বিচ্ছিন্ন সংঘাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে কুমিল্লা সিটির উপনির্বাচন। এদিকে ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে ইভিএমে ভোট দিতে বিড়ম্বনার অভিযোগ করেছেন প্রার্থী ও ভোটাররা। এখন চলছে দুই সিটিতে ভোট গণনা।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত কুমিল্লা সিটি উপ-নির্বাচনে ৯০ কেন্দ্রে তাহসীন বাহার সূচনা (বাস) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭৩২ ভোট ও মনিরুল হক সাককু (টেবিল ঘড়ি) পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৬ ভোট। নিজাম উদ্দিন কায়সার (ঘোড়া) ১০ হাজার ৯৬৩ ভোট ও নুর উর রহমান মাহমুদ তানিম (হাতি) পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৯৫ ভোট।
অপরদিকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে ৪৭ কেন্দ্রে ইকরামুল হক টিটু (টেবিল ঘড়ি) পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৮৭৩ ও সাদেকুল হক খান মিল্কি (হাতি) ১০ হাজার ২০৪ ভোট পেয়েছেন।
আজ শনিবার সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় বিকেল চারটায়। ইতিমধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়েছে। তবে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে বিকেল পৌনে ৬টার সময়ও ভোটগ্রহণ চলছিল। এই সিটিতেও ভোটের ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়েছে।
কুমিল্লায় ভোট হয়েছে শুধু মেয়র পদে। অন্যদিকে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়াদ অবসান হওয়ায় সেখানে মেয়র ও কাউন্সিলরের সব কটি পদে ভোট হয়েছে।
গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাগজের ব্যালটে ভোট হলেও ময়মনসিংহ ও কুমিল্লায় আজ ভোট হয়েছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। এর আগে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচনে ইভিএমে ভোট দিতে গিয়ে কোথাও কোথাও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল ভোটারদের। এবারও চিত্রটা প্রায় একই রকম।