আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ময়মনসিংহে একদিনে আরও ২৫ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ আগস্ট ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় সাত মাসের শিশুসহ আরও ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।

রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় তাদের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে ১০ জন করোনায় এবং ১৫ জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. মহিউদ্দিন খান মুন।

তিনি জানান, শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টার মধ্যে ইউনিটটিতে করোনায় মারা যাওয়া ১০ জনের মধ্যে আটজনই ময়মনসিংহের। বাকিদের মধ্যে নেত্রকোনা ও শেরপুরের একজন করে রয়েছেন।

এ ছাড়া ওই সময়ের মধ্যে করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়া ১৫ জনের মধ্যে ময়মনসিংহের ১০ জন, নেত্রকোনার দুজন, জামালপুর, কিশোরগঞ্জ ও টাঙ্গাইলের একজন করে রয়েছেন।

এদিকে জেলায় একদিনে ৬৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে ১৮৬ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

করোনা ইউনিটে বর্তমানে রোগী ভর্তি আছেন ৩৫৯ জন। এর মধ্যে ২১ জনআইসিইউতে চিকিৎসাধীন। ওই সময়ে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৪৬ জন ও সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫৯ জন।


আরও খবর



বন্যায় কেনিয়াতে ৭০ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারী বর্ষণ ও বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে কেনিয়া। গত মার্চের পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটিতে বন্যায় ৭০ জন মারা গেছে। দেশটির সরকারের একজন মুখপাত্র একথা জানিয়েছেন।

কেনিয়াসহ পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলো চরম প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এ অবস্থার জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দোষ দিচ্ছেন।

গতকাল শুক্রবার এক এক্স বার্তায় কেনিয়া সরকারের মুখপাত্র আইজ্যাক মাউরা বলেন, বৃষ্টিবন্যায় নিহতের সংখ্যা ৭০ ছুঁয়েছে। চলতি সপ্তাহে রাজধানী নাইরোবিতে টানা বৃষ্টিতে ৩২ জনের প্রাণ গেছে।

এ ছাড়া দেশটির রিফ্ট ভ্যালি অঞ্চলে আরও ১৫ জনের প্রাণ গেছে। সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবার কেনিয়ার দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া কমিটি বৈঠক করেছে।

সরকারি প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, কেনিয়ায় বন্যার কারণে ১ লাখ ২০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এছাড়া ২২ জন আহত হয়েছেন এবং আরও ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

কেনিয়া সরকার জরুরি সাড়া দেওয়ার জন্য ২ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের তহবিল ছাড় করার চেষ্টা করছে। এ অর্থ দিয়ে অবকাঠামো সংস্কার, ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরিভিত্তিতে আবাসন তৈরি করা এবং খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।

দেশটির শিক্ষা বিভাগের মুখ্যসচিব বেলিও কিপসাং জানান, বন্যায় নাইরোবিতে ৬৪টি সরকারি বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কেননা, আগামী দিনগুলোতেও কেনিয়াসহ পূর্ব আফ্রিকায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

শুধু কেনিয়া নয়, পাশের দেশ তানজানিয়ায় বন্যাভূমিধসে অন্তত ১৫৫ জনের প্রাণ গেছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কাসিম মাজালিওয়া গত বৃহস্পতিবার বলেন, দুর্যোগে ২ লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, বন্যা ও ভূমিধসে বাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু, রেলপথ ও বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিংবা ভেঙে পড়েছে।


আরও খবর



কম দামেও তরমুজ কিনছেন না মানুষ, দুশ্চিন্তায় বিক্রেতারা

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

মার্চের শুরুতে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকা দরে। রমজান শুরু হওয়ার পর সে দাম ৮০ টাকায় নামে। কিন্তু বেশি দামের পাশাপাশি অপরিপক্ব হওয়ায় তরমুজে আগ্রহ কম ছিল সাধারণের। এর মধ্যে ফেসবুকে তরমুজ বয়কটের ডাক আসে। ফলে ফলটির বিকিকিনি কমে যায় আরও।

রোজা শুরুর এক সপ্তাহ পর তরমুজ বিক্রি বলতে গেলে তলানিতে এসে ঠেকে। বিপাকে পড়েন বিক্রেতারা। সারা দিনে হাতেগোনা কয়েকটা বিক্রি হলেও বেশিরভাগই দোকানে অবিক্রীত থেকে যাচ্ছিল। এতে বাধ্য হয়ে ৪০ টাকায় নামিয়ে আনা হয় তরমুজের কেজি। শুধু তাই নয়, আকারভেদে এখন পিস ২০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ‌তারপরও ক্রেতাদের বড় অংশ এখনও তরমুজ বিমুখ। এতে তরমুজ ব্যবসায়ী এবং ফল দোকানিদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

