আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নাইজেরিয়ায় আরও ৭০ কৃষকের লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ নভেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
Image

নাইজেরিয়ায় খামারে কর্মরত শ্রমিকদের নির্বিচারে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। শনিবার ক্ষেত থেকে ৪৩ কৃষকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধারের পর রবিবার আরও অন্তত ৭০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এই ঘটনায় আহত কয়েকজনে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকজন কৃষককে অপহরণ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। খবর আল জাজিরার

শনিবার বোর্নো রাজ্যের রাজধানী মাইদুগুড়ির কাছে কোশব নামক গ্রামে কৃষক শ্রমিকদের বেঁধে এবং গলা কেটে হত্যা করে জঙ্গিরা।

একজন গ্রাম্য নেতা এবং স্থানীয় যোদ্ধা জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকারি অঞ্চল কাওয়াশেবি জামারমারি খামারে শ্রমিকরা ধান রোপণ করছিলেন। স্থানীয় সময় সকালের শেষ দিকে এই হামলা চালানো হয়।

রবিবার এক বিবৃতিতে নাইজেরিয়ায় জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয়কারী এডওয়ার্ড ক্যালন বলেছেন, 'মোটরসাইকেলে সশস্ত্র ব্যক্তিরা তাদের ক্ষেত্রের ফসল কাটা বেসামরিক পুরুষ ও মহিলাদের উপর নৃশংস আক্রমণ চালিয়েছিল।'

তিনি জানান, এই হামলায় কমপক্ষে ১১০ জন বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন। বেশ কয়েকজন মহিলা অপহৃত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ক্যালন বলেন, 'বেসামরিক মানুষদের ওপর চলতি বছরে এটিই সবচেয়ে বড় হামলা। আমি এই জঘন্য ও নির্বোধ কাজের অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানাচ্ছি।'

তবে কারা এই হামলা চালিয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এখনো কেউ এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। হামলাকারীদের খুঁজতে তল্লাশি শুরু করেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

তবে স্থানীয় একটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর নেতা বাবাকুরা কোলো দাবি করেন, এটা বোকো হারামের কাজ তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তারা এই এলাকায় কৃষকদের ক্রমাগত আক্রমণ করছে।

এর আগে গত মাসে মাইদুগুরি এলাকার কাছে পৃথক দু’টি ঘটনায় ২২ জন কৃষককে হত্যা করেছিল বোকো হারামের সদস্যরা।

উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ায় বোকো হারাম এবং ইসলামিক স্টেট বেশ সক্রিয়। তাদের সঙ্গে সহিংসতায় হাজার হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ২০ লাখের বেশি মানুষ।


আরও খবর



ফের ‘অস্বাস্থ্যকর’ হয়ে উঠেছে ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে বাতাসের কিছুটা উন্নতি হয়। কিন্তু শহরটিতে দুয়েকদিন বৃষ্টি বিদায় নিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে ঢাকার বাতাস আবারও অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫২ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৮ নম্বরে উঠে এসেছে মেগাসিটি ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

 তবে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২৪৫ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর শহর। এছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতের শহর দিল্লির স্কোর ১৯৫। আর ১৮৮ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর, ১৬৯ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তার স্কোর ১৬৮।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর



সংসদ এলাকায় ড্রোন: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সাবেক এমপিপুত্র

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংসদ ভবন, পুরাতন বিমানবন্দর, চন্দ্রিমা উদ্যান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, গণভবন এবং বঙ্গভবন ইত্যাদি রাজধানীর ভিভিআইপি ও স্পর্শকাতর এলাকা। এসব এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে গত ১৫ এপ্রিল সেই আইন ভেঙে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে আঁকা আল্পনার ছবি ও ভিডিও করতে ওই এলাকায় ড্রোন উড়ান সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) এইচএম গোলাম রেজার ছেলে হোসেন মোহাম্মদ মায়াজ। সেই অপরাধে তাকে আটকও করে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ। পরে অবশ্য মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান এই এমপিপুত্র।

এ প্রসঙ্গে হোসেন মোহাম্মদ মায়াজ জানান, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আঁকা আল্পনার একটি ভিডিওগ্রাফি ও ছবি তোলার জন্য তিনি পূর্ব অনুমতি ছাড়া তার ব্যক্তিগত ড্রোন ব্যবহার করেন। এটি অনিচ্ছাকৃত ভুল। এলাকাটি রেস্ট্রিক্টেড এবং নিরাপত্তার স্বার্থে সচেতন থাকা উচিত ছিল জানিয়ে নিজের ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। আইনের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থাকবেন জানিয়ে এই ধরনের কর্মকাণ্ড ভবিষ্যতে আর কখনো করবেন বলেও অঙ্গীকার করেন মায়াজ।

নিরাপত্তার জন্য পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আছে। বিশেষ করে রেড জোনে ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ। আইন অনুযায়ী, দেশের আকাশসীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম, রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ও লেজার রশ্মি ব্যবহারে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। এজন্য একটি নির্দিষ্ট সময় আগে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে দেওয়া ফরম অনুযায়ী পূর্বানুমতি নিতে হবে।

সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) অনুমতি ছাড়া ড্রোন না ওড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু উৎসাহী ব্যক্তি, বেসামরিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, এনজিও এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশ সীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম (ইউএভি/আরপিএএস), রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ও ফানুস ইত্যাদি উড্ডয়ন করছেন। জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের অননুমোদিত উড্ডয়ন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

রেড জোনে ড্রোন উড়ানোর বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেঁজগাও ডিভিশনের মোহাম্মদপুর জোনের এডিসি রওশানুল হক সৈকত বলেন, নিরাপত্তার জন্য পৃথিবীর সব দেশেই স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে কঠোর বিধি-নিষেধ আছে। আমাদের দেশেও স্পর্শকাতর এলাকায় ড্রোন ওড়ানো নিষেধ। এটা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য জরুরি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী ড্রোন অপারেশন জোন রয়েছে, যেখানে রেড জোনে ড্রোন উড়ানো নিষিদ্ধ। বিমানবন্দর বা বিশেষ কেপিআই রেড জোনের মধ্যে পড়েছে। বিশেষ অনুমতি ছাড়া রেড জোনে ড্রোন উড়ানো যাবে না; এ বিষয়ে সবার সচেতন হওয়া জরুরি। যেকোনো দেশের রাষ্ট্রের নিরাপত্তার সঙ্গে কেপিআইয়ের নিরাপত্তা ওতপ্রোতভাবে জড়িত।


আরও খবর



২০ বছর আগেই শনাক্ত করা যাবে ক্যান্সারের লক্ষণ: গবেষণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উপসর্গ নিয়ে জেঁকে বসার ১০ থেকে ২০ বছর আগেই ক্যানসারের লক্ষণ শনাক্ত করা যাবে।  যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এমন সুখবর দিয়েছেন।

ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট গবেষকদের দাবি, তাদের পরীক্ষার মাধ্যমে কোষের প্রাথমিক পর্যায়ের অতি ক্ষুদ্র পরিবর্তন শনাক্ত করা যাবে। কোনো কোষ টিউমার হয়ে আত্মপ্রকাশ করার ১০ থেকে ২০ বছর আগেই চিহ্নিত করা যাবে। ফলে কোষটি যাতে টিউমারে রূপান্তরিত না হয় বা ক্যানসার না ছড়ায়, সেজন্য চিকিৎসার অনেক সময় পাবেন ডাক্তাররা।

ক্যামব্রিজের আর্লি ক্যানসার ইনস্টিটিউট এ গবেষণা করেছে। নতুন এ ইনস্টিটিউটটি এখন পর্যন্ত মাত্র ১১ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা পেয়েছে। তাও পেয়েছে সম্প্রতি। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি এ অর্থ দান করেছেন।

ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক রেবেকা ফিটজেরাল্ড বলেন, বছরের পর বছর ধরে ক্যানসারের জীবাণু দেহে বাসা বেঁধে একপর্যায়ে পৌঁছে আত্মপ্রকাশ করে। যখন টিউমার আকারে প্রকাশ পায় ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায়। চিকিৎসা অনেক জটিল হয়ে পড়ে। তাই ক্যানসার শনাক্ত করতে আমাদের পরীক্ষা-পদ্ধতিটাই আমূল বদলে ফেলতে হবে। এমন পরীক্ষার দিকে মনোযোগ দিতে হবে যা ক্যানসার জীবাণু সুপ্ত পর্যায়ে থাকতেই শনাক্ত করতে পারবে।

