আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

ম্যাচ হেরে রেগেমেগে সমর্থকের ফোন ভাঙলেন রোনালদো

প্রকাশিত:রবিবার ১০ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ এপ্রিল ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

এভারটনের কাছে ১-০ গোলে হেরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের শীর্ষ চারের আশা ফিকে হয়ে গেছে আরও একটু। তবে তা ছাপিয়ে ম্যাচের সব শিরোনাম কেড়ে নিয়েছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। সেটা অবশ্য ইতিবাচক কারণে নয়, ম্যাচ হেরে মাঠ ছাড়তে গিয়ে প্রতিপক্ষ সমর্থককে মেরেছেন, ফলে ভেঙেছে তার মুঠোফোন। যার ফলে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে এ নিয়ে।

ম্যাচ শেষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে টানেলের একটু আগে রোনালদোদের ভিডিও করছিলেন এক কিশোর এভারটন সমর্থক, সেটাই সহ্য হয়নি হারের কবলে পড়া রোনালদোর। তিনি এগিয়ে এসে সজোরে আঘাত করেন সেই কিশোরের। যার ফলে হাত থেকে পড়ে চৌচির হয়ে যায় সেই সমর্থকের মুঠোফোন।

এই ঘটনা টুইটার-ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়তেই আলোচনার ঝড় শুরু হয়ে যায়। যা চোখে পড়ে ইউনাইটেড কর্তৃপক্ষেরও। স্কাই স্পোর্টস জানাচ্ছে, এখন বিষয়টি খতিয়ে দেখছে দলটি।  এই ঘটনাটার নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে ইউনাইটেডের মাঠের পারফর্ম্যান্স। প্রতিপক্ষের মাঠ গুডিসন পার্কে কোচ র‍্যালফ র‍্যাংনিকের দল হেরেছে ১-০ গোলে। যার ফলে দলটির শীর্ষ চারে থাকার সম্ভাবনাও কমে গেছে অনেকটাই।

সব ধরনের কাপ প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছে ইতোমধ্যেই। শেষ লিগ জেতার আশাও। বর্তমানে দলটির একমাত্র লক্ষ্য কোনোভাবে যদি পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলাটা নিশ্চিত করা যায়। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ চারে চলে আসার একটা ভালো সুযোগ ছিল রোনালদোদের সামনে। জিতলে চারে থাকা টটেনহ্যামের সঙ্গে পয়েন্টে সমতা ফেরাতে পারতো দলটি।

তবে প্রথমার্ধে অ্যান্থনি গর্ডনের গোলে স্বাগতিকরা এগিয়ে গেলে কাজটা কঠিন হয়ে যায় রোনালদোদের। অবনমন অঞ্চলের কাছাকাছি থাকা এভারটন এরপর রক্ষণকাজটা সামলেছে চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায়, প্রতি আক্রমণে ত্রাসও ছড়িয়েছে বেশ।

যার ফলে ইউনাইটেডের কাজটা কঠিন থেকে অসম্ভবে রূপ নিয়েছে ক্রমেই। শেষদিকে রোনালদোর একটা চেষ্টা কাছাকাছি গিয়েছিল বটে, কিন্তু তা গোলে রূপ পায়নি আর। ফলে ইউনাইটেড ম্যাচটা শেষ করে ১-০ গোলে হেরে। চারে থাকা টটেনহ্যাম থেকে ৩ পয়েন্টে পিছিয়ে দলটি এখন আছে পয়েন্ট টেবিলের সপ্তম অবস্থানে। দলের এমন পারফর্ম্যান্সের ফলেই যে হতাশা থেকে রোনালদো করেছেন এই কাজ, তা বলাই বাহুল্য। যা তাকে এখন ফেলে দিয়েছে তীব্র সমালোচনার মুখে।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

মসজিদ পরিচালনা কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়ে। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।


আরও খবর



১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাবে যুক্তরাজ্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে অনেকেই যুক্তরাজ্যে আবেদন করেছিল। এদের মধ্যে যাদের আবেদন ব্যর্থ হয়েছে সেসব বাংলাদেশিকে ফাস্ট-ট্রাক (দ্রুত) পদ্ধতিতে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে দেশটি।

গত এক বছরে শুধুমাত্র স্থায়ীভাবে থাকার প্রয়াসে প্রায় ১১ হাজার বাংলাদেশি রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন জমা দিয়েছে। দেশটির গণমাধ্যম টেলিগ্রাফে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবদনে বলা হয়েছে, আশ্রয়ের আবেদন খারিজের পাশাপাশি যারা বিদেশি অপরাধী ও যাদের ভিসার বৈধ মেয়াদ অতিবাহিত হয়ে গেছে তাদেরকেও ফেরত পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।

