আজঃ বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট হলেন মোহাম্মদ মুইজ্জো

প্রকাশিত:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন বিরোধী দলীয় নেতা মোহাম্মদ মুইজ্জো। শনিবার রানঅফ নির্বাচনে তিনি বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহকে হারিয়েছেন।

গত ৯ সেপ্টেম্বর মালদ্বীপে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রথম ধাপে কোনো প্রার্থী এককভাবে ৫০ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় এ নির্বাচন রানঅফে গড়ায়।

মালদ্বীপের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, নির্বাচনে ব্যবহৃত ৫৬৮ ব্যালটের সবগুলোর ভোট গণনা সম্পন্ন হয়েছে। ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে, মোহাম্মদ মুইজ্জো পেয়েছেন ৫৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ ভোট। আর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলিহ পেয়েছেন ৪৬ দশমিক ২৭ শতাংশ ভোট।

মোহাম্মদ মুইজ্জো এর আগে রাজধানী মালের মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন। এখন তিনি আগামী পাঁচ বছরের জন্য পর্যটনসমৃদ্ধ এ দ্বীপ রাষ্ট্রটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করবেন।

মোহাম্মদ মুইজ্জোর রাজনৈতিক দল প্রোগ্রেসিভি পার্টি অব দ্য মালদ্বীপ (পিপিএম) নেতৃত্বাধীন জোট এর আগে ২০১৩-২০১৮ সাল পর্যন্ত মালদ্বীপের ক্ষমতায় ছিল।

মোহাম্মদ মুইজ্জোকে ভারত বিরোধী নেতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। নির্বাচনের আগে তিনি বলেছিলেন, যদি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন তাহলে মালদ্বীপে মোতায়েনকৃত স্বল্পসংখ্যক ভারতীয় সেনাকে বের করে দেবেন এবং মালদ্বীপকে ভারতের প্রভাব থেকে মুক্ত করবেন।


আরও খবর



এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

২০২৪ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল। ঢাকা শিক্ষা বোর্ড মঙ্গলবার জানিয়েছে, বিলম্ব ফি ছাড়া ৮ নভেম্বর পর্যন্ত এসএসসি ফরম পূরণ করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। ফি জমা দেওয়া যাবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।

আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য গত ৩০ অক্টোবর ফরম পূরণ শুরু হয়। আগের নির্দেশনা অনুযায়ী, ৭ নভেম্বর ফরম পূরণের শেষ দিন ছিল।

তবে ১০০ টাকা বিলম্ব ফি দিয়ে ৯ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ফরম পূরণ করতে পারবে।

নিউজ ট্যাগ: এসএসসি

আরও খবর



টি-টোয়েন্টির পর ওয়ানডে সিরিজেও পাকিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

পাকিস্তানের বিপক্ষে টানা দুই ওয়ানডে জয়ের মধ্য দিয়ে সিরিজ জয়ের ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের ২-১ ব্যবধানে জয় পায় নিগার সুলতানার নেতৃত্বাধীন দলটি।

এর আগে গত মাসে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে পাকিস্তানকে হারায় বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সেটাও পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সিরিজ জয় ছিল। টি-টোয়েন্টির পর আজ ওয়ানডে সিরিজেও পাকিস্তান নারী দলকে হারায় বাংলাদেশ।

শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তান। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৯ উইকেটে ১৬৬ রান তুলতে সমর্থ হয় পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দল।

বাংলাদেশ দলের হয়ে নাহিদা আক্তার ১০ ওভারে ২৬ রানে ৩ উইকেট নেন। ১০ ওভারে ৩৫ রানে ২ উইকেট নেন রাবেয়া খান। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফাহিমা খাতুন, নিশাত আক্তার নিশি ও স্বর্ণা আক্তার।

১৬৭ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর তাড়ায় উদ্বোধনী জুটিতে ১২৫ রানের রেকর্ড গড়েন মুর্শিদা খাতুন ও ফারজানা হক পিংকি। ১১৩ বলে ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৬২ রান করেন ফারজানা হক পিংকি। আর ১০৬ বলে ৬টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৫৬ রান করেন মুর্শিদা খাতুন। এই দুই ওপেনারের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ৭ উইকেটের দাপুটে জয়ে ২৬ বল বাকি থাকতেই ৭ উইকেটের বড় জয়ে সিরিজ নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। এর আগে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে সুপার ওভারে জয় পায় বাংলাদেশ।


