আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নাসিরের স্ত্রীর ৬ মাসের আরও একটি সংসার ছিল

প্রকাশিত:শনিবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০21 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০21 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিতর্ক কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না ক্রিকেটার নাসির হোসেনের। সম্প্রতি জাতীয় দলে খেলা এই ক্রিকেটারের বিয়ে হয়। তবে কয়েক দিন গড়াতেই ফের বিতর্কে পড়েন তিনি।

নাসির বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিয়ে করেন। পরে ১৯ ফেব্রুয়ারি হয়েছে বিবাহোত্তর সংবর্ধনা। তবে এরই মধ্যে অভিযোগ উঠেছে আগের স্বামীকে তালাক না দিয়েই নাসিরকে বিয়ে করেছেন স্ত্রী তামিমা তাম্মি।

কিন্তু এই বিয়ে নিয়েও তৈরি হয়েছে নতুন সমস্যা। নাসিরের স্ত্রী তামিমা তাম্মির এর আগে বিয়ে হয়েছিল রাকিব নামের একজনের সঙ্গে। ১০ বছর আগে রাকিবের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তামিমার। নিকাহনামায় উল্লেখ করা আছে ২০১১ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ৩ লাখ টাকা দেন মোহরে বিয়ে হয় তাদের।

স্বামী মো. রাকিব হাসানকে তালাক না দিয়েই জাতীয় দলের নাসির হোসেনের সঙ্গে বিয়ে করেছেন তামিমা তাম্মি। এ নিয়ে উত্তরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন রাকিব। সেই ডায়েরিতে উঠে এসেছে নতুন এত তথ্য। তিনি দাবি করেন, রাকিব-নাসির ছাড়াও অন্য একজনের সঙ্গে ছয় মাস সংসার করছেন তমিমা।

বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি জিডি করেন রাকিব। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তারুজ্জামান ইলিয়াস। জিডির নম্বর ১৩/২৬।

সাধারণ ডায়েরি সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালে তামিমা তাম্মিকে বিয়ে করেন রাকিব। দাম্পত্য জীবনে তাদের একটি মেয়ে রয়েছে। এর মধ্যেই তামিমা অন্য এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায়। ছয় মাস সংসার করার পর ফিরে আসে। পরে রাকিবের সঙ্গে ক্ষমা চেয়ে পার পায়। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি নতুন করে নাসিরের সঙ্গে ছবি ভাইরাল হলে রাকিব জানতে পারেন, তামিমা বিয়ে করেছেন।

জিডি করার কারণ উল্লেখ করে রাকিব বলেন, সংসারজীবনে বিবাদীর কাছে অনেক টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার রাখা আছে। এমনকি আমাকে তালাকও দেননি। টাকা ও অলঙ্কার চাইলে বিবাদী আমাকে ক্ষতি করবে বলে হুমকি দিয়েছেন। আপাতত কোনো মামলা করবেন না বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

সূত্র জানাচ্ছে, তামিমা ছয় মাস যে ছেলের সঙ্গে সংসার করেছেন ওই ছেলের নাম অলক। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া অডিওতে এই ছেলের বিষয়েই কথা হয়েছে নাসির ও রাকিবের সঙ্গে।


আরও খবর



ব্রয়লারের দাম বেড়েছে কেজিতে ৪০ টাকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে ব্রয়লারসহ সব ধরনের মুরগির দাম বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে কেজিতে ৪০ টাকা।

শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা গেছে।

এসব বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি ২৪০ থেকে ২৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ২০০ থেকে ২০৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বাজারগুলোতে সোনালির কেজি ৩৪০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ৩২০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৬৮০ টাকা, লেয়ার মুরগি ৩৪০ টাকা এবং সাদা লেয়ার ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে বাজারে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 

ঈদের আরেক প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য পোলাওয়ের চাল। রমজান মাসের শুরু থেকে ১-২ টাকা করে বেড়ে এখন খোলা চিনিগুড়া ১২৫ থেকে মানভেদে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেটজাত চাল ১৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

ওদিকে পবিত্র রমজান মাসে চাহিদা কম থাকায় সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীতে সব ধরনের সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। পেঁয়াজ ও আলু আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা, দেশি পুরোনো পেঁয়াজ ৬০ টাকা এবং আলু ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে গ্রীষ্মকালীন সবজি কচুর মুখীর কেজি ৮০ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৫০ টাকা, করলা ৭০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, শসা ৭০ টাকা, ক্ষীরা ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৩০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০ টাকা, ধুন্দুল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা এবং সজনে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি মুলা ৪০ টাকা, শিম ৩০ থেকে ৫০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পিস, বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পিস, ব্রোকলি ৩০ টাকা, পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৫০ টাকা এবং গাজর ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি ২০ থেকে ৬০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কলার হালি বিক্রি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।


আরও খবর
আরও কমলো স্বর্ণের দাম

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




পাঁচদিনে সোনার দাম কমলো ৬৪৯৭ টাকা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আবারও স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৬৩০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা।