আড়ৎ থেকে পিস হিসেবে দুই ক্যাটাগরির তরমুজ বিক্রির জন্য কিনে এনেছেন বিল্লাল মিয়া নামে এক ব্যবসায়ী। তিনি গুলশানের গুদারাঘাটের পাশে বসিয়েছেন তার অস্থায়ী দোকান। বেশ কিছুদিন ধরে তিনি তরমুজগুলো সেখানে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছেন, কিন্তু বিক্রি নেই সেভাবে।

তরমুজ বিক্রির এমন চিত্রের বিষয়ে বিল্লাল মিয়া বলেন, এবার প্রথম থেকেই তরমুজ বিক্রি খুব কম হচ্ছে। এটা হতে পারে দাম বেশির কারণে। তবে এখন দাম আগের চেয়ে কমেছে, তবুও এখনো খুব বেশি বিক্রি বাড়েনি। রমজানে তরমুজের খুব চাহিদা থাকার কথা, কিন্তু এবার সে অনুযায়ী ক্রেতাদের চাহিদা দেখা যায়নি।

তরমুজ বিক্রির সার্বিক বিষয়ে একই স্থানের আরেক বিক্রেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এত বছর ধরে ব্যবসা করছি তরমুজ নিয়ে কোনোবার এমন বিপাকে পড়িনি। আজ ১০ দিনের মতো হবে তরমুজ এনেছি, দোকানের মধ্যে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছি। কিন্তু সেভাবে এবার বিক্রি নেই। প্রথমদিকে ১০০ টাকা কেজি ছিল, পরে ৮০ টাকা হলো, এরপর আবার ৬০ টাকা, সবশেষ এখন আজ প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। কিন্তু আগে যখন তরমুজের ব্যবসা করেছি তখন দিনে ১০০ পিছ বিক্রি করেছি। আর এখন সারাদিনে ১৫/২০টা বিক্রি হয় না ঠিকমতো। রমজান মাস এলে তরমুজের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কথা, অন্যান্যবার বেড়ে গেছে, কিন্তু এবার চিত্র উল্টো। অর্ধেক রমজান চলে গেছে কিন্তু তরমুজ বিক্রি সেভাবে আর হয়নি। রমজান মাস শেষ হয়ে গেলে তরমুজের চাহিদা কমে যাবে, তখন যে ব্যবসার কী হবে এটা ভাবলে আরো ভয় লাগে।

কারওয়ান বাজারে ফল ভাণ্ডার নামে একটি প্রতিষ্ঠান বর্তমানে পাইকারি তরমুজের ব্যবসা করছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক সহযোগী হিসাবে কাজ করেন খোরশেদ আলম নামের একজন। তিনি বলেন, প্রথমদিকে তরমুজের দাম বেশি ছিল, ইদানীং প্রচুর সরবরাহ হচ্ছে, ফলে দাম কমে গেছে। আগে যে তরমুজ দেড়শ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করেছি, সেটা এখন ৮০ টাকার মতো বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আড়তে পাইকারি কিনতে ক্রেতারা কম আসছে। এর কারণ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে যারা দোকানের মাধ্যমে তরমুজ বিক্রি করে, তারা আগে যে মাল নিয়ে গেছে সেই মালই তাদের রয়ে গেছে, এখনো বিক্রি করতে পারেনি। আগের তরমুজ ফুরালে তারপরে তো তারা কিনতে আসবে।

মহাখালীর বাজারে তরমুজ কিনতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী আহসান হাবীব বলেন, এ বছর রমজানে একদিন শুধু তরমুজ কিনেছিলাম টেস্ট করার জন্য। কিন্তু এত বেশি দাম, অসাধু ব্যবসায়ীরা কেজি দরে বিক্রি করে, অপরিপক্ব তরমুজ তবুও বেশি দাম, এদিকে এদের সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্য দূর করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তরমুজ বয়কটের ডাক.... সব মিলিয়েই এবার আর তরমুজ কিনিনি। কিন্তু এখন ম্যাংগো পিপলের ক্ষমতা সম্পর্কে জেনেছে তরমুজ ব্যবসায়ীরা। আজকে তরমুজ ৪০ টাকা কেজিতে এসেছে শুধু সাধারণ মানুষ তরমুজ কিনেনি এ কারণেই। এখন ৪০ টাকা কেজি হওয়ার পর আজ একটি তরমুজ কিনতে এসেছি। তবুও দোকানে যদি পিস হিসাবে তরমুজ বিক্রি না করে তাহলে আবার কিনব না।


আরও খবর



তাপপ্রবাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি নিয়ে আসছে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে চলতি সপ্তাহজুড়ে বন্ধ রয়েছে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। আগামী শনিবার এই ছুটি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

