আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৩০

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। তাকে নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ২৯ হাজার ৩২৮ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে এই ভাইরাস। আর গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৩০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তাদের নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১২ হাজার ৭৬১ জনে।

রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ৬৫৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৪ হাজার ৬৬৯টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১৯৪ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫৭ হাজার ২৭১ জন।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এরপর বেশকিছু দিন ২ শতাধিক মৃত্যু হয়।

এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে। ডেল্টার পর করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আঘাত হানে।

গত ২০ এপ্রিল করোনায় মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হলেও পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: করোনাভাইরাস

আরও খবর



বৃষ্টির পর আসছে হিট ওয়েভ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কয়েকদিন ধরে চলা দাবদাহের কারণে হাঁসফাঁস করছিলেন রাজধানীবাসী। জলীয় বাষ্পের আধিক্য অস্বস্তি বাড়িয়ে দিচ্ছিল কয়েকগুণ। ঘরের মধ্যে থেকেও মিলছিল না স্বস্তি। নগরবাসী আকাশপানে তাকিয়ে থাকলেও কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা পাচ্ছিল না।

অবশেষে শনিবার (১৮ মে) সকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি নামে রাজধানীতে। আর তাতে নগরজীবনে কিছু হলেও নেমে এসেছে স্বস্তি। ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে। যদিও উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে- বৃষ্টির পর পরই আসতে পারে আরও কয়েকটি হিট ওয়েভ।

শনিবার (১৮ মে) বেসরকারি একটি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির এসব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে গত এপ্রিল মাসব্যাপী সারা দেশে ছিল তীব্র তাপপ্রবাহ। যার ধকল এখন কাটিয়ে না উঠতেই আবারও গরমের দাপট। আজ শনিবারও ভ্যাপসা গরম দিয়ে দিন শুরু হয় নগরবাসীর। সকাল ৮টার কিছু পরে কয়েক মুহূর্তের জন্য এক পশলা বৃষ্টির নিয়ে আসে স্বস্তি।

আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও তিন থেকে চার দিন অব্যাহত থাকবে। সেই সঙ্গে আগামী সোমবারের (২০ মে) পর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। তবে সেটি এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নয়।

তিনি আরও বলেন, সামনে কয়েকটি হিট ওয়েভ আসতে পারে। তবে কোনোটিই আর আগের মতো দীর্ঘস্থায়ী হবে না।

নিউজ ট্যাগ: হিট ওয়েভ

আরও খবর



বজ্রপাতে বসতঘরে আগুন, মা-ছেলে পুড়ে অঙ্গার

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

খাগড়াছড়ির দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের মধ্যবেতছড়ি গ্রামে বজ্রপাতে বসতঘরে আগুন লেগে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (৫ মে) ভোর ৫টায় এই ঘটনা ঘটে।

দীঘিনালা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নুরুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মৃতরা হলেন- হাসিনা বেগম (৩০) ও তার ছেলে হানিফ মিয়া (৮)।

মেরুং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদা বেগম লাকি বলেন, বজ্রপাতে বসতঘরটিতে আগুন লেগে ঘরে থাকা মা ও ছেলে পুড়ে মারা গেছেন। ঘটনার সময় হাসিনা বেগমের গাড়িচালক স্বামী ছাদেক আলী বাড়িতে ছিলেন না।

ওসি মো. নুরুল হক বলেন, দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিভিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। মরদেহ দুটি আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।


আরও খবর



কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা স্বীকার করলো অ্যাস্ট্রাজেনেকা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করেছে, তাদের তৈরি কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের কারণে খুব বিরল থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম (টিটিএস) এর ঘটনা ঘটতে পারে। যার ফলে মানুষের রক্তে প্লাটিলেট কমে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়। খবর টেলিগ্রাফ।

ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকদের তৈরি কোভিড-১৯ এর টিকার কারণে গুরুতর অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এমন ডজনখানেক ঘটনার কথা উল্লেখ করে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।

গত বছর অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের করেছিলেন জেমি স্কট নামের এক ব্যক্তি। তিনি ২০২১ সালের এপ্রিলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে তার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয় ও তা জমাট বেঁধে যায়। যার ফলে তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা কমে গেছে।

এর আগে স্কটের আইনজীবীর কাছে পাঠানো এক মেইলে অ্যাস্ট্রাজেনেকা তাদের টিকার কারণে টিটিএস'র সম্ভাবনা নকচ করে দিয়েছিল তবে হাইকোর্টে জমা দেওয়া নথিতে এর দায় স্বীকার করে নেয় প্রতিষ্ঠানটি।  

অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে ব্রিটিশ হাইকোর্টে ৫১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যেখানে ভুক্তভোগীরা মোট ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ব্রিটিশ-সুইস এই কোম্পানিটির স্বীকারোক্তির ফলে প্রতিষ্ঠানটিকে বিপুল পরিমাণ জরিমানা গুনতে হতে পারে।


আরও খবর



গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের: মঈন খান

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, আজকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও কথা বলার অধিকার নিয়ে মানুষের সংগ্রাম করতে হচ্ছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার সব দায়দায়িত্ব সরকারের। কারণ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় সাধারণ মানুষ বাধা দেয় না, মানুষের কথায় বলায় আরেকজন বাধা দেয় না, বাধা দেয় সরকার।

রবিবার (৫ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) আয়োজিত বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, বাংলাদেশ গণতন্ত্রের আদর্শে সৃষ্টি হয়েছিল। আর গণতন্ত্র রক্ষার মূল কবজ হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম। আজকে সেই গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে নতুন করে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করবো। এটাই হোক বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে আমাদের শপথ।

তিনি বলেন, গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। কিন্তু বিশ্বে এমনও আলোচনা হয়েছে গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ নয়, প্রথম স্তম্ভ। মিডিয়া একটি রাষ্ট্রের শক্তির চেয়েও বেশি শক্তিশালী। কারণ, সরকার যত বড় শক্তিশালী হোক না কেন, মিডিয়া অন্যায়কে প্রকাশ করে দিয়ে একটি রাষ্ট্রকে ভাঙতে পারে, নতুনভাবে গড়তেও পারে। এই সত্য আজকের সরকার যতই উপলব্ধি করবে, ততই তাদের জন্য ভালো হবে।

মঈন খান বলেন, বর্তমান সরকার নিজেদের স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। সেই স্বাধীনতা যুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল গণতন্ত্র। দেশে যদি গণতন্ত্র না থাকে, একদলীয় শাসন কায়েম হয়ে থাকে, মুক্ত চিন্তা বিকাশের সুযোগ না থাকে, ১৮ কোটি মানুষকে যদি আওয়ামী লীগের চিন্তা-ভাবনা অনুযায়ী একই লাইনে চলতে বাধ্য করা হয় সেখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকে না।

বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের অবকাঠামোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনিই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠাতা করেছিলেন। আজকে আওয়ামী লীগ তাকে সৈনিক বলে সম্বোধন করে। একজন সৈনিক যদি সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে পারেন, তাহলে আওয়ামী লীগ কেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বাধা দেয়?

সভাপতির বক্তব্যে বিএফইউজে সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, গত ১৫ বছরে ৬০ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সাগর-রুনির হত্যার আজও বিচার হয়নি। এমপি-মন্ত্রী বা সরকার দলীয় লোকজনের দুর্নীতির রিপোর্ট প্রকাশ করলেই সাংবাদিকের ওপর নেমে আসে নির্মম নির্যাতন।  গণতন্ত্র ও দেশের স্বাধীনতা রক্ষা করতে হলে আজকে গণমাধ্যমের স্বাধীন সর্বপ্রথম নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিএফইউজের মহাসচিব ও বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব কাদের গণি চৌধুরী, ডিইউজের সভাপতি শহীদুল ইসলাম, সহসভাপতি রাশেদুল হক, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব বাছির জামাল প্রমুখ।


আরও খবর



ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদের আর নেই

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি:

টুঙ্গিপাড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদের (৬৫) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।

শনিবার (১১ মে) ভোর ৪টায় গোপালগঞ্জ আড়াইশো শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তিনি চার সন্তান ও স্ত্রী সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (১০ মে) রাতে স্ট্রোক জনিত কারণে অসুস্থ হলে পরিবারের সদস্যরা তাকে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। তখন সাংবাদিক গোলাম কাদেরের অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গোপালগঞ্জ আড়াইশো শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। পরে ভোর ৪ টায় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

শনিবার জোহর বাদ মরহুমের জানাযার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

এদিকে দৈনিক ইত্তেফাকের টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) সংবাদদাতা বিএম গোলাম কাদেরের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রশাসনের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ টুঙ্গিপাড়া ও গোপালগঞ্জ জেলায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।


আরও খবর