আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মানিকগঞ্জে ‘বিশ্ব শিশু দিবস’ পালিত

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০৩ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

জেলা প্রশাসন মানিকগঞ্জ ও বাংলাদেশ  শিশু একাডেমি মানিকগঞ্জ কর্তৃক আয়োজনে মানিকগঞ্জে উৎযাপিত হয়েছে বিশ্ব শিশু দিবস ২০২২।

‘‘গড়বে শিশু সোনার দেশ, ছড়িয়ে দেবে আলোর রেশ’’ এই প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে ০৩ অক্টোবর ২০২২ তারিখ বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসন অফিস অডিটোরিয়ামে পালিত হয়েছে অনুষ্ঠানটি।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ। এসময় শিশুদের মধ্যে থেকে সভাপতিত্ব করেন সুরেন্দ্র কুমার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আনিষা বুশরা। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক)সহ অনেকে। পবিত্র কোরআন ও গীতা পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। এরপর বিভিন্ন বয়সী শিশুরা শিশু দিবস উপলক্ষে আলোচনা করে। সবশেষে জেলা প্রশাসক ০৭ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিতব্য শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২২ এর শুভ উদ্বোধন করেন।


আরও খবর



ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের জামিন

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা মানিলন্ডারিং আইনের এক মামলায় ১২ বছরের সাজা পাওয়া কোম্পানির এমডি রফিকুল আমিনকে ১ বছরের জন্য জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে আরও মামলা বিচারাধীন থাকায় তিনি এখনই কারামুক্তি পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। বুধবার (৬ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ মামুন মাহবুব। অন্যদিকে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।

পরে আইনজীবীরা বলেন, রফিকুল আমীনের এরই মধ্যে ১২ বছর সাজা খাটা শেষ হয়েছে। এ কারণে আদালত তাকে জামিন দিয়েছেন। তবে তাকে আদালতের কাছে পাসপোর্ট জমা রাখতে বলা হয়েছে।

এর আগে ২০২২ সালের ১২ মে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা মানিলন্ডারিং আইনের এক মামলায় এমডি রফিকুল আমিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। এছাড়া, এ মামলার আরও ৪৫ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৪ মে দুই মামলায় চার্জশিট দাখিল করে দুদক। চার্জশিটে কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় আসামি ৪৬ জন এবং ট্রি প্ল্যানটেশন মামলায় আসামি ১৯ জন। ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনসহ ১৪ জনের নাম দুই মামলায় থাকায় মোট আসামি ৫১ জন। যাদের মধ্যে রফিকুল আমীন, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ও লে. কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম গত দশ বছর ধরে কারাগারে আছেন। জামিনে আছেন আসামি লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ, জেসমিন আক্তার (মিলন), জিয়াউল হক মোল্লা ও সাইফুল ইসলাম রুবেল। বাকী ৪৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন।

মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের নামে ডেসটিনি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। সেখান থেকে ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ওই অর্থ আত্মসাতের ফলে সাড়ে ৮ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতির মুখে পড়েন বলে মামলাতে অভিযোগ করা হয়।


আরও খবর



ফেনীতে র‍্যাবের হাতে ধরা পড়লো ৯ চাঁদাবাজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজিব মাসুদ, ফেনী

Image

ফেনীতে চাঁদাবাজি করার সময় পৃথক অভিযানে র‍্যাবের হাতে ৯ চাঁদাবাজ ধরা পড়েছে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে জেলার বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে তারা অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছিল।

চাঁদাবাজি করার সময় র‍্যাবের হাতে আটক ব্যক্তিরা হলেন - ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার উত্তর যশপুর গ্রামের ওবায়দুল হকের ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম (৪১), বাঁশপাড়া গ্রামের মো. ইব্রাহিমের ছেলে মো. ছলিম (৩৪), আবুল কালামের ছেলে মো. আরাফাত, মাখু মিয়ার ছেলে আলম (৪৫), দক্ষিণ মটুয়া গ্রামের মো. মিয়ার ছেলে মো. আরাফাত (২৩), পশ্চিম ছাগলনাইয়ার আবুল কাশেমের ছেলে মো. আজিম উদ্দিন (২৬), বাঁশপাড়া গ্রামের জাফর আহমেদের ছেলে মো. রেজাউল করিম (৪২), ইব্রাহিম দিপ্তির ছেলে মো. আবুল হাশেম খোকন (৪২), আধাঁর মানিক গ্রামের রহিম উল্লাহর ছেলে মো. শফিক (৪৫) ও আবুল হাশেমের ছেলে মো. আনোয়ার (৪২)।

র‍্যাব-৭ ফেনী ক্যাম্প জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব জানতে পারে যে কতিপয় ব্যক্তি ফেনীর বিভিন্ন সড়কে সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ বিভিন্ন পরিবহন চালকদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করছে। এরপর র‍্যাবের একটি দল শুক্রবার বিকেলে পৃথক অভিযান চালিয়ে চাঁদাবাজির সময় ৯জনকে আটক করে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করে বিভিন্ন গাড়ি থেকে আদায়কৃত চাঁদার নগদ ২২ হাজার ৬০০ টাকা এবং চাঁদা আদায়ের বিপুল পরিমাণ ভুয়া রশিদ বই উদ্ধার করা হয়।

আটককৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘ দিন ধরে ফেনীর ছাগলনাইয়া পৌরসভার বিভিন্ন পরিবহন চালকদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে জোরপূর্বক চাঁদাবাজি করে আসছিল।

ফেনীস্থ র‍্যাবের কোম্পানি অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, আটকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ছাগলনাইয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



পাবনায় মাদক মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসেন, পাবনা

Image

পাবনায় মাদক মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে এক বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

দণ্ডপ্রাপ্ত জনি শেখ (২৮) সদর উপজেলার গাছপাড়ার আ. বারেকের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

রবিবার (৩ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় এ রায় দেন পাবনা বিশেষ জজ আদালতের সিনিয়র জেলা জজ আহসান তারেক।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সকালে মাদক কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে জনি শেখকে আটক করা হয়। উপজেলার গাছপাড়ায় অভিযান চালিয়ে ১০০ বোতল ফেনসিফিল জব্দ করা হয়। যৌথ অভিযান চালায় জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও র‍্যাব-১২। পরে তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের হয়। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে এ রায় দেয় আদালত।

রায় সম্পর্কে আসামি পক্ষের আইনজীবী আতিকুল ইসলাম সাগর জানান, লঘু পাপে গুরুদণ্ড দেয়া হয়েছে। এ রায় যথাযথ হয়নি। আসামির পক্ষে আপিল করা হবে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী দেওয়ান মজনুল হক জানান, মাদক একটি সামাজিক ব্যধি। এটি নির্মূল না হলে দেশ ও সমাজে অপরাধ কমানো সম্ভব নয়। মাদক সংশ্লিষ্ট যেকোনো অপরাধের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত। তাই আমি মনে করি আসামির সঠিক বিচার হয়েছে। এ ধরনের শাস্তি অব্যাহত থাকলে সমাজে মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধ কমবে।


আরও খবর



বৈশ্বিক অস্ত্র ব্যবসায় শীর্ষে আমেরিকা, পিছিয়েছে রাশিয়া

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাব কেবল বিশ্ব অর্থনীতির ওপরই নয় বরং পরিবর্তন এনেছে বৈশ্বিক অস্ত্র বাণিজ্যেও। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, গত পাঁচ বছরে ইউরোপে অস্ত্র আমদানি প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। আর বিশ্ব বাজারে সবচেয়ে বড় অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় পিছিয়ে গেছে রাশিয়া, এগিয়ে গেছে ফ্রান্স। অন্যদিকে, অস্ত্র রপ্তানিতে বিশ্বব্যাপী আধিপত্য জোরদার করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে বিশ্ব বাজারে অস্ত্রের আমদানি-রপ্তানিতে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। গত পাঁচ বছরে বিশ্বজুড়ে অস্ত্র আমদানি-রপ্তানির তথ্য বিশ্লেষণ করে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সুইডেনের স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই)। 

এতে দেখা গেছে, ২০১৪-১৮ সালের তুলনায় ২০১৯-২৩ সালে সামগ্রিক বৈশ্বিক অস্ত্র স্থানান্তর ৩ দশমিক ৩ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তবে ইউরোপে গত পাঁচ বছরে অস্ত্র আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে ৯৪ শতাংশ। দেশগুলোতে প্রায় ৫৫ শতাংশ অস্ত্র রপ্তানি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যা ২০১৪-১৮ সালের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি।

এসআইপিআরআই-এর তথ্যমতে, রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে লাভবান হয়েছে মার্কিন অস্ত্র নির্মাতারা। সংঘাত শুরুর পর যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক অস্ত্র রপ্তানি ১৭ শতাংশ বেড়েছে। গত ৫ বছরে ১০৭টি দেশে অস্ত্র সরবরাহ করায় মোট বৈশ্বিক অস্ত্র রপ্তানির ৪২ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ঝুলিতে। 

ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পর অস্ত্র রপ্তানি ৪৭ শতাংশ বাড়িয়েছে ফ্রান্স। অন্যদিকে, যুদ্ধের কারণে অস্ত্র রপ্তানি ৫৩ শতাংশ কমিয়েছে রাশিয়া। ২০১৯ সালে ৩১টি দেশে মস্কো অস্ত্র রফতানি করলেও, গত বছর তা নেমে আসে ১২ টি দেশে। ফলে প্রথমবারের মতো রাশিয়াকে পেছনে ফেলে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশের তালিকায় নাম লিখিয়েছে ফ্রান্স। 

এদিকে বিশ্বের বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক দেশের তালিকায় ভারত, সৌদি আরব ও কাতারের পর চতুর্থ অবস্থান দখল করেছে ইউক্রেন। ২০১৯-২৩ সালে দেশটির অস্ত্র আমদানি ৬ হাজার ৬০০ শতাংশ বেড়েছে।


আরও খবর



সড়ক পরিবহন আইনে সাজা কমছে, বাড়ছে জামিনের আওতা

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বহুল আলোচিত সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। প্রস্তাবিত সংশোধনীতে আইনের দশটি ধারায় দণ্ড কমানো ও দুটি অজামিনযোগ্য ধারাকে জামিনযোগ্য করার কথা বলা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আজ বুধবার (১৩ মার্চ) অনুষ্ঠিত সভায় এ প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

ব্যাপক ছাত্রবিক্ষোভের পর সরকার ২০১৯ সালে আইনটি করা হয়েছিল। এ আইনটি করার পর চালক ও পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা এটি সংশোধন করার জন্য দাবি জানিয়ে আসছিল।

আইনের বিভিন্ন ধারা সংশোধনের বিষয়ে সচিব বলেন, আইনের ৬৯ ধারায় ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত ভুল তথ্য দিলে আগে ২ বছর কারাদণ্ড আর ৫ লাখ জরিমানা ছিল, এখন ২ বছর কারাদণ্ড ও ৩ লাখ টাকা জরিমানার প্রস্তাব করা হয়েছে।

আইনের ১২ ধারায় লাইসেন্স বাতিল হওয়ার পরও গাড়ি চালালে ৩ মাস কারাদণ্ড ২৫ হাজার টাকা জরিমানা ছিল আগে। এখন ৩ মাস কারাদণ্ড ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করার কথা বলা হয়েছে।

লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালালে ড্রাইভার এবং সুপারভাইজারের জন্য এক মাস কারাদণ্ড আর ৫ হাজার টাকা জরিমানার কথা বলা হয়েছে।

বিদ্যমান আইনে ৮৪, ৯৮, ১০৫ ধারা ছিল জামিন অযোগ্য ছিল। এখন ১০৫ নম্বর ধারা ব্যতীত সব ধারাকে জামিনযোগ্য করা হয়েছে। মোটরযানের কারিগরি নির্দেশ ভঙ্গ করলে আগে অজামিনযোগ্য ছিল এখন জামিনযোগ্য করা হয়েছে।


আরও খবর