টিকার মজুত
ফুরিয়ে যাওয়ায় আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে সাময়িকভাবে তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজ বা প্রথম ও
দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ দেওয়া বন্ধ হচ্ছে। নতুন করে টিকা হাতে পেলে আবারও কার্যক্রম শুরু
হবে। আজ বুধবার বিকেল ৩টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে টিকাবিষয়ক জরুরি সংবাদ
সম্মেলনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল
কবীর এসব তথ্য জানান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, বুস্টার ডোজ নিতে ততটা বাধ্যবাধকতা না থাকায় অনেকে নিতে
চাচ্ছেন না। বিশেষ করে চতুর্থ ডোজে তেমন সাড়া মিলছে না। তারপরও বুস্টারের যত টিকা ছিল
তা শেষ। এসব টিকা কোভ্যাক্সের মাধ্যমে আনা হয়। ইতোমধ্যে চাহিদা দেওয়া হয়েছে, আসতে ৩-৪
সপ্তাহ লাগবে। আসা মাত্রই আবারও দেওয়া হবে। এ দফায় ৩০ লাখ টিকা আসবে। চাহিদা অনুযায়ী
তারা আরও টিকা দিতে পারবে বলে জানিয়েছে।
ডা. আহমেদুল
কবীর বলেন, দেশে এখন পর্যন্ত ১৫ কোটি মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে
দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটির কাছাকাছি। তৃতীয় বা প্রথম বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ছয় কোটি
এবং চতুর্থ ডোজ বা দ্বিতীয় বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ছয় লাখের বেশি মানুষ।