সম্প্রতি অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো সহজ করতে বাংলাদেশের সঙ্গে একটি নতুন চুক্তি করেছে যুক্তরাজ্য। লন্ডনে দুই পক্ষের মধ্যে চুক্তিটি হয়।

যুক্তরাজ্যের অবৈধ অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রী মাইকেল টমলিনসন বলেছেন, লন্ডনে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্রবিষয়ক যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ প্রথম যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে চুক্তির ব্যাপারে দুই দেশ সম্মত হয়। ওয়ার্কিং গ্রুপে উভয় দেশ অংশীদারত্ব জোরদারে অঙ্গীকার করে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক বিষয়ে সহযোগিতা জোরালো করতে প্রতিশ্রুতি দেয়।

ওয়ার্কিং গ্রুপ বিদ্যমান ভিসা রুটগুলোর মাধ্যমে বৈধ অভিবাসনের সুবিধা অব্যাহত রাখা, অবৈধ অভিবাসন মোকাবিলা, তথ্য ভাগাভাগি জোরদার করা, গুরুতর সংগঠিত অপরাধ মোকাবিলায় নিজ নিজ পন্থা সম্পর্কে পরস্পরের সঙ্গে বোঝাপড়া বাড়ানোর ব্যাপারেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।


আরও খবর



চাকরির বয়সসীমা উন্মুক্ত রাখার দাবি রব্বানীর

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের সকল সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা উন্মুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছেন ডাকসু ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী।

শনিবার (১১ মে) চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শিক্ষার্থীদের সমাবেশে তিনি এ দাবি করেন।

গোলাম রাব্বানী বলেন, আজ বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত বিশ্বে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা দক্ষ জনশক্তিতে যাদের রোল মডেল মনে করি সেই চীনসহ আমাদের সার্কভুক্ত দেশ পাকিস্তানছাড়া সকল দেশেই চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ থেকে ৪৫ এর মধ্যে৷ ইন্ডিয়ান লিগ্যাল সিস্টেম, ইন্ডিয়ান এডমিনিস্ট্রেশন সিস্টেম আমরা সবসময় অনুসরণ করি। তাহলে চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কেন ভারতের মতো আমাদের দেশেও ৩৫ হবে না?

তিনি বলেন, সরকারের বাধা কোথায়, কষ্ট কোথায়, ক্ষতি কোথায় সেটা আমার মাথায় আসেনা। অনেকে মনে করে চাকরিতে দেরি করে প্রবেশ করলে আবার নতুন করে অবসরে যাবার বয়সও বাড়াতে হবে। কিন্তু আমরা স্পষ্ট করতে চাই, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হলেও চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর প্রয়োজন নেই। অন্তত আমাদের আশার প্রদীপটা জ্বালিয়ে রাখতে দেন। মানুষের মাঝে যতক্ষণ শ্বাস আছে ততক্ষণ আশা আছে। আমরা আশায় বাঁচতে চাই৷ আমরা কোনো অন্যায্য সুবিধা বা অন্যায্য দাবি জানাচ্ছি না।

রাব্বানী বলেন, আমি শিক্ষামন্ত্রী ও জনপ্রশাসন মন্ত্রীর নিকট অনুরোধ জানাবো আপনারা ছাত্রদের এই দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিকট যান। তাকে বোঝান, ছাত্রসমাজ চায় চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করা হোক। কথায় কথায় আমরা যে সিঙ্গাপুর মালয়েশিয়ার উদাহরণ দেই তাদের দেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৪৫ বছর। সবচেয়ে ভালো হয় চাকরিতে বয়সের প্রবেশসীমা উন্মুক্ত রাখলে৷ তা না হলে অন্তত ৩৫ বছর করা হোক।

এর আগে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের সকল পর্যায়ে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা আজ থেকে ৩৩ বছর আগে ১৯৯১ সালে ২৭ বছর থেকে ৩০ বছরে উন্নীত করা হয়, যখন বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ছিলো ৫৭ বছর। বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়ে ৭৩ বছর। তাই চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা যৌক্তিক।


