আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মা-ভাইকে আটকে রেখে ঘরে আগুন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ নভেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গাইবান্ধায় মা ও সৎ ভাইকে ঘরে আটকে রেখে আগুন দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে এক তরুণের বিরুদ্ধে।

বুধবার সন্ধ্যার দিকে গাইবান্ধা পৌর শহরের খানকাহ শরীফ এলাকার একটি বাসার এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মা মামুনি বেগম ও তিন বছরের শিশু ছেলে প্রাণে বাঁচলেও আগুনে পুড়ে গেছে ঘরের আসবাবপত্রসহ মূল্যবান জিনিসপত্র।

জানা যায়, মামুনি বেগমের সাবেক স্বামী আবদুর রশিদ প্রধানের তৃতীয় ছেলে অনিক। বাবার সঙ্গে অনিক গাইবান্ধা পৌর শহরের কুঠিপাড়া এলাকার বাড়িতে থাকে।

স্থানীয়রা জানান, ২০১৬ সালে অনিকসহ তিন ছেলেকে রেখে মামুনি বেগম বিয়ে করেন জিয়াউর রহমানকে। বর্তমানে মামুনি ও জিয়াউরের তিন বছরের একটি ছেলে সন্তানও রয়েছে।

দীর্ঘদিন ধরে প্রথম স্বামীর ছেলে অনিক মামুনির কাছে টাকা দাবিসহ নানা কারণে নির্যাতন করে আসছিলেন।কিন্তু তিনি টাকা দিতে পারেননি। একারণে তাকে হুমকিও দেয় অনিক।

সন্ধ্যার দিকে হঠাৎ খানকা শরীফ এলাকার বাসায় এসে মামুনিকে গালিগালাজ করতে থাকে অনিক। একপর্যায়ে ঘরে আগুন দিয়ে বাইরে থেকে দরজা লাগিয়ে পালিয়ে যান অনিক। পরে আশপাশের লোকজন দরজা ভেঙে তাদের উদ্ধার করে।

মামুনি বেগমের অভিযোগ, সম্প্রতি চুরির মামলায় জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে অনিক। টাকা চেয়ে না পাওয়ায় সৎ ভাইসহ তাকে (মামুনি) হত্যার উদ্দেশে ঘরে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটিয়েছে।

গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে ধারণা করা হচ্ছে, আগুনে প্রায় ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: ঘরে আগুন

আরও খবর



ড. ইউনূসের দণ্ড স্থগিতের আদেশ বাতিল

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চারজনের দণ্ড (কনভিকশন) স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার (১৮ মার্চ) এ রায় দেন। গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ প্রতিষ্ঠানটির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে ২০২১ সালে মামলা করেছিল কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। গত ১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ মামলার রায় দেন।

রায়ে ড. ইউনূস, গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দেন বিচারক। তাদের প্রত্যেককে শ্রম আইনের ৩০৩ ও ৩০৭ ধারায় ৬ মাসের কারাদণ্ডের সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তবে সেদিন তাদের জেলে যেতে হয়নি। রায় ঘোষণার পর পরই জামিন আবেদন করা হলে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার শর্তে তাদের এক মাসের জামিন দেন বিচারক। গত ৩১ জানুয়ারি এ জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করেন ড. ইউনূসসহ দণ্ডিতরা।

গত ২৮ জানুয়ারি ইউনূসসহ দণ্ডিতদের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে তাদের জামিন দেন। সেই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি পর্যন্ত রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দণ্ড স্থগিতের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।

এ আবেদনে গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শুনানির পর রুলসহ আদেশ দেন হাইকোর্ট। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া দণ্ড স্থগিতের আদেশ কেন বাতিল করা হবে না, জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। চূড়ান্ত শুনানির পর রুল যথাযথ ঘোষণা করে রায় দিলেন উচ্চ আদালত।

আদালতে রুলের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। পরে ড. ইউনূসের আইনজীবী বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। তার মানে হচ্ছে, তৃতীয় শ্রম আদালতের দণ্ড স্থগিত করে গত ২৮ জানুয়ারি দেওয়া শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ বাতিল করা হয়েছে।’

আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, রায়ে হাইকোর্ট চারটি নির্দেশনা দিয়েছেন- এক. তৃতীয় শ্রম আদালতের দেওয়া দণ্ড (কনভিটশন) চলমান থাকবে। দুই. আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাজা (৬ মাসের কারাদণ্ড) স্থগিত থাকবে। তিন. শ্রম আদালতের দেওয়া ৩০ হাজার টাকা জরিমানাও স্থগিত থাকবে। চার. যত দ্রুত সম্ভব আপিল নিষ্পত্তি করবেন আপিল ট্রাইব্যুনাল। দণ্ডিতরা দেশের বাইরে গেলে সংশ্লিষ্ট আদালতকে জানাতে হবে।’

গত ১১ মার্চ শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে বিদেশ যাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছিলেন ড. ইউনূস। এখন তিনি বিদেশে আছেন বলে জানান এ আইনজীবী।


আরও খবর



বাঞ্ছারামপুরে মোটরসাইকেল চাপায় শিশুর মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে মোটরসাইকেল চাপায় মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা তিন বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (৩ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার পাড়াতলী গ্রামের সড়কে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত শিশুটির নাম মোঃ আয়াত (৩)।

