আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মামার কুড়িয়ে পাওয়া মর্টারশেল বিস্ফোরণে ভাগ্নের পা বিচ্ছিন্ন

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ মাসুদ রানা, কুড়িগ্রাম

Image

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলায় কুড়িয়ে পাওয়া পরিত্যক্ত মর্টারশেল বিস্ফোরণে বাবু মিয়া (৪০) নামের এক ব‍্যক্তির ডান পা বিচ্ছিন্ন হয়েছে  এবং বাম পা ঝলসে গেছে । মঙ্গলবার (২১ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দেওয়ানের খামার গ্রামের মেসার্স সাহা ফিলিং ষ্টেশন এর পিছনে তার নিজ বাড়িতে  বিষ্ফোরণের এই ঘটনা ঘটে। এতে ওই ব‍্যক্তি গুরুতর আহত হলে প্রথমে ভূরুঙ্গামারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন‍্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

আহত বাবু মিয়া ওই এলাকার মৃত বাদশা মিয়ার ছেলে। সে পেশায় গাড়ির লেদ মিস্ত্রি বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। 

স্থানীয়রা জানায়, মাটি কাটার কাজ করতো বাবুর মামা আব্দুল গফুর। একই গ্রামের আজিজ কমান্ডার এর বাড়ির পাশে পুকুরের মাটি কাটার সময় একটি ভারি লোহার বস্তু পায় আব্দুল গফুর। পরে সেটাকে গুপ্তধন ভেবে গোপনে এনে বাবুকে দেন তিনি।  মঙ্গলবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে বাবু তার নিজ বাড়ির রান্না ঘরের দরজা বন্ধ করে রাইস কুকার এর লাইন থেকে বিদ‍্যুৎ সংযোগ নিয়ে লোহা কাটার গ্রান্ডার মেশিন দিয়ে মর্টারশেলটি কেটে গুপ্তধন বের করতে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সেটি বিকট শব্দের বিস্ফোরিত হয়। মর্টারশেলটি বিস্ফোরিত হয়ে রান্না ঘরের টিনের বেড়া ছিড়ে লোহার গেট ফুটো করে পার্শ্ববর্তী ফিলিং ষ্টেশন এর বাউন্ডারি ওয়ালে গিয়ে আচঁড়ে পড়ে। এতে বাবুর ডান পায়ের গোড়ালিসহ হাঁটুর কাছাকাছি পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এবং অপর পা ঝলসে যায়। পরে পরিবারের লোকজন  তাঁকে উদ্ধার করে ভূরুঙ্গামারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। এই ঘটনার পর থেকে বাবুর মামা গফুর পলাতক রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে মর্টারশেলটি স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ের।

ভূরুঙ্গামারী সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার মোর্শেদুল হাসান পিপিএম জানান, 'খবর পাওয়া মাত্রই পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এটি পরিত‍্যক্ত মর্টারশেল ছিলো বলে ধারনা করা হচ্ছে। তদন্ত করে পরবর্তী ব‍্যবস্থা নেওয়া হবে।'


আরও খবর



নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটকের নির্মাণ কাজ শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোমিন তালুকদার, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)

Image

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি প্রবেশমুখে দৃষ্টি নন্দন ফটক তৈরির কাজ শুরু হয়েছে।

আজ রবিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে প্রধান ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের মধ্য দিয়ে নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেন  উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।

ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, আমরা শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রেখেছি। এই গতি ধারাক্রমে আপনাদের সকলের সহযোগিতা নিয়ে আমরা পথ চলছি। সেই ধারাবাহিকতাতেই আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটের ফটকের কাজ আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের দুটো ফটক হবে।

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পরিবার মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, আমরা সকলেই বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে সময় দিচ্ছি, মনোযোগ দিচ্ছি, কাজ করছি। বিশেষ করে আজকের ফটকের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত তারা কিন্তু সৌভাগ্যবান। কেননা এ ধরনের কাজ প্রতিনিয়ত হয় না। তাই আমরা সব কাজে আপনাদের সহযোগিতা চাই।

সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। এসময় বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ফের জিআই পণ্যের তালিকা চাইলেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

দেশে ও বিদেশে কতগুলো পণ্য জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা ভৌগোলিক নির্দেশক হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছে তার তালিকা ফের চাইলেন হাইকোর্ট। অবকাশকালীন ছুটি শেষে আদালত খোলার দিনই এই তালিকা দাখিল করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড ছাড়া অন্য কেউ তালিকা দাখিল না করায় ওই আদেশ দেন আদালত।

শুনানির সময় বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড হাইকোর্টকে জানায়, বাংলাদেশের জিআই পণ্যের তালিকা মসলিন শাড়ি অন্তর্ভুক্ত করা আছে। আরও নতুন ৭টি পণ্য জিআই তালিকাভুক্ত করার জন্য আবেদন করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলের শাড়ি নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশের জিআই পণ্যের তালিকা করতে সরকারকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার রাশেদ জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে জিআই পণ্যের তালিকা তৈরি ও রেজিস্ট্রেশনে কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। বাণিজ্য সচিব, কৃষি সচিব, সংস্কৃতি সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের আজকের মধ্যে এ তালিকা করে হাইকোর্টকে জানানোর নির্দেশ দেয়া হয়।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারোওয়াত সিরাজ শুক্লা। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সব জিআই পণ্যের তালিকা তৈরির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিটটি করেন তিনি।

সম্প্রতি কয়েকশ বছরের পুরোনো টাঙ্গাইল শাড়িকে নিজেদের দাবি করে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। এরপর গত ৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়।

গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের মোট ২১টি পণ্য জিআই হিসেবে নিবন্ধিত হলেও মোট ১৪টি পণ্যের জন্য নতুন করে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়া আবেদনের প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে আরও দুটি পণ্য।

কোনো পণ্যের জন্য আবেদন করার অর্থ এই নয় যে, সেগুলো জিআই সনদ পাওয়ার মতো যোগ্য বা পাবেই। নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নির্ধারিত হয় কোন পণ্য এই তালিকায় উঠবে। যাচাই-বাছাইয়ের পর এগুলোর কোনোটি যদি জিআই সনদ পেয়ে যায়, তাহলে তখন সেগুলো বাংলাদেশের নিজস্ব পণ্য হিসেবে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি লাভ করবে।

নিউজ ট্যাগ: জিআই সনদ আদালত

আরও খবর



ছিনতাই হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ নেয়া হয়েছে সোমালিয়ায়

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজটি সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এম ভি আবদুল্লাহ নামের কয়লাবাহী জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিককে জিম্মি করেছে দস্যুরা। বাঁচার আকুতি জানিয়ে অডিও বার্তা দিয়েছেন জিম্মিরা।

বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে এমভি আবদুল্লাহ নামের জাহাজটি সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়ে। এরপর অন্তত ১০০ জলদস্যু জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। বর্তমানে ২৩ নাবিককে কেবিনে রাখা হয়েছে।

জাহাজে থাকা এক নাবিক জানান, প্রায় শতাধিক জলদস্যু ছোট ছোট বোটে করে প্রথমে জাহাজটিকে ঘিরে ফেলে। পরে তারা সশস্ত্র অবস্থায় জাহাজে উঠে নিয়ন্ত্রণ নেয়। এ সময় নাবিক ও ক্রুদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে জলদস্যুরা কোনো নাবিকের ওপর হামলা চালায়নি।

জানা যায়, জাহাজের নিয়ন্ত্রণ নিয়েই জলদস্যুরা সেটিকে সোমালিয়ার উপকূলের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। বর্তমানে জাহাজটি সোমালিয়ার বন্দরে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন জাহাজটির এক নাবিক।

