুরের রস আনতে বের হয়ে আর ফেরেননি তিনি। আজ রোববার সকালে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।

 


আরও খবর



সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি, বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া সংযোগ সড়কের মাঝে ৭টি বিদ্যুতের খুটির কারণে রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহন ও এলাকার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যেকোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা।

রাতের অন্ধকারে প্রতিনিয়ত পথচারী ও যানবাহন প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। তাই পল্লী বিদ্যুতের ঐ খুটিগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

জেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত বছর ১১ নভেম্বর উদ্বোধন হয়েছে লাউখোলা বাজার থেকে চরধুপুড়িয়া এলাকায় যাওয়ার নতুন সেতু। ঐ সেতুটি সহ একই নদীর উপর নির্মাণ করা আরও একটি সেতু মিলে একটি প্যাকেজে এর নির্মাণ ব্যয়ের বাজেট ছিল ২৩ কোটি টাকা। কাজটি সম্পন্ন করেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স হা-মীম ইন্টারন্যাশনাল।

সেতু ব্যবহার করে চলাচলকারী কয়েকটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, এসব খুঁটির কারণে আমাদের স্কুল ও মাদ্রাসায় যাতায়াতে খুবই সমস্যা হচ্ছে এবং এখান দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন যানবাহন খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাঝে মাঝেই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে।

স্থানীয় বাসিন্দা সুলতান মাদবর আজকের দর্পণকে বলেন, রাতের বেলা ওই খুটির সাথে ধাক্কা লেগে অনেকেই হাত-পা ভেঙ্গে আহত হয়েছে। আমি নিজেও একদিন রাতে খুঁটির সাথে ধাক্কা লেগে মাথায় আঘাত পেয়েছি। খুঁটিগুলোতে সড়ক বাতি না থাকায় রাতের বেলায় যেকোনও সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঝুঁকির সম্ভাবনা আছে।

স্থানীয় ব্যবসায়ী লাল খা নামের এক ব্যক্তি আজকের দর্পণকে বলেন, এখানে সেতুটি হওয়ায় দু-পাশের মানুষের ভোগান্তি যেমন কমেছে কিন্তু সেতুর দুইপাশে সড়কের মাঝে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় এখন মৃত্যু কূপে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও বিদ্যুতের তারগুলো ঝুলে অনেক নিচে চলে আসায় বড় ধরণের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেক বেশী আছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ এই সড়কটিতে প্রতিনিয়ত শত শত যানবাহন চলাচল করলেও এ সমস্যা সমাধানে কারো কোন উদ্যোগ নেই। সমস্যার সমাধান করতে পারেন এমন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কারও কোনো মাথা ব্যথা নেই। কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানিয়েও কোন কাজ হয়নি।

এদিকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষ একজন আরেকজনের উপর দায় চাপাচ্ছেন। কেউ মানতে রাজি নয় সড়কটির এই ভয়ঙ্কর পরিণতিতে তাদের গাফিলতি আছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জাজিরা উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ ইমন মোল্লা আজকের দর্পণকে বলেন, বিদ্যুৎ অফিসে আমরা মৌখিক ভাবে জানিয়েছি। তারা চাইলে কাজটি জরুরী হিসেবে সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু তারা আমাদের কাছে যে পরিমাণ অর্থ দাবী করেন তা দিয়ে আমরা সেতুর দুপাশের সংযোগ সড়কের শাখা সুন্দরভাবে প্রস্তুত করেছি।

পরে ঐ সেতু নির্মাণে ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, আমার কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য নেই। পেতে হলে জেলা দপ্তরে যোগাযোগ করতে হবে।

শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মোঃ আলতাপ হোসেন আজকের দর্পণকে বলেন, সড়কের কাজ করার আগে বা পরে এলজিইডি কিংবা ঠিকাদারদের পক্ষ থেকে খুঁটি সরাতে হবে এমন কোন লিখিত আবেদন পাইনি। তাই এবিষয়ে আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখবো।

বিষয়টি নিয়ে জেলা সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, এই তথ্য দিয়ে কি হবে? আর এটি অনেক পুরনো ফাইল, খুঁজতে সময় লাগবে। আপনি উপজেলা অফিসে যোগাযোগ করেন। ওখানে আছে।