শ‌নিবার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১২ হাজার ৯৩১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৭ হাজার ৭৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯২ হাজার ৪০২ টাকা। ত‌বে সব ধর‌নের সোনার দাম কমলেও সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম বা‌ড়ি‌য়ে ৭৬ হাজার ৮৪২ টাকা করা হয়েছে।

এর আগে গত ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল স্বর্ণের দা‌ম বা‌ড়ি‌য়ে‌ছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বে‌ড়ে‌ছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা ও ১৮ এপ্রিল বে‌ড়ে‌ছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস।

এর দুই দিন পর ২৩ এপ্রিল তিন হাজার ১৩৮ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২০৯৯ টাকা ও ২৫ এপ্রিল ও ২৭ এপ্রিল ভালো মানের স্বর্ণ ভরিতে ৬৩০ টাকা কমানোরর ঘোষণা দিলো বাজুস। চার দিনে ভ‌রি‌তে সোনার দাম কমেছে ৬ হাজার ৪৯৮ টাকা।


আরও খবর
আরও কমলো স্বর্ণের দাম

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




ফেনীতে বালুবাহী ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৩

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজিব মাসুদ, ফেনী

Image

ফেনীর ছাগলনাইয়ায় বালুবাহী ট্রাকে চট্টগ্রামগামী মেইল ট্রেনের ধাক্কায় ৩ জন নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকালে পূর্ব ফাজিলপুর মুহুরীগঞ্জ ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত মো. মিজান (৩২) বরিশালের উজিরপুর এলাকার আবুল হাওলাদারের ছেলে। অপর দু’জন অজ্ঞাত ট্রেনের যাত্রী। তাৎক্ষণিক তাদের পরিচয় জানা যায়নি। ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পুলিশ সুপার মো. জাকির হাসান।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ট্রেন চলাচলের সময় গেট না ফেলার কারণে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ফেনী সদর উপজেলার পূর্ব ফাজিলপুর মুহুরীগঞ্জ ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় ই/৩২(১) নং রেলগেটে সকাল সাড়ে আটটার দিকে গেটম্যান দায়িত্বরত অবস্থায় ছিল না। ওই সময় বালুবাহী ট্রাক রেললাইন পার হওয়ার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। খবর পেয়ে রেললাইনের ওপর পড়ে থাকা দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক ও লাশ সরিয়ে নেয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

ছাগলনাইয়া থানার ওসি মো. হাসান ইমাম দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ সুপার মো. জাকির হাসান জানান, বালুবাহী ট্রাক লেভেল ক্রসিং করার সময় ট্রেনের পেছনের অংশে লেগে দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে এবং তদন্তসাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



ঈদের ফ্যাশনে দেশীয় পোশাকের সমাহার নিয়ে এলো 'মিরা'

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলছে মুসলিম ধর্মাবলম্বী অন্যতম ইবাদত পবিত্র রমজান। এরই মধ্যে চলে এসেছে ঈদ উৎসবের আমেজ। প্রস্তুত হচ্ছে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজগুলো হাল ফ্যাশনের পণ্য সম্ভার নিয়ে। প্রতি বছর ঈদকে কেন্দ্র করে বাজার ছেয়ে যায় নানারকম বিদেশী পোশাকে। এর ভিড়েও দেশীয় পোশাককে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও জনপ্রিয় করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে  গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান। তেমনি একটি দেশীয় লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড মিরা।

দেশজ ও পরিবেশবান্ধব সব পণ্য নিয়ে ফ্যাশন হাউজ মিরা ইতোমধ্যেই নজরকাড়তে শুরু করেছে রুচিশীল ও ফ্যাশন সচেতন মানুষের। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে পান্থপথের মোড় কিংবা সাইন্স ল্যাবরেটরির মোড় যে কোন একদিক থেকে গেলেই গ্রিন রোডে কমফোর্ট হাসপাতালের পাশেই ১৬৭/এ নম্বর ভবনের তৃতীয় ফ্লোরে কাজ চলছে মিরা-র প্রথম নিজস্ব আউটলেট এর। সেখানেই কথা হয় মিরা ব্র্যান্ড এর কর্ণধারদের অন্যতম শুভ্রা কর এর সাথে।

শুভ্রা কর বলেন, এবার ঈদ এবং বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ প্রায় একই সময়ে। ঈদ এবং বর্ষবরণ দুটোই খুব বড় উৎসব।  তাই এই উৎসবের সময়কে সামনে রেখে মিরা তার সকল আয়োজন সম্পন্ন করেছে। কিন্তু এই উৎসবে আয়োজনে দেখা যায় আমাদের বাজার ছেয়ে যায় সব ভিনদেশী পণ্যে। নিজের দেশের তৈরি সুন্দর সব পোশাক, গহনা বা অন্যান্য পণ্য ছেড়ে আমরা বিদেশি পণ্য খুঁজি। অথচ তার চেয়ে মানসম্মত ও সুন্দর কিছু দেশেই পাওয়া যায়, আমরা জানিই না! বিদেশী পণ্যের ভিড়ে মিরা তাই  নিয়ে এসেছে দেশীয় সব পণ্য ও ডিজাইনের সমাহার। আমাদের কাছে পাচ্ছেন সঠিক কাউন্টের অথেটিক জামদানি শাড়ি, আমাদের নিজস্ব হ্যান্ডব্লক ডিজাইনে করা কাপল সেট বা ফ্যামিলি কম্বো। থাকছে হ্যান্ডপেইন্ট এর পাঞ্জাবি, পরিবেশ বান্ধব বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে তৈরী নিজস্ব ডিজাইনের গহনা, অলঙ্কার। এছাড়া ছোট বড় সবার জন্য টিশার্টও পাচ্ছেন।