আয়াত উপজেলার আইয়ুবপুর ইউনিয়নের বাঁশগাড়ি গ্রামের মামুন সিকদারের ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার সন্ধ্যায় রাস্তার পাশে মায়ের সাথে দাঁড়িয়ে ছিল আয়াত। স্থানীয় রবিউল নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালিয়ে এসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আয়াতকে চাপা দেয়। এতে আয়াত গুরুতর আহত হয়। তাৎক্ষণিক দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আয়াতকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার্ড করেন। কিন্তু ঢাকায় নেওয়ার পথেই মারা যায় শিশু আয়াত।

এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মহিউদ্দিন জানান, শিশু মৃত্যুর ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



ব্রহ্মপুত্রে গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাইবান্ধা প্রতিনিধি

Image

গাইবান্ধায় গোসল করতে নেমে ব্রহ্মপুত্র নদে ডুবে দুই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৬ মার্চ)বেলা ১১টায় ফুলছড়ি উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের বালাসি ঘাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

ফুলছড়ি ফায়ার সার্ভিসের সাব স্টেশন অফিসার আব্দুল বারী জানান, গাইবান্ধা শহরের আহম্মেদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন স্কুল এন্ড কলেজের দশম শ্রেণীর ছয়জন ছাত্র সাতরিয়ে বালাসি ঘাটে নদীর মাঝামাঝি গোসল করতে যায়।

এ সময় চারজন নদী থেকে পাড়ে ফিরলেও দুজন নিখোঁজ হয়। খবর পেয়ে ফুলছড়ি ফায়ার সার্ভিসের একটি দল নিখোঁজ দুজনকে উদ্ধারে অভিযান চালায়। ঘটনার ঘণ্টাখানেক পর নিখোঁজ নাহিদকে উদ্ধার করে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অপর নিখোঁজ তন্ময়ের লাশ প্রায় ৪ ঘণ্টা পর নদীর তলদেশ থেকে স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়।

নিহত দুশিক্ষার্থী শহরের আহম্মদ উদ্দীন শাহ শিশু নিকেতন স্কুল এন্ড কলেজের ছাত্র এবং তাদের বাড়ি গাইবান্ধা শহরের ডেভিড কোম্পানি পাড়ায়।


আরও খবর



কেজরিওয়াল গ্রেপ্তার: যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ ভারত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের একজন মুখপাত্র বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং দ্রুত আইনি প্রক্রিয়া চাই আমরা।

এরপর ভারত সরকার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র মিশনের ভারপ্রাপ্ত উপপ্রধান গ্লোরিয়া বারবানাকে তলব করে। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে ৪০ মিনিটের বৈঠক করেন তার সঙ্গে।

বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এমন আচরণের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি জানায়। তারা জানান, প্রত্যেক রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার ও সার্বভৌমত্বের ওপর শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিত। গণতন্ত্রের সঠিক চর্চার জন্য এই শ্রদ্ধাবোধ সবার দায়িত্ব। নাহলে অসুস্থ পরিবেশ তৈরি হবে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ভারতের আইনি প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও স্বাধীন বিচারব্যবস্থার মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে ভারতে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করে ইডি। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে গ্রেপ্তার হন তিনি। দিল্লির আবগারি নীতি সংক্রান্ত ওই মামলায় কেজরিওয়ালকে জেরা করার জন্য ৯ বার সমন পাঠিয়েছিল ইডি। কিন্তু তিনি আসেননি। এই অভিযোগে গ্রেপ্তার হতে হয় তাকে।


আরও খবর



ভবনটিতে রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না: রাজউক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের বহুতল ভবনে লাগা আগুন গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে কেড়ে নিয়েছে ৪৬টি তাজা প্রাণ। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বলছে, ওই ভবনে রেস্তোরাঁ করার অনুমোদন ছিল না।

আজ শুক্রবার রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রকল্পের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ভবনটির এক থেকে সাততলা পর্যন্ত বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। তবে তা শুধু অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের জন্য। রেস্তোরাঁ, শোরুম (বিক্রয়কেন্দ্র) বা অন্য কিছু করার জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়নি।

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ওই ভবনে সব মিলিতে আটটি রেস্তোরাঁ, একটি জুস বার (ফলের রস বিক্রির দোকান) ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। এছাড়াও ছিল মুঠোফোন ও ইলেকট্রনিকস সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকান। এর মধ্যে ভবনের নিচতলায় দুটি ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম বিক্রির দোকান ও একটি জুসবার (ফলের রস বিক্রির দোকান) ছিল। দ্বিতীয় তলায় কাচ্চি ভাই নামের একটি রেস্তোরাঁ, তৃতীয় তলায় ইলিয়ন নামের একটি পোশাকের ব্র্যান্ডের দোকান, চতুর্থ তলায় খানাস ও ফুকো নামের দুটি রেস্তোরাঁ, পঞ্চম তলায় পিৎজা ইন নামের একটি রেস্তোরাঁ, ষষ্ঠ তলায় জেস্টি ও স্ট্রিট ওভেন নামের দুটি রেস্তোরাঁ এবং ছাদের একাংশে অ্যামব্রোসিয়া নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে আগুনের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের ২ ঘণ্টার চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে পুলিশ, আনসার, র‌্যাব ও এনএসআই। এই অগ্নিকাণ্ডে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন আরও অনেকে।


আরও খবর