প্রতিবেদক : শাওন বেপারী, জাজিরা শরীয়তপুর

নিউজ ট্যাগ: জাজিরা

আরও খবর



অবশেষে অভিশ্রুতির পরিচয় শনাক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অবশেষে সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টির পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুনের দেওয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মিলেছে তার ডিএনএ। রবিবার (১০ মার্চ) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডির) ফরেনসিক বিভাগের ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলাম।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মারা যান বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু ও সহকর্মীদের কাছে অভিশ্রুতি নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি মূলত মুসলিম পরিবারের সন্তান। কিন্তু অভিশ্রুতি নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার মৃতদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়।

মৃত্যুর পর রমনা মন্দিরের পুরোহিত বৃষ্টিকে সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন নিজের সন্তান বলে দাবি করেন। এরপর মৃতদেহ শনাক্ত করতে নেওয়া হয় ডিএনএ নমুনা। নমুনা নেওয়ার ১১ দিন পর বৃষ্টির ডিএনএ’র সঙ্গে তার বাবা-মায়ের ডিএনএ মিলেছে।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের পশ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন।

ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম জানান, বৃষ্টির পরিবারের সদস্যরা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছিলেন। শনিবার তাদের ডিএনএ শনাক্ত হয়েছে। বৃষ্টির পরিবারের সঙ্গে ডিএনএ মিলেছে। ডিএনএ শনাক্তের পর তদন্ত কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা তারাই নেবেন।

এ বিষয়ে বৃষ্টির বাবা শাবলুল আলম সবুজ ও নাজমুলের মামা আনোয়ার হোসেন জানান, মৃতদেহ নেওয়ার জন্য এখনো তাদের কিছু জানানো হয়নি। তারা অপেক্ষায় আছেন।


আরও খবর



রোজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পবিত্র রমজান মাসে গাজা ও সুদানে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে নিরাপত্তা পরিষদ চেম্বারের বাইরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ আহ্বান জানান।

গতকাল সোমবার তিনি বলেন, পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়েছে। এই মাসে বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা শান্তি, পুনর্মিলন ও সংহতির মূল্যবোধ উদযাপন করেন এবং এই বার্তা ছড়িয়ে দেন। তারপরও গাজায় হত্যা, বোমা হামলা ও রক্তপাত অব্যাহত রয়েছে।

অ্যান্তোনিও গুতেরেস আরও বলেন, আজ আমার জোরালো আহ্বান হলো রমজানের চেতনাকে সম্মান জানান এবং জীবন রক্ষাকারী সাহায্য সরবরাহে সব ধরনের বাধা প্রত্যাহার করুন।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, বেসামরিক নাগরিক হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা জাতিসংঘ মহাসচিব হিসেবে তার দায়িত্বে থাকার বছরগুলোতে নজিরবিহীন। তবে, গাজায় ফিলিস্তিনিদের জন্য জীবন রক্ষাকারী ত্রাণ আসছে, তা যদি আদৌ কাজে আসে!

অ্যান্তোনিও গুতেরেস সতর্ক করেন, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন মুখ থুবড়ে পড়েছে। আর রাফাহতে ইসরায়েলি হামলার হুমকি গাজার জনগণকে নরকের আরও গভীর বৃত্তে ফেলে দিতে পারে।

এদিন রমজানে সুদানেও যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ক্ষুধা, বিভীষিকা ও অবর্ণনীয় কষ্টের মুখোমুখি সুদানের জনগণের স্বার্থে সেখানে লড়াই অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, গাজায়, সুদানে এবং অন্যনায় জায়গায় এখন শান্তির সময়। আমি সর্বত্র রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সম্প্রদায়ের নেতাদের এই পবিত্র সময়কে সহানুভূতি, কর্ম ও শান্তির সময় হিসেবে গড়ে তুলতে তাদের ক্ষমতার মধ্যে সবকিছু করার আহ্বান জানাই।


আরও খবর



সাংবাদিক হয়রানির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

প্রশাস‌নিক ক্ষমতার অপব‌্যবহার ক‌রে শেরপু‌রের নকলার পর লালম‌নিরহা‌টে সাংবা‌দিক‌দের হয়রা‌নির প্রতিবা‌দে কু‌ড়িগ্রা‌মে মানববন্ধন অনু‌ষ্ঠিত হ‌য়ে‌ছে। শুক্রবার সকা‌লে জেলা শহ‌রের ক‌লেজ‌ মো‌ড়ে কু‌ড়িগ্রাম সাংবা‌দিক ফোরাম এ মানববন্ধ‌নের আ‌য়োজন ক‌রে।

