আজঃ রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

নেত্রকোনায় খেলা নিয়ে মারামারি, নিহত ২

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নেত্রকোনা প্রতিনিধি

Image

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় পৃথক স্থানে খেলাকে কেন্দ্র করে মারামারিতে দুই ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২১ মার্চ) দুপুরে উপজেলার মাসকা ইউনিয়নের পিজাহাতী ও বলাইশিমুল ইউনিয়নের নোয়াদিয়া গ্রামে এসব ঘটনা ঘটে। নিহত দুই ব্যক্তি হলেন পিজাহাতী গ্রামের তাহের উদ্দিনের ছেলে কবির (৫০) এবং নোয়াদিয়া গ্রামের জালু মিয়ার ছেলে সোহেল মিয়া (২০) ।

পুলিশ ও স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, সোমবার পিজাহাতী গ্রামের পতিত জমিতে ফুটবল খেলার সময় দুইপক্ষের শিশুদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এ নিয়ে হামজা মিয়া ও আলিম উদ্দিনের লোকজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর জেরে মঙ্গলবার দুপুরে উভয়পক্ষের লোকজনের মধ্যে মারামারিতে হামজা মিয়ার চাচাতো ভাই কবির মিয়া আহত হন। পরে তাকে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

অপরদিকে নোয়াদিয়া গ্রামের সোহেল মিয়ার বড় ভাই আনিস মিয়ার সঙ্গে একই গ্রামের আমান মিয়ার ছেলে আলী হোসেন ও কামাল মিয়ার পূর্বশত্রুতা চলে আসছিল। সোমবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বাজারে মানিক মিয়ার দোকানে কেরাম খেলা নিয়ে দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়।

একপর্যায়ে দুপক্ষের লোকজন মারামারিতে জড়িয়ে পড়লে প্রতিপক্ষের কুড়ালের আঘাতে গুরুতর আহত হয় সোহেল মিয়া। পরে তাকে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান চিকিৎসক। উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ থেকে রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার দুপুরে সেখানে সোহেলের মৃত্যু হয়।

এ বিষয়ে কথা হলে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলী হোসেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমি নিজে ঘটনাস্থল দুটি ঘুরে এসেছি। এসব ঘটনায় লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মহেশখালীতে দেশীয় মদ তৈরীর কারখানা ধ্বংস

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

মহেশখালীতে দেশীয় মদ তৈরীর কারখানা ধ্বংস করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী।

রবিবার ভোর ৪টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মহেশখালী উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়ন এর মুহুরিঘোনা নামক স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত মদ তৈরির আস্তানায় অভিযান পরিচালনা করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী মহেশখালী কন্টিনজেন্ট।

অভিযানের সময় প্রায় ২০০ লিটার বিক্রয় উপযোগী মদ, ২ হাড়ি প্রক্রিয়াধীন মদ, ৬ ড্রাম মদ তৈরির কাঁচামাল ও মদ তৈরির নানান রকম সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

পরে এসব মদ ও মদ তৈরির সরঞ্জাম এবং আস্তানাটি ধ্বংস করে দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে সংশ্লিষ্ট কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, মহেশখালীসহ বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দায়িত্বপূর্ণ এলাকাসমূহে অবৈধ ও লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে নিয়মিত যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করে আসছে নৌবাহিনী। এ ধারাবাহিকতায় মহেশখালীতে যৌথ বাহিনীর এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় নৌবাহিনীর এ ধরনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।


আরও খবর
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আইএফআইসি ব্যাংক থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো সালমান এফ রহমানকে

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আইএফআইসি ব্যাংক থেকে সালমান এফ রহমানকে সরিয়ে দিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক এমডি মেহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ৬ সদস্যের বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি আদেশে পর্ষদ বাতিল করা হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আদেশে বলা হয়, আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সুশাসন নিশ্চিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। নতুন পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালক হয়েছেন ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মেহমুদ হোসেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবতাদুল ইসলাম, চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্ট কাজী মাহবুব কাশেম। আর ব্যাংকটিতে ৩২ দশমিক ৭৫ শতাংশ সরকারি শেয়ার থাকায় সরকারের দুই জন সরকারি প্রতিনিধি পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. গোলাম মোস্তফা ও যুগ্ম সচিব মুহাম্মাদ মনজুরুল হককে সরকার মনোনীত প্রতিনিধি পরিচালক করা হয়।


আরও খবর



বন্যা মোকাবিলায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৮ নির্দেশনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বর্তমান বন্যা পরিস্থিতিতে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু, মেডিকেল টিম গঠনসহ আটটি নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগের পরিচালক, ওই দুই বিভাগের সব সিভিল সার্জনসহ কর্মকর্তাদেরকে এই নির্দেশনা দেন অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পদক্ষেপ-

১. বন্যাকবলিত এলাকার সব সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কার্যালয়ে সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু রাখতে হবে।

২. প্রাথমিক চিকিৎসা সরঞ্জাম ও মেডিকেল টিম গঠন করে দুর্যোগ মোকাবিলায় সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখতে হবে।

৩. বন্যাকবলিত এলাকায় প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে সম্ভাব্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি ডায়রিয়া, সর্প দংশনসহ বন্যা সংক্রান্ত অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য যথোপযুক্ত প্রস্তুতি রাখতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, খাবার স্যালাইন, অ্যান্টিভেনম মজুত রাখতে হবে।

৪. বন্যাদুর্গত এলাকার হাসপাতালে যন্ত্রপাতিগুলো যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেজন্য উঁচু স্থানে সংরক্ষণ করতে হবে।

