আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নবাবগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুম মিয়া গোল্ডকাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দোহার-নবাবগঞ্জ (ঢাকা) থেকে নাজনীন শিকদার:

ঢাকার নবাবগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুম মিয়া গোল্ডকাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকেলে নবাবগঞ্জ উপজেলার কাঠালীঘাটা মাসুম মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে এ খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দোহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আলমগীর হোসেন। অনুষ্ঠানের গেস্ট অব অনার ছিলেন কাঠালীঘাটা মাসুম মিয়া উচ্চ বিদ্যালের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মাসুম মিয়া, উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাবু মিয়া-বেগম রোকেয়া ওয়েলফেয়ার  ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মো. রোমান মিয়া।

রাইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য রাজু আহমেদ রাজিবের সভাপতিত্বে ও জয়পাড়া কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান শান্তর সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন দোহার পৌরসভার মেয়র মো. আলমাস উদ্দিন, যুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা রজব আলী মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাকিম, দোহার পৌরসভা আওয়ামী লীগের আহব্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন সুরুজ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির সদস্য সুরুজ আলম সুরুজ, রাইপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক নাইম মিয়া রনি, ইসমাইল মাদবর, আইয়ুব বাওয়ালীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

ফাইনাল খেলায় ভাই ব্রাদারস ক্লাবকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় এনডিবি ক্লাব। পরে রানার্সআপ ও চ্যাম্পিয়ন দলের খেলোয়াড়দের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানে আগত অতিথিরা।

 

নিউজ ট্যাগ: দোহার-নবাবগঞ্জ

আরও খবর



বন কর্মকর্তা হত্যা: ৯ দিন পর প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারের বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান সজল (৩০) হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাপ্পীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

রোববার (৩১ মার্চ) মাঝ রাতে পাহাড়ের মাটি কেটে পাচারের সময় বাঁধা দেন উখিয়ায় বন বিট কর্মকর্তা সজল। এরপর ডাম্পার চাপা দিয়ে তাকে হত্যার অভিযোগ করা হয়েছে।

বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গভীর রাতে উখিয়ার হরিণমারা এলাকায় পাহাড় কেটে ডাম্প ট্রাকে করে মাটি পাচার করা হচ্ছিল। খবর পেয়ে মোটরসাইকেলে করে সাজ্জাদুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। এ সময় পাহাড় কেটে মাটি পাচার কাজে ব্যবহৃত একটি ডাম্পার তাকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। তার সঙ্গে থাকা বনরক্ষী মোহাম্মদ আলী (২৭) আহত হন। পরে আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা উখিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।


আরও খবর



ট্রলের জবাবে যা বললেন রাশমিকা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দফায় দফায় বিতর্কের মুখে পড়েছে রণবীর-রাশমিকার অ্যানিমেল ছবি। নারীবিদ্বেষীর তকমা মেলে। সম্প্রতি নেহা ধুপিয়ার একটি অনুষ্ঠানে এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন পর্দার গীতাঞ্জলি

তিনি বললেন, রণবীরের চরিত্র বিজয় তার বাবার জন্য যত দূর ইচ্ছে যেতে পারে। মাথার মধ্যে বিশৃঙ্খল চিন্তাভাবনা। ছবির শুটিংয়ের সময় এই কথাটা মাথায় গেঁথে নিয়েছিলাম আমি। এটা নিয়ে কেউ কিছু করতে পারবে না। কারণ এই চরিত্রকে ঘিরেই গল্প। ছবির স্বতন্ত্রতা, পটভূমি ও প্রকৃত স্বাদ বজায় রাখার নিদর্শন এই ছবি। ছবি দেখার পর নারীবিদ্বেষী বা অন্য কিছু বলে লাভ নেই। ছবি যদি উপভোগ করে থাকেন তা হলে এই বিষয়গুলো বাদ দিন।

রণবীরের সঙ্গে তৃপ্তি ডিমরির সাহসী দৃশ্য, রাশমিকার অভিনয় এমনকি শারীরিক গঠন নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন দর্শকের একাংশ। নারীদের শারীরিক গঠন নিয়ে ট্রলিং সমর্থন করি না। আমার সংলাপ বা অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ট্রল করা হলে অসুবিধা নেই, বলেন রাশমিকা মান্দানা।

রাশমিকার হিন্দি সংলাপ নিয়েও দর্শকের সমালোচনার শিকার হন এই দক্ষিণী তারকা। তার কথায়, সেটে সবাই করবাচৌথের দৃশ্যটি পছন্দ করেছিল। কিন্তু প্রচার ঝলক মুক্তি পাওয়ার পর আমাকে ওই দৃশ্য নিয়ে ট্রল করা হয়। আমি কিন্তু ভেবেছিলাম, এই ৯ মিনিটের দৃশ্যটি আমি খুব ভালো করেছি। তা হলে কি আমি বুদবুদে বাস করছিলাম এতদিন? আমি জানি, আমি যা করছি সবই সুন্দর নয়। কিন্তু নির্দিষ্টভাবে এই বিষয়টি আমি বুঝতে পারিনি। পরে যখন দেখলাম, ছবি মুক্তি পাওয়ার পর অধিকাংশ দর্শকের কাছে আমার এই দৃশ্যটি প্রশংসা পেয়েছে, তখন বুঝলাম প্রথম থেকে আমার ভাবনা সঠিক ছিল।


