আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নবীনগরে মাজারের পবিত্রতা নষ্ট করে অসামাজিক কার্যকলাপ, মাদকের আসর

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার রসুল্লাবাদ গ্রামে অবস্থিত দয়াল বাবা তিতু শাহ মাজারের পবিত্রতা নষ্ট করে সেখানে অসামাজিক কার্যকলাপ ও মাদকের আসর বসানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে। এলাকাবাসী মাজারের পবিত্রতা রক্ষার স্বার্থে এসব বেহায়াপনা বন্ধে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, গত দুই বছর ধরে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি দয়াল বাবা তিতু শাহ (রহ.) মাজার শরীফের রওজাসহ কবরস্থানে নিয়মিত গাঁজা ও মদের আসর বসাচ্ছে। একই সাথে তারা দুরদুরান্ত থেকে নারীদের এনে অসামাজিক কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিবছর এ মাজার শরীফে তিন দিনব্যাপী ওরশে মিলাদ মাহফিল, যিকির, নামাজ, ফাতেহা পাঠ ও কোরআন তেলাওয়াতের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এই বিশেষ দিনটিতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে উলামায়ে কেরামসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ উপস্থিত হয়ে মিলাদ মাহফিল ও জিকিরে অংশ নেন। গ্রামবাসীরা দূরদূরান্ত থেকে আসা এসব আগন্তকদেরকে বরণ করে নিতেন। এমনকি গ্রামবাসীরা তাদের থাকা-খাওয়ারও ব্যবস্থা করতেন। এই তিন দিন জিকিরের ধ্বনিতে উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করতো মসজিদ, মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বহু গুণী ব্যক্তিদের জন্য প্রসিদ্ধ রসুল্লাবাদ গ্রামে।

অত্যন্ত আক্ষেপের সুরে গ্রামবাসীরা বলেন, জায়গা সংকটের কারণে একেবারে রওজার পাশেই প্রভাবশালী মহলের লোকেরা গানের আসর বসানোর পাশাপাশি মদ-গাঁজার আসর এবং নারীদেরকে দিয়ে দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। রওজার কাছে একটি মাদ্রাসাও রয়েছে। এতে এলাকার স্বাভাবিক পরিবেশ এবং মাজারের পবিত্রতা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি সাধারণ মানুষ এবং মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বিব্রত হচ্ছেন। এই নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মনে ক্ষোভ থাকলেও প্রভাবশালী ওই পক্ষের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না। অতীতে এসব প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কথা বলে গ্রামের কয়েকজন নাজেহাল হয়েছেন।

এ অবস্থায় রসুল্লাবাদ গ্রামের সাধারণ মানুষেরা তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। 

নিউজ ট্যাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া

আরও খবর



মুম্বাইয়ে নয় জনের সঙ্গে একঘরে রাত কাটিয়েছেন নোরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বিগ বস-এ তার উপস্থিতির মাধ্যমে রাতারাতি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন নোরা ফাতেহি। এরপর একের পর এক ছবি, মিউজিক ভিডিওর হাত ধরে এখন বিশ্বব্যাপী এক ঘরোয়া নাম হয়ে উঠেছেন তিনি। সম্প্রতি মাডগাঁও এক্সপ্রেস ছবিতে তার অভিনীত চরিত্রের জন্য সকলের মন জয় করেছেন নোরা। কিন্তু, একটা সময় বলিউডে পা রেখেই নোরা বুঝেছিলেন সফরটা এতোটা সহজ নয়। সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে, নোরা তার স্বপ্নের শহর মুম্বাইতে এসে কঠিন সময়ের অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করেছেন।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মরোক্কান নৃত্যশিল্পী নোরা ফাতেহিকে মুম্বাই শহরে এসে ভয়ানক পরিস্থিতির শিকার হতে হয়েছে। সাক্ষাত্কারে তিনি জানান, প্রথম যখন এখানে এসেছিলেন নয় জনের সঙ্গে একটি ঘর শেয়ার করে থাকতেন। নোরা এই রুমমেটদের সাইকোপ্যাথ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

তিনি বলেন, আমি তিন বিএইচকে অ্যাপার্টমেন্টে নয়জন সাইকোপ্যাথের সাথে থাকতাম যেখানে আমি অন্য দুই মেয়ের সাথে ঘরটি ভাগ করে নিতাম। সেখানে থাকাকালীন আমি ভাবতাম, আমি কীসের মধ্যে পড়েছি? আমি এখনও সেই ট্রমার মধ্যে আছি।

সাক্ষাৎকারে নোরা বলেন, হিন্দি শিখতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু অডিশনের সময় ভয়ানক অবস্থা হতো আমার। মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতাম না। নিজেকে খুব বোকা বলে মনে হত। কিন্তু কিছু মানুষ তো ক্ষমা করেন না। সামনাসামনি হাসাহাসি করতেন তারা। বলতেন, আমি সার্কাস থেকে এসেছি। খুব অসম্মানজনক বলে মনে হয়েছে আমার। বাড়ি ফেরার সময় কাঁদতাম।

এছাড়া নোরা এজেন্সিগুলির হাত ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে এসে যে শোষণের সম্মুখীন হয়, তাও তুলে ধরেছিলেন। তাকে সামান্য বেতন দিত সেই এজেন্সি। সেই সময়ে ডিম-পাউরুটি খেয়ে বেঁচে ছিলেন বলে জানান নোরা।

