আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

কলমের দাম বাড়ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

শিক্ষাসামগ্রীর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ কলম। অফিস-আদালত, ব্যবসা-বাণিজ্যেও কলমের ব্যবহার ব্যাপক। আগামী (২০২৩-২৪) অর্থবছরের বাজেটে বলপয়েন্ট কলমের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১ জুন) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপনকালে এ প্রস্তাব করেন।

প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী, কারখানা থেকে বাজারে কলম সরবরাহের সময় এই কর আরোপ করা হবে। এখন ম্যাটাডর, অলিম্পিক, ইকোনো, আরএফএল, মেঘনাসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানি কলম উৎপাদন করে। সাম্প্রতিক সময়ে কলমসহ সব ধরনের শিক্ষাসামগ্রীর দাম এমনিতেই বেড়েছে। এর ওপর আবার নতুন আরোপের প্রস্তাব করা হলো।

এর ফলে কলমের দাম বাড়বে। কলম কিনতে আগের চেয়ে বেশি টাকা খরচ হবে। বর্তমান সময়ে অফিস-আদালতে কলমের ব্যবহার কমে এলেও শিক্ষাক্ষেত্রে আগের মতোই আছে।


আরও খবর



মা হলেন মৌসুমী নাগ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ছোটপর্দার অভিনয়শিল্পী মৌসুমী নাগ আবারও মা হলেন। গত ১০ মার্চ রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নবজাতকের জন্ম হয়। মা ও মেয়ে দুজনই সুস্থ আছেন। প্রেমের সম্পর্কের পর ২০১০ সালের অক্টোবরে অভিনেতা শোয়েবের সঙ্গে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারেন মৌসুমী নাগ। ২০১৫ সালে তাদের সংসারে প্রথম পুত্রসন্তান জন্ম নেয়।

তাপস ইকবালের কণ্ঠে শেষ চিঠি’ গানের মিউজিক ভিডিও প্রকাশ হলো জি-সিরিজ থেকে। ওয়াসিম হকের কথায় গানের সুর করেছেন তানিম হায়াত খান রাজিত, সংগীতায়োজনে সজীব দাস। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন সীমান্ত সজল। মডেল হয়েছেন মো. জিসান আফ্রিদি, এমি জান্নাত ও মোক্তার হোসেন। তাপস ইকবাল বলেন, চিঠির স্বর্ণযুগ শেষ হলেও নতুন করে চিঠি আদান-প্রদানের বিষয়টি সবার মনে অনুভূতি জাগাবে। আশা করছি, শ্রোতা-দর্শকরা গানটি উপভোগ করবেন।’

নিউজ ট্যাগ: মৌসুমী নাগ

আরও খবর



আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘোষণা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিও ভারাদকার পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। একই সাথে লিও ভারাদকার দেশটির ক্ষমতাসীন দল ফাইন গেলের নেতার পদ থেকে পদত্যাগ করার কথাও জানিয়েছেন। স্থানীয় সময় বুধবার (২০ মার্চ) রাজধানী ডাবলিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি।

এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরুর দিকে আয়ারল্যান্ডের সংবিধানের পরিবার ও নারী সংক্রান্ত বিষয়ে দুটি গণভোটের আয়োজন করা হয়। উভয় ভোটেই বড় ব্যবধানে পরাজিত হয় ভারাদকারের ক্ষমতাসীন জোট সরকার। ওই পরাজয়ের জন্য ভারাদকারকে দায়ী করেছিলেন সমালোচকেরা।

সংবাদ সম্মেলনে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন লিও ভারাদকার। তিনি বলেন, ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক কারণেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আয়ারল্যান্ডের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য নিজেকে আর সেরা উপযুক্ত ব্যক্তি হিসেবে মনে করেন না তিনি।

সাংবাদিকদের লিও বলেন, আমি আজ থেকেই ফাইন গেইলের সভাপতি ও নেতা হিসেবে পদত্যাগ করছি। একইসাথে আমার উত্তরসূরি নির্ধারণ হওয়ার সাথে সাথে আমি প্রধানমন্ত্রী পদ থেকেও পদত্যাগ করব।

ভারাদকার আরও বলেন, পদত্যাগের সিদ্ধান্তটি অনেকের কাছে বিস্ময় ও কারো কারো জন্য হতাশার হবে। তবে সিদ্ধান্তটি দেশের সর্বোত্তম স্বার্থের কথা মাথায় রেখে নেওয়া হয়েছে।

লিও ভারাদকারের পদত্যাগের ঘোষণার পর দেশটির ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী মাইকেল মার্টিন বলেছেন, ভারাদকরের পদত্যাগের ঘোষণা নজিরবিহীন একটি পদক্ষেপ। আমি খুবই অবাক হয়েছি। আমি এটা মোটেও আশা করিনি।

২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন লিও ভারাদকার। সেসময় তিনি ২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে আবারও এই দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যখন ভারাদকার প্রথমবার নির্বাচিত হন, তখন তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি যিনি এই পদে অধিষ্ঠিত হন। আয়ারল্যান্ডের প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রীও তিনি। ভারাদকারের মা আইরিশ এবং বাবা হচ্ছেন ভারতীয়। তিনি আয়ারল্যান্ডের প্রথম দ্বিজাতিক প্রধানমন্ত্রী।

আগামী মাসে সংসদের অবকাশ শেষে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা হবে। সে পর্যন্ত লিও ভারাদকার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন।


আরও খবর



ফের ক্লাস বর্জনের ঘোষণা কুবি শিক্ষকদের

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

শিক্ষকদের দাবি না মানায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ১৯ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত ৬ কর্মদিবস ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়(কুবি) শিক্ষক সমিতি।

সোমবার (১৮ মার্চ) বেলা ৩টায় প্রশাসনিক ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক নেতারা এ কথা জানান।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ড. মাহমুদুল হাসান খান বলেন, শিক্ষক সমিতি গত ফেব্রুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ গঠিত হয়। এরপর পাঁচবার লিখিতভাবে আমাদের দাবিগুলো প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। কিন্তু আজ উপাচার্য মহোদয় জানান, তিনি নাকি আমাদের দাবি পড়ার সময় পাননি। আমরা দাবি আদায়ে ১৩ ও ১৪ মার্চ ক্লাস বর্জন করি এবং লিখিত দিই। তাও তিনি ভ্রূক্ষেপ করেনি। আজ আমরা আবারো যখন উপাচার্যের কার্যালয়ে দেখা করে বলি, স্যার আপনি চাইলে আমাদের সংকট এক ঘণ্টায় সমাধান হবে, আর না চাইলে তা সম্ভব না। তখন তিনি উত্তরে বলেন 'আমি এ পরিস্থিতিকে কোন সংকট মনে করি না, তোমাদের যা ইচ্ছে করতে পারো। যদি কোর্টে যেতে চাও, যেতে পারো।'

তিনি আরও বলেন, আমরা শিক্ষকদের কাজ কি কোর্টে কোর্টে দৌড়ানো। আমরা প্রধানমন্ত্রী, ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ করছি, আপনারা এসে তদন্ত করুন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট নিরসনে আপনাদের সাহায্য প্রার্থনা করছি। উপাচার্যের এমন অসহযোগিতামূলক আচরণ ও দাবি আদায়ে অনিচ্ছা থাকায় আমরা পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আগামী ১৯ থেকে ২৭ তারিখ পর্যন্ত সকল ক্লাস বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. আবু তাহের বলেন, আমরা শিক্ষক সমিতি যে দাবিগুলো দিয়ে ছিলাম আমরা মনে করেছি ভিসি আমাদেরকে ডাকবে। ওনি এসব নিয়ে আমাদের সাথে বসে নাই। আমাদের ছাত্রদের কাছ থেকে দূরে থাকতে কষ্ট লাগে তাই আমরা সদয় হয়ে ওনার কাছে গিয়েছি। আমরা চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা সংকটে পড়ে ক্লাস না করে সেশন জট আটকে যাক। কিন্তু ভিসি এসবকে কোন সংকটই মনে করেন না। ওনি এতদিন আমরা যে চিঠির পর চিঠি দিয়েছি এসব দেখনি। এর মাধ্যমে প্রতীয়মান হয় যে ওনি এসব সংকট সমাধান করতে চাচ্ছেন না।

ক্লাস বর্জনের বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম. আবদুল মঈন বলেন, শিক্ষক সমিতি আমার কাছে একটা চিঠি দিয়েছিল। চিঠির বিষয়ে আমি তাদের সাথে কার্যালয়ে বসে কথা বলি। তাদের পক্ষ থেকে শুধু সভাপতি, সেক্রেটারি কথা বলবে। কিন্তু তারা সাইড টক শুরু করে দিয়েছিল। এক পর্যায়ে তারা বলেন আমরা এখানে কথা বলতে না পারলে এখানে কেন আসছি? পরে তারা চলে যায়।

তাদের দাবির বিষয়ে উপাচার্য বলেন, তাদের বলেছি আপনাদের দাবি আইনসম্মত হলে আমি মেনে নেব। ক্লাস বর্জনের বিষয়ের আমি তাদের রিকোয়েস্ট করেছি। আপনারা ক্লাস বর্জন করবেন না। এতে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি হবে।

উল্লেখ্য, গত ১৩ ও ১৪ মার্চ ৭ দফা দাবিয়ে ক্লাস বর্জন করেছিল শিক্ষক সমিতি।


আরও খবর



শুল্ক কমানো হলেও দফায় দফায় বাড়ছে খেজুরের দাম

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রোজার খাদ্যতালিকায় অন্যতম অনুষঙ্গ খেজুর। আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমানো এবং বাজার তদারকিসহ সরকারের নানান উদ্যোগের পরও কমছে না এ খেজুরের দাম। কয়েকদিনের ব্যবধানে খেজুরের দাম বেড়েছে প্রকারভেদে কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা।

ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা বলছেন, দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে অতিরিক্ত শুল্ক, ডলার সংকট, এলসি না পাওয়া ও সরবরাহে ঘাটতি।

রাজধানীর বেশ কয়েকটি পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সৌদি আরবের মেডজুল, মাবরুম, আজওয়া ও মরিয়ম খেজুরের দাম এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। জাম্বো মেডজুল মানভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায়। সাধারণ মেডজুল ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০, মাবরুম খেজুর ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৫০০, আজওয়া খেজুর মানভেদে ৯০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবচেয়ে ভালো মানের মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায়। এ ছাড়া কালমি মরিয়ম ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা, সুফরি মরিয়ম ৭৫০ থেকে ৮০০, আম্বার ও সাফাভি ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ও সুক্কারি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায়।

তবে পাড়া মহল্লার বাজার ও দোকানে এসব দামি খেজুর বিক্রি হচ্ছে আরও ৫০ থেকে ২০০ টাকা বেশি দরে। সাধারণ মানের খেজুরের মধ্যে খুচরায় বর্তমানে প্রতি কেজি গলা বা বাংলা খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা, জাহিদি খেজুর ৩০০ থেকে ৩২০ ও মানভেদে দাবাস খেজুর ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বরই খেজুর মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ থেকে ৫৪০ টাকায়।

পাইকারি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০২৩ সালে রোজার আগে জাহেদি ব্র্যান্ডের খেজুরের দাম ছিল কার্টনপ্রতি (১০ কেজি) ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা। চলতি বছরের দুই সপ্তাহ আগেও একই ব্র্যান্ডের খেজুরের দাম ছিল কার্টনপ্রতি এক হাজার ৮০০ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমানে খেজুরের শুল্কায়ন মূল্য প্রতি টন ১ হাজার থেকে ২ হাজার ৭৫০ ডলার। ফলে শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর পরও খুচরা বাজারে দামে খুব একটা প্রভাব পড়ছে না।

আমদানিকারকরা জানান, এমনিতেই ডলার সংকটের কারণে তারা চাহিদা অনুযায়ী খেজুর আমদানি করতে পারছেন না। এর মধ্যে প্রকৃত মূল্যের চেয়েও বাড়তি দামে শুল্কায়ন খেজুরের বাজার অস্থিতিশীল করে তুলছে। যৌক্তিক অ্যাসেসমেন্ট ভ্যালু নির্ধারণে কাস্টম কর্তৃপক্ষ, বাণিজ্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েও তারা কোনো প্রতিকার পাননি।

এ ছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি মন্ত্রিসভার বৈঠকে খেজুরসহ চার পণ্যের শুল্ক কমানোর নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠকের পর ব্যবসায়ীরা অনেকে বিপুল পরিমাণ খেজুর আমদানি করে বন্দরে খালাস না করে রেখে দেন। কিন্তু ৮ ফেব্রুয়ারি শুল্ক কমানোর প্রজ্ঞাপন জারির পর ব্যবসায়ীরা আশানুরূপ খেজুর খালাস করেননি। যার ফলে দামে এর প্রভাব পড়ছে।

বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, কাস্টমস নিজেরা নিজেরা পণ্যের অ্যাসেসমেন্ট ভ্যালু করছে। গত বছর আমরা যে পণ্য ১ হাজার ডলার দিয়েছি এবার সে পণ্যের দাম ২ হাজার ৫০০ ডলার ধরেছে। আমরা ইরাক তিউনেসিয়া, আলজেরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে খেজুর আমদানি করে থাকি। ইরাকি খেজুর ৯০০ ডলারে এলসি খুলেছি, আবর আমিরাতের খেজুর ১ হাজার থেকে ১২০০ ডলারের, আলজেরিয়া থেকে ১ হাজার থেকে ১২০০ ডলারের এলসি খুলেছি। পণ্যের কাস্টমস দিতে গিয়ে দেখি ৯০০ থেকে ১২০০ ডলারের এসব পণ্যের ভ্যালু ২ হাজার ৫০০ ডলার ধরেছে। যার কারণে খেজুরের দাম বেড়ে গেছে। এখন দাম কমানোর বিষয়টা কাস্টমসের ওপর নির্ভর করছে।


আরও খবর



কুমিল্লায় স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লার হোমনা উপজেলায় আব্দুল জলিল নামে এক প্রবাসীকে হত্যার দায়ে তার স্ত্রীসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় দেন।

মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মো. শাহজাহান নামে একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপক্ষ এ মামলায় মোট ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য উপস্থাপন করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. আবু ইউসুফ মুন্সী বলেন, ২০১৩ সালের ৯ জুন ঢাকায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে হোমনার বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন প্রবাসী আবদুল জলিল। পরদিন বাহের খোলা এলাকার রাস্তার পাশ থেকে জলিলের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে হোমনা থানায় মামলা দায়র করেন তার ভাই তাজুল ইসলাম।

মামলায় পর নিহত আব্দুল জলিলের স্ত্রী শাহানাজ বেগম, মো. শাহজাহান, মো. কুদ্দুস মিয়া, আবদুল খালেক ও মো. রাজিব নামে পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানি শেষে বুধবার সকালে চারজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক।

রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পলাতক ছিলেন। আদালতে হাজির মো. শাহজাহান নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।


আরও খবর