আরও খবর



স্ত্রীর জড়িত থাকার বিষয়ে যা বললেন কারিগরির সাবেক চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের হাজার-হাজার সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় ওএসডি হওয়া বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর এ বিষয়ে নিজ স্ত্রীকে নির্দোষ দাবি করেছেন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় ডিবি কার্যালয়ে থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ দাবি করেন। এদিন সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় তাকে তলব করে প্রায় ৩ ঘণ্টা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

আপনার স্ত্রী বিনা অপরাধে জেল খাটছে বলে মনে করেন? প্রশ্নের জবাবে আলী আকবর বলেন, আমার স্ত্রী কোনো ভুল করেছে কি না আমি জানি না। আমি তার বিষয়ে কিছুই জানি না। গোয়েন্দা সংস্থা তার কাছে কি তথ্য পেয়েছে সেটিও জানি না। আমি মনে করি বিনা অপরাধেই জেল খাটছে।

তাহলে আপনাকে ওএসডি করা হয়েছে কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিডিয়ায় একটি সংবাদ চলে আসছে এবং ডিবির কাছে তথ্য আছে, সেজন্য দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত। প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত। এক্ষেত্রে আমরা লজ্জিত ও দুঃখিত।

কী পরিমাণ সার্টিফিকেট বাণিজ্য হয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মিডিয়াতে শুনতে পেয়েছি পাঁচ কি সাড়ে পাঁচ হাজার। তবে এ বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই কতগুলো হয়েছে।

সার্টিফিকেট বাণিজ্যের বিষয়ে তিনি বলেন, গোয়েন্দা সংস্থা বের করেছে, এর বেশি কিছু জানি না। সার্টিফিকেটের কাগজ ওয়েবসাইটে পাইনি।

২০ লাখ টাকা ঘুষের বিষয়ে তিনি বলেন, এটি মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এটির তদন্ত চলছে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের হাজার-হাজার সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় ওএসডি হয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান আলী আকবর। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারের পর তার স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



রাজধানীতে এবার চালু হলো বাসের গেটলক সিস্টেম

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর যানজট সমস্যা নিরসনে এবার চালু হলো আন্তঃজেলা বাসের গেটলক সিস্টেম। এর ফলে যাত্রীদের নির্দিষ্ট পথের যাত্রার সময় বাঁচবে এবং ভ্রমণ নিরবচ্ছিন্ন ও আনন্দদায়ক হবে বলে মনে করা হচ্ছে। রোববার (১২ মে) দুপুরে এ কার্যক্রম চালু করা হয়।

গেটলক সিস্টেম চালুর পর ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) আব্দুল মোমেন বলেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল একটি সংবেদনশীল জায়গা। এখানে শ্রমিকরা আছেন, যাত্রীরা বাসে চলাচল করেন। সুতরাং সকল প্রকার সংবেদনশীলতা মাথায় রেখে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হয়, যাতে যাত্রীরা কোনো প্রকার সমস্যায় না পড়েন। যে কারণে আমরা কখনো কঠোর হই কিংবা একটু নরমভাবে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। আন্তঃনগর গেটলক সিস্টেম নগরবাসী ও যাত্রীদের জন্য সুফল বয়ে আনবে।

মহাখালী বাস টার্মিনাল মালিক সমিতির সভাপতি মো. আবুল কালাম বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যাওয়া বাসগুলো বনানী পর্যন্ত যত্রতত্র যাত্রী উঠায়। এর ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে চলছিল। সম্প্রতি আমরা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান ও গুলশান ডিভিশনের ট্রাফিকের উপ-কমিশনার আব্দুল মোমেনসহ শ্রমিক ফেডারেশনের নেতাদের নিয়ে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিই যে মহাখালী থেকে ছেড়ে যাওয়া কোনো গাড়ি বনানী পর্যন্ত কোনো যাত্রী উঠাবে না। এর মাধ্যমে এই এলাকায় যানজট নিরসন হবে। মহাখালী থেকে ছেড়ে যাওয়া গাড়িগুলোতে যাত্রীদের তালিকা, ড্রাইভারের নাম ও গাড়ির নম্বরসহ একটি প্রস্থান পত্র দেওয়া হবে। পরে বনানীতে আমাদের সংস্থার দায়িত্বপ্রাপ্তরা দেখবেন যে যাত্রীর সংখ্যা সঠিক আছে কি না।

ট্রাফিকের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) আব্দুল মোমেন বলেন, পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ প্রতিনিয়ত গেটলক সিস্টেম তদারকি করবে। কোনো পরিবহন এ নিয়ম অমান্য করে যত্রতত্র বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর