আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

মঙ্গলবার থেকে ট্রাক সেলে ৫০ টাকায় মিলবে পেঁয়াজ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নিম্নআয়ের মানুষের জীবন ওষ্ঠাগত। এমন পরিস্থিতিতে ভেক্তাদের স্বস্তি দিতে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডের বাইরে রাজধানীর ২৫ থেকে ৩০টি স্থানে মসুর ডাল, সয়াবিন তেল, আলু ও পেঁয়াজ ট্রাকসেলে বিক্রি করা হবে। এসব পণ্য বর্তমান বাজারমূল্যের চেয়ে প্রায় অর্ধেক দামে মিলবে।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানিয়েছেন বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) থেকে ঢাকাতে ২৫ থেকে ৩০টি ট্রাকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি করা হবে। এতে নতুন করে আরও ৯ হাজার পরিবার যোগ হবে। প্রতিটি ট্রাকে ৩০০ জন এই পণ্যগুলো পাবে। শুক্র ও শনিবার বাদে প্রতিদিন বিক্রি হবে। তবে বিভিন্ন দিন বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হবে।

আরও পড়ুন>> আমদানিতেও ভোক্তার জন্য সুসংবাদ নেই আলু-পেঁয়াজে

তপন কান্তি ঘোষ জানান, ট্রাক সেলে একজন ২ কেজি করে মসুর ডাল, আলু ও পেঁয়াজ এবং ২ লিটার সয়াবিন তেল নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে আলু প্রতি কেজি দাম পড়বে ৩০ টাকা, পেঁয়াজ ৫০ টাকা, মসুর ডাল ৬০ টাকা এবং প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১০০ টাকা। তবে এই মুহূর্তে চিনি দেওয়া যাচ্ছে না।

তিনি জানিয়েছেন, যিনি আগে আসবেন তিনি আগে পাবেন, এই ভিত্তিতে এই ট্রাকসেল কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আমদানি বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই ট্রাকসেলের পরিধি বাড়ানো হবে।

সচিব বলেন, সরকার ভর্তুকি মূল্যে এসব পণ্য দিচ্ছে। প্রতিটি পণ্য অর্ধেক দামে দেওয়া হয়। আজ থেকে সারা দেশে জেলা প্রশাসকরা ৩৫ টাকা কেজি দরে আলু বিক্রি কার্যকর করবে।


আরও খবর



ঈদের আনন্দ মাটি, আগুনে পুড়ে ছাই ৩০ দোকান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শরীয়তপুর প্রতিনিধি

Image

ঈদের নামাজ চলাকালে শরীয়তপুরের একটি বাজারে আগুন লেগে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ মাটি হয়ে গেল। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মাঝির ঘাট বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস, নৌ পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, সকালে বাজারের ইউনুস খানের মুদির দোকান থেকে আগুনের সুত্রপাত ঘটে। মুদির দোকানটির আশেপাশে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের কয়েকটি দোকান থাকায় দ্রুত আগুন অন্যান্য দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি আগুনে প্রায় ৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঈদের সকালে এমন ভয়াবহ আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী সালমান ফারসী বলেন, আমার দোকানে মুদি মালামাল ও ভোজ্য তেলের পাশাপাশি কাঁচা মালসহ অন্তত ১৫ লাখ টাকার মালামাল ছিল। সকালে দোকান বন্ধ করে বাসায় গিয়ে নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময় শুনি আমার দোকানে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই আমার সারাজীবনের পুঁজি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে আমার।

ঈদের সকালের এই আগুনে রাসেল মাতবরের ৪টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমার চারটি দোকান ছিল, যা ভাড়া দিয়ে আমি আয় করে থাকি। ঈদের দিন এমন ক্ষতি হয়ে যাবে ভাবতেও পারিনি। ঈদের আনন্দ পুড়ে শেষ হয়ে গেছে আমার।

