আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নবীগঞ্জে আ.লীগ-বিএনপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ জন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ২টার দিকে গয়াহরি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে নবীগঞ্জ পৌর এলাকার সর্বত্র উত্তেজনা দেখা দেয়। বর্তমানে ওই এলাকায় থমতমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

সংঘর্ষের ঘটনায় দুই বিএনপি সমর্থককে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নবীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম।

আহতদের মধ্যে বিএনপি কর্মী সফিক মিয়ার (২২) ভুড়ি বেরিয়ে গেছে। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি চরগাঁও গ্রামের মন্নাফ মিয়ার ছেলে।

এছাড়া একই গ্রামের জব্বার মিয়ার ছেলে মিজান মিয়া (৩৫), নুর ইসলামের ছেলে নাহিদ মিয়া এবং সুজাপুর গ্রামের ছাত্রলীগ নেতা জাহেদ রুবেলসহ আহতদের নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র প্রার্থী গোলাম রসুল চৌধুরী রাহেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

পরে কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা মুকিত চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, গয়াহরি গ্রামে তিনি অবস্থান করছিলেন। এ সময় তারা খবর পান গয়াহরি প্রাইমারি বিদ্যালয়ের কাছে বিএনপির প্রার্থী ছাবির আহমেদ চৌধুরীর নেতৃত্বে তার কর্মী সমর্থকরা আওয়ামী লীগ প্রার্থী রাহেল চৌধুরীর ওপর হামলা ও তার গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এতে উভয় পক্ষের ৪ জন আহত হয়েছে।

অপরদিকে বিএনপির মনোনীত মেয়র প্রার্থী ছাবির আহমেদ চৌধুরী জানান, তিনি গয়াহরি গ্রামে রবিন্দ্র দাশ মেলাইর বাড়িতে রাতে পৌষ সংক্রান্তির নিমন্ত্রণে যান। সেখান থেকে ফেরার সময় ওই বাড়ির কাছে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী গোলাম রসুল চৌধুরী রাহেলের ভাই শায়েল চৌধুরীর সঙ্গে দেখা হয়। এ সময় তার সঙ্গে কুশল বিনিময় চলাকালে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রাহেল চৌধুরী সেখানে পৌঁছান।

এ সময় রাহেল উত্তেজিত হয়ে তার (ছাবির আহমেদ চৌধুরী) সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তার দিকে তেড়ে আসেন রাহেল। এ সময় তিনি গাড়ি নিয়ে চলে যেতে চাইলে তাকে বাধা দেয়া হয়। তখন নৌকা সমর্থকরা সফিক মিয়াকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে তার ভুড়ি বেরিয়ে যায়। তাকে আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট হাসপাতালে পাঠানো করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ঘটনার সময় রাহেল তার প্রাইভেটকারটি নিজেই ভাঙচুর করেছেন। এ সময় ঘটনাটি ছড়িয়ে পড়লে উভয় পক্ষের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছালে উভয় পক্ষের মাঝে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং হট্টোগোলে প্রায় ২০ জন নেতাকর্মী আহত হন।


আরও খবর



এনেস্থেসিয়ার ওষুধ ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিভিন্ন হাসপাতালে সম্প্রতি এনেস্থেসিয়াজনিত কারণে রোগীর মৃত্যু ও আকস্মিক জটিলতা নিরসনের জন্যে নতুন কিছু নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। ভবিষ্যতে জটিলতা এড়াতে ও এনেস্থেসিয়ায় ব্যবহৃত ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিত করতে নির্দেশনায় এনেস্থেসিয়ায় হ্যালোজেন ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব জসীম উদ্দীন হায়দার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনাগুলো দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে-

সারা দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটারে ইনহেলেশনাল অ্যানেসথেটিক (নিশ্বাসের সঙ্গে যে চেতনানাশক নেওয়া হয়) হিসেবে হ্যালোথেনের (চেতনানাশক ওষুধ) পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন (চেতনানাশক ওষুধ) ব্যবহার করতে হবে।