এম ভি আবদুল্লাহ জাহাজটি এস আর শিপিংয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছিল। আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিক থেকে দুবাই আসছিল পণ্যবাহী জাহাজটি। মালিকপক্ষ জিম্মি ঘটনার সতত্য নিশ্চিত করে নাবিকদের ছাড়িয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন।

এর আগে ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর আরব সাগরেই সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল একই প্রতিষ্ঠানের এম ভি জাহান মনি নামে অপর একটি জাহাজ। জাহাজের ২৫ বাংলাদেশি নাবিকের পাশাপাশি ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ ২৬ জনকে ১০০ দিন জিম্মি করে রেখেছিল সোমালিয়ান জলদস্যুরা। পরবর্তীতে নানা প্রক্রিয়ায় ২০১১ সালের ১৪ মার্চ জিম্মিদের মুক্তি দেয়া হয়। ১৫ মার্চ তারা বাংলাদেশে ফিরে আসেন।


আরও খবর



ফরিদপুরে বাস উল্টে নিহত ৩, আহত ৩০

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় বাস উল্টে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩০ জন। শুক্রবার (০৮ মার্চ) ভোরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গা উপজেলার বাবনাতলায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আবু সাঈদ ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন। খবর পেয়ে ভাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মীরা ও হাইওয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা হাসপাতালে ভর্তি করে।

নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে। তিনি হলেন পাবনা জেলার সাথিয়া উপজেলার পানদুড়িয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে শফিকুল ইসলাম সুরুজ (৪৫)। বাকি দুজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

ভাঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ম্যানেজার আবু জাফর জানান, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা ইমরান ট্রাভেলস নামের গাড়িটি ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। রাস্তায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত ও অন্তত ৩০ জন যাত্রী আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও একজন মারা যান।

আহত এক যাত্রী জানান, মনে হয় বাসের চালক ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। সে কারণে হঠাৎ বাউলি দিয়ে রাস্তার ওপর উল্টে যায় বাসটি। এতে গাড়ির অধিকাংশ যাত্রী আহত হন এবং ঘটনাস্থলে দুজন মারা যান।


আরও খবর



প্যারোলে মুক্তি পেয়ে মায়ের জানাজায় বিএনপি নেতা চাঁদ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

আড়াই ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়ে মায়ের জানাজায় অংশ নিয়েছেন রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক ও চারঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু সাঈদ চাঁদ।

রোববার দুপুরে রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার শলুয়া ইউনিয়নের মাড়িয়ায় নিজ গ্রামে মায়ের জানাজায় অংশ নেন তিনি।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল জলিল জানান, মায়ের মৃত্যুর পর জানাজায় অংশ নিতে আবু সাঈদ চাঁদ আবেদন করেন। মানবিক কারণে আবেদনটি বিবেচনায় নিয়ে আড়াই ঘণ্টার জন্য তাকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়। বেলা ১২টার দিকে কড়া নিরাপত্তায় তাকে মায়ের জানাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। দুপুর ২টা ১৬ মিনিটে তাকে আবারো কারাগারে নেওয়া হয়।

গত বছর বিএনপির এক সমাবেশে বক্তব্য দিতে গিয়ে আবু সাঈদ চাঁদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় তার বিরুদ্ধে মামলা হতে থাকে। এ অবস্থায় আত্মগোপনে থাকা চাঁদকে গত বছরের ২৫ মে গ্রেফতার করে রাজশাহী মহানগর পুলিশ। সেই থেকে বিএনপির এই নেতা কারাগারেই রয়েছেন।

এরই মধ্যে অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার আলাদা একটি মামলায় তিন বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন তিনি। আবু সাঈদ চাঁদ বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিরও সদস্য। তার বিরুদ্ধে এখন প্রায় শতাধিক মামলা রয়েছে। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদ বিএনপির প্রার্থী হিসেবে কারাগার থেকেই রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।


আরও খবর