মাঝিরঘাট নৌ পুলিশের ইনচার্জ মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বাজারটি পদ্মা নদীর কাছাকাছি এলাকায়। আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ওয়ার হাউজ ইন্সপেক্টর শংকর বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট প্রায় ২ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে।


আরও খবর



ঈদযাত্রায় ভোগান্তি নেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঈদযাত্রা শুরু হলেও পাটুরিয়া দৌলতদিয়া নৌপথে যাত্রী ও যানবাহনের তেমন চাপ নেই। লঞ্চঘাটেও ভিড় নেই যাত্রীদের। ঘাটে আসার পরপরই যাত্রী ও যানবাহনগুলো ফেরিতে উঠে নদী পারাপার হচ্ছে।

তবে রোববার (৭ এপ্রিল) বিকেল থেকে এ ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর আগে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার ছিল দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ। ২১ জেলার লাখ লাখ মানুষের যাতায়াতের এ পথে ফেরি পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থেকে ভোগান্তির শিকার হতেন। ঈদের সময় সেই দুর্ভোগ বেড়ে যেতো কয়েকগুণ। পদ্মা সেতু চালুর পর কমেছে ভোগান্তি; স্বস্তি ফিরেছে ঘাট দিয়ে যাতায়াতকারীদের।

এখন বেশিরভাগ যানবাহন পদ্মা সেতু ব্যবহার করলেও কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ফরিদপুর ও রাজবাড়ীর বেশ কিছু পরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাক এ নৌপথে চলাচল করছে। সাধারণ সময়ে দেড় থেকে দুই হাজার যানবাহন পারাপার হলেও ঈদ ঘিরে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এবার ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা।

বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের ডিজিএম খালেদ নেওয়াজ বলেন, ঈদে যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে পারাপারের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তিনটি ঘাট প্রস্তুত আছে। পাশাপাশি ১৫টি ফেরি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যানবাহনের বাড়তি চাপ কমাতে ঈদের তিনদিন আগে ও পরে বন্ধ থাকবে পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার।

তিনি আরও বলেন, ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে পারাপার হচ্ছেন। কারও কোনো ধরনের সমস্যা হচ্ছে না।


আরও খবর



ঈদে সবার জীবনে নেমে আসুক সুখ ও শান্তি : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদে সবার জীবনে আনাবিল সুখ-শান্তি নেমে আসুক। আগামী দিনগুলো আরও সুন্দরভাবে যাক সেটাই কামনা করি।

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) গণভবনে উপস্থিত নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে শেখ রেহানা ও নিজের পক্ষ থেকে তাদের সবার পরিবারকে ঈদের শুভেচ্ছা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান। আনন্দের এসময় নিজের পরিবারকে সময় দেওয়ার পরামর্শ দেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ নিতে আসেনি মানুষকে দিতে এসেছে। মানুষের জন্য অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করা আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আজকের দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বাবা, মা, ভাই-বোন সব হারিয়েছি। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। শ্রদ্ধা জানাই ৩০ লক্ষ শহিদের প্রতি। শ্রদ্ধা জানায় জাতীয় চার নেতার প্রতি।

নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আমি আহ্বান করেছিলাম, ইফতার পার্টি না করে জনসাধারণের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করার জন্য। আপনারা আমার ডাকে সাড়া দিয়ে মানুষের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন। এ জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। এতে প্রমাণ হয়েছে, আওয়ামী লীগ নিতে আসে না, মানুষকে দিতে আসে।