সারা দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট হ্যালোথেন/আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন ভেপোরাইজারের সংখ্যা এবং বিদ্যমান হ্যালোথেন ভেপোরাইজার পরিবর্তন করে আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপন করতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের প্রাক্কলন করতে হবে।

ডিজিডি-এর অনুমোদন ছাড়া হ্যালোজেন ক্রয়, বিক্রয় ও ব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সারা দেশের সব অ্যানেসথেসিওলজিস্টদের (সরকারি/বেসরকারি) নিয়ে হ্যালোথেনের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন ব্যবহারসংক্রান্ত নির্দেশনা প্রতিপালনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সব সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যমান হ্যালোথেন ভেপোরাইজারের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপনের জন্য চাহিদা মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।

নতুন অ্যানেসথেসিয়ার মেশিন ক্রয়ের ক্ষেত্রে স্পেসিফিকেশন নির্ধারণে স্পষ্টভাবে আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন ভেপোরাইজারের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: এনেস্থেসিয়া

আরও খবর



বেনাপোলে ৩৯৬ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার ২

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এম এ রহিম, বেনাপোল (যশোর)

Image

যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩৯৬ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করেছে র‍্যাব। এ সময় দুই মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বেনাপোল সীমান্ত এলাকার পুটখালী গ্রামের অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন পুটখালি গ্রামের আজিজুর রহমানের ছেলে হাফিজুর রহমান ও বালুন্ডা গ্রামের সিরাজুল গাজির ছেলে ইসরাফিল গাজি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর সাবিব হোসেন।

র‍্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারেন বেনাপোল পোর্ট থানা এলাকার পুটখালী গ্রামে স্থানীয় ওলিয়ার রহমানের মালিকানাধীন বিশাল গরু ফার্মে বিক্রির জন্য ফেন্সিডিল মজুদ করেছে মাদক কারবারিরা। খবর পেয়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অভিযান পরিচালনা করে র‍্যাব। ঘটনাস্থল থেকে হাফিজুর রহমান ও ইসরাফিল গাজিকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ সময় জিজ্ঞাসাবাদে ওই ফার্মের উত্তর পাশের একটি জমির কলা গাছের ঝোপ থেকে দুটি বস্তা পাওয়া যায়। সেখান থেকে ৩৯৬ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বরাত দিয়ে র‍্যাব কর্মকর্তা মেজর সাবিব হোসেন জানান, সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাস হওয়ার সুযোগে তারা বিভিন্ন অবৈধ পন্থায় স্বল্প মূল্যে ফেনসিডিল কিনে যশোরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বেশি দামে বিক্রয় করে থাকে। গ্রেপ্তার হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দুটি ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। অন্যদিকে মো. ইসরাফিলের বিরুদ্ধে মাদক মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।

জব্দকৃত মাদক ও গ্রেপ্তারকৃতদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে তাদের যশোর জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ।


আরও খবর



রাজধানীর সড়কে ছুটির দিনে ঝরল ৪ প্রাণ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছুটির দিনে রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ চারজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার (৮ মার্চ) যাত্রাবাড়ী, কামরাঙ্গীরচর ও উত্তরখানে ঘটা এ দুর্ঘটনাগুলোতে থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গের সামনে বসে আর্তনাদ করছেন এক মেয়ে। বাবার মরদেহের অপেক্ষায় তার অঝোরে কান্না কিছুতেই শান্ত করতে পারছেন না আত্মীয়রা।

জানা গেছে, ছুটির দিনটিতে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর পূর্ব রসূলবাগ বাসার সামনে খেলা করছিল মাদ্রাসা পড়ুয়া সাত বছরের শিশু ইয়াসিন। বেপরোয়া গতির অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুটিও না ফেরার দেশে পাড়ি জমায়।

একই দিন সকালে ওয়ারীর বাসা থেকে বের হয়েছিলেন ষাটোর্ধ্ব মতিউর রহমান। মেয়েকে কথা দিয়েছিলেন, রোজা উপলক্ষে বাজার করে বাসায় ফিরবেন। তবে সায়েদাবাদ জনপদ মোড়ে বেপরোয়া বাসের চাপায় সড়কেই লাশ হয়ে বাড়ি ফেরা হলো না তার।

যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় দুবাসের মাঝে চাপা পড়ে লাইনম্যান ইমরান মারা যান। সকালে উত্তরা থেকে কাজ শেষ করে গাজীপুরের বাসায় ফিরছিলেন আলী হোসেন। পথে উত্তরখানে রাস্তা পার হওয়ার সময় একটি অটোরিকশার ধাক্কায় তিনি নিহত হন। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহগুলো স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ।


আরও খবর



নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন উপাচার্যকে বরণ করে নিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নাচ-গানে মেতে ওঠেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিএসএমএমইউয়ে কার্যালয়ে গিয়ে  দেখা গেছে, ব্যান্ডপার্টি দলের বাজনার সাথে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নাচ-গানে মেতে উঠেছেন। প্রায় অনেকটা সময় ধরে তারা এ আনন্দ উৎসব করেন। এ সময় সেখানে হাসপাতালের দায়িত্বরত অনেকে উপস্থিত হন। আবার  তারা হাততালি দিয়ে সবাই উৎসাহিত করেন।  

এর আগে সোমবার (১১ মার্চ) দেয়া এক প্রজ্ঞাপন বলা হয় বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক ১২তম উপাচার্য হিসেবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করবেন।

এতে উল্লেখ করা হয়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮ এর ১২ ধারা অনুসারে স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হককে বিএসএমএমইউয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে আরও উল্লেখ করা হয়, উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হকের মেয়াদ হবে চার বছর। তিনি উপাচার্য পদে অবসর অব্যহিত পূর্ব পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন। এছাড়া বিধি অনুযায়ী উপাচার্যের পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন।

রাষ্ট্রপতি ও আচার্য প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।

দেশব্যাপী চক্ষু রোগী ও চক্ষু বিশেষজ্ঞদের কাছে খুবই প্রিয় ও সুপরিচিত নাম অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। চক্ষু চিকিৎসক হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সর্বোচ্চ সম্মাননা ডা. আলীম মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন এ চিকিৎসক। তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার হোসেন্দী এলাকায়।

বিএসএমএমইউয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের তিন বছর মেয়াদ আগামী ২৯ মার্চ শেষ হবে। ২০২১ সালের ২৯ মার্চ তিনি উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান।


আরও খবর



বহিরাগত মাস্তানেরা যুথীকে সম্পাদক ঘোষণায় বাধ্য করে : নির্বাচন কমিটি

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে ভোট গণনা ছাড়াই সম্পাদক পদে একজনকে বিজয়ী ঘোষণার বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন পরিচালনাবিষয়ক সাব কমিটির আহ্বায়ক সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের। এক লিখিত বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ কথা জানিয়েছেন।

আজ শনিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্যাডে নির্বাচন পরিচালনা সাব কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি গণমাধ্যমে পাঠান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়। নিয়ম অনুযায়ী রাতে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণা করার কথা থাকলেও সেদিন সারা রাত আইনজীবীদের মধ্যে দফায় দফায় হট্টগোল ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে একজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলসহ বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হন। পরে ভোট গণনা না করেই সম্পাদক পদে নাহিদ সুলতানা যুথীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান।

তবে যুথীকে সম্পাদক পদে বিজয়ী বলে ঘোষণা করার জন্য বহিরাগত মাস্তানেরা নির্বাচন কমিটির প্রধান আবুল খায়েরের ওপর চাপ প্রয়োগ করে বলে জানিয়েছেন তিনি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচন ২০২৪-২৫ এর সম্পাদক পদে ফলাফল বিষয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় আমার নামে প্রচারিত ঘোষণাটি আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন। এতে আরও বলা হয়, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোট গণনার পূর্বেই দুঃখজনকভাবে বহিরাগত মাস্তান শ্রেণি আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তা লিখিত দিতে বাধ্য করে।

বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণাকে অর্থহীন ঘোষণা করে বলা হয়, যদিও এটি অর্থহীন ঘোষণা, তবুও কূটতর্ক নিরসনের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সকলকে তা উপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা হলো। ভোট গণনা শেষেই ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

একেএম আমিন উদ্দিন মানিক জানিয়েছেন, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর