আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

লকডাউনেও চলবে বইমেলা

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ এপ্রিল ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় আগামী ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এই পরিস্থিতিতেও প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত একুশে বইমেলা চলবে।

এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে রবিবার (৪ এপ্রিল) সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

ঠিটিতে বলা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি এবং সরকারের লকডাউন নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অমর একুশে বইমেলার কার্যক্রম চলমান রাখার অনুরোধ করা হলো।

এতে আরও বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ১৮ দফা নির্দেশনা এবং স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ এবং জনসমাবেশের ঝুঁকিপূর্ণ যে কোনো কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্যও নির্দেশনা দেয়া হলো।

সাধারণত প্রতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বইমেলা শুরু হয়ে চলে পুরো মাস। এবার করোনার কারণে অনিশ্চয়তায় পড়ে বইমেলা। করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে এ বছর একুশে বইমেলা ভার্চুয়াল বা অনলাইনে করার কথা উঠেছিল।

পরে অনিশ্চয়তা কাটিয়ে গত ১৮ মার্চ উদ্বোধন করা হয় ৩৭তম অমর একুশে বইমেলার। গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বইমেলা চলবে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে উদ্বোধন হল নান্দনিক 'বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ' স্মৃতি স্মারক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

নগরীর বহদ্দারহাট চত্বরে নান্দনিক 'বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ' স্মৃতি স্মারক উদ্বোধন করেছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার সকালে উদ্বোধনকালে মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করা হয়েছে। তাঁর স্মৃতি ধরে রাখতে এই স্মৃতিফলক নির্মাণ করেছি। এই স্মৃতিফলক তরুণ প্রজন্মকে মনে করিয়ে দিবে স্বাধীনতা সংগ্রামে চট্টগ্রামের ভূমিকার কথা।

কাঁচ দিয়ে নির্মাণ করা স্মৃতিস্মারকটি পিরামিড আকৃতির। কাচের ফ্রেমের ভেতর রয়েছে মাইক্রোফোন। কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের সময় যে মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়েছে এটি তার প্রতীক। পিরামিডটি মুক্তিযুদ্ধকালীন ৭ কোটি বাঙালির ঐক্যবদ্ধতার প্রতীক।

উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ মাহমুদ, কাউন্সিলর মো. এসরারুল হক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, স্থপতি আবদুল্লাহ আল ওমর, উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম, হেলাল আহমেদ, বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা মঈনুল হোসেন জয়, জালাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, কাবেদুর রহমান কচি, আশরাফুল গনি, সাইফুল ইসলাম লিটন, নেছার আহমেদ, পলাশ খাস্তগীর, শওকত হোসেন, ভাস্কর মান্না পাল, সুকান্ত প্রয়াস, স্থপতি আজমুল হক।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




কক্সবাজারের গোল দিঘির পাড়ে প্রকাশ্যে রশীদের চোলাই মদের ব্যবসা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজার শহরের গোল দিঘির পাড়স্থ রাখাইন পাড়ায় চোলাই মদের পাইকারি কারবার করে যাচ্ছে রশীদ ওরফে বার্মাইয়া রশীদ। প্রকাশ্যে এই মদের ব্যবসা চালিয়ে গেলেও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন রয়েছে চুপ। কোন প্রকার আইনি বাধা না থাকায় জমজমাট হয়ে উঠেছে রশীদের মাদক কারবার।

প্রতিদিন ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত রামু থেকে সিএনজি টেক্সি যোগে প্রকাশ্যে চোলাই মদ এসে খালাস হচ্ছে গোল দিঘির পাড়স্থ রাখাইন পাড়াগুলোতে। পাইকারি এই মদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রশাসনের তালিকাভুক্ত বহু মামলার আসামী শহরের বৈদ্য ঘোনা এলাকার রশীদ ওরফে বার্মাইয়া রশীদ। তিনি একই এলাকার মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। এই মদ কারবারে তার একাধিক সহযোগী রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈদ্য ঘোনা এলাকায় রশীদের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন, হত্যা মামলা ও ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে। এসব মামলা মাথায় নিয়ে গোলদিঘির পাড় এলাকায় প্রকাশ্যে চোলাই মদের পাইকারি ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ অনেক বছর ধরে প্রকাশ্যে এই কারবার চালিয়ে গেলেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে রশীদ।