তিনি বলেন, অনেকে অহংকার করে বলেন এক হাজার লোক নিয়ে ইফতার করেছি। আসলে আওয়ামী লীগ খায় না, দেয়। আমরা সেটা প্রমাণ করেছি। আমরা ইফতার পার্টি করিনি, ইফতার মানুষের মধ্যে বিতরণ করেছি।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী নিজের ও তার বোন শেখ রেহানার পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। আওয়ামী লীগকে বার বার নির্বাচিত করায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, ডাক্তার দীপু মনি, নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপপ্রচার সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম সহ-কেন্দ্রীয় মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা, সহযোগী সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ঈদের আনন্দ থেকে কেউ যেন বঞ্চিত না হয়: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সমাজের সচ্ছল ব্যক্তিদেরকে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপ্রধান বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনের ক্রিডেনশিয়াল হলে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক শুভেচ্ছা বক্তব্যে দেশবাসীকে ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে ঈদের আনন্দ মিলেমিশে উপভোগের অনুরোধ জানান।

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তিনি দেশে ও প্রবাসে বসবাসকারী বাংলাদেশিসহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানান। এই ঈদের মধ্যেও ফিলিস্তিনসহ বিশ্বব্যাপী অনেক মানুষ অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টের মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করছেন উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।

রাষ্ট্রপতি ফিলিস্তিনের নির্মমতার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে বলেন, একজন মানুষ হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব তাদের পাশে দাঁড়ানো। তাদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করা।

মনে রাখতে হবে দুঃখ একলা ভোগ করা যায়, কিন্তু আনন্দ একলা ভোগ করা যায় না-সকলকে নিয়ে আনন্দ করতে হয়, বলেন রাষ্ট্রপতি।

মো. সাহাবুদ্দিন আশা প্রকাশ করেন, ঈদ সবার মধ্যে গড়ে তুলুক সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি আর ঐক্যের বন্ধন। ঈদুল ফিতরের শিক্ষা সকলের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

ইসলাম শান্তি ও কল্যাণের ধর্ম উল্লেখ করে রাষ্ট্র প্রধান বলেন, মানবিক মূল্যবোধ, সাম্য, পারস্পরিক সহাবস্থান ও সহযোগিতা- ইসলামের এই সুমহান বার্তা ও আদর্শ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ঈদের আনন্দ থেকে পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব কেউ যেন বঞ্চিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার ও তাগিদ দেন।

তিনি ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ স্মাট বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। এর আগে রাষ্ট্রপতি এবং তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা বঙ্গভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

রাষ্ট্রপতি রাজনীতিবিদ, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, কূটনৈতিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিচারক, কবি, সাহিত্যিক, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ সময় ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান এবং বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



একীভূত হওয়ার খবরে সিটি ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার খবরে সিটি ব্যাংকের শেয়ারের দরপতন হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্যাংকটির শেয়ারের দাম ২ শতাংশের বেশি বা ৫০ পয়সা কমেছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল) সিটি ব্যাংকের সঙ্গে সংকটে থাকা সরকারি বেসিক ব্যাংকের একীভূত হওয়ার খবর আসে।

মঙ্গলবার শেয়ারবাজারে লেনদেনের শুরুতেই সিটি ব্যাংকের শেয়ারের দর পড়ে যায়। ব্যাংকটির শেয়ারের লেনদেন শুরু হয় আগের দিনের চেয়ে ১০ পয়সা কমে। আর দিন শেষে এটির শেয়ারের দাম ৫০ পয়সা কমে নেমে আসে ২২ টাকা ৪০ পয়সায়।

বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সিটি ও বেসিক ব্যাংকের একীভূত হওয়ার খবরে বিনিয়োগকারীরা তেমন একটা খুশি নন; কারণ তারা মনে করেন, এই একীভূতকরণ তাদের কোনো উল্লেখযোগ্য সুবিধা দিতে পারবে না।

এর আগে গত ১৮ মার্চ এক্সিম ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক স্বেচ্ছায় একীভূত হওয়ার জন্য সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করে। একীভূতকরণের ঘোষণায় এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারের দাম ১০ টাকার ফেস ভ্যালুর নিচে নেমে যায়। বর্তমানে ব্যাংকটির প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হচ্ছে ৯ দশমিক ৫০ টাকায়।


আরও খবর