তিনি বলেন, আমাদের অনেক পণ্য দেখে অনেকে অবাক হন এবং প্রশ্ন করেন যে এগুলো দেশে তৈরি কিনা, কারণ দেশে এত সুন্দর বা ভালো পণ্য তৈরি হয় তাদের ধারণা ছিল না। মিরা-র মূল লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের এই নিজস্ব ঐতিহ্য ও শিল্পকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া ও জনপ্রিয় করে তোলা। একইসাথে ফ্যাশনকে যথাসম্ভব পরিবেশবান্ধব রাখা। আমাদের সব পণ্য আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধায়নে কারিগর দ্বারা প্রস্তুত করা এবং সেখান থেকেই সংগ্রহ করা এবং মানের দিক থেকে আমরা কোন আপোষ করি না। আমি আশা করবো এদেশের মানুষ আরো বেশি দেশীয় পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী হবে এবং উৎসবে আয়োজনে আমাদের নিজস্ব শিল্পকে গর্ব করে সবার কাছে তুলে ধরবে।

মিরা-র যেকোনো পোশাক কিনতে ভিজিট করতে পারেন তাদের ফেসবুক পেজ www.facebook.com/mirabrandbd অথবা ইন্সটাগ্রাম আইডি www.instagram.com/mirabrandbd/-এ। এ ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৭২৮-৩২৫১৫০ নম্বরে। অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে শীঘ্রই মিরা-র প্রথম আউটলেট শুরু হতে যাচ্ছে ঢাকার গ্রিন রোডে।


আরও খবর
গরমে যে কারণে দই খাওয়া জরুরি

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




শেষ দিনে পদ্মা সেতু হয়ে স্বস্তিতে ঘরে ফিরছে মানুষ

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রায় গতকাল যানবাহনের ঢল থাকলেও আজ অনেকটাই চাপশূন্য ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও পদ্মা সেতুর মাওয়া টোলপ্লাজা। ঈদযাত্রার শেষ দিনে বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল থেকে এই পথে যানবাহনের ক্রমাগত উপস্থিতি থাকলেও নেই কোনো জট কিংবা গাড়ির সারি। এতে অনেকটাই ভোগান্তিহীন স্বস্তি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ।

সকালে দেখা যায়, মাওয়া টোলপ্লাজায় ৭টি বুথের মধ্যে ৬টি দিয়ে গণপরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন পাড়ি দিচ্ছে সেতু। মোটরসাইকেলের জন্য রয়েছে অপর একটি নির্ধারিত টোলবুথ। টোলপ্লাজায় আসা মোটরসাইকেল পর্যায়ক্রমে সারিবদ্ধভাবে টোল প্রদান করে সেতুতে উঠছে। তবে মোটরসাইকেল আরোহীদের হেলমেট ছাড়া উঠতে দেওয়া হচ্ছে না সেতুতে।

গাড়ির উপস্থিতি তেমন না থাকায় টোল প্রদানে খুব একটা অপেক্ষা করতে হচ্ছে না কাউকে। মূলত এতদিন ছুটি না পাওয়া ও নানা কারণে রাজধানীতে থেকে যাওয়া মানুষরাই মূলত এখন বাড়ি ফিরছে। শেষ সময়ে জট কম থাকে এমন অভিজ্ঞতা থেকেও এখন বাড়ি ফেরার কথা বলেছেন যাত্রীরা।

খুলনাগামী যাত্রী শাহিন রেজা জানান, গতকাল জেনেছিলাম পথে অনেক যানজট, তাই রওনা হইনি। আজ ফজরের নামাজ পড়েই রওনা হয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ পথে কোনো যানজট পাইনি। সুন্দর সড়কের কারণে স্বল্প সময়ে পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে যেতে পারছি।

আরেক যাত্রী ইমরান হোসেন বলেন, বেসরকারি একটি কোম্পানিতে কাজ করি। ছুটি পাইছি গতকালকে। কিন্তু যেতে পারি নাই, তাই আজ বাসায় যাচ্ছি। পরিবারের সঙ্গে একটা দিন অন্তত আনন্দ ভাগাভাগি করতে হবে। সকাল সকাল রওনা হয়েছি যেন ভোগান্তিতে না পড়ি, এসে দেখলাম রাস্তা আজ অনেকটাই ফাঁকা।

এদিকে সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের নতুন রেকর্ড তৈরি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেতু পাড়ি দিয়েছে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন। এতে টোল আয় হয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা। যা একদিনে টোল আদায়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড।

পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সেতু কর্তৃপক্ষ ও ট্রাকিফ পুলিশের কাজ করার কথা জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর
১৯ ইউনিয়ন পরিষদে চলছে ভোটগ্রহণ

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