বিগ বস ৯ সিজনে অংশগ্রহণ করেছিলেন নোরা। সে সময় প্রিন্স নারুলার সঙ্গে তার রোম্যান্টিক লিঙ্ক আপ আলোচিত হয়েছিল। বিগ বসের বাড়িতে তাদের প্রেম শিরোনাম তৈরি করতো।

বিগ বসের পর তাকে দেখা যায় ব্লকবাস্টার বাহুবলী ছবির একটি নাচের দৃশ্যে। ক্যারিয়ার শুরু হয় সেই থেকে। ঠিক মতো হিন্দি বলতে পারতেন না অভিনেত্রী। অনেক হেনস্থার শিকার হয়েছিলেন নোরা। ধীরে ধীরে বলিউডের অন্দরমহলে নিজের জায়গা করেছেন তিনি।


আরও খবর



নকলা ইউএনও'র বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ অনুযায়ী তথ্য সরবারাহের সহযোগিতা না করে তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগকে বাধাগ্রস্ত করায় শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন-এর বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে তথ্য কমিশন।

এই সিদ্ধান্ত তথ্য কমিশন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। সুপারিশ বাস্তবায়নের দায়িত্ব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের।

এর আগে, তথ্য চাইতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড পাওয়া দেশ রূপান্তরের শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে অসহযোগিতার অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে তথ্য কমিশনের তলবে আজ মঙ্গলবার সকালে হাজির হন নকলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন।

আজ সকাল সোয়া ১০টায় তিনি তথ্য কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হন। বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে তথ্য কমিশনের কার্যালয়ে ব্যাখ্যা দেন তিনি। ব্যাখ্যা দেওয়া শেষে বেলা পৌনে ১টার সময় বেরিয়ে আসেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকরা তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান এবং তার হাতে থাকা ফাইল দিয়ে মুখ আড়াল করে দ্রুত হেঁটে বাইরে অপেক্ষারত সিএনজিতে গিয়ে ওঠেন।

সিএনজিতে উঠে ইউএনও বানিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, যা বলার আমি তথ্য কমিশনকে বলেছি। আমি কোনো ক্ষমতার অপব্যবহার করিনি। তিনি (রানা) অপরাধ করেছিলেন বলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ফাইল ধরে টানাটানি ও একজন নারীকে উত্ত্যক্ত করেছিলেন তিনি।

এসময় সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, সন্তান সাথে থাকা অবস্থায় অন্য কোনো নারীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করা যায় কি-না। এমন প্রশ্নের উত্তরে চুপ হয়ে যান ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন।


আরও খবর



টানা তিন দিন ধরে বায়ুদূষণে শীর্ষ দশের বাইরে ঢাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ রোববার রাজধানী ঢাকাকে শীর্ষ ১০-এর বাইরে দেখা গেছে।

বেশিরভাগ সময় দূষণে শীর্ষে থাকা এই শহরের সকাল সোয়া ৯টার দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ৯৬। এই স্কোর বাতাসের মানকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য বলে নির্দেশ করে। অবস্থানের দিক দিয়ে ১৬ নম্বরে।

গত শুক্রবার ও শনিবার সকালেও দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দশের বাইরে ছিল ঢাকা।

এদিকে দূষিত শহরের তালিকায় ১৬৭ স্কোর নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে চীনের বেইজিং। ভারতের দিল্লি ১৬৫ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় এবং নেপালের কাঠমান্ডু ১৬৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে।

৫১ থেকে ১০০ স্কোর হলে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য, ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর, ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে অস্বাস্থ্যকর বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।


আরও খবর



শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় চামেলীকে অব্যাহতি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শৃঙ্খলার পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলীকে পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজের স্বাক্ষর করা এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ একটি সুসংগঠিত ও সুশৃঙ্খল সংগঠন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির গঠনতন্ত্রের ৪৭(৯) ধারা মোতাবেক ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলীকে সংগঠনের শৃঙ্খলার পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কারণে পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।


আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




সাগর থেকে বাংলাদেশের ২৭ জেলেকে উদ্ধার করল ভারতীয় কোস্টগার্ড

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বঙ্গোপসাগরে ভারতীয় সীমানায় ভাসতে থাকা বিকল বাংলাদেশি ফিশিং বোট এফভি সাগর-০২-এর ২৭ জেলেকে উদ্ধার করে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকালে কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত ১ এপ্রিল চট্টগ্রামের কুতুবদিয়া হতে এফভি সাগর-০২ নামক একটি ফিশিং বোট ২৭ জন জেলেসহ মাছ ধরার জন্য সমুদ্রে যায়। বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) আনুমানিক দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে হঠাৎ বোটটির ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায় এবং স্রোতে ভাসতে ভাসতে বাংলাদেশের জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ করে।

বিষয়টি ভারতীয় কোস্ট গার্ড জাহাজ আইসিজিএস আমোঘ এর দৃষ্টিগোচর হলে তারা দ্রুত জেলেসহ বোটটিকে উদ্ধার করে এবং বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডকে অবহিত করে।

পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উভয় দেশের দ্বিপাক্ষীয় সমঝোতার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমারেখায় ভারতীয় কোস্ট গার্ড জাহাজ আইসিজিএস আমোঘ ২৭ জন জেলেসহ বোটটিকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের নিকট হস্তান্তর করে।


আরও খবর