এদিকে, সিলেবাস শেষ করতে মাধ্যমিকের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি না বাড়িয়ে অনলাইনে ক্লাস চালুর চিন্তা করছে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

অন্যদিকে, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ছুটি বাড়ছে না কি ক্লাস কমিয়ে আগামী রবিবার থেকে খুলছে, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।

যদিও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি সূত্র বলছে, মাধ্যমিকের মতো ছুটি না বাড়িয়ে অনলাইন ক্লাস চালুর চিন্তা করছে শিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টরা। সেক্ষেত্রে দুয়েকদিনের মধ্যে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের শীর্ষকর্তারা বৈঠকে বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর সাপ্তাহিক ছুটিসহ অন্য ছুটি বাদে ১৮০ দিনের মতো প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকার কথা। এর মধ্যে তাপপ্রবাহের কারণে অনির্ধারিতভাবে পাঁচ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হচ্ছে। এই ছুটি দীর্ঘায়িত হলে সিলেবাস শেষ করা অনিশ্চিত হয়ে পড়তে পারে। এসব চিন্তা করেই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকলে অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার চিন্তা-ভাবনা চলছে।

গতকাল বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, তাপপ্রবাহের কারণে প্রাথমিকের ছুটি আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। এখন আগামী রবিবার থেকে ক্লাস কমিয়ে খুলছে নাকি ছুটি বাড়ানো হচ্ছে, সে বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আগামী শুক্রবার এ বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। এছাড়া অনলাইন ক্লাস চালুর কথাও ভাবছে।

এদিকে, সারাদেশের আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাঁচদিনে উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে গতকাল বুধবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।


আরও খবর



এখনো উদ্ধার করা যায়নি সোনালী ব্যাংক ম্যানেজারকে

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় প্রশাসন ভবনে হামলা ও ব্যাংক লুটের ঘটনার প্রায় ১৪ ঘণ্টা পরও অপহৃত সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার মো. নিজাম উদ্দিনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় রুমা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তবে এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি

গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে রুমা উপজেলা প্রশাসন ভবনে হামলা চালায় সশস্ত্র ব্যক্তিরা। পরে সোনালি ব্যাংকের শাখায় হামলা চালানো হয়। সে সময় ব্যাংকে আসা নতুন টাকা লুটের পাশাপাশি ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পার্বত্য অঞ্চলভিত্তিক নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সদস্যরা এ হামলায় অংশ নেয় বলে রুমার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দিদারুল আলম গণমাধ্যমকে জানান।

সন্ত্রাসীরা ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর (পুলিশ ও আনসার ভিডিপির) অস্ত্র ও গোলাবারুদ লুট করেছে। তারা পুলিশের দুটি এসএমজি ও ৬০ রাউন্ড গুলি, আটটি চীনা রাইফেল ও ৩২০ রাউন্ড গুলি ও আনসারের চারটি শর্টগান ও ৩৫ রাউন্ড গুলি লুট করে। সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে নতুন সন্ত্রাসী সংগঠন কুকি-চিনের সদস্য বলে ধারণা করছেন উপজেলার এই কর্মকর্তা।

আজ সকালে জেলার পুলিশ সুপার সৈকত সাহিন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুমা সার্কেল মো. জুনায়েদ রুমা উপজেলা সোনালী ব্যাংক পরিদর্শন করেছেন।


আরও খবর



২১ নাবিক ফিরবেন এমভি আবদুল্লাহ নিয়ে, দুজন বিমানে

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহতে চড়েই দেশে ফিরবেন জাহাজটির ২১ নাবিক। বাকি দুই নাবিক ফিরবেন বিমানযোগে। জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপ জিম্মিদশা থেকে মুক্ত হওয়া নাবিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী বিমানযোগে অথবা জাহাজে দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছিল। এরপর নাবিকেরা তাদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরের পথে আছে। ওই বন্দরে ২২ এপ্রিল জাহাজটি পৌঁছার কথা রয়েছে। সেখানে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। এরপরই দেশের পথে রওনা হবেন নাবিকেরা।

কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরা নাবিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছিলাম। ২১ নাবিক জাহাজে ও বাকি ২ জন বিমানে বাংলাদেশে আসবেন। তবে চাইলে সবাই উড়োজাহাজে আসতে পারবেন, যদি তারা আসতে চান। তবে ২১ নাবিক জানিয়েছেন তারা এমভি আবদুল্লাহকে নিয়েই বাংলাদেশে ফিরবেন।’

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালি দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিওবা তখন সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল জাহাজটি। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মির ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার (১৩ এপ্রিল) জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।


আরও খবর