আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ময়মনসিংহ মেডিকেলে এক সপ্তাহে ৭৪ নবজাতকের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের নবজাতক ও শিশু ওয়ার্ডে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৯৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে ৭৪ জন নবজাতক। মাত্রাতিরিক্ত রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

রোববার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরে হাসপাতালটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম কিবরিয়া এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, গত এক সপ্তাহে নবজাতক ওয়ার্ডে (এসআইসিইউ) এক হাজার ৩৫৩ জন শিশু ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে ৯৬ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালের নতুন ভবনের ছয়তলার ৩০ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিয়েছে দুই হাজার ৮৭৭ শিশু। এরমধ্যে মারা গেছে ২২ জন।

জানা গেছে, নবজাতক ওয়ার্ডে ৫০ শয্যার বিপরীতে ২০৪ নবজাতককে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ওয়ার্ডের বাইরে বারান্দায় অভিভাবকরা অপেক্ষা করছেন। হাসপাতালের নতুন ভবনের ছয়তলার ৩০ ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে শয্যা সংখ্যা ৬০টি। সেখানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে ৪৪১ জন শিশুকে।

শিশু ওয়ার্ডের চিকিৎসক ডা. বিশ্বজিত চৌধুরী বলেন, যেসব শিশু বর্তমানে ভর্তি হচ্ছে এদের মধ্যে ঠান্ডাজনিত রোগেই বেশি শিশু ভর্তি হচ্ছে। এ ব্যাপারে অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। তাই অভিভাবকদের উচিত শিশুদের শ্বাসকষ্ট হলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া।

চিকিৎসকরা বলেন, অনেক অভিভাবক তাদের সন্তানদের খুব দেরিতে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। দেরি হলে সমস্যা তীব্র ও জটিল হয়। তাই সন্তানদের শ্বাসকষ্টের কোনো উপসর্গ হালকাভাবে নেওয়া উচিত না। জন্মের পর এরা সঠিক পরিচর্যা না পেয়ে হাসপাতালে আসে, তখন অনেক শিশুকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। হাসপাতালে জন্ম হলে এ সমস্যা অনেকটা কমে আসতো বলে চিকিৎসকরা জানান।

চিকিৎসকরা আরও বলেন, এমনিতে এখানে চিকিৎসাসেবা এখানে ভালো। কিন্তু বড় সমস্যা হচ্ছে শয্যা সংকট।

হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. ওয়ায়েজ উদ্দিন ফরাজী বলেন, এই সময়ে ঠান্ডাজনিত রোগে শিশুরা আক্রান্ত হয়। হাসপাতালে শিশু ভর্তির সংখ্যাও বাড়ে। ময়মনসিংহ ছাড়াও আশেপাশের জেলা থেকে খুবই জটিল শিশু রোগী বিশেষ করে নবজাতকরা এখানে ভর্তি হয়। এ কারণে মৃত্যুর ঘটনা বেশি।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম কিবরিয়া বলেন, শয্যার তুলনায় নবজাতক এবং শিশু ওয়ার্ডে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি থাকায় প্রতিনিয়ত সেবা দিতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তারপরও আমরা কোনো রোগীকে তাড়িয়ে না দিয়ে ভর্তি করে সাধ্যমতো সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি।


আরও খবর



‘এম ভি আবদুল্লাহ’ উদ্ধার অভিযানে যেতে পারে ভারতের নৌবাহিনী: মার্কিন বিশ্লেষক

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

২৩ বাংলাদেশি নাবিকসহ বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছে। জাহাজটি গত রোববার মোজাম্বিক থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল। সোমবার জলদস্যুদের কবলে পড়ে এটি। পণ্যবাহী জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কবির গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ।

মঙ্গলবার (মার্চ ১২) দুপুর ১টার দিকে জাহাজটি জলদস্যুদের কবলে পড়ার খবর জানতে পারে বাংলাদেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠীটির কর্তৃপক্ষ। এসআর শিপিংয়ের সিইও মোহাম্মদ মেহেরুল করিম জানান, গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টার দিকে জাহাজ থেকে তাদের বার্তা পাঠানো হয়। বার্তায় বলা হয়, জলদস্যুরা জাহাজ দখল করে নিয়েছে। আমাদের নাবিকেরা আটকা পড়েছেন।

এদিকে জাহাজে থাকা নাবিকদের পরিবার-পরিজন বেশ উদ্বেগ নিয়ে দিন কাটাচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশি এই কার্গো ক্যারিয়ারটি উদ্ধারে যেতে পারে ভারতীয় নৌবাহিনী। এমনটাই পরামর্শ দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষক মার্টিন কেলি।

ভারতীয় মহাসাগরের যে অঞ্চলে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজটিকে জিম্মি করা হয়েছে সেখানকার আশপাশে ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তিশালী উপস্থিতি আছে। আর এ কারণে, দেশটির নৌবাহিনী এমভি আবদুল্লাহ উদ্ধারে হস্তক্ষেপ করতে পারে বলে পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক সামুদ্রিক নিরাপত্তা বিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইওএস রিস্ক গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক মার্টিন কেলি।

কেলি বলেছেন, তার জানা মতে, গত ৩ মার্চ সোমালিয়া উপকূল থেকে একটি জলদস্যু বিরোধী গোষ্ঠী গভীর সমুদ্রের উদ্দেশ্য রওনা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ভারত মহাসাগরের যে অঞ্চলে এই হামলা সংঘটিত হয়েছে সেই এলাকায় ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তিশালী উপস্থিতি আছে।

সূত্র: ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস


আরও খবর



আজ বিশ্ব পাই দিবস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আজ বিশ্ব পাই দিবস। গাণিতিক ধ্রুবক পাই (π) এর সম্মানে প্রতিবছর ১৪ মার্চ এ দিবসটি পালিত হয়। পাই-এর মান প্রায় ৩.১৪ বলে প্রতি বছর ১৪ মার্চকে সারা বিশ্বের গণিতবিদগণ পাই দিবস হিসেবে পালন করেন।

১৯৮৮ সালে পদার্থবিদ ল্যারি শ পাই দিবসের ধারণার প্রবর্তন করেন। সান ফ্রান্সিকোর বিজ্ঞান জাদুঘরের কর্মকর্তা ল্যারি শ এ দিবস পালনের উদ্যোক্তা বলে তাকে পাই-এর রাজপুত্র বলা হয়। ২০০৯ সালের ১২ মার্চ যুক্তরাষ্ট্র সরকার ১৪ মার্চকে জাতীয় পাই দিবস হিসেবে পালনের অনুমোদন দেয়।

তবে বাংলাদেশে পাই দিবস উদযাপিত হচ্ছে ২০০৬ সাল থেকে। বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির উদ্যোগে দেশে এই দিবস উদযাপন শুরু হয়। দেশের বেশকিছু গণিত ক্লাব ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নানা আয়োজনের মধ্যে দিবসটি পালিত হয়।

ইউক্লিডীয় সমতলীয় জ্যামিতিতে, বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাতকে পাই হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। উইলিয়াম জোনস সর্বপ্রথম ১৭০৬ সালে পাই প্রতীকটির প্রচলন করেন। তবে এ প্রতীকটিকে জনপ্রিয় করেন সুইস গণিতবিদ লিওনার্দো ইউলার।

নিউজ ট্যাগ: পাই দিবস

আরও খবর



হুড়োহুড়িতে হারিয়ে যায় ছোট ছেলে, পরে দুই ছেলেসহ মায়ের মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দুই শিশু ছেলেসহ নাজিয়া আহমেদ (৩২) খাবার খেতে গিয়েছিলেন রাজধানীর বেইলি রোডে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে। তাদের সঙ্গে পরিচিত আরও তিনজন ছিলেন। বৃহস্পতিবার রাতে ভবনটিতে আগুনে দুই ছেলেসহ নাজিয়ার মৃত্যু হয়। দুই শিশু সন্তানের নাম আরহান আহমেদ (৭) ও আবিয়াত আহমেদ (৩)।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে সাততলা ভবনটিতে আগুন লাগে। এই অগ্নিকাণ্ডে নিহত মানুষের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে।

ভবনটিতে একাধিক খাবারের দোকান আছে। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে খাবারের দোকানগুলোয় ক্রেতাদের ভিড় হয়। অনেকেই পরিবার নিয়ে খেতে যান সেখানে।

শুক্রবার (০১ মার্চ) ভোরে মৃতদেহ বুঝে পায় নাজিয়ার পরিবার। পরে মৃতদেহ নিয়ে নোয়াখালীর মাইজদীর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন স্বজনরা।

নাজিয়ার স্বজন শাহরিয়ার হাসান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, গতকাল রাতে নাজিয়া, তার দুই শিশুসন্তান ও পরিচিত তিনজনসহ ছয়জন ভবনটিতে গিয়েছিলেন। ভবনটিতে আগুন লাগার পর নাজিয়া তার স্বামী সায়েক আহমেদ আশিককে ফোন দেন। ফোনে তিনি জানান, ভবনে আগুন লাগার খবরে হুড়োহুড়িতে ছোট ছেলেকে খুঁজে পাচ্ছেন না। পরে নাজিয়াকে আর ফোনে পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৪৫ মিনিটের দিকে বেইলি রোডে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন।


আরও খবর



আজ রাত ১১টায় সারাদেশে ‘ব্ল‍্যাক আউট’

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালনের লক্ষ্যে আজ রাত ১১টা ১ মিনিট সারাদেশে প্রতীকী ব্ল‍্যাক আউট পালন করা হবে। তবে কেপিআই এবং জরুরি স্থাপনাসমূহ এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে। শনিবার (২৩ মার্চ) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে গণহত্যা দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

কর্মসূচির মধ্যে আরও আছে, ২৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সকাল সাড়ে ১০টায় গণহত্যা দিবসের ওপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সারা দেশে গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গীতিনাট্য ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

এ ছাড়া স্কুল, কলেজ এবং মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কণ্ঠে ২৫ মার্চ গণহত্যার স্মৃতিচারণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকাসহ সব সিটি করপোরেশনের মিনিপোলগুলোতে গণহত্যার ওপর দুর্লভ আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে। এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দেবেন।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের রাতটি ছিল ভয়াবহতম একটি রাত। মানব ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যায় সেই কালরাতে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী মেতেছিল উল্লাসে। ঢাকা শহর হয়েছিল ধ্বংসস্তূপ। 


আরও খবর
আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪




গণপরিবহনে ৩৫ শতাংশ নারী আসন রাখার দাবি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গণপরিবহনে নারীদের জন্য ৩৫ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখার দাবিতে সমাবেশ ও র‌্যালি করেছে সেভ দ্য রোড নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে সেভ দ্য রোডের মহাসচিব শান্তা ফারজানা বলেন, নির্মম বাস্তবতা হলো, গণপরিবহনে নারীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। প্রতিদিন কমপক্ষে শতাধিক নারী নিপীড়িত হচ্ছেন কেবলমাত্র সড়ক পরিবহন নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায়। আমরা আন্তর্জাতিক নারী দিবসে সব গণপরিবহনে ৩৫ শতাংশ নারী আসন নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

সমাবেশে উপস্থিত বিশিষ্টজনরা সেভ দ্য রোডের দাবির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক শুভঙ্কর দেবনাথ, শ্রমিক নেতা ও মানবাধিকার কর্মী আনিসুর রহমান, সেভ দ্য রোডের ভাইস চেয়ারম্যান সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি, বিকাশ রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল মল্লিক, রাজনীতিবিদ সেলিম আহমাদ, সমাজসেবক আবদুল্লাহ আল মামুন, মনোয়ারা বেগম প্রমুখ।


আরও খবর