রামু ক্যান্টেনমেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের পাশে টাইম বাজার এলাকার এক রাখাইন থেকে এসব চোলাই মদ সংগ্রহ করেন রশীদ। নাম প্রকাশে অনিছুক গোল দিঘির পাড় এলাকার এক মদক কারবারি বলেন, আমি তো ছোট ব্যবসা করি। দিনে হয় তো দেড় হাজার টাকা মত লাভ হয় আমার। ওই লাভ থেকেও বিভিন্নজনকে কমিশন দিতে হয়। দিন শেষে আমার কিছুই থাকে না। এখানের বড় মদ ব্যবসায়ী হল বৈদ্য ঘোনার রশীদ। পুলিশ সদস্য যারা গোল দিঘির পাড় কেন্দ্রীক রাতে ডিউটি করেন সবাই জানে রশীদের চোলাই মদের কারবার সম্পর্কে। কিন্তু কৌশলে তারাও চুপ থাকে।

এ বিষয়ে রশীদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি মদের ব্যাবসা করলে আপনার কি! আপনি আমাকে চেনেন না, আমি অনেক পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করিয়েছি। আমি সব মামলায় জামিনে আছি, এক পর্যায়ে অভিযোগের বিষয় তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র দাবী করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

কক্সবাজার শহর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বলেন, মাদক ব্যবসায়ী যে হোক না কেন খোঁজখবর নিয়ে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এবিষয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) কায়সার হামিদ বলেন, মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে থাকি। যারা এসব চোলাই মদ পাইকারি এনে সরবরাহ দিচ্ছে তাদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ ও মাকরুহ হয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

সারা বিশ্বজুড়ে রমজানের আমেজ বিরাজ করছে, একযোগে পালিত হচ্ছে পবিত্র মাহে রমজান। ইসলামের মূল পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে রোজা হচ্ছে তৃতীয় স্তম্ভ। মুসলিমদের জন্য রোজা একটি অন্যতম ফরজ ইবাদত যা ভঙ্গ করা কবিরা গুনাহ। রোজা ভঙ্গকারী নিকৃষ্ট পাপী।

ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী রোজার শুদ্ধাতা অর্জন ও যথাযথভাবে পালনের জন্য কিছু বিধিমালা আছে যার ব্যতিক্রম হলে রোজা ভঙ্গ কিংবা মাকরুহ হয়ে যায়। রোজার নিয়তে সারাদিন পানাহার থেকে বিরত থাকার পর যদি অসর্তকতাবশত কোনো ব্যক্তির রোজা ভঙ্গ বা মাকরুহ হয়ে যায়; তাহলে তার চেয়ে দুর্ভাগা আর কে আছে?

প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, মুসলিম নর নারীর জন্য রোজা রাখা আবশ্যক। শুধুমাত্র পানাহার থেকে বিরত থাকালেই রোজা আদায় হয়ে যায় না; বরং রোজা অবস্থায় মেনে চলতে হয় বেশ কিছু নিয়মকানুনও। আল্লাহ তায়ালা রোজাদারকে তিনটি বিষয় থেকে বিরত থাকতে বলেছেন ১. স্ত্রী-সহবাস, ২. খাবার গ্রহণ, ৩. পানীয় গ্রহণ। (সূরা বাকারা, আয়াত : ১৮৭)

সুতরাং কেউ স্ত্রী-সহবাস ও পানাহারে লিপ্ত হলে তার রোজা ভেঙে যাবে। এছাড়া নারীদের ঋতুস্রাবের কারণেও রোজা ভেঙে যায়। এসব কারণ ছাড়াও আরও বেশকিছু কারণ আছে, যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।

