আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

মেজর মঞ্জুর হত্যায় এরশাদকে অব্যাহতি

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ জানুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চট্টগ্রামে মেজর জেনারেল আবুল মঞ্জুর হত্যা মামলার আসামি প্রয়াত সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ ও মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল লতিফ মারা যাওয়ায় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৫ জানুয়ারি) ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলারা আলো চন্দনার আদালত সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে মেজর (অব.) কাজী এমদাদুল হক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোস্তফা কামাল উদ্দিন ভূইঞা ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) শামসুর রহমান শমসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এরপর আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৬ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।

গত ১২ জানুয়ারি ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলারা আলো চন্দনার আদালতের এ সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন। ১৫ জানুয়ারি তাদের অব্যাহতি দিয়ে সম্পূরক অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ ছাড়া মেজর (অব.) কাজী এমদাদুল হক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মোস্তফা কামাল উদ্দিন ভূইঞা ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) শামসুর রহমান শমসেরকে অভিযুক্ত করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেয় সিআইডি।

২০১৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আসাদুজ্জামান খান রচি মামলাটি অধিকতর তদন্তের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন সিআইডিকে। ১৯৮১ সালে চট্টগ্রামে মেজর জেনারেল মঞ্জুরকে আটক করে পুলিশ। ওই বছরের ২ জুন তাকে পুলিশ হেফাজত থেকে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়।

১৯৯৫ সালে মঞ্জুরের ভাই আবুল মনসুর আহমেদ পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় এরশাদসহ পাঁচজনকে আসামি করা হয়। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হওয়ার পর ২০১২ সালে আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন প্রধান আসামি এরশাদ। আদালতে লিখিত বক্তব্যও দাখিল করেন তিনি।


আরও খবর



বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমলো

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের সুদহার দ্রুত কমছে না বলে জানিয়েছেন মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান জেরোমি পাওয়েল। ফলে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমতে শুরু করেছে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত স্পট মার্কেটে স্বর্ণের আউন্স ২ হাজার ৩৭৭ দশমিক ৪০ ডলারে কেনাবেচা হচ্ছে স্বর্ণ। এর আগে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ২ হাজার ৪০০ ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) মার্কিন ও কানাডিয়ান অর্থনীতি বিষয়ক এক প্যানেল আলোচনা হয়। এতে মূল্যস্ফীতির বর্তমান চিত্রে নিয়ে আস্থাহীনতায় ভোগার কথা জানান পাওয়েল।

জেরোমি পাওয়েল জানান, যতদিন মূল্যস্ফীতি চড়া থাকবে, প্রয়োজনে ততদিন বর্তমান সুদের হার ধরে রাখা হবে। বর্তমানে ৫ দশমিক ২৫ থেকে ৫ দশমিক ৫ শতাংশের মধ্যে যে সুদহার স্থির আছে আছে যা বিগত ২৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

তিনি জানান, এই সুদহার সহসা কমানো হবে না, যার প্রধান কারণ চড়া মূল্যস্ফীতি। অর্থাৎ ঋণ নিতে আরও কয়েক সপ্তাহ চড়া সুদহার দিতে হবে।

জানা গেছে, সুদহারে কাটছাঁটের ধারণার ওপর এতদিন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী ছিল। তবে ফেড চেয়ার জেরোমি পাওয়েল সুদহার কমানো নিয়ে কোনো তাড়াহুড়ো করতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এ সংবাদে কমছে স্বর্ণের দাম।