আরও খবর



কলেরার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচি ঘোষণা ডব্লিউএইচও’র

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সেই সঙ্গে পানিবাহিত এই প্রাণঘাতী রোগটি ঠেকাতে বৈশ্বিক কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে সংস্থাটি। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।

ডব্লিউএইচওর হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন। ২০২৩ সালে সেই সংখ্যা বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ তথা ৭ লাখ। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত পাওয়া যাচ্ছে।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত দুতিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমরা কলেরার অনাকাঙিক্ষত ও উদ্বেগজনক প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করছি। এই প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো কলেরা নির্ভুলভাবে শনাক্ত করা এবং নিয়মিত নজরদারি এবং কলেরা টেস্ট বিষয়ক সক্ষমতা বাড়ানো।

কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিকভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে পাঠানো হবে সরঞ্জাম।

এ কর্মসূচিতে অংশীদার হিসেবে আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল রয়েছে বলেও জানায় ডব্লিউএইচও।

গ্যাভির কর্মসূচি বিভাগের প্রধান নির্বাহী অরেলিয়া এনগুয়েন এক বিবৃতিতে বলেন, কলেরা প্রাদুর্ভাবের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে যে তৎপরতা চলছে, এ কর্মসূচি তাকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে বলে আমাদের বিশ্বাস।


আরও খবর



ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে হিজবুল্লাহর দুই শীর্ষ কমান্ডার নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের সরাসরি হামলার পর পাল্টা ব্যবস্থা নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। দেশটি এখনো সরাসরি ইরানে হামলা চালায়নি। তবে ইরানকে কাবু করতে ভিন্ন পথে হাঁটছে তেল আবিব। হঠাৎ করেই লেবাননের প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর ওপর হামলা জোরদার করেছে তারা।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) লেবাননে হামলা চালিয়ে তারা হিজবুল্লাহর দুই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করেছে। যাদের মধ্যে রয়েছেন ইসমাইল ইউসুফ বাজ নামের এক শীর্ষ হিজবুল্লাহ কমান্ডার। ইসরায়েলের দাবি মতে, যিনি দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে চালানো রকেট ও অ্যান্টি ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিকল্পনা করতেন। হিজবুল্লাহও ইউসুফ বাজের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে বিস্তারিত কোনো তথ্য সরবরাহ করেনি।

একই দিন আরেকটি পৃথক হামলায় লেবাননের চেহাবিয়েহ শহরে হিজবুল্লাহর দুই সদস্যকে হত্যা করা হয়। এদের মধ্যে ছিলেন মুহম্মদ শাহৌরি রাদওয়ান। যিনি পশ্চিম জেলা রকেট ইউনিটের কমান্ডার ছিলেন।

গত বছর গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলে যেসব রকেট ছোড়া হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণ করছিলেন রাদওয়ান। এ কমান্ডার খুব দক্ষ ও চতুর ছিলেন।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় চলন্ত ট্রেনে সন্তান জন্ম দিলেন প্রসূতি

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীগামী আন্তনগর কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেন ঈশ্বরদী জংশন অতিক্রম করার সময় ট্রেনের মধ্যেই সন্তান জন্ম দিয়েছেন এক প্রসূতি।

সোমবার (৮ এপ্রিল) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে ট্রেনে সন্তান জন্ম দেন ওই নারী। পরে মা ও নবজাতককে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

প্রসূতি স্বর্ণা খাতুন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার পান্তাপাড়া ইউনিয়নের ইয়াসিন আরাফাতের স্ত্রী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খুলনা থেকে রাজশাহীগামী আন্তনগর কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনটি সকাল সোয়া ৯টার দিকে দর্শনা রেলস্টেশনে পৌঁছালে ওই প্রসূতি তার পরিবারসহ নম্বর বগিতে ওঠেন। ট্রেনটি বেলা পৌনে ১১টার দিকে ভেড়ামারা রেলস্টেশনে এলে ওই নারীর প্রসব বেদনা শুরু হয়। তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেনে কোনো চিকিৎসক আছেন কি না জানতে চেয়ে মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণা শুনে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের নবজাতক ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. নাজনীন আক্তার দ্রুত নম্বর বগিতে এসে নিজের পরিচয় দেন। পরে তার সহযোগিতায় ১১টা ৪০ মিনিটে একটি ছেলেসন্তান জন্ম দেন ওই প্রসূতি।

এ বিষয়ে ডা. নাজনীন আক্তার জানান, তিনি ট্রেনে আলমডাঙ্গা থেকে রাজশাহী যাচ্ছিলেন। মাইকিং শুনে বগিতে ছুটে যান। সেখানে কাপড় টাঙিয়ে তিন সিটের একটি চেয়ারে শিশুটি ভূমিষ্ঠ হয়।

জন্ম প্রসবে কোনো সমস্যা হয়নি, তাই বর্তমানে মা ও শিশু সুস্থ আছেন বলে জানান এ চিকিৎসক।

এ প্রসঙ্গে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ বলেন, ট্রেনটি রাজশাহী স্টেশনে পৌঁছানোর পর রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে মা ও শিশু সুস্থ আছেন।


আরও খবর