রোজা ভঙ্গের কারণসমূহ

১. মুখ ভরে বমি করা। ২. ইচ্ছা করে বমি করা। ৩. বমির বেশির ভাগ মুখে আসার পর তা গিলে ফেলা। ৪. মেয়েদের মাসিক ও সন্তান প্রসব। ৫. ইসলাম ত্যাগ করা। ৬. রোজাদারকে জোর করে কিছু খাওয়ানো। ৭. প্রস্রাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে ওষুধ বা অন্য কিছু শরীরে প্রবেশ করানো।

৮. গ্লুকোজ, শক্তিবর্ধক ইনজেকশন বা সেলাইন নেওয়া। ৯. ভুলবশত কোনো কিছু খেয়ে রোজা ভেঙে গেছে ভেবে আরও কিছু খাওয়া। ১০. ইফতারের সময় হয়েছে ভেবে সূর্যাস্তের আগে ইফতার করা।

১১. বৃষ্টির পানি মুখে পড়ার পর তা খেয়ে ফেলা। ১২. কান বা নাক দিয়ে ওষুধ প্রবেশ করানো। ১৩. দাঁতের ফাঁক থেকে ছোলা পরিমাণ কোনো কিছু বের করে খাওয়া। ১৪. রোজা স্মরণ থাকা অবস্থায় অজুতে কুলি বা নাকে পানি দেওয়ার সময় ভেতরে পানি চলেগেলে। (ফাতাওয়ায়ে শামি ও ফাতাওয়ায়ে আলমগিরি)।

১৫. রাত অবশিষ্ট আছে মনে করে সুবহে সাদিকের পর পানাহার করা। ১৬. হস্তমৈথুন বা অন্য কোনোভাবে বীর্যপাত করা ১৮. শিঙ্গা লাগানো কিংবা এ জাতীয় অন্য কোনো কারণে রক্ত বের হলে।

এই কারণগুলো ছাড়াও এমন কিছু কাজ আছে যা করলে রোজা ভঙ্গ হবে না; তবে রোজার পূর্ণ সওয়াব পাওয়া যাবে না, বরং রোজা মাকরুহ হয়ে যাবে। রোজার পূর্ণ সওয়াব অর্জন করতে অন্যান্য আমল ঠিক রাখার পাশাপাশি অশ্লীল কাজ, পাপাচার, সুদ-ঘুষ, হারাম পানাহার, অন্যের হক নষ্ট করা, ওজনে কম দেওয়া সহ সকল প্রকার পাপ কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।

রোজা মাকরুহ হওয়ার কারণ

১. কোনো কারণ ছাড়াই কিছু চিবানো। ২. সারাদিন রোজা সঠিকভাবে পালন করার পরেও ইফতারির সময় এমন কোনো খাবার গ্রহণ করা যা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম। ৩. গড়গড়া করা বা নাকের ভেতর পানি টেনে নেওয়া। ৪. কোনো কিছু শুধু মুখে পুরে রাখা, সেক্ষেত্রে না খেলেও রোজা মাকরুহ হবে।

৫. মুখের লালা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় পেটে গেলে ক্ষতি নেই, তবে ইচ্ছাকৃত দীর্ঘ সময় মুখে থুথু ধরে রেখে পরে গিলে ফেললে রোজা মাকরুহ হবে। ৬. রমজানে সারা দিন অপবিত্র শরীরে থাকা। ৮. পাউডার, পেস্ট ও মাজন দিয়ে দাঁত পরিস্কার করা।

৯. রোজা রেখে কারো গিবত বা পরনিন্দা করা। ১০. মুখে গুল ব্যবহার করা এবং থুথুর সঙ্গে গুল গলার ভেতর চলে যাওয়া। ১১. মিথ্যা কথা বলা মহাপাপ। রোজা রেখে মিথ্যা বলা মাকরুহ।

১২. ঝগড়া-বিবাদ করা ১৪. রান্নার সময় কোনো কিছুর স্বাদ নেওয়াযেমন, লবণ চেখে দেখা, ঝাল পরখ করা, তবে বিশেষ প্রয়োজনের কারণে তা বৈধ। ১৫. নাচ, গান, সিনেমা দেখা। ১৬. যৌন উদ্দীপক কিছু দেখা বা শোনা। ১৭. উচ্চস্বরে চিৎকার কিংবা গালিগালাজ করা।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