আরও খবর



বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে কোন ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি বা হুমকি নেই। সুনির্দিষ্ট কোন নিরাপত্তা ঝুঁকি না থাকলেও সবকিছু মাথায় রেখে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে আসন্ন শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন উপলক্ষে সার্বিক নিরাপত্তা, আইন-শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ২২ মে শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমাকে ঘিরে সকল ধরণের নিরাপত্তামূলক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ডিএমপি। কেউ যাতে কোন প্রকার নাশকতা করতে না পারে এ জন্য ডিএমপির সকল অফিসার ও ফোর্সদের সর্বদা সতর্ক থাকতে হবে। পাশাপাশি আয়োজকদেরও সতর্ক থাকতে হবে। একাধিক জায়গায় অনুষ্ঠান হবে এবং প্রত্যেক জায়গায় আয়োজক আলাদা। প্রত্যেকটা জায়গায় আয়োজকদের পক্ষ থেকে একজন ফোকাল পয়েন্ট থাকবেন। আমাদের পুলিশের পক্ষ থেকে একজন ফোকাল পয়েন্ট অফিসার থাকবেন। তারা পারস্পরিক সমন্বয়ে কাজ করবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, বাংলাদেশে যে সমস্ত ঘটনা ঘটে বা ধর্মীয় সমস্যাগুলো তৈরি হয়েছে এর বেশিরভাগই গুজব ও তুচ্ছ ঘটনা। এগুলো সংগঠিত কিছু নয়, ধর্মীয়ও কিছু নয়। সেগুলোকে যেন শুরুতেই দমন করতে পারি সে জন্য আমাদের সবাইকে তৎপর থাকতে হবে।

তিনি বলেন, যে সকল রাস্তায় শোভাযাত্রা যাবে, সেই সব রাস্তায় আগের দিন থেকেই পুলিশের তৎপরতা জোরদার করা হবে। বুদ্ধ পূর্ণিমার অনুষ্ঠান ঘিরে পুলিশের পক্ষ থেকে সিসিটিভি, আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর থাকবে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) ড. খ. মহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) মহা. আশরাফুজ্জামান. অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, যুগ্ম ও পুলিশ কমিশনারগণ, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, এসবি ও এনএসআইসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পৃথক শোক বার্তায় তারা প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে, সকাল সাড়ে ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের আইসিইউতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নারায়ণ দাস। তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, স্ত্রী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

১৯৭০ সালের ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নং কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা শেষ করেন শিব নারায়ণ দাস। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১ এর ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিব নারায়ণ দাশের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

শিব নারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে। শিব নারায়ণ দাসের স্ত্রীর নাম গীতশ্রী চৌধুরী এবং তাদের সন্তান অর্ণব আদিত্য দাস।


আরও খবর



সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন পেছাল ১০৮ বার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ১০৮ বার পেছাল। আগামী ৩০ জুন প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এ তারিখ ঠিক করেন।

আদালতের শেরে বাংলা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা আলমগীর বিষয়টি জানিয়েছেন।

আলোচিত এ হত্যা মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি আটজন। অন্য আসামিরা হলেন বাড়ির নিরাপত্তারক্ষী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল ও আবু সাঈদ।

আসামিদের প্রত্যেককে একাধিকবার রিমান্ডে নেওয়া হলেও তাদের কেউই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেননি।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি নিজেদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়।

এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক এসআই। চার দিন পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়।

দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেই থেকে দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি সংস্থাটি।


আরও খবর



বাউফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

Image

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. বেল্লাল হোসেন নামে এক স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। রবিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

মৃত বেল্লাল হোসেন উপজেলার দাসপাড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মো. তাজউদ্দিনের ছেলে ও ওই বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল বিভাগের ১০ম শ্রেণির ছাত্র।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌসি শিরীন জানান, রবিবার বেলা ১১টার দিকে সবার অগোচরে বেল্লাল বিদ্যালয়ের ছাদে উঠলে ছাদের পাশে তারে বিদ্যুতায়িত হয়। বিকট শব্দ পেয়ে বিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষার্থীরা ছাদে উঠে দেখতে পায় বেল্লাল ছাদে ছটফট করছে। পরে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বেল্লালকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর চিকিৎসা শুরুর আগেই তার মৃত্যু হয়।

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শোণিত কুমার গায়েন বলেন, নিহতের পরিবার থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর