আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

মেহেরপুরে ভ্যান উল্টে মুরগী ব্যবসায়ী নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মেহেরপুরের গাংনীতে অটোভ্যান উল্টে ইব্রাহিম জোয়ার্দার (৫০) নামের এক মুরগী ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এসময় তার ছেলে ইসরাফিল হোসেন (২০) আহত হন। নিহত ইব্রাহিম গাংনী উপজেলার ধানখোলা ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামের মৃত ইসমাইল জোয়ার্দারের ছেলে।

শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার আড়পাড়া-কড়ুইগাছি সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় মুরগী ব্যবসায়ী নাজিম হোসেন বলেন, শুক্রবার ভোর বেলায় ইব্রাহিম জোয়ার্দার ও তার ছেলে নিজস্ব অটোভ্যানে নিজ গ্রাম থেকে আড়পাড়া গ্রাম হয়ে কড়ুইগাছি গ্রামের দিকে মুরগী কেনার জন্য যাচ্ছিলেন। অটো চালাচ্ছিলেন তার ছেলে ইসরাফিল। আমিও পাশাপাশি রাস্তা দিয়ে মুরগী কেনার জন্য একই স্থানে যাচ্ছিলাম। ইব্রাহিম ও তার ছেলে গাড়ি নিয়ে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে  যাচ্ছিলেন। তারা বড় বামন্দী গ্রামের কাছাকাছি পৌঁছালে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে রাস্তার পাশে পড়ে যায় । এসময় ইব্রাহিম ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত হন তার ছেলে ইসরাফিল।

গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



হুমকির মুখে মিয়ানমার জান্তা সরকারের অস্তিত্ব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন সামরিক জান্তা সরকার ইতোমধ্যে অস্তিত্বগত হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। এই মুহূর্তে বিশ্বের সমন্বিত নিষেধাজ্ঞা জান্তার দুঃস্বপ্নের শাসনের অবসান ঘটাতে সাহায্য করতে পারে। বুধবার (২০ মার্চ) মিয়ানমারে জাতিসংঘের বিশেষ দূত এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিশেষ দূত টম অ্যান্ড্রুজ বলেছেন, জান্তা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা, সেইসাথে দলত্যাগ, আত্মসমর্পণ এবং নিয়োগের চ্যালেঞ্জগুলো সেনা সংখ্যা হ্রাসের দিকে পরিচালিত করেছে। বিষয়টি মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর জন্য অস্তিত্বের হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

তিনি বলেন, যারা মিয়ানমারে শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের জন্য জান্তার সাথে বাজি ধরেছে তারা হেরে যাওয়ার বাজি রেখেছে।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভ্যুত্থানে ক্ষমতায় আসে সামরিক জান্তা। এরপর থেকে দেশটির আঞ্চলিক ও বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলো জান্তার ওপর হামলা শুরু করে। সম্প্রতি কয়েকটি অঞ্চলে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সমঝোতায় যেতে বাধ্য হয়েছে সামরিক বাহিনী।

অ্যান্ড্রুজ বলেন, জান্তা দেশের সহিংসতা, অস্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক অবনতি এবং অনাচারের প্রধান চালক।

তিনি জানান, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো- আর্থিক প্রবাহের উপর বিধিনিষেধ এবং সামরিক ব্যবহারের জন্য সরঞ্জাম বিক্রি বন্ধ- জান্তার কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে।

জাতিসংঘের এই দূত সিঙ্গাপুরের উদ্ধৃতি দিয়ে আরও জানিয়েছেন, সিঙ্গাপুর মিয়ানমারের কাছে সামরিক ব্যবহারের জন্য সরঞ্জাম বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে এবং গত বছর এই ধরনের বিক্রি ৮৩ শতাংশ কমেছে।


আরও খবর



এখনো উদ্ধার করা যায়নি সোনালী ব্যাংক ম্যানেজারকে

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় প্রশাসন ভবনে হামলা ও ব্যাংক লুটের ঘটনার প্রায় ১৪ ঘণ্টা পরও অপহৃত সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার মো. নিজাম উদ্দিনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় রুমা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তবে এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি

গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে রুমা উপজেলা প্রশাসন ভবনে হামলা চালায় সশস্ত্র ব্যক্তিরা। পরে সোনালি ব্যাংকের শাখায় হামলা চালানো হয়। সে সময় ব্যাংকে আসা নতুন টাকা লুটের পাশাপাশি ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। পার্বত্য অঞ্চলভিত্তিক নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সদস্যরা এ হামলায় অংশ নেয় বলে রুমার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দিদারুল আলম গণমাধ্যমকে জানান।

সন্ত্রাসীরা ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর (পুলিশ ও আনসার ভিডিপির) অস্ত্র ও গোলাবারুদ লুট করেছে। তারা পুলিশের দুটি এসএমজি ও ৬০ রাউন্ড গুলি, আটটি চীনা রাইফেল ও ৩২০ রাউন্ড গুলি ও আনসারের চারটি শর্টগান ও ৩৫ রাউন্ড গুলি লুট করে। সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে নতুন সন্ত্রাসী সংগঠন কুকি-চিনের সদস্য বলে ধারণা করছেন উপজেলার এই কর্মকর্তা।

আজ সকালে জেলার পুলিশ সুপার সৈকত সাহিন ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুমা সার্কেল মো. জুনায়েদ রুমা উপজেলা সোনালী ব্যাংক পরিদর্শন করেছেন।