ফেসবুক নিয়ে সুখবর দিলেন জাকারবার্গ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক হঠাৎ করে লগ আউট হয়ে গেছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফেসবুক লাগ-আউট এবং সেশন আউট হয়ে যায় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে। যারা ফেসবুকে লগইন করা অবস্থায় ছিলেন তারাও স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগআউট হয়ে যান।

এর পরপরই রাত ৯ টা ৩৯ মিনিটে আরেক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) আশার কথা শোনান মেটার সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। তিনি লেখেন, কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন সবকিছু সমাধান হয়ে যাবে।

একই ধরনের সমস্যা দেখা যাচ্ছে ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসেও। তবে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে এ ধরনের জটিলতা দেখা যায়নি।

বিশ্বজুড়ে ওয়েবসাইটের ত্রুটি পর্যবেক্ষণকারী ডাউনডিটেক্টর জানিয়েছে, বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা থেকে বিশ্বজুড়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা এই সমস্যায় পড়েছেন।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, পুরো বিশ্বজুড়ে ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রামে সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিশ্বের কোথাও কেউ ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রামে প্রবেশ করতে পারছে না। এই দুটি মাধ্যমের ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস উভয়ই অকার্যকর হয়ে পড়েছে।


আরও খবর



বরগুনায় প্রেসক্লাবে হামলার ঘটনায় আসামিদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

বরগুনা প্রেসক্লাবে ন্যক্কারজনক হামলার প্রতিবাদ ও আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা ১১টার দিকে বরগুনা প্রেসক্লাব চত্বরে ঘণ্টাব্যাপী এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশ ও মানববন্ধনে বরগুনার বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বরগুনা প্রেসক্লাব, জেলা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম, জেলা অনলাইন সাংবাদিক ফোরাম, জেলা প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদিক ফোরাম, জেলা অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ফোরাম, জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বরগুনা প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট মোস্তফা কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশ ও মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বরগুনা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার আলহাজ আব্দুর রশিদ মিয়া, বরগুনা জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট এম মজিবুল হক কিসলু, অ্যাডভোকেট সঞ্জীব কুমার দাস, বরগুনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাফর হোসেন হাওলাদার প্রমুখ।

সমাবেশ ও মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ বলেন, আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে বরগুনায় অপসাংবাদিকতার মাধ্যমে চাঁদাবাজিসহ নানা অপকার্যকলাপ চালিয়ে আসছিল। তাদের এসব অপকর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় বরগুনা প্রেসক্লাবের ওপর ক্ষিপ্ত হয় এবং তারা এ হামলা চালায়। বক্তারা এই হামলার সাথে জড়িত আসামিদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

উল্লেখ্য, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা প্রেসক্লাবের অধিকাংশ সদস্য যখন শিক্ষা সফর উপলক্ষে কলকাতা প্রেসক্লাবের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করছিলেন। তখন পূর্বপরিকল্পিতভাবে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি কুচক্রী দল বরগুনা প্রেসক্লাবে হামলা চালায়। এসময় তারা প্রেসক্লাব দখলে নেওয়ার অপচেষ্টা চালায়। খবর পেয়ে বরগুনা প্রেসক্লাবে পৌঁছালে প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সোহেল হাফিজসহ একাধিক সদস্যকে লাঞ্ছিত করে হামলাকারীরা। বরগুনা সদর উপজেলার নলটোনা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও সাংবাদিক পরিচয়দানকারী মাসুদ তালুকদার, বরগুনা প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত সদস্য মুশফিকুল ইসলাম আরিফ এবং হারুন অর রশীদ রিংকুর নেতৃত্বে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

বরগুনা প্রেসক্লাবে হামলার ঘটনায় ২৯ ফেব্রুয়ারি দ্রুত বিচার আইনে ১৭ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করা হয়। বরগুনা প্রেসক্লাবের পক্ষে মামলা (নং ১৮/২৪) দায়ের করেন সাধারণ সম্পাদক জাফর হোসেন হাওলাদার।


আরও খবর
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