সাংবা‌দিক আব্দুল কা‌দে‌রের সভাপ‌তি‌ত্বে মানববন্ধ‌নে বক্তব‌্য রা‌খেন সাংবা‌দিক তাম‌জিদ হাসান তুরাগ, আরিফুল ইসলাম রিগান, বুলবুল আহ‌মেদ, রাজু আহ‌মেদ, রাশেদুজ্জামান তৌ‌হিদ, আব্দুল্লাহ মুজা‌হিদ সা‌হেদ, মাসুদ রানা, ক‌ল্লোল রায় প্রমুখ।

বক্তারা দে‌শের বি‌ভিন্ন স্থা‌নে সাংবা‌দিক হয়রা‌নির প্রতিবাদ জা‌নি‌য়ে ব‌লেন, গণমাধ‌্যম জনগ‌ণের মুখপাত্র। সাংবা‌দিকরা জনগ‌ণের প‌ক্ষে ক্ষমতাসীন‌দের জবাব‌দি‌হি নি‌শ্চিত কর‌তে কাজ ক‌রেন। কিন্তু কিছু সরকা‌রি কর্মচা‌রি নি‌জে‌দের জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে ম‌নে ক‌রেন। তারা নি‌জে‌দের অপকর্ম প্রকাশ হওয়ার ভ‌য়ে সাংবা‌দিক দেখ‌লেই ক্ষে‌পে যান। ক্ষমতার অপব‌্যবহার ক‌রে বি‌ভিন্ন ভা‌বে হয়রা‌নি করার চেষ্টা ক‌রেন। বক্তরা সাংবা‌দিক‌দের সকল ধর‌ণের হয়রা‌নি ব‌ন্ধের দা‌বি জানান।

বক্তরা আরও ব‌লেন, যখনই কোনও সরকা‌রি কর্মচা‌রির বিরু‌দ্ধে সাংবা‌দিক হয়রা‌নি ও নির্যাত‌নের অভি‌যোগ ওঠে তখন ব‌্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস, বদ‌লি বা প্রত‌্যাহার ক‌রে প‌রি‌স্থি‌তি সাম‌লে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু অভিযুক্ত কর্মচা‌রি‌দের অইনের আওতায় আনা হয় না। সম্প্রতি শেরপু‌রের নকলা ও লালম‌নিরহা‌টে সাংবা‌দিক হয়রা‌নি তারই সর্বশেষ দৃষ্টান্ত। বক্তরা হয়রা‌নি বন্ধ ক‌রে স্বাধীন সাংবা‌দিকতার প‌রি‌বেশ নি‌শ্চিত করার দা‌বি জানান।

কু‌ড়িগ্রাম সাংবা‌দিক ফোরা‌মের আহ্বায়ক আব্দুল কা‌দের ব‌লেন, হয়রা‌নির বন্ধ ক‌রে সাংবা‌দিক সুরক্ষা আইন তৈ‌রি কর‌তে হ‌বে। এজন‌্য সারা দে‌শের সাংবা‌দিক‌দের ঐক‌্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তি‌নি।


আরও খবর



ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চেক প্রতারণার পৃথক তিন মামলায় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার (০৪ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদালত এ আদেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে এসব মামলায় তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। আসামিরা হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এর আগে এ মামলায় তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। ওইদিন আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। পরে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) তিনি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত রাসেলের জামিন মঞ্জুর করেন। একই মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন আদালতে হাজির হননি।

এদিকে আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মাদ রাসেল গত রবিবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজারের জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার কার্যক্রমে অংশ নেন।

সেখানে তিনি বলেন, ইভ্যালির কাছে প্রত্যেক পাওনাদারের দেনা পরিশোধ করা হবে। এক্ষেত্রে যারা অভিযোগ করেছেন অথবা যারা অভিযোগ করেননি সবাইকেই তালিকা অনুযায়ী টাকা পরিশোধ করা হবে।


আরও খবর