আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

মেধাবী কর্মী আকর্ষণে শীর্ষে সুইজারল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০৭ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মেধাবী কর্মী আকর্ষণে নিজেদের শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে সুইজারল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর। এ তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে ডেনমার্ক। নতুন সমীক্ষা অনুসারে, সর্বোচ্চ মেধাভিত্তিক সক্ষমতার দেশ হিসেবে চতুর্থ স্থানে নেমে গিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে চীন এক ধাপ এগিয়ে ৩৬তম অবস্থানে উঠে এসেছে। দেশটি বেশ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভালো পারফরম্যান্সের মাধ্যমে রেকর্ড অবস্থান নিশ্চিত করেছে। অলাভজনক ব্যবসায়িক স্কুল ইনসিয়াডের সাম্প্রতিক গ্লোবাল ট্যালেন্ট কম্পিটিটিভনেস ইনডেক্স (জিটিসিআই) প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।  মেধাভিত্তিক সক্ষমতায় শীর্ষ দশে থাকা বাকি দেশগুলো হলো সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাজ্য। প্রতিবেদনটি তৈরিতে জিটিসিআইয়ের একাডেমিক ডিরেক্টর ও ইনসিয়াডের জ্যেষ্ঠ অ্যাফিলিয়েট প্রফেসর অব স্ট্র্যাটেজি ফেলিপে মন্টেইরো এবং ইনসিয়াডের বিশিষ্ট ফেলো ও পোর্টুলানস ইনস্টিটিউটের সহপ্রতিষ্ঠাতা ব্রুনো ল্যানভিন মুখ্য গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন। তারা ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে, এ র্যাংকিংয়ে ধনী ও দরিদ্র অর্থনীতির মধ্যে বড় ধরনের ব্যবধান অব্যাহত থাকবে। এমনকি এ ব্যবধান আগামী বছরগুলোয় বাড়বে। কারণ বিশ্বজুড়ে চলমান সংকটগুলো দরিদ্র অর্থনীতির দেশগুলোর দক্ষ কর্মী আকর্ষণে বৃহত্তর প্রভাব ফেলবে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা ও মূল্যস্ফীতির কারণে পণ্য, পরিষেবা ও মানুষের বিস্তৃত হওয়ার প্রবণতায় সীমাবদ্ধতা বাড়তে পারে। এটি শ্রমবাজারের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। এ বিষয়গুলো উন্নত অর্থনীতির শ্রমবাজারে নতুন ধরনের বৈষম্যও সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য গবেষকরা নিয়োগকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, আকর্ষণ ও মেধাবী কর্মীদের ধরে রাখতে নতুন নতুন উপায় অনুসন্ধানের আহ্বান জানিয়েছেন। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ঘন ঘন চাকরি পরিবর্তন এবং পার্ট টাইম চাকরির প্রতি আকর্ষণ বাড়ছে। মহামারী-পরবর্তী সময়ে গবেষকরা আরো দেখেছেন, লিঙ্গ বিভাজন সমাধানের সাম্প্রতিক অগ্রগতি কভিডের সঙ্গে সঙ্গে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। অনেক দরিদ্র অঞ্চলে শিক্ষায় নারীদের অন্তর্ভুক্তি আবারো চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ব্রুনো ল্যানভিন বলেন, মেয়েদের স্কুলে পড়াশোনা এবং নারীদের উচ্চ পদে সমান সুযোগ দেয়া দক্ষতার বৈষম্য কমানোর গুরুত্বপূর্ণ দুটি উপায়। দক্ষতার ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য বিশ্বের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন উল্লেখযোগ্যভাবে পিছিয়ে দিতে পারে বলেও সতর্ক করেন তিনি। ল্যানভিন এসডিজির ৪, ৫, ৮ ও ১০ নম্বর লক্ষ্য অর্থাৎ মানসম্পন্ন শিক্ষা, লিঙ্গসমতা, শোভন কাজ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং বৈষম্য হ্রাসের বিষয়গুলো উল্লেখ করে বলেন, লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জন না হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

প্রতিবেদনের গ্লোবাল সিটি ট্যালেন্ট কম্পিটিটিভনেস ইনডেক্সে শীর্ষ তিনে রয়েছে সানফ্রান্সিসকো, বোস্টন ও জুরিখ। এ তালিকায় সিঙ্গাপুরের অবস্থান ষষ্ঠতে নেমে গিয়েছে। এটি শীর্ষ ২০-এ স্থান পাওয়া এশিয়ার একমাত্র শহর। হিউম্যান ক্যাপিটাল লিডারশিপ ইনস্টিটিউটের (এইচসিএলআই) প্রধান নির্বাহী ডরিস সোহমেন-পাও বলেন, দক্ষ কর্মী আকর্ষণের প্রতিযোগিতায় এশিয়া অনেক পিছিয়ে রয়েছে। অথচ বৈশ্বিক জনসংখ্যার ৬০ শতাংশই বসবাস করে এ অঞ্চলে। এজন্য টেকসই ও সামগ্রিক পদ্ধতিতে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার এবং প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের আরো সমন্বিত এবং সহযোগিতামূলক নীতির প্রয়োজন। প্রতিবেদনে গবেষকরা সুপারিশ করেছেন, মেধাবী কর্মী ও বিনিয়োগ আকর্ষণ কৌশলগুলোর সমন্বয় দক্ষ কর্মীদের বৈষম্য কমাতে পারে। এমনটি করা গেলে শহরগুলো অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ধাক্কা সামলাতেও এগিয়ে থাকবে। বার্ষিক এ প্রতিবেদনের নবম সংস্করণটি পোর্টুলানস ইনস্টিটিউট ও এইচসিএলআইয়ের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে বিশ্বের ১৩৩টি দেশ ও ১৭৫টি শহরের দক্ষ কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং তাদের আকর্ষণ ও ধরে রাখার বিষয়গুলো পরিমাপ করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: সিঙ্গাপুর

আরও খবর



রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ করলেন মেয়র আতিক

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র গরমে রোদ থেকে বাঁচতে রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।

শনিবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর গুলশান-২ এর নগর ভবনের সামনে রিকশা চালকদের হাতে ছাতা, খাবার স্যালাইন ও পানির বোতল তুলে দেন ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম।

ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকায় সপ্তাহব্যাপী এই কর্মসূচির মাধ্যমে ৩৫ হাজার রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা, খাবার স্যালাইন ও পানির বোতল বিতরণ করা হবে বলে জানান তিনি।

শুরুতে ডিএনসিসির লাইসেন্সকৃত রিকশা চালকদের ছাতা দেওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় ছাতার সঙ্গে ১২টি করে খাবার স্যালাইন ও একটি করে পানির বোতলও যোগ হয়েছে।

সহযোগিতায় এগিয়ে আসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেয়র আতিক বলেন, তীব্র এই গরম থেকে নগরীকে বাঁচানো শুধু সিটি করপোরেশনের একার পক্ষে সম্ভব নয়। তাই সমাজের উচ্চবিত্তদের এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি। আমরা ৩৫ হাজার রিকশা চালককে ছাতা দিচ্ছি কিন্তু শহরে আরও রিকশা রয়েছে যারা তীব্র তাপে জীবিকার তাগিদে অসহনীয় কষ্ট করছে। সবাই এগিয়ে আসলে আমরা তাদের পাশেও দাঁড়াতে পারবো।

তীব্র গরম থেকে নগরবাসীকে কিছুটা স্বস্তি দিতে শহরের বিভিন্ন পার্কে কৃত্রিম বৃষ্টির ব্যবস্থার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে মেয়র বলেন, এই গরমে শহরের মানুষকে কিছুটা প্রশান্তি দিতে ডিএনসিসি ইতোমধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে এবং কাজ করছে। তবে পার্কগুলোতে কৃত্রিম বৃষ্টির ব্যবস্থা শহরের মানুষকে আরও কিছুটা প্রশান্তি দিবে। পার্কগুলোতে কৃত্রিম বৃষ্টির জন্য প্রতি মাসে ৩ লাখ টাকা করে প্রয়োজন। এই উদ্যোগ সফল করার জন্য দেশের সরকারি বেসরকারি ও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোকে এগিয়ে আসার অনুরোধ করেন তিনি।

ডিএনসিসির উদ্যোগে রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলানসহ পাকিস্তান, আলজেরিয়া ও ফিলিস্তিন দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।


আরও খবর



পাকিস্তানে ভারী বর্ষণ ও বজ্রপাতে নিহত ৩৯

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কয়েক দিন ধরে অস্বাভাবিক ভারী বর্ষণ ও বজ্রপাতে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের অনেকেই মাঠে গম চাষের সময় বজ্রাহত হয়েছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে বৃষ্টির পানিতে ডুবে থাকা ফসলের মাঠ দেখা যায়। আকস্মিক বন্যার কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ ও পরিবহন ব্যবস্থায়ও বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পাকিস্তানে চরম আবহাওয়া বিপর্যয় বেড়ে চলেছে।

২০২২ সালে আকস্মিক বন্যায় দেশটির বেশ কয়েকটি এলাকা সম্পূর্ণ পানিতে ডুবে যায়। এতে ১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয় এবং আহত হয় আরও কয়েক হাজার। ওই সময় বন্যার কারণে কয়েক লাখ মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে এবং কয়েক মাস ধরে সুপেয় পানির অভাবে ভুগতে থাকে।

খাইবার পাখতুনখোয়া ও বেলুচিস্তানসহ ২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কিছু এলাকা সাম্প্রতিক ঝড়ের কারণে আবারও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ার পূর্বাভাসের সঙ্গে ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যার হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাকিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ।

পাকিস্তানের সবচেয়ে জনাকীর্ণ প্রদেশ পাঞ্জাবে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি নিহতের ঘটনা ঘটেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুসারে, গত শুক্রবার থেকে রোববারের মধ্যে প্রদেশটিতে বজ্রপাতে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির সর্ব পশ্চিমের প্রদেশ বেলুচিস্তানে অন্তত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রদেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার ও আজ মঙ্গলবার বেলুচিস্তানের স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।

বেলুচ উপকূলীয় শহর পাসনির বেশির ভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।

শহরের মিউনিসিপ্যাল কমিটির চেয়ারম্যান নূর আহমেদ কালমাতি পাকিস্তানের সংবাদপত্র ডনকে বলেন, বসতি এলাকায় এবং প্রধান বাণিজ্যিক অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা দেখা দেওয়ায় পাসনিকে এই মুহূর্তে একটি বড় হ্রদের মতো দেখাচ্ছে।

পার্শ্ববর্তী দেশ আফগানিস্তানেও ভারী বন্যার খবর পাওয়া গেছে। গত রোববার আফগান কর্তৃপক্ষ জানায়, বৃষ্টির কারণে অন্তত ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শত শত বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, পাকিস্তানে ২০২২ সালের বন্যায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নেরও ভূমিকা ছিল। জাতিসংঘের গ্লোবাল ক্লাইমেট রিস্ক ইনডেক্স অনুসারে, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য পঞ্চম সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে পাকিস্তান।


আরও খবর



প্রাথমিকের শ্রেণি কার্যক্রম শুরুর তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র তাপদাহের কারণে প্রায় দুই সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর আগামীকাল মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। সোমবার (৬ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

উপসচিব আক্তারুন্নাহারের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামীকাল মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (প্রাক-প্রাথমিকসহ), শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো পরিচালিত লার্নিং সেন্টারসমূহের শ্রেণি কার্যক্রমসহ সকল কার্যক্রম ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী যথারীতি চালু রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

এর আগে তীব্র তাপদাহের কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর গত ২৮ এপ্রিল থেকে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেয়া হয়। তবে তাপদাহ স্বাভাবিক পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত ক্লাসের সময় কমিয়ে আনা ছাড়াও প্রাত্যহিক সমাবেশ বা অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়।


আরও খবর



উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সব ক্ষেত্রে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবার এবং জনসাধারণের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা জানান।

রোববার (৫ মে) সকালে ভবনটি উদ্বোধন শেষে নবনির্মিত প্যাথলজির বিভিন্ন কার্যক্রম ঘুরে দেখেন সরকারপ্রধান। পরে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম-সেনা প্রাঙ্গণ ভবন উদ্বোধন করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। দেশের অন্যান্য সেক্টরে উন্নয়নের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীকেও গড়ে তোলা হচ্ছে আধুনিক, দক্ষ ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে।


আরও খবর



বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সন্ত্রাসী নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) এক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার জেলার কেওক্রাডং পাহাড় সংলগ্ন দুর্গম দার্জিলিং পাড়ায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ৩টি একে ২২ রাইফেল, একটি শটগানসহ বিপুল গোলবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে।

গত ২২ এপ্রিল বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম মুনলাইপাড়া এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফ এর সশস্ত্র শাখা কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) একজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত হয়।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয়দের তথ্যমতে, রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, ম্যানেজার অপহরণ, রুমায় মসজিদে ও থানচি বাজারে হামলা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র লুটের ঘটনায় পাহাড়ে সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধে সাঁড়াশি অভিযানে চালাচ্ছে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, আর্মস পুলিশসহ যৌথ বাহিনী। জেলার রুমা-রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সাঁড়াশি অভিযান চালানো হচ্ছে।

এর আগে, ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে বান্দরবানের দুর্গম এলাকায় যৌথ বাহিনী অভিযানে এ পর্যন্ত সশস্ত্র কেএনএফ এর সদস্যসহ ১৭ জন নিহত হয়। আহত হয়েছেন অর্ধ শতাধিক এবং অপহরণের শিকার হয় অন্তত ৩০ জন।

নিউজ ট্যাগ: বান্দরবান

আরও খবর