আরও খবর



রাজধানীতে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা তুলে ধরে রাজধানীর বিজয় সরণিতে নির্মিত মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ আজ শুক্রবার (১০ নভেম্বর) সকালে উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ এর মাঝখানে বঙ্গবন্ধুর একটি বিশাল ভাস্কর্য সাত দেওয়ালের ম্যুরালসহ স্থাপন করা হয়েছে। ম্যুরালে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে। এর আগে ২০২১ ও ২০২২ সালে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজে মৃত্যুঞ্জয় নামে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যটি প্রদর্শিত হয়েছিল।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার এই ভাস্কর্যটি নিছক একটি ভাস্কর্য নয়, এটি একটি ইতিহাস। আমাদের দেশকে জানার জন্য এটি একটি ইতিহাস।

ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে অন্যান্য আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামে জাতির পিতার নেতৃত্ব ও অবদান তুলে ধরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মিত এই প্রাঙ্গণের দেয়ালে চিত্রিত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখেন এবং পরে সেখানে উপস্থিত শিক্ষার্থী এবং সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছবি তোলেন। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর
শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে জাপার ৩ নেতা

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




ন্যূনতম মজুরি প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভের ডাক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণের যে ঘোষণা দেয়া হয়েছে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন শ্রমিকরা। মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সভায় পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এরপর সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান। ন্যূনতম মজুরি ঘোষণার পরপরই মজুরি বাড়ানোর দাবিতে গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন'র ব্যানারে মজুরি প্রত্যাখ্যান ও পুনঃবিবেচনার দাবি জানিয়েছেন গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের কেন্দ্রের সভাপতি শ্রমিক নেতা অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষ।

এর প্রতিবাদে আগামী শুক্রবার (১০ নভেম্বর) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতি।

এর আগে পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা দিয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশেই আমরা তৈরি পোশাক শ্রমিকের ন্যূনতম মজুরি ঘোষণা করছি। ফলে পূর্বের ৮ হাজার টাকা থেকে ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে ১২ হাজার ৫০০ টাকা হবে। এ ছাড়া তাদের জন্য বছরে ৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট থাকবে। তাছাড়া বেতন কাঠামো ৭টি থেকে কমিয়ে ৫টি নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানানো হয়।

আরও পড়ুন>> পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২৫০০ টাকা, ডিসেম্বর থেকে কার্যকর

এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মজুরি বোর্ডের সভাকক্ষে এ সংক্রান্ত আলোচনা শুরু হয়। এতে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি ছিলেন জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক-কর্মচারী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি। অন্যদিকে মালিক পক্ষের প্রতিনিধি ছিলেন তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) সাবেক সভাপতি ও স্টার্লিং গ্রুপের চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান।

বৈঠক শেষে সিদ্দিকুর রহমান বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে মজুরি কার্যকর করা হবে। অর্থাৎ, ডিসেম্বর থেকে নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন হবে।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ, নিরপেক্ষ সদস্য অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন এবং শ্রমিকদের প্রতিনিধিত্বকারী সদস্য ও জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহম্মদ। এ সভায় মালিকপক্ষ মজুরি বোর্ডের সভায় শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব দেয়।

তার আগে ৫ম সভায় মজুরি বোর্ডে শ্রমিক প্রতিনিধি সিরাজুল ইসলাম রনি শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরি ২০ হাজার ৩৯৪ টাকার প্রস্তাব করেছিলেন। বিপরীতে মজুরি বোর্ডে পোশাক কারখানার মালিকদের প্রতিনিধি সিদ্দিকুর রহমান ন্যূনতম মজুরি ১০ হাজার ৪০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব দেন।

চূড়ান্তভাবে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়ে যায় গত ১ নভেম্বরের সভা। ওই সভায় মজুরি নির্ধারণের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হলেও শ্রমিকদের মজুরির গ্রেড ৭টি থেকে কমিয়ে ৫টি করার বিষয়ে সম্মত হয়েছিলেন মালিকপক্ষ। সে সময় বলা হয়েছিল যে, নভেম্বরের মধ্যে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার চেষ্টা চলছে।

২০২৩ সালে তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের জন্য বাস্তবসম্মত নিম্নতম মজুরি কাঠামো প্রস্তাবনার জন্য শ্রমিকদের সুনির্দিষ্ট দাবিগুলো হচ্ছে:

১. গার্মেন্টস শ্রমিকদের মাসিক মূল মজুরি সর্বমোট মাসিক মজুরির ন্যূনতম ৬১ শতাংশ করা।

২. গার্মেন্টস শ্রমিকদের পদ ও শ্রেণিবিন্যাসে গ্রেডিং সংক্রান্ত জটিলতা দূর করতে পূর্বের ৭টি গ্রেডের পরিবর্তে ৫টি গ্রেডে ভাগ করা।

৩. মূল মজুরির ওপর ১০ শতাংশ হারে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট দিতে হবে।

৪. পর পর দুটি গ্রেডের মধ্যে নূন্যতম মজুরির পার্থক্য ১০ শতাংশ করতে হবে।

৫. নতুন শ্রমিকদের জন্য তিন মাস শিক্ষানবিশকাল হিসেবে বিবেচিত হবে।

৬. পিস রেট বা প্রোডাকশন শ্রমিক: সোয়েটার কারখানা বা পিস রেটে কর্মরত শ্রমিককে প্রোডাকশন না থাকলে বিগত ৩ মাসের মজুরির গড়/৩নং গ্রেডের বেসিক মজুরি পরিশোধ, কাজের আগে রেটের ফয়সালা করা।

৭. উৎসব ভাতা: যে কোনো সম্প্রদায়ের শ্রমিক ও কর্মচারীরা স্ব স্ব সম্প্রদায়ের প্রধান দুটি উৎসবে প্রতিটিতে ৬ মাসের অধিক চাকরির ক্ষেত্রে এক মাসের মূল মজুরি হারে ২টি উৎসব ভাতা ও ৬ মাসের অনধিক চাকুরির ক্ষেত্রে প্রতিটিতে ১৫ দিনের মজুরি হারে ২টি উৎসব ভাতা প্রাপ্ত হবেন। শ্রমিকের উৎসব ভাতা ১ মাসের মূল মজুরির কম হবে না।

৮. স্বীয় পদে/গ্রেডে চাকরির সর্বোচ্চ ২ বছরের মধ্যে উচ্চতর গ্রেডে পদোন্নতি নিশ্চিত করতে হবে।

৯. পোশাক কারখানায় গ্র্যাচুইটি সিস্টেম প্রচলন করতে হবে। তবে অন্তর্বর্তীকাল হিসেবে ১০ বছরের অধিক সময় কর্মরত শ্রমিকদের জন্য সমান হারে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। চাকুরি অবসরের পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য প্রাপ্ত গ্র্যাচুইটি দিতে হবে।

১০. মাতৃত্বকালীন ছুটি সবেতনে ৬ মাস দিতে হবে।

১১. শ্রমিকদের পরিবারের সন্তানদের জন্য শিক্ষা ভাতা দিতে হবে।

১২. নতুন মজুরি নির্ধারণের পর যাতে স্থানীয় পর্যায়ে বাড়ি ভাড়া না বাড়ে, তা তদারকি করতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, জনপ্রশাসন এবং মালিকপক্ষের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে কমিটি করে পর্যবেক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে।

১৩. গার্মেন্টস শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে (সরকারের ভর্তুকিমূলক পণ্য বিক্রি কার্যক্রমে তৈরি পোশাক শ্রমিকদের অন্তর্ভুক্ত করা)।


আরও খবর
চার মাসে রাজস্ব আয় বেড়েছে ১৪.৩৬ শতাংশ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




যুদ্ধবিরতির মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় ৮ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যেই অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনী আটজন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। এর মধ্যে একজন শিশুও আছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। এ নিয়ে গত ৭ অক্টোবরের পর পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ২৩৯ জনে দাঁড়ালো। খবর আল জাজিরার।

ফিলিস্তিনের মন্ত্রণালয় গতকাল রবিবার জানিয়েছে, শনিবার শেষ নাগাদ এবং গতকাল রবিবার ভোরে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে পাঁচজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আরও তিনজন নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরের বিভিন্ন জায়গায়। এ ছাড়া জেনিনে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে ছয়জন ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে।

আরও পড়ুন>> যুদ্ধবিরতির মধ্যে পশ্চিম তীরে ছয় ফিলিস্তিনিকে হত্যা

ফিলিস্তিনের সংবাদ সংস্থা ওয়াফা বলছে, বিভিন্ন দিক থেকে ইসরায়েলি বাহিনী জেনিনে তাণ্ডব চালিয়েছে। তারা বুলেট ছুড়েছে এবং সরকারি হাসপাতাল এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির হেড কোয়ার্টার ঘিরে রেখেছে।

গত ৭ অক্টোবর গাজা থেকে ইসরায়েল অভিমুখে হাজার হাজার রকেট ছুড়ে ইসরায়েলি বাহিনী। সেইসঙ্গে হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের সীমান্ত ভেদ করে দেশটিতে তাণ্ডব চালায়। এতে ইসরায়েলে নিহত হয়েছে ১২০০। আহত তিন হাজারের বেশি। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় নিহত হয়েছে ১৫ হাজারের বেশি। আহত অন্তত ৩০ হাজার।


আরও খবর