ফিটজেরাল্ড ও তার দল নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা চালানোর জন্য সাইটোস্পঞ্জ’ উদ্ভাবন করেছেন। পরীক্ষার অংশ হিসেবে স্পঞ্জটি বড়ির মতো গিলে ফেলতে হয়। পেটে একটি স্পঞ্জের মতো প্রসারিত হয়। তার এটি এটি খাদ্যনালি থেকে পথিমধ্যে থাকা কোষগুলো সংগ্রহ করে। এমন সব কোষকে সংগ্রহ করে যেগুলোতে টিএফএফ৩ নামক প্রোটিন থাকে। টিএফএফ৩ এমন একটি প্রোটিন যা কেবল ক্যানসারের আক্রান্ত হওয়ার পূর্ব অবস্থায় রয়েছে এমন কোষে পাওয়া যায়।

আর্লি ক্যানসার ইনস্টিটিউট ক্যানসার শনাক্ত করার জন্য যেসব পরীক্ষা পদ্ধতি শুরু করেছে সেগুলোর মধ্যে আরেকটি হলো রক্ত পরীক্ষা।

ইনস্টিটিউটের গবেষকদের নেতা জেমি ব্লান্ডেল এ বিষয়ে বলেন, এ পদ্ধতি পরীক্ষা করে দেখতে তারা গর্ভাশয় ক্যানসার পরীক্ষার জন্য জমা দেওয়া প্রায় দুই লাখ রক্ত নমুনা ব্যবহার করতে পেরেছেন। এখানে ১০ থেকে ২০ বছর আগে জমা দেওয়া হয়েছে এমন নমুনাও রয়েছে। এসব নমুনা পরীক্ষা করে যাদের পরবর্তীতে ক্যানসার শনাক্ত হয়েছে এবং যাদের হয়নি তাদের আলাদা করা হয়েছে। পরীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের পরবর্তীতে লিউকেমিয়া হয়েছে তাদের রক্তের জেনেটিক পরিবর্তন সুস্পষ্ট।

হারবীর দেব নামের গবেষক দলের আরেক নেতা পুরুষদের প্রোস্টেট বা মূত্রথলির ক্যানসার পরীক্ষার জন্য জমা দেওয়া নমুনা পরীক্ষা করে বিশেষ সাফল্য পেয়েছেন। এ পরীক্ষার নাম বায়োমার্কার।


আরও খবর



মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকাই সবচেয়ে বড় বিজয়: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকায় সবচেয়ে বড় বিজয়। কখনও পরাজিত মনোভাব নিবেন না কারণ দেশের মানুষ আপনাদের সঙ্গে আছে। একদিন এই মানুষই প্রতিরোধ করে দাঁড়াবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে  সদর উপজেলার রুহিয়ায় ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির প্রয়াত সভাপতি তৈমুর রহমানের কবর জিয়ারত শেষে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে সাক্ষাত শেষে উপস্থিত নেতাকর্মী ও জনতার উদ্দেশ্যে উপরোক্ত কথা বলেন তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনছারুল হক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো: কায়েস প্রমুখ।

তিনি বলেন, সারাদেশে একটা ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। এখানে সাধারণ মানুষের অধিকার বলতে কিছু নেই। গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই। সংগ্রাম করে আমরা বেঁচে আছি। আমরা বিশ্বাস করি, আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে একদিন এই সরকারকে বিতারিত করতে সক্ষম হবো।

মির্জা ফখরুল বলেন, পৃথিবীতে কোন স্বৈরাচারী শক্তি বেশিদিন টিকতে পারেনি। হিটলার ও নমরুদ ধ্বংস হয়ে গেছে। মানুষের পক্ষে না থাকলে বা তার কল্যাণে কাজ না করলে টিকে থাকা যায় না। এ সরকারও বেশিদিন টিকে থাকতে পারবে না।

বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রশাসন আপনাদের নির্যাতন করছে। আপনারা বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছেন। বিভিন্ন মামলায় আপনাদের আদালতে হাজিরা দিতে হয়। তারপরও আপনারা মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছেন।


আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




খুলনায় সালাম জুট মিলে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

খুলনার রূপসায় জাবুসা এলাকার সালাম জুট মিলে আগুন লেগেছে। আজ বুধবার বিকেলে এ আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে।

খুলনা ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা মো. আব্দুল কাদির সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বিকেল ৫টা ৩৮ মিনিটে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ চলছে। বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।


আরও খবর