৫. জরুরি ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসামগ্রী মজুত এবং প্রাথমিক চিকিৎসা সামগ্রীসহ অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখতে হবে।

৬. বন্যাদুর্গত জেলাগুলোর সব চিকিৎসক, নার্সসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী বিভাগীয় পরিচালকের (স্বাস্থ্য) অনুমতি ছাড়া কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না।

৭. স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য বন্যাদুর্গত এলাকার সিভিল সার্জন এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাকে অনুরোধ করা হয়েছে।

৮. বন্যা মোকাবিলায় স্থানীয় প্রশাসনের এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ গঠিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক সমন্বয় ও যোগাযোগ রাখতে হবে।

এদিকে, বন্যাকবলিত এলাকায় চিকিৎসক-নার্সসহ সব স্বাস্থ্যকর্মীদের ছুটি বাতিল করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের উত্তর প্রদেশে এক নারীর মাথাবিহীন বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। রাজ্যের কানপুরের গুজাইনির ন্যাশনাল হাইওয়ে থেকে গতকাল সকালে ওই লাশ উদ্ধার করা হয়। খবর এনডিটিভির। 

সন্দেহ করা হচ্ছে, ওই নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এরপর হত্যার পর লাশ হাইওয়েতে ফেলে দেওয়া হয়। পুলিশ এখন পর্যন্ত ওই নারীর পরিচয় বের করতে পারেনি।

পুলিশ ওই নারীর পরিচয় চিহ্নিত করতে ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ স্ক্যান করেছে। ওই হাইওয়ের পাশের এক হাসপাতালের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, লাশ পাওয়ার আগে একই গঠনের এক নারী হেঁটে যাচ্ছিলেন।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গতকাল সকাল ৬টা ১৫ মিনিটে প্রথম ওই লাশ দেখতে পাওয়া যায়। যেখানে ওই নারীর লাশ পাওয়া গেছে সেখানো কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল না। তবে ঘটনাস্থল থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে পাওয়া সিসিটিভি ফুটেজে এক নারীকে হেঁটে যেতে দেখা গেছে।

মৃত্যুর কারণ জানতে ইতোমধ্যে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশ এখন পর্যন্ত নারী নিখোঁজের অভিযোগ পায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ঘটনাস্থল ফরেনসিক টিম পরিদর্শন করেছে এবং দাঁত ও হাড়ের নমুনা সংগ্রহ করেছে। পুরো এই ঘটনার তদন্ত চলছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।


আরও খবর



সবজির দাম স্থিতিশীল, চড়া ডিম মুরগির বাজার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর কাঁচাবাজারে কমলো বেশ কয়েকটি সবজির দাম। সবজির দাম কমার তালিকায় রয়েছে কাঁচা মরিচ, বেগুন, টমেটো এবং পেঁপে। অপরদিকে সপ্তাহ ব্যবধানে চড়া দামে বাজারে ডিম ও মুরগি বিক্রি হচ্ছে।

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, শেওড়াপাড়া, মতিঝিল, হাতিরপুলসহ অন্য বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্ট বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

বিক্রেতারা জানান, শাক-সবজির দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা কমেছে। কারওয়ান বাজারের এক সবজি বিক্রেতা বলেন, সরবরাহ বাড়ায় কয়েকটি সবজির দাম সামান্য কমেছে। তবে বেশিরভাগের দামই আছে অপরিবর্তিত।

বাজারে প্রতি কেজি করলা ৬০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, বেগুন ৮০-১০০ টাকা, টমেটো ১৪০ টাকা, কচুরমুখী ৫০-৬০ টাকা, পটোল ৪০ টাকা, পেঁপে ২০-২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর বরবটি ৬০ টাকা, লতি ৫০ টাকা, আলু ৬০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৪০ টাকা, কহি ৫০ টাকা ও গাজর ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এ ছাড়া বাজারভেদে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০-২০০ টাকায়। আর প্রতি পিস লাউয়ের জন্য গুনতে হচ্ছে ৫০ টাকা।

ক্রেতারা বলছেন, সবজির দাম আগের সপ্তাহের চেয়ে তুলনামূলক কমই আছে। তবে চড়া আলু, পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচের দাম। সাদিক নামে এক ক্রেতা বলেন, বাজারে আলু ও পেঁয়াজের দাম মাত্রাতিরিক্ত। এসব পণ্যের দাম কমাতে সরকারকে নজর দিতে হবে।

তবে বাজারে চড়া ডিম ও মুরগির দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে কেজি ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সব ধরনের মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭০-১৭৫ টাকা, সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০-২৬০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৪০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। এ ছাড়া জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৬০০ টাকায়।

অপরিবর্তিত আছে গরু ও খাসির মাংসের দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি খাসির মাংস এক হাজার ৫০ টাকা থেকে এক হাজার ১০০ টাকা এবং ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে এক হাজার টাকায়।

বাজারে মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫৫-১৬০ টাকা, আর সাদা ডিম ১৫০ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২২০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে, ইলিশ ছাড়া কেজিতে ২০-৪০ টাকা বেড়ে গেছে সব ধরনের মাছের দাম। বাজারে প্রতি কেজি রুই বিক্রি হচ্ছে ৩৬০-৩৮০ টাকায়, পাঙাশ ২০০-২২০ টাকায়, কৈ ২৪০-২৮০ টাকায়, শিং প্রতি কেজি ৫৫০-৬০০ টাকায়, পাবদা প্রতি কেজি ৫০০-৫৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

মাছের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বন্যায় বেশকিছু অঞ্চলে চাষিদের মাছ ভেসে গেছে। ফলে বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় মাছের দাম কিছুটা বাড়তি।

নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই। ক্রেতারা বলছেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পান।


আরও খবর