আরও খবর



লম্বা ছুটির পর আজ ব্যাংক খোলা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষ মিলিয়ে পাঁচ দিনের ছুটি কাটিয়ে আজ সোমবার (১৫ এপ্রিল) থেকে খুলছে ব্যাংক, বিমা, পুঁজিবাজার ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। সেইসঙ্গে খুলবে অফিস-আদালতও।

এদিন থেকে আবার স্বাভাবিক নিয়মে ব্যাংকিং ও পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হবে। ব্যাংক সকাল ১০টায় খুলবে, লেনদেন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ জানিয়েছে, সোমবার থেকে পুঁজিবাজারে লেনদেন সকাল ১০টায় শুরু হয়ে চলবে বেলা ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত। এরপর ১০ মিনিট হবে পোস্ট ক্লোজিং। অফিস সময় হবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।

গত বৃহস্পতিবার দেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়। ঈদ উপলক্ষে বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার সরকারি ছুটি ছিল। ঈদের পর ১৩ এপ্রিল শনিবার ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। আর রবিবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ছুটি। এভাবে ১০ থেকে ১৪ এপ্রিল টানা পাঁচ দিনের ছুটিতে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বন্ধ ছিল। তবে অনলাইনে ব্যাংকিং কার্যক্রম, এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন, সিআরএমে টাকা জমা ইত্যাদি সেবা অব্যাহত ছিল।

ছুটি শেষে আজ চাকরিতে যোগ দেবেন কর্মজীবী মানুষ। অনেকেই ঈদের আগে সোমবার ও মঙ্গলবার বাড়তি ছুটি নিয়ে টানা ১০ দিন ছুটি ভোগ করেছেন। কারণ, এর আগে রবিবার শবে কদরের এবং শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি ছিল।


আরও খবর
হজ প্যাকেজের খরচ কমল

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24




আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ : কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন উপজেলা নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সামনে উপজেলা নির্বাচন। এই নির্বাচন চলাকালে উপজেলা বা জেলা পর্যায়ে কোনো সম্মেলন, মেয়াদোত্তীর্ণ সম্মেলন, কমিটি গঠন এই প্রক্রিয়া বন্ধ থাকবে।

মন্ত্রী-এমপির নিকটাত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, নিকটজনেরা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। যারা ভবিষ্যতে করতে চায় তাদেরও নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে। যারা আছে তাদের তালিকা তৈরি করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।

নির্দেশনা দেওয়া হলেও অনেকেই এখনও নির্বাচনে আছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রত্যাহারের তারিখ শেষ হউক, তার আগে এ বিষয়ে কীভাবে বলা যাবে।

এসময় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।


আরও খবর
বিএনপির আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি: রিজভী

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গত চার বছরে মাধ্যমিক স্তরে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী কমেছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩ সালে সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ৮১ লাখ ৬৬ হাজার ১৮৮ জনে। অর্থাৎ এই চার বছরে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ১০ লাখের বেশি। শিক্ষার্থী কমার এই সংখ্যা আশঙ্কাজনক বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। সংস্থাটি শিক্ষার্থী কমার সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করেনি।

ব্যানবেইস বলছে, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে ব্যানবেইসের নিজস্ব কোনো পর্যালোচনা নেই। এই তথ্য নিয়ে সরকারের নীতি নির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর কাজ করতে পারে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান বলেন, মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমে যাওয়ার কারণ সবাই জানে। করোনা প্রতিঘাতের কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে শিক্ষার্থীদের অনেকে কর্মজীবনে প্রবেশ করে। তাদের ক্লাস রুমে ফিরিয়ে আনার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করছে।

ব্যানবেইসের তথ্য বলছে, মাধ্যমিকে কমে যাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫ শতাংশই ছাত্রী। এই শিক্ষার্থীরা দেশের ১৮ হাজার ৯৬৮টি বিদ্যালয়ে পড়ত।

মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষার্থী কমলেও কলেজ পর্যায়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৮০ হাজারের মতো বেড়েছে। একই সময়ে মাদ্রাসায় প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী বেড়েছে। একইভাবে কারিগরি ও ইংরেজি মাধ্যমেও শিক্ষার্থী বেড়েছে।

ব্যানবেইসের প্রতিবেদনে বলা হয়, চার বছরের ব্যবধানে সরকারের অধীনে থাকা মাদ্রাসাগুলোতে (দাখিল ও আলিম ধারার মাদ্রাসা) আড়াই লাখের বেশি শিক্ষার্থী বেড়েছে। বর্তমানে মাদ্রাসাগুলোতে শিক্ষার্থী ২৭ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ছাত্রী প্রায় ৫৪ শতাংশ।

সরকার কারিগরি শিক্ষায় গুরুত্ব দিচ্ছে। এর ফলে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বর্তমানে ৫ হাজার ৩৯৫টি (এর মধ্যে ৫৮৮টি সরকারি) কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থী প্রায় সাড়ে ৭ লাখ। চার বছর আগে যা ছিল ৭ লাখের মতো। ওই সময় কারিগরি প্রতিষ্ঠান ছিল ২ হাজার ৩০৯টি। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যায় সমতা এলেও কারিগরিতে ছাত্রীদের হার এখনো অনেক কম। কারিগরিতে যত শিক্ষার্থী পড়ে, তার মধ্যে ২৯ শতাংশের মতো ছাত্রী।

ব্যানবেইসের খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী; যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।


আরও খবর